বৈজয়ন্তী
বৈজয়ন্তী | |
---|---|
আরাধ্য | বৈষ্ণবধর্ম |
গ্রন্থসমূহ | বিষ্ণু পুরাণ |
বৈজয়ন্তী ( সংস্কৃত: वैजयन्ति ) [১] হলো অপ্রাকৃত পৌরাণিক মালা যা মূলত বিষ্ণুর সাথে যুক্ত। [২] একে বৈজয়ন্তীমালা বা বনমালাও বলা হয়। [৩] [৪]
শ্রী বৈষ্ণব সম্প্রদায়ে, কবি-সন্ত থন্ডরাদিপ্পোদি আলবরকে বনমালার অবতার মনে করা হয়। [৫]
সাহিত্য
[সম্পাদনা]মহাভারতের বিষ্ণুসহস্রনামে বিষ্ণুকে বনমালি (বনজাতমালা গলায় যার) বলা হয়েছে। [৬]
মহাভারতে উল্লিখিত হয়েছে, বৈজয়ন্তী অক্ষয় পদ্ম দিয়ে তৈরি।
বৈষ্ণব ধর্ম |
---|
নিবন্ধসমূহ |
হিন্দুধর্ম প্রবেশদ্বার |
স্কন্দ পুরাণে, বরুণ লক্ষ্মীকে বিবাহের উপঢৌকনস্বরূপ মালা প্রদান করেছিলেন। [৭]
বিষ্ণু পুরাণ অনুসারে, মালাটি পাঁচটি মূল্যবান রত্নপাথর যথা পান্না, নীলকান্তমণি, পদ্মরাগ, মুক্তা ও হীরে দিয়ে গঠিত। রত্নসমূহ যথাক্রমে মাটি, জল, আগুন, বায়ু ও আকাশ সমন্বিত পঞ্চভুতের প্রতীক। [৬] [৮]
শিব পুরাণে, অসুর তারকের সাথে যুদ্ধের পূর্বে বিষ্ণু জামাতা কার্তিকেয়কে তার মালা অর্পণ করেন। [৯]
গরুড় পুরাণে, বিষ্ণু পঞ্জরম্ স্তোত্রে বলা হয়েছে: "বৈজয়ন্তী ও শ্রীবৎসধারী হে দেবতা, হে হয়গ্রীব, উত্তর-পশ্চিমে তুমি আমাকে রক্ষা করো। তোমাকে নমস্কার। " [১০]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ D Dennis Hudson (২৭ আগস্ট ২০০৮)। The Body of God Emperor's Palace for Krishna in Eighth-Century Kanchipuram: An Emperor's Palace for Krishna in Eighth-Century Kanchipuram। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 168–। আইএসবিএন 978-0-19-970902-1।
- ↑ www.wisdomlib.org (২০১৬-০৪-২৫)। "Vaijayanti, Vaijayantī, Vaijayamti: 19 definitions"। www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।
- ↑ Prof. Shrikant Prasoon (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। Hinduism Clarified and Simplified। V&S Publishers। পৃষ্ঠা 235–। আইএসবিএন 978-93-81384-72-5।
- ↑ Rūpagosvāmī (২০০৩)। The Bhaktirasāmṛtasindhu of Rūpa Gosvāmin। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 575–। আইএসবিএন 978-81-208-1861-3।
- ↑ Dalal, Roshen (২০১৪-০৪-১৮)। Hinduism: An Alphabetical Guide (ইংরেজি ভাষায়)। Penguin UK। পৃষ্ঠা 160। আইএসবিএন 978-81-8475-277-9।
- ↑ ক খ V. Ravi (৩০ নভেম্বর ২০১২)। Vishnu Sahasranama। MANBLUNDER। পৃষ্ঠা 248। GGKEY:DRA5CW5BDZX।
- ↑ www.wisdomlib.org (২০২০-০৩-০৫)। "The Marriage Festival of Lakṣmī and Nārāyaṇa [Chapter 14]"। www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।
- ↑ www.wisdomlib.org (২০১৪-০৮-৩০)। "Dominion over different provinces of creation assigned to different beings [Chapter XXII]"। www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।
- ↑ www.wisdomlib.org (২০১৮-১০-১৪)। "Kārttikeya is crowned [Chapter 5]"। www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।
- ↑ www.wisdomlib.org (২০১৫-০৪-১২)। "The prayer of Vishnu Panjaram [Chapter XIII]"। www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।