সর্বজনীনতাবাদ

সর্বজনীনতাবাদ (ইংরেজি: Panentheism) হল এই বিশ্বাস যে ঐশ্বরিকতা মহাবিশ্বের প্রতিটি অংশকে ছেদ করে এবং স্থান ও সময়ের বাইরেও প্রসারিত। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ পর্যালোচনা করার পর, জার্মান দার্শনিক কার্ল ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিখ ক্রাউস ১৮২৮ সালে বারুখ স্পিনোজার রিভিউ-তে বারুখ স্পিনোজার^[১] কথিত সর্বেশ্বরবাদ থেকে ঈশ্বর ও মহাবিশ্বের সম্পর্ক সম্পর্কে ফ্রিডরিখ হেগেল এবং জোসেফ শেলিং এর ধারণাগুলিকে আলাদা করার জন্য শব্দটি তৈরি করেছিলেন। সর্বেশ্বরবাদের বিপরীতে, যা মনে করে যে ঐশ্বরিক ও মহাবিশ্ব অভিন্ন,^[২] সর্বজনীনতাবাদ ঐশ্বরিক ও অ-ঐশ্বরিক এবং উভয়ের তাৎপর্যের মধ্যে সত্তাতত্ত্বগত পার্থক্য বজায় রাখে।

সর্বজনীনতাবাদে, সার্বজনীন আত্মা সর্বত্র উপস্থিত থাকে, যা একই সময়ে সৃষ্ট সমস্ত জিনিসকে "অতিক্রম করে"। যদিও সর্বেশ্বরবাদ দাবি করে যে "সবই ঈশ্বর", প্যানথেইজম দাবি করে যে ঈশ্বর মহাবিশ্বের চেয়ে মহান। সর্বস্তরের কিছু সংস্করণ পরামর্শ দেয় যে মহাবিশ্ব ঈশ্বরের প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়। এছাড়াও, কিছু রূপ নির্দেশ করে যে মহাবিশ্ব ঈশ্বরের মধ্যে রয়েছে,^[২] যেমন কাব্বালা ধারণাটি জিমৎজাম। হিন্দু চিন্তাধারার অধিকাংশই সর্বজনীনতা ও সর্বেশ্বরবাদ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।^[৩]^[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ John Culp (2013): "Panentheism", in the Stanford Encyclopedia of Philosophy. Retrieved 18 March 2014.
↑ ^ক ^খ Erwin Fahlbusch; Geoffrey William Bromiley; David B. Barrett (২০০৫)। The Encyclopedia of Christianity। 4। William B. Eerdmans। পৃষ্ঠা 21। আইএসবিএন 978-0-8028-2416-5।
↑ "Pantheism and Panentheism in non-Western cultures", in: Britannica.
↑ Whiting, Robert. Religions for Today. Stanley Thomes, London 1991, p. viii. আইএসবিএন ০-৭৪৮৭-০৫৮৬-৪.

উৎস[সম্পাদনা]

Ankur Barua, "God’s Body at Work: Rāmānuja and Panentheism," in: International Journal of Hindu Studies, 14.1 (2010), pp. 1–30.
Philip Clayton and Arthur Peacock (eds.), In Whom We Live and Move and Have Our Being; Panentheistic Reflections on God's Presence in a Scientific World, Eerdmans (2004)
Bangert, B.C. (2006). Consenting to God and nature: Toward a theocentric, naturalistic, theological ethics, Princeton theological monograph ser. 55, Pickwick Publications, Eugene.
Cooper, John W. (2006). Panentheism: The Other God of the Philosophers, Baker Academic আইএসবিএন ৯৭৮০৮০১০২৭২৪৬
Davis, Andrew M. and Philip Clayton (eds.) (2018). How I Found God in Everyone and Everywhere, Monkfish Book Publishing আইএসবিএন ৯৭৮১৯৩৯৬৮১৮৮১
Thomas Jay Oord (2010). The Nature of Love: A Theology আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮২৭২-০৮২৮-৫.
Joseph Bracken, "Panentheism in the context of the theology and science dialogue", in: Open Theology, 1 (2014), 1–11 (online).
Marbaniang, Domenic (২০১১)। Epistemics of Divine Reality। POD। আইএসবিএন 9781105160776।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

Arthur Peacocke ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ মে ২০১১ তারিখে, winner of the 2001 Templeton Prize and theology faculty member at Oxford University
Christian Cadre, Panentheism Anyone? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ অক্টোবর ২০১১ তারিখে
Dr. Jay McDaniel on Panentheism
Biblical Panentheism: The “Everywhere-ness” of God—God in all things, by Jon Zuck ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৮-০২-১৯ তারিখে
Symbiotic Panentheism
John Polkinghorne on Panentheism
Panentheism Sources in Judaism compiled by Rabbi Bradley Shavit Artson^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

[Stanford-1] John Culp (2013): "Panentheism", in the Stanford Encyclopedia of Philosophy. Retrieved 18 March 2014.

[Fahlbusch,_Bromiley,_Barrett_1999-2] ক ^খ Erwin Fahlbusch; Geoffrey William Bromiley; David B. Barrett (২০০৫)। The Encyclopedia of Christianity। 4। William B. Eerdmans। পৃষ্ঠা 21। আইএসবিএন 978-0-8028-2416-5।

[3] "Pantheism and Panentheism in non-Western cultures", in: Britannica.

[4] Whiting, Robert. Religions for Today. Stanley Thomes, London 1991, p. viii. আইএসবিএন ০-৭৪৮৭-০৫৮৬-৪.

[১]

[২]

[৩]

[৪]