বিষয়বস্তুতে চলুন

মুহম্মদ শামসউল হক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অধ্যাপক ডক্টর
মুহম্মদ শামসউল হক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
কাজের মেয়াদ
২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫  ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬
পূর্বসূরীআব্দুল মতিন চৌধুরী
উত্তরসূরীফজলুল হালিম চৌধুরী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
কাজের মেয়াদ
৩১ আগস্ট ১৯৬৫  ৪ আগস্ট ১৯৬৯
পূর্বসূরীমমতাজউদ্দিন আহমেদ
উত্তরসূরীসৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েন
ইউজিসির চেয়ারম্যান
কাজের মেয়াদ
১৯ মার্চ ১৯৯১  ১৮ মার্চ ১৯৯৫
পূর্বসূরীসৈয়দ আলী আহসান
উত্তরসূরীইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
২৯ জুন ১৯৭৮  ২৪ মার্চ ১৯৮২
পূর্বসূরীআবু সাঈদ চৌধুরী
উত্তরসূরীএস এম মুস্তাফিজুর রহমান
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা
কাজের মেয়াদ
২৫ মার্চ ১৯৭৭  ২৯ জুন ১৯৭৮
পাকিস্তানের শিক্ষা এবং
বিজ্ঞান গবেষণামন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
৪ অক্টোবর ১৯৬৯  ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম(১৯১২-১০-১২)১২ অক্টোবর ১৯১২
পশ্চিমগাঁও গ্রাম, লাকসাম, কুমিল্লা, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৬(2006-02-23) (বয়স ৯৩)
ঢাকা, বাংলাদেশ
পিতামাতাকরিমুল হক (পিতা)
মাহমুদা খাতুন (মাতা)
প্রাক্তন শিক্ষার্থীলন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়,
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়,
কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ,
ফেনী সরকারি কলেজ
পেশাবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, রাজনীতিবিদ
পুরস্কারএকুশে পদক - ২০০৩

মুহম্মদ শামসউল হক (জন্ম: ১২ অক্টোবর ১৯১২ – ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৬) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, শিক্ষা গবেষক ও রাজনীতিবিদ।[] শিক্ষাক্ষেত্রে তার অবদানের জন্য তিনি ২০০৩ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্মানজনক একুশে পদকে ভূষিত হন।[]

তিনি অবিভক্ত পাকিস্তানের শিক্ষা এবং বিজ্ঞান গবেষণা মন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন।[][]

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

মুহম্মদ শামসউল হক ১২ অক্টোবর ১৯১২ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের কুমিল্লা জেলার লাকসামের পশ্চিমগাঁও গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম করিমুল হক এবং মাতার নাম মাহমুদা খাতুন।

তিনি ১৯২৭ সালে পশ্চিমগাঁও বি.এন. উচ্চ বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক এবং ১৯২৯ সালে ফেনী কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি তৎকালীন ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান নাম: মৌলানা আজাদ কলেজ) ভর্তি হন। পরবর্তীতে ১৯৩১ সালে রাজনৈতিক অর্থনীতি ও রাজনৈতিক দর্শন বিভাগ হতে স্নাতক (সম্মান) ও ১৯৩৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘পোস্ট ওয়ার এডুকেশন রিফর্মস প্রোগ্রাম (যুদ্ধ পরবর্তী শিক্ষা সংস্কার কর্মসূচি)’-এর আওতায় ১৯৪৫-৪৬ সাল পর্যন্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।[]

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

মুহম্মদ শামসউল হক ১৯৩৪ সালে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন।

তিনি ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ থেকে ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চদশ উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[]

তিনি ৩১ আগস্ট ১৯৬৫ থেকে ৪ আগস্ট ১৯৬৯ পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় উপাচার্য ছিলেন।[][]

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি ১৯ মার্চ ১৯৯১ থেকে ১৮ মার্চ ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।[]

ইন্সটিটিউট অব অ্যাডভান্সড প্রজেক্ট, ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টার, হলুলুলুতে ‘স্কলার-ইন রেসিডেন্ট’ ছিলেন ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৫
তিনি উড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলারস স্মিথসনিয়ান ইনস্টিটিউশন, ওয়াশিংটন ডি.সির ফেলো ১৯৭১ থেকে ১৯৭৩
ন্যাশনাল কারিকুলাম কমিটির চেয়ারম্যান ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭
প্লানিং কমিটি অব দি সোস্যাল সাইন্স রিসার্চ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ১৯৭৭ থেকে ১৯৮২
ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ১৯৭৭ থেকে ১৯৮৩
ন্যাশনাল কমিটি অন এক্সামিনেশন রিফরর্মসে চেয়ারম্যান ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৬
ইউনেস্কো ইন্টারন্যাশনাল এক্সপার্ট কমিটি অন ফাউন্ডেশন অব পলিসি অব ট্রেনিং অ্যাব্রডের সদস্য (প্যারিস) ১৯৭০
কমিটি অব ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন অব কমনওয়েলথ এডুকেশন কনফারেন্সের চেয়ারম্যান (নয়া দিল­লী) ১৯৬২
লিডার অব ডেলিগেশন অব দি কমনওয়েলথ এডুকেশন কনফারেন্স (লাগোস) ১৯৬৮
১০ লিডার অব দি ডেলিগেশন টু টুয়েনটিফিফথ অ্যানিভারসারি এডুকেশন কনফারেন্স (লাগোস) ১৯৬৮
১১ লিডার অব দি ডিলিগেশন টু টুয়েনটিফিফথ অ্যানিভারসারি অব ইকোসক (জেনেভা) ১৯৭০
১২ লিডার অব ইউনেস্কো জেনারেল কনফারেন্স (প্যারিস) ১৯৭০
১৩ একজিকিউটিভ কাউন্সিল অব দি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সোসাল সায়েন্সেস, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৬
১৪ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্ট্যাডিজের চেয়ারম্যান ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৯
১৫ বোর্ড অব গভর্নরস অব দি বোর্ড অব ট্রাস্টিস অব দি বাংলাদেশ ন্যাশনাল মিউজিয়ামের চেয়ারম্যান ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৬

অধ্যাপক মুহম্মদ শামসউল হক তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনে শিক্ষার উন্নয়ন ভাবনায় সচেষ্ট ছিলেন। এ উদ্দেশ্যে তিনি ‘শিক্ষা প্রকল্পয়ন ও উন্নয়ন গবেষণা ফাউন্ডেশন’ গঠন করেন যাহা দেশে এ ধরনের প্রথম প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সরকার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় ক্যাম্পাসের পলাশী এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠান ভবনটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে।

রাজনৈতিক জীবন

[সম্পাদনা]

মুহাম্মদ শামসুল হক ১৯৬৯ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত জেনারেল ইয়াহিয়া খানের অধীনে পাকিস্তানের শিক্ষা এবং বিজ্ঞান গবেষণা মন্ত্রী ছিলেন।[][১০][১১]

২৫ মার্চ ১৯৭৭ থেকে ২৯ জুন ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।[][][]

তিনি রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানআবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভায় মার্চ ১৯৭৭ সাল থেকে মার্চ ১৯৮২ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।[][][১২]

তিনি জিয়াউর রহমানের সাথে ১৯৮০ সালে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) গঠনের পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন।[১৩][১৪]

  • Charging Education in England (১৯৪৮)
  • Compulsory Education in Pakistan [পাকিস্তানে বাধ্যতামূলক শিক্ষা] (১৯৫৪)
  • Education and Development Strategy in South and South East Asia [দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় শিক্ষা ও উন্নয়ন কৌশল] (১৯৬৫)
  • Pakistan's New Education Policy [পাকিস্তানের নতুন শিক্ষা নীতি] (১৯৭০)
  • Education, Manpower and Development in South and South East Asia [দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় শিক্ষা, জনশক্তি ও উন্নয়ন] (১৯৭৬)
  • এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকায় "The Patterns of Education in South and South East Asia" [দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় শিক্ষার প্যাটার্নসমূহ] (নতুন সংস্করণ)
  • "Education in German Encyclopedia" [জার্মান বিশ্বকোষে শিক্ষা] Lexikon der Pedagogi (Verlag Herder)
  • Higher Education and Employment in Bangladesh [বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষা ও কর্মসংস্থান] (সহ লেখক, ১৯৮৩)
  • South Asia Regional Co-operation: Its Underlying Concept, Problems and Promises in Future of South Asia [দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা: দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যতের অন্তর্নিহিত ধারণা, সমস্যা এবং প্রতিশ্রুতি] (১৯৮৫)
  • Role of Education in Development based on lectures delivered at the Bangla Academy [বাংলা একাডেমীতে দেয়া বক্তৃতার উপর ভিত্তি করে উন্নয়নে শিক্ষার ভূমিকা] (১৯৮৭)
  • Bangladesh in International Politics: the Dilemmas of the Weak States [আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বাংলাদেশ: দুর্বল রাষ্ট্রগুলির উভয়সঙ্কটসমূহ] (১৯৯৩)
  • Aid, Development and Diplomacy [সহায়তা, উন্নয়ন ও কূটনীতি] (২০০১)
  • বিশ্ব-রাজনীতি ও বাংলাদেশ (২০০১)
  • বিকাশমান সমাজ ও শিক্ষা (১৯৮৭)[]

সম্মাননা

[সম্পাদনা]
  • বাংলাদেশ সরকার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় ক্যাম্পাসের পলাশী এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠান ভবনটি তার নামে নামকরণ করা হয়েছে।
  • শিক্ষাক্ষেত্রে তার অবদানের জন্য তিনি ২০০৩ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্মানজনক একুশে পদকে ভূষিত হন।
রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
আবু সাঈদ চৌধুরী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৯৭৫-১৯৭৮
উত্তরসূরী
আবু সালেহ মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. 1 2 3 4 "হক, মুহম্মদ শামসউল"বাংলাপিডিয়া। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। ৮ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৯
  2. "একুশে পদকপ্রাপ্ত সুধীবৃন্দ"। বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৯
  3. 1 2 3 খালেদা হাবিব। বাংলাদেশঃ নির্বাচন, জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রিসভা ১৯৭০-৯১
  4. 1 2 3 জিবলু রহমান। ভাসানী-মুজিব-জিয়া। বাংলাদেশ: শ্রীহট্ট প্রকাশ। পৃ. ৪৩৬। আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯৩০২৭২৮
  5. "VICE-CHANCELLORS OF THE UNIVERSITY SINCE 1921"। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৯
  6. "উপাচার্য-কথাঃ সংশোধনী ও প্রতিবাদ"দৈনিক প্রথম আলো। ২১ অক্টোবর ২০১৬। ৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২১
  7. "List of former Vice Chancellor"রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৯
  8. "প্রাক্তন চেয়ারম্যান মহোদয়গনের তালিকা, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৭ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২৩
  9. Zaman, Habibuz (১৯৯৯)। Seventy Years in a Shaky Subcontinent (ইংরেজি ভাষায়)। Janus Publishing Company Lim। পৃ. ১৮৪। আইএসবিএন ৯৭৮১৮৫৭৫৬৪০৫১। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৭
  10. Mustafa, Sayid Ghulam (১৯৯৭)। English Essays of Pakistan (ইংরেজি ভাষায়)। Ferozsons। পৃ. ১২৯। আইএসবিএন ৯৭৮৯৬৯০০১৩৭৪৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৭
  11. "পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদ ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ হতে ২০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত"সংগ্রামের নোটবুক। ২৯ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২৩
  12. "List of Former Foreign Ministers"mofa.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৭
  13. Ahmed, Zahid Shahab (২০১৬)। Regionalism and Regional Security in South Asia: The Role of SAARC (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। আইএসবিএন ৯৭৮১৩১৭০৬৯০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৭
  14. এম আসলাম চৌধুরী এফ.সি.এ (১ জুন ২০১৩)। "স্বাধীন বৈদেশিক নীতির রূপকার রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান"দৈনিক সংগ্রাম। ৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২১