মেধা কচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান

স্থানাঙ্ক: ২১°৪১′১৫.৫৬″ উত্তর ৯২°৯′২১.৬৬″ পূর্ব / ২১.৬৮৭৬৫৫৬° উত্তর ৯২.১৫৬০১৬৭° পূর্ব / 21.6876556; 92.1560167
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মেধা কচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান
আইইউসিএন বিষয়শ্রেণী IV (বাসস্থান/প্রজাতি ব্যবস্থাপনা অঞ্চল)
মানচিত্র
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থানকক্সবাজার জেলা, বাংলাদেশ
নিকটবর্তী শহরকক্সবাজার
স্থানাঙ্ক২১°৪১′১৫.৫৬″ উত্তর ৯২°৯′২১.৬৬″ পূর্ব / ২১.৬৮৭৬৫৫৬° উত্তর ৯২.১৫৬০১৬৭° পূর্ব / 21.6876556; 92.1560167
আয়তন৩৯৫.৯২ হেক্টর
স্থাপিত২০০৮ খ্রিস্টাব্দ

মেধা কচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান[১][২] এই বনটি তার সুবিশাল মাদার গর্জন গাছের জন্য সুপরিচিত। মেধা কচ্ছপিয়া একটি প্রাকৃতিক বন। ২০০৪সালে উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষিত হয়। এই জাতীয় উদ্যানের আয়তন প্রায় ৩৯৫.৯২ হেক্টর।[৩][৪]

পরিচিতি[সম্পাদনা]

এখানকার বনের প্রকৃতি হলো ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বন। এ উদ্যানটি কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন। পার্কটির ১ থেকে ৩ কিলোমিটারের মধ্যে আনুমানিক ১৮৩০৫ জন লোকের ৩৫২৩টি পরিবার বসবাস করে। এসব স্থানীয় গ্রাম কিংবা পাড়া গুলো মূলতঃ কৃষিকাজ, লবণ চাষ ও মৎস্য চাষের উপর নির্ভরশীল। রোহিঙ্গা শরনার্থীদের কারণে এ সকল জনগোষ্টিতে ক্রমান্বয়ে জন সংখ্যার চাপ বাড়ছে।

এখানে জাতীয় উদ্যান প্রতিষ্ঠার পেছনে মূল উদ্দেশ্য হল শতবর্ষী গর্জন বনকে রক্ষা করা। এই উপমহাদেশে যে অল্প কিছু গর্জন বন আজও মাথা উঁচু করে আছে। এ বনটি তার মধ্যে অন্যতম। এই জাতীয় উদ্যানের প্রধান বৃক্ষরাজির মধ্যে বিশালাকৃতির গর্জন ছাড়াও রয়েছে ঢাকিজাম, ভাদি, তেলসুরচাপালিশ[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৮-১৯" (পিডিএফ)বন অধিদপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  2. "বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৭-১৮" (পিডিএফ)বন অধিদপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  3. "Protected Areas of Bangladesh"। বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর। ১৫ ডিসেম্বর ২০১১। ১৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৩ 
  4. DeCosse, P.J., Thompson, P. M., Ahmed, I. U., Sharma, R.A. and Majumder, A. H. (২০১২)। "Protected Area Co-Management Where People and Poverty Intersect: Lessons fron NISHORGO in Bangladesh" (পিডিএফ)। নিসর্গ নেটওয়ার্ক, USAID। পৃষ্ঠা 8। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৩