পাবলাখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
MustafaKamal (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:রাঙ্গামাটি জেলা যোগ |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন স্থাপন |
||
৩০ নং লাইন: | ৩০ নং লাইন: | ||
{{বাংলাদেশের সংরক্ষিত বনাঞ্চল}} |
{{বাংলাদেশের সংরক্ষিত বনাঞ্চল}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য]] |
০৯:৩৯, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পাবলাখালী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য | |
---|---|
আইইউসিএন বিষয়শ্রেণী II (জাতীয় উদ্যান) | |
অবস্থান | রাঙামাটি জেলা, বাংলাদেশ |
নিকটবর্তী শহর | রাঙামাটি |
স্থানাঙ্ক | ২৩°১২′১৭.৭৮″ উত্তর ৯২°১৬′৫৬.২১″ পূর্ব / ২৩.২০৪৯৩৮৯° উত্তর ৯২.২৮২২৮০৬° পূর্ব |
আয়তন | ৪২,০৮৭ হেক্টর |
উচ্চতা | ৭০০ মিটার |
স্থাপিত | ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দ |
কর্তৃপক্ষ | রাঙামাটি বন বিভাগ |
পাবলাখালী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত একটি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য।[১] এটি বাংলাদেশের সংরক্ষিত বনাঞ্চলের মধ্যে অন্যতম। সুন্দরবনের পরে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সংরক্ষিত বন।[২] বাংলাদেশ বন অধিদপ্তরের সংরক্ষিত বন এলাকার তালিকা অনুযায়ী পাবলাখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের আয়তন ৪২ হাজার ৮৭ হেক্টর।[৩] পাবলাখালী পার্বত্য চট্টগ্রামের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে রাঙামাটি শহর থেকে ১১২ কিলোমিটার দূরে কাপ্তাই হ্রদের একেবারে উত্তর প্রান্তে কাসালং নদীর পাশে অবস্থিত। যেখানে হাতিসহ প্রায় কয়েক হাজার প্রজাতির বন্যপ্রাণী আর পাখির বসবাস। জলাভূমি হিসেবেও জায়গাটি গুরুত্বপূর্ণ। পাবলাখালী গেইম অভয়ারণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬২ সালের জুন মাসে।[৪] ১৯৮৩ সালে ঘোষিত হয় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে।
ইতিহাস
এই বন সম্পর্কে প্রথম তথ্য পাওয়া যায় ১৯৫৪ সালের এক জরিপে। সেসময় ২,৫৪০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কাসালং সংরক্ষিত বনাঞ্চলের একটি অংশ ছিল পাবলাখালী এবং এর বিস্তৃতি ছিল প্রায় ৪৫০ বর্গকিলোমিটার। পরবর্তীতে কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের ফলে এই বনের অনেক এলাকা হ্রদের পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে এবং বনের আয়তন কিছুটা সংকুচিত হয়। ১৯৬২ সালের জুন মাসে বন্যপ্রাণী আর প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের জন্য এটিকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্র বা গেইম রিজার্ভ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে ১৯৮৩ সালের ২০শে সেপ্টেম্বর এটিকে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে রাঙামাটি জেলার কাসালং রেঞ্জের দক্ষিণ-পূর্বে খাগড়াছড়ি জেলার সীমানা পর্যন্ত এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত।[৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ "বন্যপ্রানী অভয়ারণ্য"। জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। ২০১৭-০১-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০২।
- ↑ http://bangla.bdnews24.com/glitz/article396316.bdnews
- ↑ Protected Areas of Bangladesh ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখে, বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর।
- ↑ কালের কন্ঠের প্রতিবেদন।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত রিপোর্ট