ধ্রুপদী সভ্যতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ Suvray ধ্রুপদি সভ্যতা কে ধ্রুপদী সভ্যতা শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন: মূল শিরোনাম! আলাপ পাতায় ব্... |
|||
৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
{{Human history}} |
{{Human history}} |
||
''' |
'''ধ্রুপদী সভ্যতা''' ({{lang-en|Classical antiquity}}) হচ্ছে [[ভূমধ্যসাগর]]কেন্দ্রিক একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহাসিক যুগ, যা অনেকটা প্রাচীন [[গ্রিস]] ও [[রোম|রোমের]] সাথে তুলনীয়। এজন্য এটি গ্রিকো-রোমান বিশ্ব নামেও পরিচিত। এই সময়টিতেই [[গ্রিক ভাষা]] এবং রোমান সাহিত্য (যেমন: [[ইস্কিলুস]], [[ওভিড]], [[হোমার]] ও অন্যান্য) পূর্ণমাত্রায় বিকশিত হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |first=Paul|last=Fargis|title=The New York Public Library Desk Reference - 3rd Edition||year=1998|publisher=Macmillan General Reference|pages=262|isbn=0-02-862169-7}}</ref> |
||
এটির শুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম-অষ্টম শতকে গ্রিক কবি হোমারে মহাকাব্যিক সাহিত্যের সূচনাকে, এবং এটি চলতে থাকে [[খ্রিস্ট ধর্ম|খ্রিস্ট ধর্মের]] বিকাশ ও রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে (খ্রিস্টের জন্মের ৫ম শতক পর্যন্ত), এবং এটি শেষ হয় ৩০০-৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে, এবং এর পর পরই শুরু হয় প্রাক-মধ্যযুগীয় পর্ব (৬০০-১০০০ খ্রিস্টাব্দ)। বর্তমান আধুনিক সভ্যতার ভাষা, রাজনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা, দর্শন, বিজ্ঞান, শিল্পকলা, এবং স্থাপত্যশৈলীতে প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। তৎকালীন [[রেনেসাঁস|রেনেসাঁসের]] গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব দেখা যায় আঠারো ও উনিশ শতকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। |
এটির শুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম-অষ্টম শতকে গ্রিক কবি হোমারে মহাকাব্যিক সাহিত্যের সূচনাকে, এবং এটি চলতে থাকে [[খ্রিস্ট ধর্ম|খ্রিস্ট ধর্মের]] বিকাশ ও রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে (খ্রিস্টের জন্মের ৫ম শতক পর্যন্ত), এবং এটি শেষ হয় ৩০০-৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে, এবং এর পর পরই শুরু হয় প্রাক-মধ্যযুগীয় পর্ব (৬০০-১০০০ খ্রিস্টাব্দ)। বর্তমান আধুনিক সভ্যতার ভাষা, রাজনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা, দর্শন, বিজ্ঞান, শিল্পকলা, এবং স্থাপত্যশৈলীতে প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। তৎকালীন [[রেনেসাঁস|রেনেসাঁসের]] গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব দেখা যায় আঠারো ও উনিশ শতকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। |
||
⚫ | |||
⚫ | |||
{{সূত্র তালিকা|2}} |
{{সূত্র তালিকা|2}} |
||
⚫ | |||
⚫ | |||
* Grinin L. E. Early State in the Classical World: Statehood and Ancient Democracy. In Grinin L. E. et al. (eds.)Hierarchy and Power in the History of civilizations: Ancient and Medieval Cultures 9pp.31–84). Moscow: URSS, 2008.[http://old.uchitel-izd.ru/index.php?option=content&task=view&id=183&Itemid=58 Early State in the Classical World] |
* Grinin L. E. Early State in the Classical World: Statehood and Ancient Democracy. In Grinin L. E. et al. (eds.)Hierarchy and Power in the History of civilizations: Ancient and Medieval Cultures 9pp.31–84). Moscow: URSS, 2008.[http://old.uchitel-izd.ru/index.php?option=content&task=view&id=183&Itemid=58 Early State in the Classical World] |
||
{{Classical antiquity}} |
|||
{{Ancient Greece topics}} |
|||
{{Ancient Rome topics}} |
|||
{{Ancient Greek and Roman Wars}} |
|||
{{Periods of the History of Europe}} |
|||
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের ইতিহাস]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:সভ্যতা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:সভ্যতা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:সময়কাল অনুযায়ী ইউরোপের ইতিহাস]] |
১০:৫৩, ৭ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধ্রুপদশৈলী |
---|
ধারাবাহিকের অংশবিশেষ |
ধ্রুপদী সভ্যতা |
আলোকিত যুগ |
২০শ শতাব্দীর নব্য ধ্রুপদশৈলী |
বিশ্বের ইতিহাস | |||
---|---|---|---|
↑ প্রাগৈতিহাসিক | |||
লিপিবদ্ধ ইতিহাস | |||
প্রাচীন ইতিহাস | |||
ধ্রুপদী পরবর্তী | |||
আধুনিক | |||
|
|||
↓ ভবিষ্যৎ | |||
ধ্রুপদী সভ্যতা (ইংরেজি: Classical antiquity) হচ্ছে ভূমধ্যসাগরকেন্দ্রিক একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহাসিক যুগ, যা অনেকটা প্রাচীন গ্রিস ও রোমের সাথে তুলনীয়। এজন্য এটি গ্রিকো-রোমান বিশ্ব নামেও পরিচিত। এই সময়টিতেই গ্রিক ভাষা এবং রোমান সাহিত্য (যেমন: ইস্কিলুস, ওভিড, হোমার ও অন্যান্য) পূর্ণমাত্রায় বিকশিত হয়।[১]
এটির শুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম-অষ্টম শতকে গ্রিক কবি হোমারে মহাকাব্যিক সাহিত্যের সূচনাকে, এবং এটি চলতে থাকে খ্রিস্ট ধর্মের বিকাশ ও রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে (খ্রিস্টের জন্মের ৫ম শতক পর্যন্ত), এবং এটি শেষ হয় ৩০০-৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে, এবং এর পর পরই শুরু হয় প্রাক-মধ্যযুগীয় পর্ব (৬০০-১০০০ খ্রিস্টাব্দ)। বর্তমান আধুনিক সভ্যতার ভাষা, রাজনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা, দর্শন, বিজ্ঞান, শিল্পকলা, এবং স্থাপত্যশৈলীতে প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। তৎকালীন রেনেসাঁসের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব দেখা যায় আঠারো ও উনিশ শতকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে।
তথ্যসূত্র
- ↑ Fargis, Paul (১৯৯৮)। The New York Public Library Desk Reference - 3rd Edition। Macmillan General Reference। পৃষ্ঠা 262। আইএসবিএন 0-02-862169-7।
পাদটীকা
- Grinin L. E. Early State in the Classical World: Statehood and Ancient Democracy. In Grinin L. E. et al. (eds.)Hierarchy and Power in the History of civilizations: Ancient and Medieval Cultures 9pp.31–84). Moscow: URSS, 2008.Early State in the Classical World