রামসাগর জাতীয় উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৫°৩৩′১৬″ উত্তর ৮৮°৩৭′২৬″ পূর্ব / ২৫.৫৫৪৩৭৬° উত্তর ৮৮.৬২৩৮৯২° পূর্ব / 25.554376; 88.623892
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৫২ নং লাইন: ৫২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান]]
[[বিষয়শ্রেণী:দিনাজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:দিনাজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]

০৯:৪২, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রামসাগর জাতীয় উদ্যান
মানচিত্র রামসাগর জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র রামসাগর জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থানদিনাজপুর, রংপুর বিভাগ, বাংলাদেশ
নিকটবর্তী শহরদিনাজপুর
স্থানাঙ্ক২৫°৩৩′১৬″ উত্তর ৮৮°৩৭′২৬″ পূর্ব / ২৫.৫৫৪৩৭৬° উত্তর ৮৮.৬২৩৮৯২° পূর্ব / 25.554376; 88.623892
আয়তন২২.৭৫ হেক্টর
স্থাপিত২০০১

রামসাগর জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামে অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। এটি দিনাজপুর সদর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে রামসাগর দিঘিকে ঘিরে অবস্থিত।[১] ১৯৬০ সালে রামসাগর বাংলাদেশের বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে আনা হয়। ১৯৯৫-৯৬ সালে রামসাগরকে আধুনিক পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয় এবং ২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ এপ্রিল একে জাতীয় উদ্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়।[২]

রামসাগর দিঘি

রামসাগর উদ্যানের প্রধান আকর্ষণ হলো বিশাল রামসাগর দিঘি। তটভূমিসহ রামসাগরের আয়তন ৪,৩৭,৪৯২ মিটার, দৈর্ঘ্য ১,০৩১ মিটার ও প্রস্থ ৩৬৪ মিটার। গভীরতা গড়ে প্রায় ১০ মিটার। পাড়ের উচ্চতা ১৩.৫ মিটার। দিনাজপুরের বিখ্যাত রাজা রামনাথ (রাজত্বকাল: ১৭২২-১৭৬০ খ্রিষ্টাব্দ) পলাশীর যুদ্ধের আগে (১৭৫০-১৭৫৫ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে) এই রামসাগর দিঘি খনন করেছিলেন।[২] তারই নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় রামসাগর। দিঘিটি খনন করতে তৎকালীন প্রায় ৩০,০০০ টাকা এবং ১৫,০০,০০০ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়েছিল।[১]

বিবরণ

এই জাতীয় উদ্যানে রয়েছে ৭টি পিকনিক কর্নার। সেখানে আছে ২টি টয়লেট, ১টি ক্যাফেটেরিয়া, আছে শিশুপার্ক। এছাড়া সেখানে আছে কিছু হরিণ। এই উদ্যানে প্রবেশের জন্য রয়েছে টিকিটের ব্যবস্থা। এছাড়াও আছে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ অক্টোবর (১০-১০-'১০) গড়ে তোলা রামসাগর গ্রন্থাগার নামে ৮ শতাধিক বইয়ের সংগ্রহ নিয়ে একটি অনুমোদনহীন পাঠাগার।[২]

স্থানীয় প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অলক্ষে এই উদ্যানটি সন্ত্রাসী এবং মাদকসেবীদের অনৈতিক ও অসামাজিক কার্যকলাপ ও মাদকব্যবসায়ের স্থান হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কখনও কখনও তারা পর্যটকদেরও হয়রানিও করে থাকে। এছাড়া পিকনিক কর্নারগুলোও অযত্ন অবহেলায় ভঙ্গুর, অরক্ষিত এবং প্রায় ব্যবহার-অযোগ্য।[২]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. রামসাগর ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে, দিনাজপুর জেলা তথ্য বাতায়ন।
  2. জি এম হিরু (০৮ জুন ২০১১)। "দিনাজপুরের রামসাগর উদ্যান এখন সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য"দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা। ১৪ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল (মুদ্রণ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১২  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ

  • রামসাগর, দিনাজপুর জেলা তথ্য বাতায়ন-এ রামসাগর জাতীয় উদ্যান পরিচিতি।