সূরা ইউনুস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) + |
→বহিঃসংযোগ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা? |
||
৪০ নং লাইন: | ৪০ নং লাইন: | ||
:http://www.islamibayanaat.com/EnglishMarefulQuran.htm |
:http://www.islamibayanaat.com/EnglishMarefulQuran.htm |
||
:http://www.searchtruth.com/tafsir/tafsir.php |
:http://www.searchtruth.com/tafsir/tafsir.php |
||
{{সূরা|ইউনুস|[[আত তাওবাহ্]]|[[হুদ (সূরা)|হুদ]]}} |
{{সূরা|ইউনুস|[[আত তাওবাহ্]]|[[হুদ (সূরা)|হুদ]]}} |
১৯:৪৬, ১৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পরিসংখ্যান | |
---|---|
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা তাওবাহ্ |
পরবর্তী সূরা → | সূরা হুদ |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ |
সূরা ইউনুস (আরবি ভাষায়: سورة يونس) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০ নম্বর সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১০৯ টি। এই সূরাটিতে কোরাআন পাক ও ইসলামের মৌলিক উদ্দেশ্যাবলী- তওহীদ, রেসালাত, আখেরাত ইত্যাদি বিষয়ের যথার্থতা বিশ্বচরাচর এবং তার মধ্যকার পরিবর্তন-পরিবর্তনশীল ঘটনাবলীর মাধ্যমে প্রমাণ দেখিয়ে ভালো করে বোদগম্য করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাথে সাথে কিছু উপদেশমূলক, ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং কাহিনীর অবতারণা করে সে সমস্ত লোকদেরকে সতর্ক করা হয়েছে যারা আল্লাহ্ তাআলার এ সব প্রকাশ্য নিদর্শনসমূহের উপর একটু চিন্তা করে না।
ব্যাখ্যা
এই সূরার দ্বিতীয় আয়াতে রয়েছে মুশরেকদের একটি সন্দেহ ও প্রশ্নের উত্তর। সন্দেহটি ছিলো এই যে, কাফেররা তাদের মূর্খতার দারুন সাব্যস্ত করে রেখেছিল যে, আল্লাহ্ তাআলার পহ্ম থেকে যে নবী বা রসূল আসবেন তিনি মানুষ হবেন না বরং তিনি মানুষ না হয়ে ফেরেশতা হওয়াটাই উচিত। কোরাআন পাক বিভিন্ন জায়গায় তাদের এই ভ্রান্ত ধারণার উত্তর বিভিন্ন প্রকারে দিয়েছেন। এক আয়াতে এরশাদ হয়েছেঃ
“ | যমীনের উপর যদি ফেরেশতারা বাস করতো, তাহলে আমি তাদের জন্য কোন ফেরেশতাকেই রসূল বানিয়ে পাঠাতাম। | ” |
যার মূল কথা হলো এই যে, রেসালাতের উদ্দেশ্য ততহ্মণ পর্যন্ত পূর্ণ হবে না, যতহ্মণ পর্যন্ত না রসূল এবং যাদের মধ্যে রসূল পাঠানো হচ্ছে এই দুয়ের পারস্পরিক সম্পর্ক থাকে।