বিষয়বস্তুতে চলুন

মিঠুন চক্রবর্তী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মিঠুন চক্রবর্তী
সংসদ সদস্য, রাজ্যসভা
কাজের মেয়াদ
৩ এপ্রিল ২০১৪ – ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬[]
নির্বাচনী এলাকাপশ্চিমবঙ্গ
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মগৌরাঙ্গ চক্রবর্তী[]
(1950-06-16) ১৬ জুন ১৯৫০ (বয়স ৭৪)
বরিশাল, (বর্তমানে বাংলাদেশ)
রাজনৈতিক দলভারতীয় জনতা পার্টি (২০২১–বর্তমান)[]
অন্যান্য
রাজনৈতিক দল
কমিউনিস্ট মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী (ছাত্র জীবন)
তৃণমূল কংগ্রেস
(২০১৪–২০১৬)
দাম্পত্য সঙ্গী
সন্তানমহাক্ষয় এবং উষ্মে চক্রবর্তী সহ ৪ জন
আত্মীয়স্বজনদেখুন চক্রবর্তী পরিবার
বাসস্থানমুম্বই, মহারাষ্ট্র, ভারত
প্রাক্তন শিক্ষার্থী
পেশা
  • অভিনেতা
  • প্রযোজক
  • লেখক
  • গায়ক
  • উদ্যোক্তা
  • টেলিভিশন উপস্থাপক
  • রাজনীতিবিদ
পুরস্কার পদ্মভূষণ (২০২৪)
দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার (২০২৪)
কার্যকাল১৯৭৬–বর্তমান
ডাকনামডিস্কো কিং, গ্র্যান্ডমাস্টার, মিঠুন দা

মিঠুন চক্রবর্তী (জন্ম: গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী[] ; ১৬ জুন ১৯৫০) একজন ভারতীয় অভিনেতা, প্রযোজক এবং রাজনীতিবিদ। যিনি প্রধানত হিন্দি এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। তিনি রাজ্যসভার প্রাক্তন সংসদ সদস্য[][] তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের প্রাপক । ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে, তিনি ভারত সরকার কর্তৃক তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মভূষণে ভূষিত হন।[][] এবং ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর এ ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের সর্বোচ্চ সম্মান দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত হন।

মিঠুন চক্রবর্তী আর্ট হাউস নাট্য মৃগয়া (১৯৭৬) দিয়ে তার অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন, যার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন ।[] ১৯৮২ সালের ডিস্কো ড্যান্সার চলচ্চিত্রে জিমির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, যা ভারত এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের বক্স অফিসে একটি বড় সাফল্য ছিল ।[১০] তিনি সুরক্ষা, হাম পাঁচ, সহস, ওয়ারদাত, শৌকিন, ওয়ান্টেড, বক্সার, কসম প্যাদা করনে ওয়ালে কি, পেয়ার ঝুকতা না, গুলামি, দিলওয়ারসি, শেওয়ালা, সোয়ালা আন্ডার, অবিনাশ, ডান্স ডান্স, ওয়াতন কে রাখালে, পেয়ার কা মন্দির, ওয়াক্ত কি আওয়াজ, প্রেম প্রতিজ্ঞা, দাতা, মুজরিম, অগ্নিপথ, রাবন রাজ এবং জল্লাদ - এর মতো ছবিতে অভিনয়ের জন্য স্মরণীয়।

১৯৯০ - এর দশকের শেষের দিকে এবং ২০০০-এর দশকের শুরুর দিকে পতনের পর, তিনি গুরু, গোলমাল ৩, হাউসফুল ২, ওএমজি - ওহ মাই গড!, খিলাড়ি ৭৮৬, কিক, দ্য তাশখন্দ ফাইলস এবং দ্য কাশ্মীর ফাইলস চলচ্চিত্রের অভিনয় করেন।

১৯৯১ সালে, তিনি অগ্নিপথ চলচ্চিত্রে কৃষ্ণান আইয়ার নারিয়াল পানিওয়ালার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন।[] পরে তিনি তাহাদের কথা (১৯৯২) এবং স্বামী বিবেকানন্দ (১৯৯৮) ছবিতে অভিনয়ের জন্য আরও দুটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন ।[][১১] তিনি বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া, ভোজপুরি, তামিল, তেলুগু, কন্নড় এবং পাঞ্জাবি ছবি সহ ৩৫০টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন । তিনি লিম্কা বুক অফ রেকর্ডসে ১৯৮৯ সালে প্রধান অভিনেতা হিসাবে ১৯টি চলচ্চিত্র মুক্তির রেকর্ডধারী।[][১২][১৩]

মিঠুন চক্রবর্তী মোনার্ক গ্রুপের মালিক, প্রতিষ্ঠানটির আতিথেয়তা এবং শিক্ষা খাতে আগ্রহ রয়েছে।[১৪][১৫] তিনি প্রোডাকশন হাউস পাপারাত্জি প্রোডাকশনও শুরু করেছেন।[১৬] ১৯৯২ সালে তিনি দিলীপ কুমার এবং সুনীল দত্তের সাথে সিনে অ্যান্ড টিভি আর্টিস্টস অ্যাসোসিয়েশন নামে অভাবী অভিনেতাদের সাহায্য করার জন্য একটি ট্রাস্ট গঠন করেন।[১৭] তিনি ছিলেন ফিল্ম স্টুডিও সেটিং অ্যান্ড অ্যালাইড মজদুর ইউনিয়নের চেয়ারপার্সন, যেটি সিনেমা কর্মীদের কল্যাণের যত্ন নেয় এবং তাদের দাবি ও সমস্যার সমাধান করে। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ড্যান্স ইন্ডিয়া ড্যান্স যেখানে চক্রবর্তী গ্র্যান্ড মাস্টার ইতিমধ্যেই লিম্কা বুক অব রেকর্ডস এবং গিনেস বিশ্ব রেকর্ডে প্রবেশ করেছে ।[১৮][১৯] তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে মধ্যস্থতাকারীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। ২০১২ সালের ভারতীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থনে প্রণব মুখোপাধ্যায় জয়ী হয়েছিলেন ।[২০] তিনি ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে ২০২১ সালের ৭ মার্চ ভরতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করেন ।[২১]

শৈশবকাল ও শিক্ষাজীবন

[সম্পাদনা]

গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী বাংলাদেশের বাঙালি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম বসন্তকুমার চক্রবর্তী এবং মাতার নাম শান্তিরাণী চক্রবর্তী। তাঁর শৈশব ও বাল্য বয়স কাটে তার কাকা কাকিমার কাছে নদীয়া জেলার শান্তিপুর এ। শান্তিপুর ওরিয়েন্টাল অ্যাকাডেমি স্কুলে ভর্তি হন এবং ওই স্কুল থেকেই উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন। পরবর্তীতে কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে রসায়নে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এছাড়াও ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইণ্ডিয়া (এফটিআইআই) থেকে গ্র‍্যাজুয়েশন করেন তিনি।[২২]

চলচ্চিত্র জগৎ

[সম্পাদনা]

তিনি জনপ্রিয় পরিচালক মৃণাল সেনের পরিচালনায় মৃগয়া চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রূপালী জগতে প্রবেশ করেন। অসামান্য অভিনয় নৈপুণ্যের জন্য এ ছবির মাধ্যমে তিনি সেরা অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। অভিষেকের পর তিনি দো আনজানে (১৯৭৬) এবং ফুল খিলে হ্যায় গুলশান গুলশান (১৯৭৭) ছবি দু'টোয় সহ-চরিত্রে অভিনয় করেন। কিন্তু তাতে তিনি কোন গুরুত্ব ও সফলতা পাননি।

অভিনীত চলচ্চিত্রসমূহ

[সম্পাদনা]
মিঠুন চক্রবর্তী'র চলচ্চিত্র
সাল চলচ্চিত্র সাল চলচ্চিত্র সাল চলচ্চিত্র
১৯৭৬ মৃগয়া, দো আনজানে ১৯৭৭ মুক্তি ১৯৭৮ মেরা রক্ষক
১৯৭৯ সুরক্ষা, তারানা ১৯৮০ হাম পাঁচ, সিতারা ১৯৮১ শাউকীন, ওয়ারদাত, আদাত সে মজবুর, জিনে কি রাহ
১৯৮২ ডিস্কো ড্যান্সার, ত্রয়ী, হিরো কা চোর ১৯৮৩ মুঝে ইনসাফ চাহিয়ে ১৯৮৪ কসম পয়দা করনে ওয়ালে কি
১৯৮৫ পেয়ার ঝুকতা নাহি, গুলামী ১৯৮৬ এ্যায়সা পেয়ার কাহা, মুদ্দত ১৯৮৭ ড্যান্স ড্যান্স, পরম ধরম
১৯৮৮ পেয়ার কা মন্দির, ওয়াক্ত কি আওয়াজ, জিতে হ্যা শান সে, কমাণ্ডো ১৯৮৯ মুজরিম, গুরু (১৯৮৯), প্রেম প্রতিজ্ঞা ১৯৯০ দুশমন, অগ্নিপথ, রোটি কি কিমত
১৯৯১ পেয়ার হুয়া চোরি চোরি, ত্রিনেত্র ১৯৯২ তাহাদের কথা, দিল আশনা হ্যায়, ঘর জামাই ১৯৯৩ দালাল, আদমি, তাদিপার, ফুল অউর অঙ্গার
১৯৯৪ চিতা, নারাজ, ইয়ার গাদ্দার, তিসরা কৌন ১৯৯৫ জল্লাদ, রাবন রাজঃ এ ট্রু স্টোরী, দ্য ডন ১৯৯৬ নির্ভয়, মুকাদ্দর, জাং
১৯৯৭ লোহা, জদিদর, শপথ, সুরজ ১৯৯৮ সাহারা জালুচি, যমরাজ, গুণ্ডা ১৯৯৯ হীরালাল পান্নালাল, আয়া তুফান, আগ হি আগ
২০০০ সুলতান, অগ্নিপুত্র ২০০১ বেঙ্গল টাইগার ২০০২ তিতলী, সবসে বড়কর হাম
২০০৩ এ যুগের কৃষ্ণ সুদমা,[২৩] চাল বাজ ২০০৪ বারুদ ২০০৫ এলান, লাকীঃ নো টাইম ফর লাভ, যুদ্ধ
২০০৬ চিঙ্গারি, দিল দিয়া হ্যায়, এমএলএ ফাটাকেষ্ট ২০০৭ গুরু (২০০৭), তুলকালাম, মিনিস্টার ফাটাকেষ্ট ২০০৮ ভোল শঙ্কর, হিরোজ, চাঁদনী চক টু চায়না
২০০৯ লাক, ফির কাভী, বাবর ২০১3 বীর, রাখ, রেহমত আলী, শুকনো লঙ্কা, গোলমান থ্রী ২০১১ জিন্দেগী তেরে নাম, স্পাগীতি ২৪ x ৭, নোবেল চোর

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা]

ভারতের সাবেক অভিনেত্রী যোগীতা বালীকে নিয়ে ঘর-সংসার করেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাদের ঘরে তিন পুত্র এবং এক কন্যা রয়েছে। জ্যেষ্ঠ পুত্র মিমোহ চক্রবর্তী বলিউডের অভিনেতা। ২০০৮ সালের 'জিমি' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটে। ২য় পুত্র রিমোহ চক্রবর্তী মিঠুনের পরিচালনায় ফির কাভি (আবার কখনো) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে অংশ নেয়। অন্য দুই সন্তান - নমসী চক্রবর্তী এবং দিশানী চক্রবর্তী এখনো পড়াশোনায় ব্যস্ত রয়েছে।

অনেকগুলো সূত্র দাবী করে যে, মিঠুন চক্রবর্তী দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী শ্রীদেবী'র সাথে প্রণয়ের সম্পর্ক ছিল। ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে এ সম্পর্ক বজায় ছিল যা শ্রীদেবী পরবর্তীতে সম্পর্ক ছেদ করেন। এর প্রধান কারণ ছিল - প্রথম স্ত্রী যোগীতা বালীকে মিঠুন কর্তৃক বিবাহ-বিচ্ছেদ না ঘটায়। তারা অত্যন্ত গোপনে বিয়ে করেছিলেন বলে জানা যায়, যদিও তা পরবর্তীতে অস্বীকার করা হয়।[২৪]

ক্রীড়া জগৎ

[সম্পাদনা]

মিঠুন চক্রবর্তী রয়েল বেঙ্গল টাইগার্স দলের সহ-স্বত্ত্বাধিকারী ছিলেন। পরবর্তীতে দলটি ভারতীয় ক্রিকেট লীগে আর অংশগ্রহণ করেনি ও পরিত্যক্ত ঘোষিত হয়।[২৫]

পুরস্কার

[সম্পাদনা]
মিঠুন চক্রবর্তী'র পুরস্কার প্রাপ্তি
সাল বিবরণ স্তর চলচ্চিত্র মন্তব্য
১৯৭৬ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সেরা অভিনেতা মৃগয়া প্রাপ্তি
১৯৯০ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার সেরা সহঃ অভিনেতা অগ্নিপথ প্রাপ্তি
১৯৯২ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সেরা অভিনেতা তাহাদের কথা প্রাপ্তি
১৯৯৫ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার সেরা খলনায়ক জল্লাদ প্রাপ্তি
১৯৯৬ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সেরা সহঃ অভিনেতা স্বামী বিবেকানন্দ প্রাপ্তি

ফিল্মফেয়ার পুরস্কার

[সম্পাদনা]

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "RS Chairman accepts Mithun Chakraborty's resignation"Business Standard India। Press Trust of India। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬। 
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Realname নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; BJP নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. "Birthday Special: 10 fascinating facts about Mithun Chakraborty"filmfare.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  5. "Actor Mithun Chakraborty elected in Rajya Sabha elections - Financial Express"web.archive.org। ২০১৪-১১-০৬। Archived from the original on ২০১৪-১১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  6. "Mithun Chakraborty resigns from Rajya Sabha citing health reasons"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  7. "Padma Awardees List 2024" (পিডিএফ)Padma Awards। ২৫ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ 
  8. "Unsung among Padma awardees from Bengal"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  9. ডেস্ক, বিনোদন (২০২৩-০৬-১৬)। "মিঠুন সম্পর্কে কতটুকু জানেন?"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  10. "বরাবরই লক্ষ্মীমন্ত, বলিউডকে প্রথম ১০০ কোটির হিট দিয়েছিলেন মিঠুন"এই সময়। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  11. "Entertainment Photos, Entertainment Pictures, News Photos - NDTV.com Photo Gallery"www.ndtv.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  12. "This Star Holds The Limca Book Of Records For Playing Lead In 19 Films In A Year"News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  13. Digital, Republic World; Digital, Republic World (২০২৩-১২-২১)। "THIS Bollywood actor holds a place in Limca Book of Records for maximum lead roles in a year"Republic World (US ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  14. "Mithun eyes listing for hotel biz"The Times of India। ২০০৬-০৯-১৯। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  15. "International pre-school inaugurated"The Hindu। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  16. "Enemmy Bollywood Movie Preview cinema review stills gallery trailer video clips showtimes - IndiaGlitz.com"web.archive.org। ২০১৩-০৬-২৭। ২০১৩-০৬-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  17. "Shrivallabh Vyas: Paralysed and penurious"The Times of India। ২০১৩-০৪-০৩। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  18. "Dance India Dance sets Guinness World Record"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৩-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  19. "Mithun Chakraborty's Dance show enters Records book"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  20. "Mithun Chakraborty: What makes him so special"The Times of Indiaআইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  21. Singh, Shiv Sahay (২০২১-০৩-০৭)। "West Bengal Assembly Elections 2021 | Mithun Chakraborty joins BJP"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭ 
  22. Seedhi Baat -- Mithun Chakraborty
  23. The Times of India (১১ জুলাই ২০০৩)। "Mithun helps Oriya movie taste success"। timesofindia.indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৫ 
  24. "The Truth About Mithun and Sridevi"। Stardust। Stardust International। মে ১৯৯০। 
  25. "Mithun: No clash with Shah Rukh"। The Telegraph, India। ২০০৮-০৩-২৮। ২০১০-০১-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২২ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]