চাপালিশ
Artocarpus chama | |
---|---|
জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাস | |
Kingdom: | উদ্ভিদজগত (প্লান্টি) |
Clade: | সংবাহী (ট্র্যাকিওফাইট) |
Clade: | সপুষ্পক (Angiosperms) |
Clade: | Eudicots |
Clade: | Rosids |
Order: | Rosales |
Family: | মোরাসি |
Tribe: | আর্টোকার্পি |
Genus: | আর্টোকার্পাস |
Subgenus: | A. subg. Artocarpus |
Species: | A. chama
|
দ্বিপদ নাম | |
Artocarpus chama | |
প্রতিশব্দ | |
|
চাপালিশ, চামল, চাম্বল, চাম্বুল[১] বা চাম কাঁঠাল[২] (বৈজ্ঞানিক নাম: Artocarpus chama; আর্টোকার্পাস চামা)[৩] হচ্ছে মোরাসি পরিবারের কাঁঠাল-জাতীয় একটি বন্য প্রজাতির ফল। প্রায় কাঁঠালের মতো দেখতে তুলনামূলক ছোট আকৃতির এই ফলটিকে মানুষেরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলেও বন্যপ্রাণীর খাদ্য হিসেবেই এটি প্রসিদ্ধ।[৪] এই গাছের কাঠ দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই হওয়ায় আসবাবপত্র ও দরজা-জানালা সহ রেলপথের স্লিপার তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়।[৫]
বিস্তার[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ সহ চীনের ইউনান, ভুটান, ভারত, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, থাইল্যান্ড পর্যন্ত এই গাছের বিস্তার রয়েছে।[৬]
বাংলাদেশে মধুপুর বনাঞ্চল, পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের পাহাড়ি বন এবং সিলেট বিভাগের বনাঞ্চলে এই গাছ বেশি জন্মায়। এছাড়াও কুমিল্লার লালমাই পাহাড় এলাকায়, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া ও ভালুকায় এবং ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানেও এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[৫] রাঙামাটি শহরে ৩১৬ বছরের বেশি বয়সী একটি চাপালিশ গাছ এখনও টিকে আছে।[৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "বিপন্ন উদ্ভিদ চাপালিশ"। Jugantor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- ↑ "চাম কাঁঠাল ও লাউয়াছড়ার বানর"। banglanews24.com। ২০১৬-০৬-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- ↑ Buchanan-Hamilton F (1826) Mem. Wern. Nat. Hist. Soc. 5: 331.
- ↑ "বন্যপ্রাণীর খাবারেও ভাগ বসাচ্ছে মানুষ!"। banglanews24.com। ২০২২-০৭-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- ↑ ক খ "চাপালিশ | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। ২০২১-১১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
- ↑ Plants of the World Online: Artocarpus chama Buch.-Ham. (retrieved 12 August 2019)
- ↑ "যে গাছ দাঁড়িয়ে আছে ৩১৬ বছর!"। Dhaka Tribune Bangla। ২০২১-০৭-২৪। ২০২২-০১-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৮।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- উইকিপ্রজাতিতেচাপালিশ সম্পর্কিত তথ্য।