আলাপ:উবায়দুল হক

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভালো নিবন্ধ উবায়দুল হক দর্শন এবং ধর্মবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
মে ৪, ২০২২ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]

এই পর্যালোচনাটি আলাপ:উবায়দুল হক/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: আফতাবুজ্জামান (আলাপ · অবদান) ২১:২৭, ৪ মে ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
  1. নিবন্ধটি সুলিখিত
    ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
    খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
  2. তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য
    ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
    খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
    গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
  3. নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে
    ক) (প্রধান বিষয়):
    খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
  4. নিরপেক্ষভাবে লিখিত
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
  5. নিবন্ধটি স্থিতিশীল
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
  6. যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
    ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
    খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
  7. সিদ্ধান্ত:
    উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:

প্রধান পাতার জন্য[সম্পাদনা]

উবায়দুল হক জালালাবাদী ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত ও শিক্ষাবিদ। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের তৃতীয় খতিব ও সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া, ঢাকার হেড মাওলানা ছিলেন। দারুল উলুম দেওবন্দে শিক্ষা সমাপ্ত করে তিনি শিক্ষকতা পেশায় নিযুক্ত হন। মাঝখানে তিনি কিছুকাল জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ঢাকা আলিয়া থেকে অবসর গ্রহণের পর তিনি বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসার সাথে জড়িত হন। তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়াজামিয়া কাসিমুল উলুম দরগাহে হজরত শাহজালালের শায়খুল হাদিসের দায়িত্বও পালন করেছিলেন। বর্তমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের ভিত স্থাপিত হয়েছিল তার চিন্তাধারায় গঠিত ইসলামি গবেষণা পরিষদের উদ্দীপনা থেকে। তিনি বাংলাদেশের সব ধর্মীয় দল ও উপদলের মাঝে ঐক্য সৃষ্টির ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল অভিভাবক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ধর্মীয় মতপার্থক্য নিরসন এবং ইসলামি ঐক্য সুসংহত করার লক্ষ্যে তিনি জাতীয় শরিয়া কাউন্সিল নামে একটি অরাজনৈতিক স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠন করেন। বাংলাদেশে ইসলামি ব্যাংকিংবীমা চালুর ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন পথিকৃৎ। তিনি ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া কাউন্সিল এবং সম্মিলিত শরিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের সভাপতি হিসেবে তিনি দীর্ঘকাল খতমে নবুয়ত আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান করেন। (বাকি অংশ পড়ুন...)

উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৪০ –ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০৬:৪৫, ৫ মে ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]