বিষয়বস্তুতে চলুন

টনি ওপাথা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
টনি ওপাথা
ටෝනි ඕපාත
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
অ্যান্থনি রাল্ফ ম্যারিনন ওপাথা
জন্ম(১৯৪৭-০৮-০৫)৫ আগস্ট ১৯৪৭
কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
মৃত্যু১১ আগস্ট ২০২০(2020-08-11) (বয়স ৭৩)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ )
৭ জুন ১৯৭৫ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওডিআই১৬ জুন ১৯৭৯ বনাম ভারত
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩৯ ২০
রানের সংখ্যা ২৯ ৭৯০ ১০০
ব্যাটিং গড় ৯.৬৬ ১৭.১৭ ৭.৬৯
১০০/৫০ ০/০ ০/৩ ০/০
সর্বোচ্চ রান ১৮ ৬৫ ১৯
বল করেছে ২৫৩ - ১,০৯২
উইকেট ১১১ ২১
বোলিং গড় ৩৬.০০ ৩০.৭৪ ৩৩.৮৫
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৩/৩১ ৬/৯১ ৩/২০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩/– ২৪/– ৮/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৭ জুলাই ২০১৯

অ্যান্থনি রাল্ফ ম্যারিনন ওপাথা (সিংহলি: ටෝනි ඕපාත; জন্ম: ৫ আগস্ট, ১৯৪৭ - মৃত্যু: ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০) কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।[][][] শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ সময়কালে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে সিলন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে কার্যকরী ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করতেন টনি ওপাথা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

১৯৬৯-৭০ মৌসুম থেকে ১৯৮২-৮৩ মৌসুম পর্যন্ত টনি ওপাথা’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে (ওডিআই) অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ঐ সময়ে শ্রীলঙ্কা দল আইসিসির স্থায়ী সদস্যের মর্যাদা না পাওয়ায় টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করতে পারেননি।

ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে শ্রীলঙ্কার পক্ষে খেলার জন্যে মনোনীত হন। ৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে ম্যানচেস্টারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক ঘটে তার। ১৬ জুন, ১৯৭৯ তারিখে একই স্থানে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের দ্বিতীয় আসরে ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন।

ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৫ ও ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় শ্রীলঙ্কার সদস্যরূপে খেলেন। এ পর্যায়ে পাঁচটি ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি।

১৯৮২-৮৩ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী অরোসা শ্রীলঙ্কা দলের খেলোয়াড় ও ব্যবস্থাপকের দ্বৈত ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি। তৎকালীন নিষিদ্ধঘোষিত দক্ষিণ আফ্রিকা গমনের ফলে দলের অন্যান্য সদস্যসহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের উপর আজীবন নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েন তিনি।

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কাউন্সিলের (আইসিসি) পূর্ণাঙ্গ সদস্যের মর্যাদা লাভের পূর্বে শ্রীলঙ্কার ৪৯জন সাবেক ক্রিকেটারের অন্যতম হিসেবে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট কর্তৃক সমাদৃত হন।[][]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Players / Sri Lanka / ODI caps"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  2. "Sri Lanka ODI Batting Averages"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  3. "Sri Lanka ODI Bowling Averages"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  4. "Sri Lanka Cricket to felicitate 49 past cricketers"Sri Lanka Cricket। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  5. "SLC launched the program to felicitate ex-cricketers"Sri Lanka Cricket। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]