এরিস
![]() | |||||||||
আবিষ্কার | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আবিষ্কারক | এম. ই. ব্রাউন, C. A. Trujillo, D. L. Rabinowitz | ||||||||
বিবরণ | |||||||||
এমপিসি পদমর্যাদা | ১৩৬১৯৯ এরিস | ||||||||
নামকরণের উৎস | এরিস | ||||||||
বিকল্প নামসমূহ | ২০০৩ ইউবি৩১৩৩১৩ | ||||||||
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্য | |||||||||
যুগ ৬ মার্চ, ২০০৬ (JD ২৪৫৩৮০০.৫) | |||||||||
অপসূর | ৯৭.৫৬ এইউ (১৪.৬০ টিএম) | ||||||||
অনুসূর | ৩৭.৭৭ এইউ (৫.৬৫ টিএম) | ||||||||
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ | ৬৭.৬৬৮১ এইউ (১০.১২ টিমি) | ||||||||
উৎকেন্দ্রিকতা | ০.৪৪১৭৭ | ||||||||
কক্ষীয় পর্যায়কাল | ২০৩,৫০০ দিন (৫৫৭ এ) | ||||||||
গড় ব্যত্যয় | ১৯৭.৬৩৪২৭° | ||||||||
নতি | ৪৪.১৮৭ ° | ||||||||
উদ্বিন্দুর দ্রাঘিমা | ৩৫.৮৬৯৬° | ||||||||
অনুসূরের উপপত্তি | ১৫১.৪৩০৫° | ||||||||
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ | |||||||||
মাত্রাসমূহ | ২৩২৬ কিলোমিটার | ||||||||
গড় ব্যাসার্ধ | ১১৬৩±৬কিমি | ||||||||
পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল | (১.৭০±০.০২)×১০৭বর্গ কি.মি. | ||||||||
আয়তন | (৬.৫৯±০.১০)×১০৯ঘন কি.মি. | ||||||||
ভর | |||||||||
গড় ঘনত্ব | ২.৫২±০.০৭g/cm3 | ||||||||
বিষুবীয় পৃষ্ঠের অভিকর্ষ | ০.৮২±০.০২m/s2 ০.০৮৩±০.০০২ g | ||||||||
মুক্তি বেগ | টেমপ্লেট:V2±0.01 km/s | ||||||||
ঘূর্ণনকাল | > 8 h? | ||||||||
নাক্ষত্রিক ঘূর্ণনকাল | ২৫.৯±০.৫hr | ||||||||
প্রতিফলন অনুপাত | ০.৯৬++০.০৯ −০.০৪ | ||||||||
| |||||||||
বর্ণালীর ধরন | B−V=০.৭৮, V−R=০.৪৫ | ||||||||
আপাত মান | ১৮.৭ | ||||||||
কৌণিক ব্যাস | ৪০ মিলি-আর্কসে |
এরিস (গ্রহাণুপুঞ্জ উপাধি ১৩৬১৯৯ এরিস, প্রতীক: )[১] হলো সৌরজগৎের সবচেয়ে ভারী [২] এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম বামন গ্রহ । মাইকেল ই. ব্রাউনের নেতৃত্বে পালোমার অবজারভেটরি ভিত্তিক একটি দল ২০০৫ সালের জানুয়ারিতে এরিস বামন গ্রহ আবিষ্কার করে এবং আবিষ্কারটি পরের বছরেই যাচাই করা হয়। এরিস হল সরাসরি সূর্যকে প্রদক্ষিণ করা নবম-বৃহত্তম বৃহদায়তন বস্তু এবং সৌরজগৎে ( চাঁদ সহ) সামগ্রিকভাবে ষোড়শতম-বৃহত্তর বস্তু। এছাড়াও এটি এমন গরিষ্ঠ বস্তু যা কোনও কোনও মহাকাশযান দর্শন করতে পারেনি। এরিসের পরিমাপ করে পাওয়া গেছে তার ব্যাস ২,৩২৬ ± ১২ কিলোমিটার (১,৪৪৫.৩ ± ৭.৫ মা) । [৩] এর ভর পৃথিবীর ভরের ০.২৭ শতাংশ এবং বামন গ্রহ প্লুটোর চেয়ে ২৭ শতাংশ বেশি। [৪][৫] তবে যদিও প্লুটো আয়তনের তুলনায় কিছুটা বড়।[৬]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ JPL/NASA (২০১৫-০৪-২২)। "What is a Dwarf Planet?"। Jet Propulsion Laboratory। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১৯।
- ↑ Sengupta, Sujan (২০১৫)। Worlds Beyond Our Own: The Search for Habitable Planets। Springer International Publishing। পৃষ্ঠা 49। আইএসবিএন 978-3-319-09893-7।
- ↑ Sicardy, B.; Ortiz, J. L.; Assafin, M.; Jehin, E.; Maury, A.; Lellouch, E.; Gil-Hutton, R.; Braga-Ribas, F.; Colas, F.; Widemann (২০১১)। "Size, density, albedo and atmosphere limit of dwarf planet Eris from a stellar occultation" (PDF)। European Planetary Science Congress Abstracts। 6: 137। বিবকোড:2011epsc.conf..137S। অক্টোবর ১৮, ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১১।
- ↑ Brown, Michael E.; Schaller, Emily L. (জুন ১৫, ২০০৭)। "The Mass of Dwarf Planet Eris" (PDF)। Science। 316 (5831): 1585। এসটুসিআইডি 21468196। ডিওআই:10.1126/science.1139415। পিএমআইডি 17569855। বিবকোড:2007Sci...316.1585B। মার্চ ৪, ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৫।
- ↑ "Dwarf Planet Outweighs Pluto"। space.com। ২০০৭। জুন ১৭, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৪, ২০০৭।
- ↑ "How Big Is Pluto? New Horizons Settles Decades-Long Debate"। www.nasa.gov। ২০১৫। জুলাই ১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৪, ২০১৫।