রহমতউল্লাহ আল মাহমুদ সেলিম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রহমতউল্লাহ আল মাহমুদ সেলিম
জন্ম (1954-07-01) ১ জুলাই ১৯৫৪ (বয়স ৬৯)
নবাবগঞ্জ, ঢাকা
জাতীয়তাপাকিস্তান পাকিস্তানি (১৯৫৩-১৯৭১)
বাংলাদেশ বাংলাদেশী (১৯৭১-)
অন্যান্য নামমাহমুদ সেলিম[১]
নাগরিকত্ববাংলাদেশ
পেশাগণসংগীতশিল্পী[১]
গীতিকার
সুরকার
নাগরিক অধিকার কর্মী[১] বর্তমান : হেড অফ রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, গান বাংলা টেলিভিশন।
উল্লেখযোগ্য কর্ম
'ইতিহাস কথা কও' (গীতিআলেখ্য)
আন্দোলনউদীচী
পিতা-মাতামোহাম্মদ জালাল উদ্দিন মোল্লা (পিতা)[২]
বেগম ফাতিমা খাতুন (মাতা)[৩]
পুরস্কারএকুশে পদক (২০১৭)[৪]

রহমতউল্লাহ আল মাহমুদ সেলিম (জন্ম ১ জুলাই ১৯৫৪) যিনি সংক্ষেপে মাহমুদ সেলিম নামে পরিচিত হলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত গণসংগীতশিল্পি, গীতিকার, সুরকার ও নাগরিক অধিকার কর্মী। তিনি ১৯৭৮ সাল থেকে ৯ বারে মোট ২৫ বার সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী’র সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন কবছেন। “ইতিহাস কথা কও” গীতিআলেখ্যটি তার এক অনবদ্য সৃষ্টি।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

সেলিম ১৯৫৪ সালের ১ জুলাই ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বক্সনগর ইউনিয়নের ছোটরাজপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[৫] তার পিতার নাম মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন মোল্লা ও মাতার নাম বেগম ফাতিমা খাতুন।

পুরস্কার ও সম্মননা[সম্পাদনা]

সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ২০১৭ সালে একুশে পদক লাভ করেন।[১][৪]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাসস (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "একুশে পদক প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাংলাদেশের জাতীয় সংবাদ সংস্থা)। ২০১৭-০২-২৮ তারিখে মূল (HTML) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৭ 
  2. নাগ, কংকন (২৪ এপ্রিল ২০১৪)। "উদীচী'র সহ-সভাপতি মাহমুদ সেলিমের বাবার মৃত্যুতে উদীচী'র শোক" (HTML)। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "সহ-সভাপতি মাহমুদ সেলিমের মাতৃবিয়োগে উদীচী'র শোক" (HTML)। সাহস২৪ ডটকম। ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  4. ইকবাল, দিদারুল (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "একুশে পদক প্রদান করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী" (HTML)। চীন আন্তর্জাতিক বেতার (সিআরআই)। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৭ 
  5. "একুশে পদক পাচ্ছেন শিল্পীসংগ্রামী মাহমুদ সেলিম"protiddhani.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৮-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৯