পাটলিপুত্র জংশন রেলওয়ে স্টেশন
পাটলিপুত্র জংশন पाटलिपुत्र जंक्शन | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারতীয় রেল স্টেশন | ||||||||||||||||
অবস্থান | জগৎ বিহার কলোনি, রণকপুরা, পাটনা, বিহার - ৮০০০২৫ ভারত | |||||||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৫°৩৭′১৪″ উত্তর ৮৫°৪′৬″ পূর্ব / ২৫.৬২০৫৬° উত্তর ৮৫.০৬৮৩৩° পূর্ব | |||||||||||||||
উচ্চতা | ৫৮ মিটার (১৯০ ফু) | |||||||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেলের পূর্ব-মধ্য রেল | |||||||||||||||
পরিচালিত | ভারতীয় রেল | |||||||||||||||
লাইন | পাটনা-সোনপুর-হাজীপুর লাইন | |||||||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ৩ | |||||||||||||||
রেলপথ | ৪ [১] | |||||||||||||||
নির্মাণ | ||||||||||||||||
গঠনের ধরন | মান্যচলিত (ভূপৃষ্ঠস্থ স্থিত) | |||||||||||||||
পার্কিং | উপলব্ধ | |||||||||||||||
অন্য তথ্য | ||||||||||||||||
অবস্থা | সক্রিয় | |||||||||||||||
স্টেশন কোড | PPTA | |||||||||||||||
ভাড়ার স্থান | পূর্ব-মধ্য রেল | |||||||||||||||
ইতিহাস | ||||||||||||||||
চালু | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৫[২] | |||||||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | ২০১৩[৩] | |||||||||||||||
যাতায়াত | ||||||||||||||||
যাত্রীসমূহ | ৫০,০০০ প্রতিদিন | |||||||||||||||
পরিষেবা | ||||||||||||||||
| ||||||||||||||||
অবস্থান | ||||||||||||||||
পাটলিপুত্র জংশন ভারতের পাটনা শহরের পশ্চিম প্রান্তস্থিত রণকপুরা এলাকায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে জংশন স্টেশন, যার স্টেশন নামসংক্ষেপ হল পিপিটিএ(PPTA)। পূর্ব-মধ্য রেল স্টেশনটির পরিচালনায় এবং দানাপুর রেলপথ বিভাগ এটির রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত আছে।[৪] স্টেশনটিকে পাটনা-সোনপুর-হাজীপুর রেলপথের উপরে নির্মাণ করা হয়েছে।[৫] মূলত পাটনার অন্য দুটি জংশনের চাপ কমাতে এটিকে জংশনের মর্যাদায় উন্নীত করা হয়। এটি দিয়ে দৈনিক প্রায় ৩৫০টি রেলগাড়ি অতিক্রম করে থাকে।[৬] পাটলিপুত্র জংশনটি পাটনা জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১২ কিমি উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। জংশনটি পাটনার পশ্চিমাংশের গুরুত্বপূর্ণ বৈলি রোড এলাকার পাশেই অবস্থিত।[৭]
পাটনা শহর ভারতের সর্ববৃহৎ রেলরুট নতুন দিল্লি-কলকাতা রেলরুটে অবস্থিত। শহরটিতে ছয়টি বড় স্টেশন আছে যথা: পাটলিপুত্র জংশন, পাটনা জংশন, রাজেন্দ্রনগর টার্মিনাল, গুলজারবাগ স্টেশন, দানাপুর স্টেশন এবং পাটনা সাহেব স্টেশন; সেই সাথে শহরটিকে ভারতের বৃহৎ রেলপরিবহন কেন্দ্র (রেলওয়ে হাব) হিসেবে গণ্য করা হয়। ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে ভারতের বৃহৎ রেল-সড়ক মিশ্র সেতু গঙ্গা রেল-সড়ক সেতুর নির্মাণকার্য সম্পন্ন হয়েছে, যা পাটনার নিকটেই অবস্থিত এবং সেটি পাটনা ও ভরপুরা পাহলেজা ঘাটকে (সোনপুর) সংযুক্ত করেছে।[৮] উক্ত সেতুটি ৪.৫৫ কিলোমিটার (২.৮৩ মা) দীর্ঘ, ফলে এটি ভারতের দীর্ঘতম তথা বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুগুলির একটি।[৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ AMIT BHELARI। "April date for station debut"। The Telegraph (Calcutta)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৩।
- ↑ Patna: Dec 16, 2015, DHNS। "Travelling by train from B'luru to Patna? Check the terminating railway station"। Deccanherald.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৭।
- ↑ "History of Electrification"। information published by CORE (Central Organization for Railway Electrification)। CORE (Central Organization for Railway Electrification)। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Patliputra railway station not yet functional - The Times of India"। Timesofindia.indiatimes.com। ২০১৩-১০-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৭।
- ↑ "Million dreams"।
- ↑ Dream station debut Calcutta Telegraph. Retrieved 30 August 2013
- ↑ "Patna's marginalised community still awaits basic amenities"। IBNLive। ২০১৫-১১-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৭।
- ↑ "India's longest rail-cum-road bridge to come up in Bihar"। Hindustan Times। ২০০৯-১০-১২। ২০১০-১০-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-০৪।
- ↑ "Digha bridge cost likely to jump by Rs 3,000 cr"। The Times Of India। ৩ জুলাই ২০১১। ৫ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬।