সৌরভ (উপন্যাস): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
চিত্র ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৫৮ নং লাইন: | ৫৮ নং লাইন: | ||
পাকিস্তানী বাহিনীর এক মেজর অতিরূপবতী বান্ধবী লুনাকে জোড় করে বিয়ে করতে চায়। আর তাকে বাঁচানোর জন্য শফিকের কাছে রেখে শফিকের বোন-দুলাভাই গ্রামে চলে যায়। |
পাকিস্তানী বাহিনীর এক মেজর অতিরূপবতী বান্ধবী লুনাকে জোড় করে বিয়ে করতে চায়। আর তাকে বাঁচানোর জন্য শফিকের কাছে রেখে শফিকের বোন-দুলাভাই গ্রামে চলে যায়। |
||
একসময় ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর গেরিলা আক্রমণ শুরু হয়। সবাই স্বপ্ন দেখতে থাকে দেশ স্বাধীন হওয়ার, স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার। |
একসময় ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর গেরিলা আক্রমণ শুরু হয়। সবাই স্বপ্ন দেখতে থাকে দেশ স্বাধীন হওয়ার, স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার।<ref name=Ref1> |
||
{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://humayun-ahmed.herokuapp.com/%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%B0%E0%A6%AD%20(%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AE%E0%A7%AA)/ |শিরোনাম=সৌরভ (১৯৮৪) |কর্ম=herokuapp.com |সংগ্রহের-তারিখ=১২ মে ২০২০}}</ref> |
|||
==আরও দেখুন== |
==আরও দেখুন== |
||
* [[হুমায়ূন আহমেদ]] |
* [[হুমায়ূন আহমেদ]] |
০৭:৪৭, ১২ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লেখক | হুমায়ূন আহমেদ |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস |
প্রকাশক | (১৯৮৪ সালের প্রকাশকের জন্য তথ্য প্রয়োজন), অন্যপ্রকাশ, ৩৮/২-ক বাংলাবাজার, ঢাকা (২০০৩) |
প্রকাশনার তারিখ | প্রথম প্রকাশঃ ১৯৮৪, অন্যপ্রকাশ হতে প্রকাশঃ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (হার্ডকভার) |
আইএসবিএন | ৯৮৪ ৮৬৮ ২৪৭ ৩ (২০০৩ এর অন্যপ্রকাশ সংস্করণের) |
নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম উপন্যাস হল সৌরভ। ১৯৮৪ সালে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালে অন্যপ্রকাশ হতে বইটি নতুন করে প্রকাশিত হয়।
চরিত্রসমূহ
- শফিক – প্রধান চরিত্র
- রফিক– শফিকের বন্ধু যে পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়
- কাদের – শফিকের কাজের লোক এবং পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়
- নেজাম – নিচতলার ভাড়াটিয়া
- আজিজ সাহেব – নিচতলার ভাড়াটিয়া এবং নিলু, বিলুর বাবা
- শীলা– শফিকের বোনের মেয়ে
- লুনা– শীলার বান্ধবী
- জলিল, নিলু, বিলু
কাহিনীসংক্ষেপ
১৯৭১ সালে অবরুদ্ধ ঢাকার একজন বাসিন্দা শফিক। সে একজন প্রতিবন্ধী। তার পায়ে সমস্যার কারণে তাকে প্রায়ই ক্র্যাচ ব্যবহার করতে হয়। তার কাজ কর্মের জন্য রয়েছে কাদের। বাড়ি ভাড়া দিয়ে চলে যায় তার। একসময় তার ভাড়াটিয়া জলিল সাহেব নিখোঁজ হন। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাকে তুলে নিয়ে যায়। প্রতিরাতেই তার স্ত্রীর কান্নার শব্দ শুনতে পায় শফিক। একসময় সে জলিল সাহেবের খোঁজ করার জন্য শান্তি কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে যায়। শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান তাকে আশ্বাস দেয় যে জ্বলিলকে খুঁজে পাওয়া যাবে।
দিন দিন ঢাকার অবস্থা খারাপ হতে থাকে। মানুষজন ঢাকা থেকে গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হতে থাকে। শফিকের দুলাভাই তার স্ত্রী এবং মেয়ে শীলাকে গ্রামে পাঠাতে চায়। কিন্তু শফিকের বোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সে পরীক্ষার রুটিন বেরিয়েছে দেখিয়ে বোঝাতে ঢাকার অবস্থা স্বাভাবিক।
একসময় কাদেরকে ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তানি বাহিনী। নির্যাতনের পরে ছেড়ে দেয় তাকে। ফিরে আসে জলিল সাহেবও কিন্তু বাড়িতে আসার পরে তার মৃত্যু ঘটে। আস্তে আস্তে আজিজ সাহেব ও অন্যান্য ভাড়াটিয়ারা চলে যেতে শুরু করে। কাদের ও শফিকের বন্ধু রফিক মুক্তিযুদ্ধের যোগ দেয়।
পাকিস্তানী বাহিনীর এক মেজর অতিরূপবতী বান্ধবী লুনাকে জোড় করে বিয়ে করতে চায়। আর তাকে বাঁচানোর জন্য শফিকের কাছে রেখে শফিকের বোন-দুলাভাই গ্রামে চলে যায়।
একসময় ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর গেরিলা আক্রমণ শুরু হয়। সবাই স্বপ্ন দেখতে থাকে দেশ স্বাধীন হওয়ার, স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার।[১]
আরও দেখুন
বহিঃ সংযোগ
তথ্যসূত্র
- ↑ "সৌরভ (১৯৮৪)"। herokuapp.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২০।