রতি
রতি | |
---|---|
প্রেম, লিপ্সা ও পরিতোষের দেবী | |
দেবনাগরী | रति |
অন্তর্ভুক্তি | দেবী |
আবাস | কামলোক |
অস্ত্র | অসি |
বাহন | শুক বা টিয়া |
মাতাপিতা | প্রজাপতি দক্ষ এবং প্রসূতি |
সঙ্গী | কামদেব |
রতিদেবী, হিন্দুধর্ম অনুসারে প্রেম, লিপ্সা, জাগতিক আকাঙ্ক্ষা এবং যৌন পরিতৃপ্তির দেবী৷[১][২][৩][৪] প্রজাপতি দক্ষের কন্যা বলে জ্ঞাত রতিদেবী হলেন জাগতিক যৌন প্রেম ও কামশক্তির দেবতা কামদেবের প্রধানা স্ত্রী এবং তার অর্ধাঙ্গিনী ও সহচরী৷ স্ত্রী ও সঙ্গিনী হিসাবে বিভিন্ন মন্দিরের স্থাপত্যকর্মে কামদেবের সাথে দেবী রতির মূর্তিও দেখা যায় এবং কামদেব ও রতি সর্বদা যুগলে পূজিত হতেই পছন্দ করেন৷ রতিকে প্রায়শই প্রমোদমূলক ও উত্তেজনাপূর্ণ যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে৷ সংস্কৃত ভাষায় একাধিক যৌনপদ্ধতি ও যৌনাসনের নাম এসেছে রতির নাম থেকেই৷
হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলিতে রতির সৌন্দর্য ও যৌনক্ষুধা সংক্রান্ত উল্লেখ রয়েছে৷ বিভিন্ন গ্রন্থে তাঁকে প্রেম ও কামের দেবতাকে পুলকিত করার জন্য সৃষ্টি হওয়ার কথা বর্ণনা করা হয়েছে৷ ক্রোধে শিবের কামদহনকালে কামদেব তথা নিজের স্বামীকে ফিরিয়ে আনার জন্য রতিদেবী তাঁর কাছে সনির্বন্ধ প্রার্থনা জানিয়েছিলেন৷ শিব তাঁকে বর দেন যে তার স্বামী, শ্রীকৃষ্ণের পুত্র প্রদ্যুম্ন রূপে আবার পৃথিবীতে জন্ম নিলে আবার কামদেবের পুনরুত্থান ঘটবে৷ রতিদেবী মায়াবতী নাম নিয়ে জন্মলাভ করেন ও প্রদ্যুম্ন বাল্যকালে পিতা-মাতার থেকে বিচ্ছিন্ন হলে তাঁকে লালনপালন করে এক সমালোচনাপূর্ণ ভূমিকায় উত্তীর্ণ হন৷ মায়াবতী একাধারে প্রদ্যুম্নের পালিকা আবার অপরদিকে প্রেমিকারূপে বর্ণিতা হন এবং প্রদ্যুম্নের উপস্থিতি নিশ্চিত করে এক দানবরাজকে হত্যা করে নিজের পিতা-মাতার কাছে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ করেন৷ পরবর্তীকালে কামদেব-প্রদ্যুম্ন, রতি-মায়াবতীকে নিজের পত্নীরূপে গ্রহণ করেন৷
নামকরণ
[সম্পাদনা]দেবী রতির নামটি এসেছে সংস্কৃত মূল শব্দ রম থেকে, যার অর্থ "প্রমোদ" বা "পুলকিত হওয়া"৷ যদিও মূল ক্রিয়া রূপে শব্দটি স্বাভাবিক অর্থে যেকোনো ধরনের আনন্দ প্রমোদকে বোঝায় কিন্তু বিভক্তি যোগে রতি শব্দের অর্থ হয় দৈহিক ও জাগতিক আনন্দলাভ৷ আক্ষরিকভাবে রতি শব্দটি যে কোনো প্রকার আনন্দলাভকে সূচিত করলেও মূলত যৌন ভালাবাসা বোঝাতেই রতি শব্দটি ব্যবহৃত হয়৷[৫]
জন্ম ও বিবাহ
[সম্পাদনা]হিন্দু গ্রন্থ কালিকা পুরাণ অনুসারে, দশজন প্রজাপতিকে সৃষ্টির পরে সৃষ্টির দেবতা পদ্মযোনী ব্রহ্মা মানসপুত্র রূপে কামের দেবতা কামদেবকে সৃষ্টি করেন৷ কামদেবকে নিয়োজিত করা হয় তার ইক্ষুধনু ও পুষ্পবাণ দিয়ে সারা বিশ্বসংসারে প্রেম ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য৷ একই ভাবে প্রজাপতি দক্ষকে আদেশ দেওয়া হয় কামদেবের সঙ্গিনী সৃষ্টি করে স্ত্রীরূপে তাঁকে প্রদান করার জন্য৷ কামদেব প্রথম পুষ্পবাণ ছোড়েন সমস্ত প্রজাপতিকে ও ব্রহ্মাকে লক্ষ্য করে, এতে তারা প্রত্যেকেই ব্রহ্মার কন্যা সন্ধ্যার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন৷ তাদের প্রত্যেকের এমন অবস্থায় শিব পরিহাস করলে ব্রহ্মা এবং অন্যান্য সকল প্রজাপতিগণ বিব্রত হন৷ বিব্রত দেবতাগণ ঘর্মাসক্ত হলে দক্ষরাজের ঘাম থেকে সৃষ্টি হয় এক সুন্দরী কন্যা রতি৷ তিনি রতিকে, সঙ্গিনীরূপে কামদেবকে দান করেন৷ ঐ একই সময়ে ব্রহ্মা কামদেবকে শাপিত করেন যে সে ভবিষ্যতে শিবের ক্রোধাগ্নিতে দগ্ধ হবে৷ পরে নিজের কথা সংযত করে ব্রহ্মা তাঁকে আশীর্বাদ করেন যে, তাঁর আবার পুনর্জন্ম হবে৷[৬] ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ অনুসারে ব্রহ্মার সন্ধ্যাদেবীর প্রতি লিপ্সা জন্মালে তিনি আত্মহত্যায় প্রাণত্যাগ করেন৷ শ্রী বিষ্ণু তাঁকে আবার উদ্ধার করেন এবং রতি নামে কামদেবের সাথে বিবাহ দেন৷ আবার শিব পুরাণ অনুসারে সন্ধ্যার আত্মহত্যার পর তিনি রাজা দক্ষের ঘর্মের দ্বারা রতি নামে পুনর্জন্ম পান ও শিবের নির্দেশে কামদেবকে বিবাহ করেন৷[৪] কিছু গ্রন্থে শিবকেই রতির পিতারূপে বর্ণিত করা হয়েছে৷[৭]
হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারতের খিল অংশ হরিবংশে কামদেব ও রতিদেবীর দুই পুত্র সন্তানের উল্লেখ রয়েছে, তারা হলেন, "হর্ষ" এবং "যশ"৷ আবার বিষ্ণু পুরাণ অনুসারে নন্দীরূপে রতিদেবীর একটি মাত্র পুত্রসন্তান রয়েছে, তিনি হলেন হর্ষ৷[৮] রামায়ণ ও মহাভারত এই দুটি ধর্মগ্রন্থেই রতিকে কামদেবের স্ত্রী হিসাবে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে৷[৯]
কামদেবের অন্তর্ধান ও মায়াবতীরূপে পুনর্জন্ম
[সম্পাদনা]দানব তারকাসুর বিশ্বজুড়ে ব্যপক ধ্বংসলীলা চালানো শুরু করলে দৈববিধান দেওয়া হয় যে একমাত্র শিবের পুত্রই পারবে তারকাসুরকে দমন করতে৷ কিন্তু শিব তখন তার প্রথমা স্ত্রী সতীর মৃত্যুতে শোকাচ্ছন্ন ও বাহ্যজ্ঞানহীন৷ এই কারণে কামদেবকে দেবতাগণ শিবের কামনা পুনরায় উদ্ভূত করার দায়িত্ব দেন৷ কামদেব রতি দেবীসহ মধু ও বসন্তকে নিয়ে কৈলাস পর্বতের উদ্দেশ্যে রওনা দেন৷ সেখানে গিয়ে কামদেব শিবকে কামবাণ প্রয়োগ করেন (মতান্তরে কামদেব শিবের মনে প্রবেশ করেন) এবং কামনাশক্তির আহ্বান করেন৷ কামদেবের বাণে ঘায়েল হয়ে শিব, সতীর অবতার দেবী পার্বতীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন৷ সমস্ত ঘটনা বুঝতে পেরে শিব নিজের তৃতীয় নয়নের তেজে কামদেবকে অগ্নিদগ্ধ করেন৷ [১০][১১][১২]
ভাগবত পুরাণ অনুসারে রতিদেবী কামদেবের মৃত্যুতে দুর্দশাগ্রস্থ ও মানসিকভাবে আহত হন,[১০] আবার মৎস্যপুরাণ ও পদ্মপুরাণ সংস্করণ অনুসারে, তিনি তাঁর পতির ভস্ম নিজের গায়ে বিলেপিত করেন৷[১২] ভাগবত পুরাণ-এ আরো বলা রয়েছে যে, রতি দেবী পার্বতীর কাছে এর প্রায়শ্চিত্ত বিধান চেয়ে তাঁর কাছে নিজের স্বামীকে ফেরৎ পাওয়ার অনুরোধ জানান৷ পার্বতী তাকে শান্ত্বনা দেন যে কামদেবের পুনর্জন্ম হবে এবং তিনি পৃথিবীতে শ্রীবিষ্ণুর অবতার শ্রীকৃষ্ণেরর পুত্র প্রদ্যুম্নরূপে জন্মগ্রহণ করবেন এবং এতকাল যাবৎ রতি শম্বর অসুরের নিকট প্রদ্যুম্নের জন্মের অপেক্ষা করবেন৷[১০] অন্যান্য গ্রন্থ যেমন মৎস্যপুরাণ, পদ্মপুরাণ, শিব পুরাণ, লিঙ্গপুরাণ এবং কথাসরিৎসাগর গ্রন্থগুলোতে শিবই রতিদেবীকে আশীর্বাদ করে কামদেবের পুনরাবির্ভাবের কথা বলেন৷[১১][১২][১৩] আবার কিছু কিছু গ্রন্থে বর্ণনা করা হয়েছে যে, রতিদেবী দেবকুলকে অভিশাপিত করেন তাদেরকে এই প্রাণঘাতী উদ্দেশ্যে সামিল করার জন্য৷ পরে সমস্ত দেবতাগণ পার্বতীর কাছে এর বিহিত চাইলে তিনি শিবকে কামদেবের পুনর্জন্মের কথা বলেন৷ আবার ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ অনুসারে দেবী পার্বতী অন্যান্য দেবতাগণের পরিকল্পনা ও রতিদেবীর বিষাদের কথা জানতে পেরে অতিশীঘ্র কামদেবকে পুনর্জাগরিত করেন৷[১৪] খ্যাতনামা সংস্কৃত ভাষার কবি কালিদাস তার কুমারসম্ভবম্ কাব্যগ্রন্থে চতুর্থ উপসর্গে রতি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে আলোকপাত করেন৷ এই অংশে তিনি শিব ও পার্বতীর বিবাহ এবং তাদের পুত্রসন্তান স্কন্দর জন্ম ও তারকাসুর বধের বিবরণ দেন৷ ঐ উপসর্গে আরো রয়েছে যে, স্বচক্ষে নিজের স্বামীর মৃত্যু দেখে রতি তার স্বামীর চিতায় আত্মাহূতি দিতে সচেষ্ট হন অবং সেই সময়েই এক আকাশবাণী ধ্বনিত হয় ও তাকে আশ্বস্ত করে বলেন যে শিব-পার্বতীর বিবাহই তার স্বামীর পুনরাবির্ভাবের একমাত্র পথ৷[১৫]
স্কন্দপুরাণ গ্রন্থের কেদারখণ্ড অধ্যায়ে অন্যধরনের ঘটনার বিবরণ দেওয়া হয়েছে৷ এই গ্রন্থে কামদেবের অগ্নিদহনের পরে দেবী পার্বতী চিন্তিত হয়ে পড়েন যে, কামদেবের অনুপস্থিতিতে তিনি কখনোই শিবকে পাবেন না৷ এই সময় রতিদেবী পার্বতীকে সান্ত্বনা দেন এবং বলেন যে কঠোর তপস্যার দ্বারা তিনি তার উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারবেন৷ পরে দেবর্ষি নারদ রতিকে "আপনি কার?" জিজ্ঞাসা করলে তিনি অপমানিত বোধ করে নারদকে কটুকথা বলেন৷ এসময়ে নারদ প্রতিশোধ নিতে শম্বর অসুরকে রতিকে অপহরণ করার জন্য উদ্যত করেন৷ শম্বর তাকে অপহরণ করে নিজের বাড়িতে নিয়ে গেলেও তিনি রতিকে স্পর্শ করতে অপারগ ছিলেন কারণ অপহরণকালে শম্বর অভিশাপ প্রাপ্ত হন যে, রতিদেবীকে স্পর্শ করা মাত্রই তিনি ভস্মীভূত হবেন৷ সেখানে রতি মায়াবতী নাম গ্রহণ করেন ও রান্নার প্রধান পাচিকা হয়ে ওঠেন৷[১৬]
ভাগবতপুরাণ এবং কথাসরিৎসাগর গ্রন্থ দুটিতেও উল্লেখ রয়েছে শিবের পরামর্শে শম্বর অসুর রতি দেবীকে অপহরণ করেন এবং নিজের প্রধান পাচিকা করে রাখেন৷ সেখানে রতি প্রদ্যুম্নের জন্ম হওয়া অবধি মায়াবতী নামে বাস করতেন৷ শম্বর জানতেন প্রদ্যুম্নের জন্ম হবে তার মৃত্যুর কারণ৷ শম্বর, কৃষ্ণ ও রুক্মিণীর পুত্র হিসেবে প্রদ্যুম্নের জন্মের বিষয়ে জানতে পারলে প্রদ্যুম্নকে অপহরণ করে সমুদ্রে নিক্ষেপ করলে এক সামদ্রিক মাছ তাকে অচ্ছিন্নভাবে ভক্ষণ করে৷ ঐ মাছ আবার জেলেরা ধরে শম্বরের গৃহেই পাঠায়৷ রান্নার জন্য মাছটি কাটার ব্যবস্থা করতেই মায়াবতী প্রদ্যুম্নকে খুঁজে পান ও আড়ালে তাকে পালন করেন৷ দেবর্ষি নারদ বিস্মৃত মায়াবতীকে মনে করায় রতিরূপে তার আত্মপরিচয় এবং এও বলেন যে মাছের পেট থেকে প্রাপ্ত শিশুটি কামদেবেরই পুনর্জন্ম৷ প্রদ্যুম্নের শৈশবকাল থেকে কৈশোর ও যৌবনে পদার্পণের সাথে সাথে মায়াবতীর মাতৃসম স্নেহ ধীরে ধীরে পত্নীপ্রেমে রূপান্তরিত হয়৷ মায়াবতীকে ছোটো থেকে মাতৃরূপে দেখে প্রদ্যুম্ন এই প্রেমকে ক্ষতিকর মনে করেন৷ নারদের উপদেশ মতো মায়াবতী প্রদ্যুম্নকে তাদের পূর্বজন্মের কথা জানায় এবং নারদের কথা মতো এও জানায় যে প্রদ্যুম্ন তাঁর নয় বরং কৃষ্ণ ও রুক্মিণীর পুত্র৷ মায়াবতী প্রদ্যুম্নকে মায়া বিদ্যায় পারদর্শী করেন ও যুদ্ধবিদ্যা শিখিয়ে শম্বরকে হত্যা করার নির্দেশ দেন৷ প্রদ্যুম্ন শম্বরকে যুদ্ধে পরাস্ত করেন৷ মায়াবতীকে স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করে সে কৃষ্ণর রাজধানী দ্বারকাতে প্রবেশ করেন৷[১০]
বিষ্ণুপুরাণ এবং হরিবংশম-এ প্রায় একই ধরনের ঘটনার বিবরণ পাওয়া যায়, তবে সেখানে মায়াবতীকে মায়াদেবী নামে শম্বরের পাচিকা নয় বরং স্ত্রী হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে৷ ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ অনুসারে মায়াবতী শম্বরের সাথে নিশিযাপন করতো না এবং মায়া দিয়ে তাঁর উপস্থিতি তৈরী করতো৷[১০][১৭][১৮] প্রতিটি কাহিনীতেই মায়া-রতির বিশুদ্ধতা বজায় থাকার প্রকৃষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়৷[১৮]
হরিবংশে প্রদ্যুম্নের পুত্র অনিরুদ্ধকে রতিরও পুত্র বলে বর্ণিত করা হয়েছে৷[১৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Swami Ram Charran (2007). The Vedic Sexual Code: Enjoy a Complete and Fulfilling Relationship With Your Lover. AuthorHouse. pp. 151, 209.
- ↑ Dongier, Wendy (1993). Purāṇa perennis: reciprocity and transformation in Hindu and Jaina texts. SUNY Press. pp. 52, 75. ISBN 0-7914-1382-9.
- ↑ Patricia Turner and estate of Charles Russell Coulter (২০০০)। Dictionary of ancient deities। Oxford University Press US। পৃষ্ঠা 258, 400। আইএসবিএন 0-19-514504-6।
- ↑ ক খ Kramrisch pp. 253–4
- ↑ (Monier-Williams 2008, পৃ. 867)
- ↑ Rati: Mani pp. 644–5
- ↑ Chandra, Suresh (2001). Encyclopaedia of Hindu gods and goddesses (2 ed.). Sarup & Sons. p. 273. ISBN 81-7625-039-2.
- ↑ Hopkins p. 165
- ↑ Hopkins p. 199
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ W.J. Wilkins (১৯০০)। "Kamadeva"। Hindu Mythology, Vedic and Puranic। Sacred Texts Archive। আইএসবিএন 1-4021-9308-4।
- ↑ ক খ Kama: Mani pp. 378–9
- ↑ ক খ গ Benton p. 41
- ↑ Benton p. 66
- ↑ Benton pp. 52, 61
- ↑ Kale, M R; Kālidāsa (১৯৯৯) [1923]। Kumārasambhava of Kālidāsa (7 সংস্করণ)। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা xxiv। আইএসবিএন 81-208-0161-X। See also the English translation and Sanskrit original of canto IV
- ↑ Dongier, Wendy (1993). Purāṇa perennis: reciprocity and transformation in Hindu and Jaina texts. SUNY Press. pp. 52, 75. ISBN 0-7914-1382-9.
- ↑ Hopkins p. 214
- ↑ ক খ Benton pp. 71–3
- ↑ Hopkins p. 164
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Hopkins, Edward Washburn (১৯১৫)। Epic mythology। Strassburg K.J. Trübner। আইএসবিএন 0-8426-0560-6।
- Mani, Vettam (১৯৭৫)। Puranic Encyclopaedia: A Comprehensive Dictionary With Special Reference to the Epic and Puranic Literature। Delhi: Motilal Banarsidass। আইএসবিএন 0-8426-0822-2।
- Benton, Catherine (২০০৬)। God of desire: tales of Kamadeva in Sanskrit story literature। State University of New York। আইএসবিএন 0-7914-6565-9।
- Kramrisch, Stella (১৯৯২) [1898]। The Presence of Siva। Mythos। Princeton University Press। আইএসবিএন 0-691-01930-4।
- Monier-Williams, Monier (২০০৮) [1899]। Monier Williams Sanskrit-English Dictionary। Universität zu Köln।