প্রবেশদ্বার:দেওবন্দি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দারুল উলুম দেওবন্দ
দারুল উলুম দেওবন্দ
দেওবন্দি প্রবেশদ্বারে স্বাগতম
হুসাইন আহমদ মাদানি
হুসাইন আহমদ মাদানি

দেওবন্দি

দেওবন্দি হল সুন্নি ইসলাম কেন্দ্রিক একটি পুনর্জাগরণবাদী আন্দোলন। এর কেন্দ্র প্রাথমিকভাবে ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তানবাংলাদেশ। বর্তমানে যুক্তরাজ্যদক্ষিণ আফ্রিকাতেও এর বিস্তার ঘটেছে। নামটি ভারতের দেওবন্দ নামক স্থান থেকে এসেছে। এখানে দারুল উলুম দেওবন্দ নামক মাদ্রাসা অবস্থিত। এই আন্দোলন পণ্ডিত শাহ ওয়ালিউল্লাহ (১৭০৩-১৭৬২) দ্বারা অনুপ্রাণিত। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ব্যর্থ সিপাহী বিদ্রোহের এক দশক পর ১৮৬৬ সালের ৩০ মে দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই আন্দোলনের সূচনা হয়।

নির্বাচিত নিবন্ধ

দারুল উলুম দেওবন্দ

দারুল উলুম দেওবন্দ (আরবি: دارالعلوم دیوبند) হল ভারতের একটি মাদরাসা। এখান থেকে দেওবন্দি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। উত্তর প্রদেশের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দ নামক স্থানে এই মাদ্রাসার অবস্থান। ১৮৬৬ সালে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ইসলামি আলেমগণ এটির প্রতিষ্ঠা করেন। মুহাম্মদ কাসেম নানুতুবি তাদের প্রধান ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন মাওলানা রশীদ আহমেদ গাঙ্গুহীসৈয়দ আবিদ হুসাইন। ইসলামি শিক্ষার প্রসারে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এটি ভারতের মুসলিম সমাজের নানা অসংগতি, কুপ্রথা ও স্থানীয় আচরণকে সংস্কার করে শরিয়তের নৈতিকতা ও আদবকে প্রতিস্থাপন করতে পেরেছিল এবং মুসলিম সমাজের ইসলামায়ন প্রক্রিয়াকে একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। ঔপনিবেশিক ও অমুসলিম অধ্যুষিত ভারতে মুসলমানদোর ধর্ম ও সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার পথ দেখিয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী

১৯৮১ সালে আনোয়ার হোসেনের তোলা ছবি

মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী (হাফেজ্জী হুজুর নামেও পরিচিত; ১৮৯৫ – ৭ মে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ; ১৩১৩ – ৮ রমজান ১৪০৭ হিজরি) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ইসলামি পণ্ডিত ও সুফিবাদী রাজনীতিবিদ। সারাজীবন আধ্যাত্মিক সাধনা, জ্ঞান চর্চা ও শিক্ষাবিস্তারে কাটানোর পর শেষ বয়সে তিনি রাজনীতিতে আগমন করেন। জীবন সায়াহ্নে তার রাজনীতিতে আগমনকে বাংলাদেশের ইসলামি রাজনীতির ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তিনি খিলাফত কায়েমের লক্ষ্যে সকলকে তওবা করার ডাক দিয়ে দুইটি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি দলটির ১ম আমীর ছিলেন। তাকে তওবার রাজনীতির প্রবর্তক বলা হয়। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব যিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল এবং সেজন্য তিনি সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। তাকে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দেওবন্দি আলেম বিবেচনা করা হয়।

মাজাহির উলুম সাহারানপুরদারুল উলুম দেওবন্দে শিক্ষা অর্জন করে দেশে ফিরে তিনি দেওবন্দের অনুকরণে বড় কাটরা মাদ্রাসা, লালবাগ মাদ্রাসা, ফরিদাবাদ মাদ্রাসা, মাদ্রাসায়ে নূরিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। কথিত আছে, হাজার হাজার হাফেজীকওমি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠায় তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভূমিকা ছিল। তিনি আশরাফ আলী থানভীর খলিফা ছিলেন। আধ্যাত্মিক সংগঠন মজলিসে দাওয়াতুল হক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকা ছিল। তার শিষ্যদের মধ্যে আজিজুল হক, সৈয়দ ফজলুল করিম, ফজলুল হক আমিনী, আবদুল হাই পাহাড়পুরী অন্যতম। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত প্রতিষ্ঠান

আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম সংক্ষেপে হাটহাজারী মাদ্রাসা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বপ্রাচীন কওমি মাদ্রাসাআব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী, হাবিবুল্লাহ কুরাইশি, সুফি আজিজুর রহমানআব্দুল হামিদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং আশরাফ আলী থানভীর অনুমতিতে ১৯০১ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশে দারুল উলুম দেওবন্দের আদলে প্রতিষ্ঠিত প্রথম মাদ্রাসা, যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আদর্শ ও চিন্তাধারা মোতাবেক পরিচালিত হয়। তাই এটি বাংলাদেশে দ্বিতীয় দারুল উলুম দেওবন্দ নামেও খ্যাত। এটি বাংলাদেশের প্রথম দাওরায়ে হাদিস মাদ্রাসা এবং এখনও বাংলাদেশে হাদিস শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র। এই মাদ্রাসার অনুকরণে বিপুল সংখ্যক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় এ মাদ্রাসাকে উম্মুল মাদারিস বা মাদ্রাসার জননীরূপে আখ্যায়িত করা হয়। এটি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের অধিভুক্ত। মাসিক মুঈনুল ইসলাম এই মাদ্রাসার মুখপত্র।

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দীর্ঘসময় আশরাফ আলী থানভীজমিরুদ্দিন আহমদ মাদ্রাসাটির পৃষ্ঠপোষকতা করেন। হাবিবুল্লাহ কুরাইশি এই মাদ্রাসার প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন। মাদ্রাসার বর্তমান মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন খলিল আহমদ কাসেমী। ১৯০৮ সালে এই মাদ্রাসার প্রথম শায়খুল হাদিস হিসেবে সাঈদ আহমদ সন্দ্বীপির মাধ্যমে এ মাদ্রাসায় দাওরায়ে হাদিস চালু করা হয়। মাদ্রাসার বর্তমান শায়খুল হাদিস হিসেবে আছেন শেখ আহমদ। ১৯৪৫ সালে মুফতি ফয়জুল্লাহর মাধ্যমে এই মাদ্রাসায় ফতোয়া বিভাগ চালু হয়। ১৯৪১ সালে ব্রিটিশ সরকারের ষড়যন্ত্রমূলক প্রচেষ্টার ফলে মাদ্রাসাটি বন্ধ হয়ে যায়, যা মাদ্রাসার দ্বিতীয় মহাপরিচালক শাহ আবদুল ওয়াহহাবের প্রচেষ্টার ফলে পুনরায় চালু হয়। তাই শাহ আবদুল ওয়াহহাবকে এই মাদ্রাসার দ্বিতীয় স্থপতি হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। ১৯৯৫ সালে মাদ্রাসাটিতে শতবর্ষপূর্তি উদযাপন করা হয়। ২০১০ সালে এই মাদ্রাসায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ গঠিত হয়। মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী মাদ্রাসার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদ মজলিসে শুরার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত সংগঠন

জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ (অনু. ভারতীয় আলেমদের পরিষদ) ভারতের দেওবন্দি আলেমদের অন্যতম প্রধান সংগঠন। একইসাথে এটি ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ পুরনো সংগঠন। আব্দুল বারি ফিরিঙ্গি মহল্লী, কেফায়াতুল্লাহ দেহলভি, আহমদ সাইদ দেহলভিসহ প্রমুখ আলেম ১৯১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন।

এটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে খিলাফত আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। সংগঠনটি ভারত বিভাজনের বিরোধিতাসহ মুসলিম এবং অমুসলিমদের একই জাতি স্বীকৃত দিয়ে সম্মিলিত জাতীয়তাবাদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে। ফলস্বরূপ ১৯৪৫ সালে এই সংগঠন থেকে জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম নামে একটি ছোট উপদল বের হয়ে পাকিস্তান আন্দোলনকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত ঘটনা

শতবার্ষিকী সম্মেলনের শুরুতে কুরআন পাঠ করছেন মিশরের কারী আব্দুল বাসিত আব্দুস সামাদ, পিছনে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী

দারুল উলুম দেওবন্দ ভারতের উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর জেলায় অবস্থিত একটি মাদ্রাসা, যা ১৮৬৬ সালের ৩০ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮০ সালের ২১, ২২ ও ২৩ মার্চ এই মাদ্রাসার শতবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সৌদি আরবের বাদশাহর প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল মুহসিন আত তুর্কির সভাপতিত্ব, মিশরের কারী আব্দুল বাসিত আব্দুস সামাদের কুরআন তেলওয়াত, মাদ্রাসার মুহতামিম কারী মুহাম্মদ তৈয়বের উদ্ভোদনী ভাষণ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বক্তৃতার মাধ্যমে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয় এবং কারী মুহাম্মদ তৈয়বের মুনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। আকাশবাণীতে এটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। সম্মেলন অনুষ্ঠানের জন্য ১০ লক্ষ বর্গমিটারের বিস্তীর্ণ জায়গা প্রস্তুত করা হয়। সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা ছিল ১৫ থেকে ২০ লাখ। এর মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা ছিল ১৮,০০০। বিখ্যাত আরবি সাহিত্যিক আবুল হাসান আলী হাসানী নদভীর তার আত্মজীবনী কারওয়ানে যিন্দেগীতে এই সমাবেশকে আরাফাত ময়দানের সাথে তুলনা করেছেন। এই সমাবেশে মাদ্রাসার দশ সহস্রাধিক শিক্ষা সমাপনকারীর দাস্তারবন্দীও করা হয়। সম্মেলনে মিন্নাতুল্লাহ রহমানির প্রচেষ্টায় আফগানিস্তানে রাশিয়ার আক্রমণের বিপক্ষে এবং আফগান মুজাহিদদের জন্য সহযোগিতামূলক সহ কয়েকটি কর্মসূচীও গৃহীত হয়। মূল সম্মেলনের পাশাপাশি দারুল হাদিসে মাদ্রাসা, এর দায়িত্ব ও সিলেবাস নিয়ে একটি বিশেষ আলোচনা মজলিসেরও ব্যবস্থা করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত বই

আল মুহান্নাদ আলাল মুফান্নাদ (আরবি: المهند على المفند ; আকায়েদে উলামায়ে আহলে সুন্নাত দেওবন্দ নামেও পরিচিত) দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত খলিল আহমদ সাহারানপুরি রচিত আকীদা বিষয়ক একটি বই। ১৯০৭ সালে আরবি ভাষায় এটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এটি গতানুগতিক ধারায় লিখিত কোনো বই নয়। দেওবন্দিদের দাবি অনুসারে, ভারতবর্ষ থেকে এক লোক হিজাজ গিয়ে দেওবন্দি আলেমদের আকীদা নিয়ে মিথ্যাচার করে এবং সেখানকার আলেমদের থেকে শর্তসাপেক্ষে কাফের ফতোয়া নিয়ে আসে। পরবর্তীতে হুসাইন আহমদ মাদানি এ ঘটনা অবগত হলে তিনি হিজাজের আলেমদের বিষয়টি বুঝিয়ে বলেন। হিজাজের আলেমরা বিষয়টি বুঝতে পেরে দেওবন্দিদের মূল আকীদা জানতে চেয়ে তাদের নিকট ২৬টি প্রশ্ন লিখে পাঠান। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর সমূহ নিয়েই এই বই। এই বইটি মক্কা-মদিনার আলেমরা সত্যায়িত করেছেন। এটি সংক্ষিপ্ত হলেও এখানে দেওবন্দি আকীদার মৌলিক বিষয়গুলো খুবই স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। সর্বস্তরের দেওবন্দি আলেমদের সত্যায়ন থাকায় পুস্তকটি দেওবন্দি আকীদা বর্ণনার ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক সনদ অর্জন করেছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র

দারুল উলুম দেওবন্দ, এটি ১৮৬৬ সালে নির্মিত হয়েছিল।

আপনি জানেন কি - আরেকটি দেখান

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

নির্বাচিত তালিকা

নির্বাচিত উক্তি

- সাঈদ আহমদ পালনপুরী

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

টেমপ্লেট

উইকিপিডিয়া স্বীকৃত ভুক্তি

ভাল নিবন্ধ

আজাকি নিবন্ধ

  1. আপনি কি জানেন? রেশমি রুমাল আন্দোলন
  2. আপনি কি জানেন? সামরাতুত তারবিয়াত
  3. আপনি কি জানেন? শামস নাভেদ উসমানি
  4. আপনি কি জানেন? জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ
  5. আপনি কি জানেন? মাহমুদ হাসান দেওবন্দি
  6. আপনি কি জানেন? মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী
  7. আপনি কি জানেন? ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ
  8. আপনি কি জানেন? আজিজুল হক
  9. আপনি কি জানেন? জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ
  10. আপনি কি জানেন? মুহাম্মদ আলি মুঙ্গেরি
  11. আপনি কি জানেন? কাজী মুতাসিম বিল্লাহ
  12. আপনি কি জানেন? দারুল উলুম নিউক্যাসল
  13. আপনি কি জানেন? তাজুল ইসলাম (পণ্ডিত)
  14. আপনি কি জানেন? আস্কইমাম.অর্গ
  15. আপনি কি জানেন? মুফতি ফয়জুল ওয়াহেদ
  16. আপনি কি জানেন? হাবিবুর রহমান খায়রাবাদী


উইকিপ্রকল্প

প্রবেশদ্বারটি উইকিপ্রকল্প দেওবন্দি কর্তৃক পরিচালিত ও নিয়মিত হালনাগাদকৃত।
প্রকল্পে যোগ দিন, উইকিপিডিয়ায় দেওবন্দি সংক্রান্ত নিবন্ধ লিখুন, সমৃদ্ধ করুন।

আপনি কি করতে পারেন

  • দেওবন্দি সম্পর্কিত নিবন্ধের তালিকা দেওবন্দি বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • অন্যান্য ভাষায় উইকিপ্রকল্প হতে দেওবন্দি বিষয়ক নিবন্ধ অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • দেওবন্দি সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|দেওবন্দি}} যুক্ত করতে পারেন।

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে দেওবন্দি
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে দেওবন্দি
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে দেওবন্দি
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে দেওবন্দি
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে দেওবন্দি
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে দেওবন্দি
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে দেওবন্দি
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে দেওবন্দি
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে দেওবন্দি
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন