ব্যবহারকারী:Jubayer Ahammed/মিজানুর রহমান (সচিব)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মিজানুর রহমান
অবসরপ্রাপ্ত সচিব , গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম(১৯৫২-০৬-৩০)৩০ জুন ১৯৫২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া,বাংলাদেশ)
নাগরিকত্বপাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
প্রাক্তন শিক্ষার্থীঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ধর্মইসলাম

জনাব মিজানুর রহমান- জন্ম ৩০-০৬-১৯৫২ ইং । তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অবসরপ্রাপ্ত সচিব ও বিশিষ্ঠ রাজনীতিবিদ।[১][২]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

নাম-         মিজানুর রহমান

জনাব মিজানুর রহমান ১৯৫২ সালের ৩০ জুন জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম- মৃত আলহাজ্ব মোঃ ছাহেব আলী(বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন) মাতার নাম-     মৃত মালেকা খাতুন (শান্তি)। স্থায়ী ঠিকানা-  গ্রাম- উলচাপাড়া, ডাকঘর-উলচাপাড়া ,উপজেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া

শিক্ষাগত যোগ্যতা[সম্পাদনা]

এসএসসি- অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ১৯৬৭ খ্রি. এইচএসসি- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ১৯৬৯ খ্রি. বিএ (অনার্স) রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- ১৯৭৩ খ্রি. এমএ, লোক প্রশাসন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- ১৯৭৫ খ্রি. এলএলবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- ১৯৭৭ খ্রি.

চাকরি জীবনের বিবরণ[সম্পাদনা]

বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ১৯৮২ সনের নিয়মিত ব্যাচের সদস্য হিসাবে ০৮-১২-১৯৮৩ খ্রি. তারিখে চাকরিতে যোগদান। (চাকরিতে যোগদানের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতার তারিখ ঃ ০২-০৪-১৯৮৩ খ্রি.), পরিচিতি নং- ১৯৬৯।[১]

  বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন সংক্রান্ত[সম্পাদনা]

১.        সহকারী কমিশনারম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ঢাকা (১১.১২.১৯৮৩ - ০৬.০৮.১৯৮৬ খ্রি.)।

২.        ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম শ্রেণী, ডিআইটি (রাজউক), ঢাকা (০৭.০৮.১৯৮৬ - ০৯.০৩.১৯৮৭ খ্রি.)।

৩.        সহকারী পরিচালক, স্থানীয় সরকার (সচিব, জেলা পরিষদ), ঢাকা (১০.০৩.১৯৮৭ - ১৪.০১.১৯৮৯ খ্রি.)।

৪.        উপজেলা  নির্বাহী অফিসার, গাজীপুর সদর, গাজীপুর (১৭.০১.১৯৮৯ - ০৯.০৭.১৯৮৯ খ্রি.)।

৫.        উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা (১০.০৭.১৯৮৯ - ১৫.০১.১৯৯১ খ্রি.)।

৬.        আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা (১২.০৩.১৯৯১ - ২৪.১১.১৯৯৪ খ্রি.)।

৭.        উপ-প্রশাসক, বাংলাদেশ ওয়াক্ফ এস্টেট, ঢাকা (২৪.১১.১৯৯৪ - ০২.১০.১৯৯৫ খ্রি.)।

৮.        বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (০২.১০.১৯৯৫ - ২১.০৭.১৯৯৬ খ্রি.)।

৯.        অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ঢাকা (২১.০৭.১৯৯৬ - ২০.০৯.১৯৯৯ খ্রি.)।

১০.      উপ-প্রকল্প পরিচালক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ (২১.০৯.১৯৯৯ - ১২.০৬.২০০০ খ্রি.)।

১১.    সচিব, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ ( বিসিএসআইআর), ঢাকা (১৩.০৬.২০০০ - ২৭.০৩.২০০১ খ্রি.)।

১২.    জেলা প্রশাসক, টাংগাইল (২৮.০৩.২০০১ - ২৭.০৭.২০০১ খ্রি.)।

১৩.    সচিব, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা (২১.০৮.২০০১ - ১৭.০১.২০০২ খ্রি.)।

১৪.    প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, সিলেট (২১.০১.২০০২ - ০৪.১২.২০০৬ খ্রি.)।

১৫.    যুগ্ম-সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ (০৭.১২.২০০৬ - ২৭.০১.২০০৯ খ্রি.)।

১৬.    অতিরিক্ত সচিব (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (২৭.০১.২০০৯ - ১০.০৫.২০০৯ খ্রি.)।

১৭.    চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব), বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন (১০.০৫.২০০৯ - ২৮.০৬.২০০৯ খ্রি.)।

১৮.    ভারপ্রাপ্ত সচিব, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় (১৯.১০.২০১০ - ২৮.০৬.২০১১ খ্রি.)।

১৯.    সচিব, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় (১০.০৭.২০১১ - ০৪.০৯.২০১২ খ্রি.)।

ছাত্র রাজনীতিতে সম্পৃক্ততা[সম্পাদনা]

১৯৬৮ সনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন।

    ১৬৬৯-৭০ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফজলুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য।

    ১৯৭২ সনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য

    ১৯৭৩-৭৪ সনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক।

    ১৯৭৬-৭৭ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্র-ছাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি হিসাবে তিন মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন।

    ১৯৭৫ সনের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে ১৯৭৫ পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে অতি সংগোপনে লিফলেট তৈরি ও বিতরণ করেন। ১৯৭৬ইং সনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে পুনর্গঠন ও সংগঠিত করার কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। ২৬.১২.১৯৭৬ খ্রি. তারিখে বিশেষ ক্ষমতা আইনে রমনা থানা পুলিশ কর্তৃক ১৫২৭ নং মামলায় গ্রেফতার ও হাজতবাস। পরবর্তীকালে মামলা হতে তিনি অব্যাহতিপ্রাপ্ত হন।

 মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা[সম্পাদনা]

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থায় মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ। মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সংগঠিত করার কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) এর আঞ্চলিক প্রধান শেখ ফজলুল হক মনির তত্তাবধানে স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত পূর্বাঞ্চলে ভারতের আগরতলাস্থ কলেজটিলায় প্রতিষ্ঠিত ছাত্র নেতৃবৃন্দের বিশেষ যুদ্ধকালীন ক্যাম্পে সহকারী ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন এবং বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (মুজিব বাহিনী) এর রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সরবরাহের জন্য ভারতের আগরতলায় সেনা ক্যাম্পে সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করেন।

তার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নং  - ১৬০৮৯৭, তারিখ - ১৯.১০.২০১০ খ্রি.,

বাংলাদেশ গেজেট নং - ১৬০৮৭, তারিখ - ০৯.০৬.২০১১ খ্রি., লাল মুক্তিবার্তা নং - ০২১২০১০৭৬৩

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল কর্তৃক ইস্যুকৃত ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিস্বাক্ষরিত

সনদ নং-৪৬৮১৪,তারিখ- ১২.০৭.২০০১ খ্রি.।

বিভিন্ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ততা[সম্পাদনা]

বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতি হিসাবে পর পর ৩ (তিন) মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন।                                                      

    বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতিসহ অন্যান্য পদে বিভিন্ন মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    বিসিএস-৮২ ফোরামের সভাপতি (বর্তমানে ৮ম মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    অফিসার্স ক্লাব, ঢাকা এর প্রশাসনিক ও আপ্যায়ন কমিটির সভাপতি হিসাবে পর পর ৩ (তিন) মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    বিয়াম ফাউন্ডেশন পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ এলামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লোক প্রশাসন বিভাগ এলামনাই এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সতীর্থ উনসত্তর এর সাধারণ সম্পাদক।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের সদস্য।

    মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের আজীবন সদস্য।

    মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতির উপদেষ্টা।

    অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির আজীবন সদস্য।

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলাধীন মালেকা ছাহেব আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি।

    নাজমা রহমান কিন্ডারগার্টেন, উলচাপাড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর প্রতিষ্ঠাতা।

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলাধীন উলচাপাড়া সাহিত্য সংসদপাঠাগার এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি।

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলাধীন মালেকা ছাহেব আলী মসজিদ ও  মাদ্রাসা কমপ্লেক্স এর প্রতিষ্ঠাতা এবং পরিচালনা কমিটির সভাপতি।

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলাধীন উলচাপাড়া বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি।

    সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সংগীতাংগণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর আজীবন সদস্য।

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির আজীবন সদস্য।

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাবলিক লাইব্রেরীর আজীবন সদস্য।

    ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসারে চার মেয়াদে দায়িত্ব পালন।

    ঢাকাস্থ বৃহত্তর কুমিল্লা কল্যাণ সমিতির আজীবন সদস্য ও উপদেষ্টা ছিলেন।

    সিলেটে চাকরিকালে সিলেটস্থ বৃহত্তর কুমিল্লা কল্যাণ সমিতির সভাপতি হিসাবে পর পর দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন।

সম্মাননা প্রাপ্তি সংক্রান্ত[সম্পাদনা]

সামাজিক কার্যক্রম ও জনপ্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য ১৯৯৮ সালে অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণ পদক লাভ করেন।

দক্ষ প্রশাসক ও মানবকল্যাণে বিশেষ ভমিকার জন্য ২০১০ সালে শ্রী শ্রী চৈতন্য সম্মাননা পদক লাভ করেন।

২০১১ সালে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস গবেষণা ফাউন্ডেশন কর্তৃক স্বাধীনতা সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।

অন্যান্য বিষয়: স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম-সচিব হিসাবে দায়িত্বপালনকালে সরকার কর্তৃক জাতীয় পর্যায়ে গঠিত স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণ কমিটির সদস্য সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

পেশাগত জীবনে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, সিংগাপুরভারত সফরের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করে পেশাগত দক্ষতা অর্জন করেছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে এক পুত্র ও দুই কন্যা সন্তানের জনক। স্ত্রী নাজমা রহমান একজন আদর্শ সুগৃহিণী। পুত্র আশিকুর রহমান মিশু, কন্যা আনিকা রহমান শমি ও কন্যা মুনিয়া রহমান চাঁদনি সকলেই ¯স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী এবং বিবাহিত।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "কিছু মানুষ ক্ষণজন্মা, কিছু মানুষ আলোকবর্তিকা, কিছু মানুষ কেবল যাপনের জন্য – শাহানা সিরাজী"wnews360 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২৭ 
  2. "রিডাইরেক্ট বিজ্ঞপ্তি"। https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article504738.bdnews  |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য);

https://wnews360.com/archives/30331

https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article504738.bdnews

বিদেশি ব্যক্তি ও সংস্থাকে সম্মাননা অনুষ্ঠানে উপস্থিত মিজানুর রহমানের  ছবি https://www.bbc.com/bengali/news/2012/03/120327_mb_bd_71_awards