রবার্ট জি. এডওয়ার্ডস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রবার্ট জি. এডওয়ার্ডস
২০১০ সালে রবার্ট।
জন্ম(১৯২৫-০৯-২৭)২৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৫[১]
ইংল্যান্ড
মৃত্যু১০ এপ্রিল ২০১৩(2013-04-10) (বয়স ৮৭)
ইংল্যান্ড
জাতীয়তাযুক্তরাজ্য
মাতৃশিক্ষায়তনইউনিভার্সিটি অফ এডিনবার্গ
ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েলস
পরিচিতির কারণরিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিন
ইন-ভাইট্রো ফার্টিলাইজেশন
পুরস্কারচিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০১০)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
প্রতিষ্ঠানসমূহকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়

রবার্ট জি. এডওয়ার্ডস (ইংরেজি ভাষায়: Robert G. Edwards) (জন্ম ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৫ - মৃত্যু ১০ এপ্রিল ২০১৩)[২] একজন ব্রিটিশ জীববিজ্ঞানী যিনি ইন-ভাইট্রো ফার্টিলাইজেশনের (আইভিএফ) উপর গবেষণার জন্য বিখ্যাত। এ গবেষণার তার সহকর্মী ছিলেন প্যাট্রিক স্টেপটো (১৯১৩-১৯৮৮)। তিনি আইভিএফ-এর অগ্রদূত এবং তার এ গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার ফল হল ১৯৭৮ সালের ২৫ জুলাইয়ে পৃথিবীর প্রথম টেস্ট-টিউব শিশু লুইস ব্রাউনের জন্ম।[৩][৪] ইন-ভাইট্রো ফার্টিলাইজেশন সম্পর্কিত গবেষণার জন্য রবার্ট এডওয়ার্ড ২০১০ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।[৫] তিনি রয়াল সোসাইটির একজন গবেষণা ফেলো।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "EDWARDS, Sir Robert (Geoffrey)"Who's Who 2013, A & C Black, an imprint of Bloomsbury Publishing plc, 2013; online edn, Oxford University Press (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩ 
  3. "1978: First 'test tube baby' born"। BBC। ১৯৭৮-০৭-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-১৩The birth of the world's first "test tube baby" has been announced in Manchester (England). Louise Brown was born shortly before midnight in Oldham and District General Hospital 
  4. Moreton, Cole (২০০৭-০১-১৪)। "World's first test-tube baby Louise Brown has a child of her own"। London: Independent। ২০১৪-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৫-২২The 28-year-old, whose pioneering conception by in-vitro fertilisation made her famous around the world ... The fertility specialists Patrick Steptoe and Bob Edwards became the first to successfully carry out IVF by extracting an egg, impregnating it with sperm and planting the resulting embryo back into the mother. 
  5. "The 2010 Nobel Prize in Physiology or Medicine - Press Release"। Nobelprize.org। ২০১০-১০-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-০৪ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]