বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:জলদস্যুতা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জলদস্যুদের ডেরায় স্বাগতম

ভূমিকা

জলদস্যুতায় জলদস্যুদের ব্যবহৃত বিখ্যাত "জলি রজার" পতাকা।

জলদস্যুতা বলতে সাধারনত সমুদ্রে সংঘঠিত ডাকাতি বা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডকে বোঝায়। এই পরিভাষাটি অবশ্য স্থলপথ, আকাশপথ বা অন্য কোন বড় জলবেষ্ঠিত অঞ্চলে বা সৈকতে সংঘঠিত অপরাধের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হতে পারে। একই ভেসেলে (ছোট জাহাজ) ভ্রমণকারী এক ব্যক্তির বিরোদ্ধে অপর ব্যক্তির সংঘঠিত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড -এর আওতাভুক্ত নয় (যেমন, একই ভেসেলের এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তির কাছ থেকে চুরি করলে।)। শব্দটি ঐতিহাসিকভাবে রাষ্ট্রীয় জল সীমানায় অন্য দেশের এজেন্ট (প্রাইভেটিয়ার) বা জলদস্যু কর্তৃক লুণ্ঠেনের জন্য প্রবেশ-এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে।

জলদস্যুতা গতানুগতিক আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে একটি নির্দিষ্ট অপরাধের নাম এবং কিছু কিছু রাষ্ট্রে এটি পৌর আইনের অধীন একটি অপরাধের নাম। জলদস্যুতার মতই আরো একটি পরিভাষা হলো প্রাইভেটারিং, প্রাইভেটিয়াররা যুদ্ধকালীন সময়ে বা কৌশলগত কারণে রাষ্ট্র কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং তার শুধুমাত্র শত্রু দেশের জাহাজই আক্রমণ ও লুট করতেন। কিছু মিল থাকা স্বত্তেও জলদস্যুতা ও প্রাইভেটারিং পরিভাষা দুটি আলাদা।

জলদস্যুতা ঘটনায় নিয়োজিত ব্যক্তিদেরকে জলদস্যু বলা হয়ে থাকে। ঐতিহাসিকভাবে, অপরাধীদের সাধারণত সামরিক ব্যক্তিদের দ্বারা ধরা এবং সামরিক ট্রাইবুনালে বিচার করার চেষ্টা করা হয়েছে। একুশ শতকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জলদস্যুদের বিচারের সম্মুখীন করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

চিত্রকর্মে ফরাসি জলদস্যু জ্যাক দে সোরেস কর্তৃক ১৫৫৫ সালে হাভানা লুট ও অগ্নিকান্ড, যা ক্যারেবীয় অঞ্চলে জলদস্যুতার উল্লেখযোগ্য ঘটনা

ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে জলদস্যুতার যুগ শুরু হয় ষষ্টদশ শতাব্দীতে এবং এর সমাপ্তি ঘটে আঠারশো তিরিশের দশকে যখন পশ্চিম ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার নৌবাহিনী তাদের ক্যারিবীয় উপনিবেশকে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধাচারণ করে। ১৬৬০ এর দশক থেকে ১৭৩০ এর দশককে জলদস্যুতার স্বর্ণযুগ বলা হয়। কারণ জানা যায় এই সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রে জলদস্যুরা আক্রমণে সফলতা অর্জন করেছে। জলদস্যুদের সমুদ্র বন্দরের সংখ্যা বাড়ায় ক্যারিবীয় অঞ্চলে জলদস্যুতার অবস্থা উন্নত হয়। এদের মধ্যে রয়েছে জামাইকার পোর্ট রয়েল , হাইতির তোরতুগা এবং বাহামা দ্বীপপুঞ্জের নাসাউ উল্লেখযোগ্য। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

জনপ্রিয় সংস্কতি - নতুন ভুক্তি দেখুন

পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: অ্যাট ওয়ার্ল্ডস এন্ড (অনু. ক্যারিবিয়ান জলদস্যু: বিশ্বের শেষে) (ইংরেজি: Pirates of the Caribbean: At World's End) হচ্ছে ২০০৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি অ্যাডভেঞ্চার চলচ্চিত্র, এবং পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের তৃতীয় চলচ্চিত্র। এখানে দেখা যায়, উইল টার্নার, এলিজাবেথ সোয়ান, এবং ব্ল্যাক পার্ল-এর নাবিকরা ডেভি জোন্স’স লকার থেকে ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারোকে রক্ষা করছে, এবং তারপর তারা লর্ড কাটলার বেকেটডেভি জোন্সের (বিলি নাই) নেতৃত্বাধীন ইস্ট ইন্ডিয়া ট্রেডিং কোম্পানির সাথে যুদ্ধে উপনীত হয়। পূর্বের দুইটি চলচ্চিত্রের মতোই গোর ভারবিনস্কি এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন। ২০০৫ ও ২০০৬ সালে দুই বারে এই চলচ্চিত্রটির কাজ হয়। পূর্বের পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট চলচ্চিত্রটির সাথে একই সাথে এটির কাজ চলছিলো।

ওয়াল্ট ডিজনি মুক্তির সময় এগিয়ে আনায় চলচ্চিত্রটি ইংরেজিভাষী দেশগুলোতে মুক্তি পায় ২০০৭ সালের ২৪ মে। ছবিটির প্রতি সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া ছিলো মিশ্র, কিন্তু বক্স অফিসে এটি ছিলো একটি সুপারহিট চলচ্চিত্র। এটি ছিলো ২০০৭ সালের সবচেয়ে ব্যাবসাসফল চলচ্চিত্র, যার বিশ্বব্যাপী আয় ছিলো ৯৬ কোটি মার্কিন ডলারডেড ম্যান’স চেস্ট-এর পর এটি পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি সেরা রূপসজ্জা ও ভিজুয়াল ইফক্টের জন্য দুইটি একডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন পায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

জলদস্যুদের পতাকা- নতুন চিত্র দেখুন

বিষয়শ্রেণীসমূহ

জলদস্যুদের জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

বারবারোসা হায়রেদ্দীন পাশা

হাইরেদ্দীন বারবারোসা বা বারবারোসা হাইরেদ্দীন পাশা বা খাইরুদ্দীন বারবারোসা (তুর্কি: Barbaros Hayreddin (Hayrettin) Paşa জন্ম: খিজির বা খিদার, তুর্কি: Hızır; খ্রি. ১৪৭৮ – ৪ জুলাই, ১৫৪৬), ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের অ্যাডমিরাল অফ দ্য ফ্লিট যিনি লেসবোস দ্বীপপুঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী কন্সটান্টিনোপলে মৃত্যুবরণ করেন। স্পেনের অ্যাডমিরাল আন্দ্রে ডুরিয়ো নেতৃত্বে সম্মিলিত খ্রিস্টান বাহিনীর বিরুদ্ধে ১৫৩৮ সালে প্রিভিজার যুদ্ধে বারবারোসা বিজয় ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে উসমানীয় সাম্রাজ্যের আধিপত্যকে আরো বেশি সুরক্ষিত করে। এই আধিপত্য স্থায়ী ছিল, ১৫৭১ সালে ল্যাপান্টোর যুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

১৭৩৬ সালে প্রকাশিত অঙ্কিত চিত্র

কুইন অ্যানি’স রিভেঞ্জ (ইংরেজি:Queen Anne's Revenge) ছিল ইংরেজ জলদস্যু ব্ল্যাকবিয়ার্ডের জলি রজার পতাকাবাহী জাহাজ। তিনি জাহাজটি এক বছরেরও কম সময় ব্যবহার করেছিলেন। ১৭১৮ সালে ব্ল্যাকবিয়ার্ড বেফোর্ট ইনলেট, উত্তর ক্যারোলিনার (বর্তমান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) কাছাকাছি নোঙ্গর করে রেখেছিলেন। ১৯৯৬ সালের পর ইন্টারসেল নামে উত্তর ক্যারোলিনার মেরিন রিকভারিতে কাজ করা এক ঠিকাদার কুইন অ্যানি’স রিভেঞ্জ -এর মত দেখতে একটি জাহাজের অবশিষ্ঠাংশ অবিষ্কার করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আপনি জানেন কি

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

আপনি যা করতে পারেন

  • জলদস্যুতা, দস্যূদের জীবনী, জাহাজ ও ঘটনা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা জলদস্যুতা বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • জলদস্যুতা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • জলদস্যুতা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|জলদস্যুতা}} যুক্ত করতে পারেন।

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে জলদস্যুতা
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে জলদস্যুতা
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে জলদস্যুতা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

প্রবেশদ্বার

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন