নাগর নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, সমস্যা? এখানে জানান |
|||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{Reflist}} |
{{Reflist}} |
||
⚫ | |||
[[বিষয়শ্রেণী:নদী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নদী]] |
||
⚫ |
১৫:৪৩, ১৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নাগর নদী বাংলাদেশ-ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি অভিন্ন নদী। নদীটি বাংলাদেশের উত্তরাংশের জেলা পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁওয়ের মধ্য দিয়ে প্রবাহমান। নাগরনদীর শাখা নদী হচ্ছে কুলিক নদী।
বর্ণনা
নাগর নদী ভারত হতে উৎপন্ন হয়ে পঞ্চগড় জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলা হয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় প্রবেশ করে ঠাকুরগাঁও জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অবশেষে হরিপুর উপজেলা হয়ে পুনরায় ভারতে প্রবেশ করেছে।[১] তীরনই নদী এবং নোনাখাল, যমুনা খাল ও জালুই খাল নামে কিছু উল্লেখযোগ্য খালের সংগে নাগর নদীর সংযোগ রয়েছে। নদীটির গতিপথ অধিকাংশ সময়ই ভারত-বাংলাদেশের সীমানা নির্দেশ করেছে। বাংলাদেশ অংশে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১২৫ কিমি। কিছুটা আকস্মিক বন্যা প্রবণতা রয়েছে, তবে তেমন একটা ক্ষয়-ক্ষতি করে না। শুষ্ক মৌসুমে পানি থাকে না, তবে কৃষকরা বর্ষা মৌসুমের পানিকে বাঁধ দিয়ে আটকে রেখে সেচের জন্য ব্যবহার করে থাকে। [২]