সংক্রামক রোগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Skdanishtanvir (আলোচনা | অবদান)
→‎top: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Tahir Islam99 (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:


৪। বায়ু বাহিত: যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হুপিং কাশি, [[মেনিনজাইটিস]], নিউমোনিয়া, [[ব্রংকাইটিস]], ব্রংকিওলাইটিস, মাম্পস, রুবেলা, বসন্ত , হাম, করোনা ভাইরাস রোগ।
৪। বায়ু বাহিত: যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হুপিং কাশি, [[মেনিনজাইটিস]], নিউমোনিয়া, [[ব্রংকাইটিস]], ব্রংকিওলাইটিস, মাম্পস, রুবেলা, বসন্ত , হাম, করোনা ভাইরাস রোগ।



৫। ভেক্টর বাহিত: মশা: ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়াসিস। মাছি : উদরাময়, আমাশয়, ক্রিমি সংক্রমণ, [[কালা জ্বর|কালাজ্বর]], চ্যাগাস ডিজিস, স্লিপিং সিকনেস, চোখের কৃমি (deer fly) ।
৫। ভেক্টর বাহিত: মশা: ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়াসিস। মাছি : উদরাময়, আমাশয়, ক্রিমি সংক্রমণ, [[কালা জ্বর|কালাজ্বর]], চ্যাগাস ডিজিস, স্লিপিং সিকনেস, চোখের কৃমি (deer fly) ।

৬।ত্বকের মাধ্যমে: কিছু রোগের এজেন্ট সরাসরি ত্বকে ত্বকের সংস্পর্শে ছড়িয়ে পড়তে পারে, যেমন Tinea capitis, ছত্রাক যা দাদ সৃষ্টি করে, Tinea pedis, ছত্রাক যা ক্রীড়াবিদদের পায়ে সৃষ্টি করে এবং impetigo।  যাইহোক, এই রোগ সম্ভবত প্রায়ই ফোমাইটের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=en-US|শিরোনাম=অভিযাত্রী|ইউআরএল=https://www.ovizatri.com/|সংগ্রহের-তারিখ=2022-12-20}}</ref>


'''কারণগত শ্রেণীবিভাগ: ১।''' ব্যাকটেরিয়াল: যক্ষ্মা, ধনুস্টংকার, টাইফয়েড, কলেরা।
'''কারণগত শ্রেণীবিভাগ: ১।''' ব্যাকটেরিয়াল: যক্ষ্মা, ধনুস্টংকার, টাইফয়েড, কলেরা।

১৫:৪৫, ২০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ম্যালেরিয়ার জীবাণু

সংক্রামক রোগ বলতে সেই সব রোগ বোঝায়, যে রোগ একজন থেকে আর একজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই ছড়িয়ে পড়া শুধু মানুষ থেকে মানুষ নয়, পশু-পাখি থেকে মানুষে, পশু-পাখি থেকে পশু-পাখির মাঝে, কিংবা মানুষ থেকে পশু-পাখির মাঝে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বর্তমানে সংক্রামক রোগ এর প্রকোপ অনেকাংশে কমে এসেছে। বরং অসংক্রামক জীবন ঘাতী রোগ মহামারী আকারে দেখা দিচ্ছে।

সংক্রামক রোগ ছড়ানোর মাধ্যম:

১। স্পর্শ : বেশ কিছু রোগ এভাবে ছড়ায়। যেমন স্কেবিস, ছত্রাক জনিত চর্ম রোগ।

২। যৌন সংস্পর্শ: এইডস, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস (বি, সি), হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস ইনফেকশন যেটি জরায়ুমুুখ ক্যান্সারের অন্যতম কারণ, লিমফো গ্রানুলোমা ভেনেরিয়াম, শ্যাাংক্রয়েড।

৩। খাদ্য ও পানীয় : টাইফয়েড, পোলিও মায়েলাইটিস, হেপাটাইটিস (এ, ডি), কলেরা, ডায়রিয়া, আমাশয়, বিভিন্ন কৃমি সংক্রমণ।

৪। বায়ু বাহিত: যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হুপিং কাশি, মেনিনজাইটিস, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ব্রংকিওলাইটিস, মাম্পস, রুবেলা, বসন্ত , হাম, করোনা ভাইরাস রোগ।


৫। ভেক্টর বাহিত: মশা: ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়াসিস। মাছি : উদরাময়, আমাশয়, ক্রিমি সংক্রমণ, কালাজ্বর, চ্যাগাস ডিজিস, স্লিপিং সিকনেস, চোখের কৃমি (deer fly) ।

৬।ত্বকের মাধ্যমে: কিছু রোগের এজেন্ট সরাসরি ত্বকে ত্বকের সংস্পর্শে ছড়িয়ে পড়তে পারে, যেমন Tinea capitis, ছত্রাক যা দাদ সৃষ্টি করে, Tinea pedis, ছত্রাক যা ক্রীড়াবিদদের পায়ে সৃষ্টি করে এবং impetigo।  যাইহোক, এই রোগ সম্ভবত প্রায়ই ফোমাইটের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।[১]

কারণগত শ্রেণীবিভাগ: ১। ব্যাকটেরিয়াল: যক্ষ্মা, ধনুস্টংকার, টাইফয়েড, কলেরা।

২। ভাইরাল: ভাইরাল ইনফ্লুয়েঞ্জা, রোটা ভাইরাল ডায়রিয়া, ভাইরাল হেপাটাাাইটিস, এইডস, হাম, রুবেলা।

৩। ছত্রাক জনিত : বিভিন্ন চর্মরোগ, ছত্রাক জনিত ফুসফুস সংক্রমণ, মস্তিষ্ক ও মস্তিষ্ক আবরন সংক্রমণ, মহিলাদের শ্বেতপ্রদর ইত্যাদি।

৪। প্রোটিন জনিত (প্রিয়ন): ম্যাড কাউ, ক্রুজফিল্ড জ্যাকব

সংক্রমণ ঝুঁকি: ডায়াবেটিস রোগী, জন্মগত স্বল্প রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের সংক্ররমণ ঝঝুুঁকি বেশি। কিছু রোগেও শরীর এর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, যেমন এইডস, যক্ষ্মা, কালাজ্বর, ক্যনসার। তাছাড়া অতি ছোট শিশু এবং অতি বৃৃদ্ধদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি।

  1. "অভিযাত্রী" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২০