বিজয়ওয়াড়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8 |
বানান ও অন্যান্য সংশোধন |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
| pushpin_label = <!-- only necessary if "name" or "official_name" are too long --> |
| pushpin_label = <!-- only necessary if "name" or "official_name" are too long --> |
||
| pushpin_label_position = right |
| pushpin_label_position = right |
||
| coordinates = {{ |
| coordinates = {{স্থানাঙ্ক|16.5193|N|80.6305|E|display=inline,title}} |
||
| coordinates_footnotes = <!-- for references: use <ref>tags --> |
| coordinates_footnotes = <!-- for references: use <ref>tags --> |
||
| subdivision_type = রাষ্ট্র |
| subdivision_type = রাষ্ট্র |
||
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
| parts_type = ওয়ার্ড |
| parts_type = ওয়ার্ড |
||
| parts = ৭৭ |
| parts = ৭৭ |
||
| government_footnotes = <ref name="council">{{ |
| government_footnotes = <ref name="council">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ১=M. N. |প্রথমাংশ১=Samdani |শিরোনাম=Andhra Pradesh's move to supply Krishna water to Coca-Cola plant irks opposition |ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/city/hyderabad/Andhra-Pradeshs-move-to-supply-Krishna-water-to-Coca-Cola-plant-irks-opposition/articleshow/47239899.cms |সংগ্রহের-তারিখ=25 May 2019 |কর্ম=The Times of India |তারিখ=12 May 2015 |অবস্থান=Mangalagiri |ভাষা=en}}</ref> |
||
| government_type = [[পৌরসংস্থা]] |
| government_type = [[পৌরসংস্থা]] |
||
| governing_body = বিজয়ওয়াড়া পৌরসংস্থা |
| governing_body = বিজয়ওয়াড়া পৌরসংস্থা |
||
৪৪ নং লাইন: | ৪৪ নং লাইন: | ||
| leader_name = ''শূন্য'' |
| leader_name = ''শূন্য'' |
||
| unit_pref = Metric |
| unit_pref = Metric |
||
| area_footnotes = <ref name=profile>{{ |
| area_footnotes = <ref name=profile>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada: A Profile|ইউআরএল=https://www.ourvmc.org/jnnurm/ch1.pdf|ওয়েবসাইট=Vijayawada Municipal Corporation|সংগ্রহের-তারিখ=11 December 2015|পাতা=1|আর্কাইভের-তারিখ=৪ মার্চ ২০১৬|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304130009/https://www.ourvmc.org/jnnurm/ch1.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
||
| area_total_km2 = 61.88 |
| area_total_km2 = 61.88 |
||
| area_metro_footnotes = <ref name="census">{{ |
| area_metro_footnotes = <ref name="census">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Population of Vijayawada |ইউআরএল=http://mohua.gov.in/cms/number-of-cities--towns-by-city-size-class.php |ওয়েবসাইট=[[Census of India]] |প্রকাশক=Ministry of Home Affairs |সংগ্রহের-তারিখ=15 July 2020 |তারিখ=2011}}</ref> |
||
| area_metro_km2 = 181.04 |
| area_metro_km2 = 181.04 |
||
| elevation_footnotes = |
| elevation_footnotes = |
||
৫৯ নং লাইন: | ৫৯ নং লাইন: | ||
| population_density_km2 = 17000 |
| population_density_km2 = 17000 |
||
| population_metro_footnotes = |
| population_metro_footnotes = |
||
| population_metro = 1476931<ref name="solid_waste">{{ |
| population_metro = 1476931<ref name="solid_waste">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Solid Waste Generation in 46 Metrocities |ইউআরএল=http://cpcb.nic.in/uploads/MSW/trend_46_cities_list.pdf |ওয়েবসাইট=Central Pollution Control Board |প্রকাশক=Ministry of Environment, Forest and Climate Change, Government of India }}</ref> |
||
| population_blank1_title = |
| population_blank1_title = |
||
| population_blank1 = |
| population_blank1 = |
||
৭১ নং লাইন: | ৭১ নং লাইন: | ||
| demographics_type2 = ভাষা |
| demographics_type2 = ভাষা |
||
| demographics2_title1 = দাপ্তরিক |
| demographics2_title1 = দাপ্তরিক |
||
| demographics2_info1 = [[ |
| demographics2_info1 = [[তেলুগু ভাষা|তেলুগু]] |
||
| timezone1 = [[ভারতীয় প্রমাণ সময়|আইএসটি]] |
| timezone1 = [[ভারতীয় প্রমাণ সময়|আইএসটি]] |
||
| utc_offset1 = +৫:৩০ |
| utc_offset1 = +৫:৩০ |
||
৮৫ নং লাইন: | ৮৫ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''বিজায়ওয়াড়া'''<ref>{{ |
'''বিজায়ওয়াড়া'''<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Tunnel road lives up to name Bezawada |ইউআরএল=https://www.deccanchronicle.com/151111/nation-current-affairs/article/tunnel-road-lives-name-bezawada |সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2019 |কর্ম=Deccan Chronicle |তারিখ=11 November 2015 |ভাষা=en}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ১=Rao |প্রথমাংশ১=G. Venkataramana |শিরোনাম=Xuan Zang stayed in Vijayawada to study Buddhist scriptures |ইউআরএল=https://www.thehindu.com/news/national/Xuan-Zang-stayed-in-Vijayawada-to-study-Buddhist-scriptures/article16091816.ece |সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2019 |কর্ম=The Hindu |তারিখ=3 November 2016 |ভাষা=en-IN}}</ref> হল ভারতের [[অন্ধ্রপ্রদেশ]] রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহানগর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.deccanchronicle.com/nation/current-affairs/190816/vijayawada-is-third-densely-packed-city-31200-people-in-every-square-km.html|শিরোনাম=Vijayawada is third densely packed city; 31,200 people in every square km|শেষাংশ=reddy|প্রথমাংশ=u sudhakar|তারিখ=19 August 2016|ওয়েবসাইট=Deccan Chronicle|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=25 April 2020}}</ref> শহরটি রাজ্যের প্রশাসনিক রাজধানী [[বিশাখাপত্তনম|বিশাখাপত্তনমের]] প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার (২২০ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে, [[হায়দ্রাবাদ|হায়দ্রাবাদের]] ২৭৫ কিমি (১৭১ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে এবং [[চেন্নাই|চেন্নাইয়ের]] ৪৫০ কিমি (২৮০ মাইল) উত্তরে অবস্থিত। এটি [[কৃষ্ণা জেলা|কৃষ্ণা জেলায়]] ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়<ref name="Geography of Vijayawada" /> নামে পরিচিত [[পূর্ব ঘাট|পূর্বঘাট পাহাড়]]<ref name="Geography of Vijayawada">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.mapsofindia.com/vijayawada/geography.html|শিরোনাম=Geography of Vijayawada|ওয়েবসাইট=www.mapsofindia.com|সংগ্রহের-তারিখ=17 April 2020}}</ref> দ্বারা বেষ্টিত [[কৃষ্ণা নদী|কৃষ্ণা নদীর]] তীরে অবস্থিত। বিজয়ওয়াড়া ভৌগলিকভাবে [[অন্ধ্রপ্রদেশ|অন্ধ্রপ্রদেশের]] রাজ্যের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে।<ref name="vijayawadapolice.ap.gov.in">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://vijayawadapolice.ap.gov.in/?page_id=9766|শিরোনাম=About Vijayawada – VijayawadaPolice|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=17 April 2020}}</ref> শহরটিকে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের বাণিজ্যিক ও [[শিক্ষা|শিক্ষামূলক]] রাজধানী হিসাবে বর্ণনা করা হয়।<ref name="vijayawadapolice.ap.gov.in"/> এটি অন্ধ্রপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ও ভারতের দ্রুত বর্ধনশীল শহুরে অঞ্চলসমূহের মধ্যে অন্যতম।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Pink|প্রথমাংশ১=William T.|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=gXLbDQAAQBAJ&q=commercial+capital+of+andhra+pradesh+vijayawada&pg=PA400|শিরোনাম=Second International Handbook of Urban Education|শেষাংশ২=Noblit|প্রথমাংশ২=George W.|তারিখ=2017|প্রকাশক=Springer|আইএসবিএন=978-3-319-40317-5|পাতা=400|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2019}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Rao|প্রথমাংশ১=Ch Krishna|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=12oxBwAAQBAJ&q=commercial+capital+of+andhra+pradesh+vijayawada&pg=PA38|শিরোনাম=Adoption of Tissue Culture in Horticulture: A Study of Banana-Growing Farmers from a South-Indian State|তারিখ=2014|প্রকাশক=Cambridge Scholars Publishing|আইএসবিএন=978-1-4438-5741-3|পাতা=37|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2019}}</ref> |
||
বিজায়ওয়াড়া অন্ধ্রপ্রদেশ ও ভারতের অন্যতম দর্শনীয় ও বিখ্যাত মন্দির হিন্দু দেবী [[দুর্গা|দুর্গার]] [[কনক দুর্গা মন্দির|কনক দুর্গা মন্দিরের]] অবস্থানের জন্য পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচিত হয়।<ref>{{ |
বিজায়ওয়াড়া অন্ধ্রপ্রদেশ ও ভারতের অন্যতম দর্শনীয় ও বিখ্যাত মন্দির হিন্দু দেবী [[দুর্গা|দুর্গার]] [[কনক দুর্গা মন্দির|কনক দুর্গা মন্দিরের]] অবস্থানের জন্য পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.kanakadurgamma.org/History|শিরোনাম=History|ওয়েবসাইট=www.kanakadurgamma.org|সংগ্রহের-তারিখ=17 April 2020|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ মে ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200515152141/http://kanakadurgamma.org/History|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> এটি কৃষ্ণা নদীর [[পুশকরাম|পুশকরামের]] (ভারতে একটি নদী পূজা অনুষ্ঠান) আচার অনুষ্ঠানের কাজ করে।<ref>{{Citation|title=Krishna Pushkaralu|date=13 April 2019|url=https://en.wikipedia.org/w/index.php?title=Krishna_Pushkaralu&oldid=892275341|work=Wikipedia|language=en|access-date=17 April 2020}}</ref> জনশ্রুতি আছে যে, ভারতীয় মহাকাব্য [[মহাভারত|মহাভারতের]] অন্যতম বীর [[অর্জুন]] নগরীর ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের চূড়ায় প্রার্থনা করেন এবং [[কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ|কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে]] [[পাশুপত]] অর্জন করাতে শিবের আশীর্বাদ লাভ করেন।<ref name="vijayawadapolice.ap.gov.in"/> <!--এটিকে বিজয়াবতিকা বলা হত (তেলুগু ভাষায় বিজয়ের ভূমি) যখন দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে অসুরকে হত্যা করেছিলেন এবং কৃষ্ণা নদীর দ্বারা ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের উপরে বিশ্রাম নিয়েছিলেন তখন মন্দিরটির নাম বিজয়বতিকা, "বিজয়" - যার অর্থ বিজয় এবং "। ভাটিকা "অর্থ স্থান বা তেলুগুতে জমি"।--> বছরের পর বছর ধরে চলে আসা বিজয়াবাটিকা নামটি [[চোল রাজবংশ|চোল রাজবংশের]] সময়ে রাজেন্দ্র চোল পুরা পরিবর্তন করেন এবং শহরের নাম পরিবর্তন করে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ শাসনামলে]] বেজাওয়াদা ও শেষ পর্যন্ত বিজয়ওয়াড়া করা হয়।<ref name="ABOUT VIJAYAWADA">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ABOUT VIJAYAWADA|ইউআরএল=http://www.vikasinstitutionsnunna.org/vctn/about-us/aboutvja.html|সংগ্রহের-তারিখ=25 April 2020|ওয়েবসাইট=www.vikasinstitutionsnunna.org|আর্কাইভের-তারিখ=১ মে ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200501195132/http://www.vikasinstitutionsnunna.org/vctn/about-us/aboutvja.html|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
||
শহরটি শহুরে জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ তিনটি নির্মানাধীন শহুরে এলাকা মধ্যে একটি। <ref name="density">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.deccanchronicle.com/nation/current-affairs/190816/vijayawada-is-third-densely-packed-city-31200-people-in-every-square-km.html|শিরোনাম=Vijayawada is third densely packed city; 31,200 people in every square km|সংগ্রহের-তারিখ=2016-08-25}}</ref> [[ষষ্ঠ কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন]] অনুযায়ী বিজয়ওয়াড়াকে ''ওয়াই-শ্রেণি''ভুক্ত শহরের হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়।<ref name=autogenerated1>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Sixth Central Pay Commission Classification of Cities|ইউআরএল=http://ccis.nic.in/WriteReadData/CircularPortal/D2/D02ser/11016_2_2008-AIS-II.pdf|প্রকাশক=Ministry of Personnel, Public Grievances and Pension|সংগ্রহের-তারিখ=26 March 2014|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161213064359/http://ccis.nic.in/WriteReadData/CircularPortal/D2/D02ser/11016_2_2008-AIS-II.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ ডিসেম্বর ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এই শহরটি এক মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যা সহ রাজ্যের মধ্যে [[অন্ধ্রপ্রদেশের শহরসমূহের তালিকা|দ্বিতীয় জনবহুল শহর]]।<ref>{{ |
শহরটি শহুরে জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ তিনটি নির্মানাধীন শহুরে এলাকা মধ্যে একটি। <ref name="density">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.deccanchronicle.com/nation/current-affairs/190816/vijayawada-is-third-densely-packed-city-31200-people-in-every-square-km.html|শিরোনাম=Vijayawada is third densely packed city; 31,200 people in every square km|সংগ্রহের-তারিখ=2016-08-25}}</ref> [[ষষ্ঠ কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন]] অনুযায়ী বিজয়ওয়াড়াকে ''ওয়াই-শ্রেণি''ভুক্ত শহরের হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়।<ref name=autogenerated1>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Sixth Central Pay Commission Classification of Cities|ইউআরএল=http://ccis.nic.in/WriteReadData/CircularPortal/D2/D02ser/11016_2_2008-AIS-II.pdf|প্রকাশক=Ministry of Personnel, Public Grievances and Pension|সংগ্রহের-তারিখ=26 March 2014|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161213064359/http://ccis.nic.in/WriteReadData/CircularPortal/D2/D02ser/11016_2_2008-AIS-II.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ ডিসেম্বর ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এই শহরটি এক মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যা সহ রাজ্যের মধ্যে [[অন্ধ্রপ্রদেশের শহরসমূহের তালিকা|দ্বিতীয় জনবহুল শহর]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Vijayawada: Traffic regulation need of the hour |ইউআরএল=https://www.deccanchronicle.com/nation/current-affairs/240218/vijayawada-traffic-regulation-need-of-the-hour.html |সংগ্রহের-তারিখ=1 June 2019 |কর্ম=Deccan Chronicle |তারিখ=24 February 2018 |ভাষা=en}}</ref> এটি ''ম্যাককিন্সে কোয়ার্টারলি'' (বাংলা: ম্যাককিন্সে ত্রৈমাসিক) দ্বারা ২০২৫ সালের মধ্যে জিডিপি বৃদ্ধি পেয়ে ১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌছানোর পূর্বাভাসের সাথে "ভবিষ্যতের গ্লোবাল সিটি" হিসাবে স্বীকৃত হয়। <ref name="mckinseyquarterly">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Raghavendra|প্রথমাংশ১=V.|শিরোনাম=A fillip for "McKinsey’s global city"|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/todays-paper/tp-national/tp-andhrapradesh/a-fillip-for-mckinseys-global-city/article6322985.ece|সংগ্রহের-তারিখ=13 June 2017|কর্ম=The Hindu|ভাষা=en}}</ref><ref name="city economy">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Economy of the City |ইউআরএল=http://cdia.asia/wp-content/uploads/2014/09/PO_India_Vijayawada_new.pdf|প্রকাশক=City Development Initiative For Asia |সংগ্রহের-তারিখ=31 July 2014 |বিন্যাস=PDF}}</ref> শহরটি ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে [[আইএসও ৩৭১২০]] প্ল্যাটিনাম স্তরের শংসাপত্রের সাথে ভূষিত করা হয় এবং "গ্লোবাল সিটিস রেজিস্ট্রি"-এ যুক্ত হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thehindu.com/news/cities/Vijayawada/city-gets-iso-37120-certification-enters-global-cities-registry/article25130438.ece|শিরোনাম=City gets ISO 37120 certification, enters Global Cities Registry|শেষাংশ=Boda|প্রথমাংশ=Tharun|তারিখ=5 October 2018|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=7 October 2018|ভাষা=en-IN|issn=0971-751X}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dataforcities.org/global-cities-registry/|শিরোনাম=Global Cities Registry™|ওয়েবসাইট=World Council on City Data|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=7 October 2018}}</ref> |
||
বেশ কয়েকটি সুপরিচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উপস্থিতির কারণে, শহরে দেশব্যাপী অধ্যয়নরত প্রচুর শিক্ষার্থী সাথে শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে একটি বড় শিক্ষা কেন্দ্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। অক্সফোর্ড ইকোনমিক্স দ্বারা প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন, শহরটিকে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের দশম দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসাবে উপস্থাপন করে।<ref name=nickname>{{ |
বেশ কয়েকটি সুপরিচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উপস্থিতির কারণে, শহরে দেশব্যাপী অধ্যয়নরত প্রচুর শিক্ষার্থী সাথে শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে একটি বড় শিক্ষা কেন্দ্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। অক্সফোর্ড ইকোনমিক্স দ্বারা প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন, শহরটিকে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের দশম দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসাবে উপস্থাপন করে।<ref name=nickname>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.weforum.org/agenda/2018/12/all-of-the-world-s-top-10-cities-with-the-fastest-growing-economies-will-be-in-india|শিরোনাম=All of the top 10 fastest growing cities in the world are in India|সংগ্রহের-তারিখ=19 December 2018|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180802011419/http://www.weforum.org/agenda/2018/12/all-of-the-world-s-top-10-cities-with-the-fastest-growing-economies-will-be-in-india|আর্কাইভের-তারিখ=2 August 2018|ইউআরএল-অবস্থা=live }}</ref> বিনোদন, নির্মাণ, খাদ্য, পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবহনের ক্ষেত্রে শহরের রেটিংয়ের কারণে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada, a growth engine for Andhra Pradesh economy – Deccan Chronicle|ইউআরএল=https://www.deccanchronicle.com/business/economy/280516/vijayawada-a-growth-engine-for-andhra-pradesh-economy.html|ওয়েবসাইট=Deccan Chronicle|সংগ্রহের-তারিখ=14 August 2018|ভাষা=en}}</ref> [[আবাসন ও নগর বিষয়ক মন্ত্রণালয়]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=India – Ease of Living Index|ইউআরএল=https://www.ipsos.com/sites/default/files/ct/publication/documents/2018-08/ease-of-living-national-report.pdf|ওয়েবসাইট=IPSOS|সংগ্রহের-তারিখ=24 August 2018|ভাষা=en}}</ref> দ্বারা প্রকাশিত বসবাসযোগ্যতার সূচক অনুযায়ী শহরটি ভারতের নবম বসবাসযোগ্য শহর ও [[অন্ধ্রপ্রদেশ]] রাজ্যের দ্বিতীয় বসবাসযোগ্য শহর হিসাবে স্থান অর্জন করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Tirupati and Vijayawada among top 10 most liveable cities in India|ইউআরএল=https://www.thenewsminute.com/article/tirupati-and-vijayawada-among-top-10-most-liveable-cities-india-86517|ওয়েবসাইট=The News Minute|সংগ্রহের-তারিখ=14 August 2018|ভাষা=en}}</ref> |
||
== টপোনমি == |
== টপোনমি == |
||
বিজয়ওয়াড়া নামটির উৎসের পেছনে অনেক কিংবদন্তি রয়েছে। দেবী [[দুর্গা]] মহিষাসুরকে হত্যা করেন এবং এই স্থানে (পাহাড়) বিশ্রাম গ্রহণ করেন। তিনি বিজয়ী হওয়ায় স্থানটি বিজয়ওয়াড়া (বিজয়ের বাংলা অর্থ জয় বা বিজয়<ref>{{ |
বিজয়ওয়াড়া নামটির উৎসের পেছনে অনেক কিংবদন্তি রয়েছে। দেবী [[দুর্গা]] মহিষাসুরকে হত্যা করেন এবং এই স্থানে (পাহাড়) বিশ্রাম গ্রহণ করেন। তিনি বিজয়ী হওয়ায় স্থানটি বিজয়ওয়াড়া (বিজয়ের বাংলা অর্থ জয় বা বিজয়<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.oneindia.com/india/vijayawada-kanaka-durga-temple-management-to-implement-dress-code-for-devotees-2829754.html|শিরোনাম=Vijayawada: Kanaka Durga Temple management to implement dress code for devotees|শেষাংশ=P|প্রথমাংশ=Chennabasaveshwar|তারিখ=31 December 2018|ওয়েবসাইট=One India|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=10 January 2019}}</ref> এবং 'ওয়াড়া' শব্দের অর্থ স্থান, অর্থাৎ ''বিজয়ওয়াড়া'' শব্দের আক্ষরিক অর্থে বিজয়ের স্থান।) হিসাবে পরিচিত হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=Ross|শিরোনাম=Corporate Finance 8E|প্রকাশক=Tata McGraw-Hill Education|আইএসবিএন=978-0-07-009124-5|পাতা=272|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=3at3pO0AsqIC&pg=PA272|সংগ্রহের-তারিখ=30 March 2016|বছর=1988}}</ref> [[ইন্দ্র]] ও তার সহযোগীরা প্রায়শই পরিদর্শন করত বলে পাহাড়টিকে ''ইন্দ্রকিলাদ্রি'' বলা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://tms.ap.gov.in/SKDVIJ/cnt/History|শিরোনাম=History of Indrakeeladri|ওয়েবসাইট=AP Temples Portal|সংগ্রহের-তারিখ=10 January 2019}}</ref> মহাকাব্য [[মহাভারত]] ইন্দ্রাকিলাদ্রি পাহাড়কে অর্জুন দ্বারা তপস্যার মাধ্যমে [[শিব|শিবের]] কাছ থেকে [[পাশুপত|পাশুপতাস্ত্র]] অর্জনের স্থান হিসাবে উল্লেখ করা হয়।<ref name=aptourism>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada Region|ইউআরএল=http://aptourism.gov.in/index.php/destinations/region-wise/vijayawada-region.html|ওয়েবসাইট=AP Tourism|প্রকাশক=Government of Andhra Pradesh|সংগ্রহের-তারিখ=13 July 2015|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ জুলাই ২০১৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150713221830/http://aptourism.gov.in/index.php/destinations/region-wise/vijayawada-region.html|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
বেজাওয়াড়া (পরে বিজয়ওয়াড়া হিসাবে পরিচিত হয়) প্রায় ৬২৬ খ্রিস্টাব্দে রাজা [[পেরিচ্ছেড়ি]] প্রতিষ্ঠা করেন। বিজয়ওয়াড়ার ইতিহাস থেকে জানা যায় যে বেজাওয়াড়া (বিজয়ওয়াদা) রাজা [[মাধব বর্মা]] ([[বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশ|বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশের]] অন্যতম রাজা) দ্বারা শাসিত ছিল।<ref>{{citation |
বেজাওয়াড়া (পরে বিজয়ওয়াড়া হিসাবে পরিচিত হয়) প্রায় ৬২৬ খ্রিস্টাব্দে রাজা [[পেরিচ্ছেড়ি]] প্রতিষ্ঠা করেন। বিজয়ওয়াড়ার ইতিহাস থেকে জানা যায় যে বেজাওয়াড়া (বিজয়ওয়াদা) রাজা [[মাধব বর্মা]] ([[বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশ|বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশের]] অন্যতম রাজা) দ্বারা শাসিত ছিল।<ref>{{citation |
||
|url=http://www.bl.uk/onlinegallery/onlineex/apac/other/019wdz000001066u00025000.html |
|url=http://www.bl.uk/onlinegallery/onlineex/apac/other/019wdz000001066u00025000.html |
||
|title=Sculptures in a cavern at Bezawara [Vijayawada] supposed to belong to the Jain Religion. 21 August 1815 |access-date=2 September 2013}}</ref> চৈনিক বৌদ্ধ পন্ডিত [[হিউয়েন সাঙ]] প্রায় ৬৪০ খ্রিস্টাব্দে বেজাওয়াড়ায় (বিজয়ওয়াড়া) পালি ধর্মশাস্ত্র গঠনকারী তিনটি পিটকের (ঝুড়ির জন্য পালি) সর্বশেষের থেরবাদ [[বৌদ্ধ ধর্ম|বৌদ্ধ ধর্মের]] ধর্মগ্রন্থ [[অভিধম্মপিটক]] অধ্যয়ন করার জন্য কয়েক বছর অবস্থান করেন।<ref>{{ |
|title=Sculptures in a cavern at Bezawara [Vijayawada] supposed to belong to the Jain Religion. 21 August 1815 |access-date=2 September 2013}}</ref> চৈনিক বৌদ্ধ পন্ডিত [[হিউয়েন সাঙ]] প্রায় ৬৪০ খ্রিস্টাব্দে বেজাওয়াড়ায় (বিজয়ওয়াড়া) পালি ধর্মশাস্ত্র গঠনকারী তিনটি পিটকের (ঝুড়ির জন্য পালি) সর্বশেষের থেরবাদ [[বৌদ্ধ ধর্ম|বৌদ্ধ ধর্মের]] ধর্মগ্রন্থ [[অভিধম্মপিটক]] অধ্যয়ন করার জন্য কয়েক বছর অবস্থান করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thehindu.com/news/national/Xuan-Zang-stayed-in-Vijayawada-to-study-Buddhist-scriptures/article16091816.ece|শিরোনাম=Xuan Zang stayed in Vijayawada to study Buddhist scriptures|প্রথমাংশ=G. Venkataramana|শেষাংশ=Rao|তারিখ=3 November 2016|মাধ্যম=www.thehindu.com|সংবাদপত্র=The Hindu}}</ref> |
||
[[মোগলরাজপুরম]] পাহাড়ে পাঁচটি পাথর কেটে তৈরি মন্দির রয়েছে, যা চতুর্থ–নবম শতকে নির্মিত হয়। অনুমান করা হয়, কিছু গুহা বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশের দ্বারা নির্মিত। ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের পাদদেশের [[আক্কানা মাদান্না গুহা]]সমূহ জাতীয় গুরুত্ববাহী স্মৃতিস্তম্ভ।<ref name="ASI">{{ |
[[মোগলরাজপুরম]] পাহাড়ে পাঁচটি পাথর কেটে তৈরি মন্দির রয়েছে, যা চতুর্থ–নবম শতকে নির্মিত হয়। অনুমান করা হয়, কিছু গুহা বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশের দ্বারা নির্মিত। ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের পাদদেশের [[আক্কানা মাদান্না গুহা]]সমূহ জাতীয় গুরুত্ববাহী স্মৃতিস্তম্ভ।<ref name="ASI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://asihyd.ap.nic.in/krishna_monuments.html|শিরোনাম=Monuments of ASI under Hyderabad Circle|সংগ্রহের-তারিখ=২ এপ্রিল ২০২১|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ অক্টোবর ২০১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171015220823/http://asihyd.ap.nic.in/krishna_monuments.html|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
||
ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের পাদদেশে মল্লেশ্বরের মন্দির অবস্থিত। মন্দিরে খ্রিস্টীয় ৯ম শতাব্দী থেকে ১৬ম শতাব্দীর মধ্যে বিভিন্ন রাজা দ্বারা স্থাপিত শিলালিপি রয়েছে। [[তেলুগু ভাষা| |
ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের পাদদেশে মল্লেশ্বরের মন্দির অবস্থিত। মন্দিরে খ্রিস্টীয় ৯ম শতাব্দী থেকে ১৬ম শতাব্দীর মধ্যে বিভিন্ন রাজা দ্বারা স্থাপিত শিলালিপি রয়েছে। [[তেলুগু ভাষা|তেলুগু ভাষায়]] লিখিত শিলালিপি সহ দশটি স্তম্ভ ও একটি বিকৃত স্ল্যাব (ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ কর্তৃক স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে স্বীকৃত) রয়েছে। তন্মধ্যে, [[পূর্ব চালুক্য|পূর্ব চালুক্যের]] প্রথম ও দ্বিতীয় যুধমল্লার শিলালিপিসমূহ গুরুত্বপূর্ণ।<ref name="ASI" /> |
||
ষোড়শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে [[কুতুব শাহি রাজবংশ|কুতুব শাহী রাজবংশের]] রাজত্বকালে (গোলকোন্ডা সুলতানি নামেও পরিচিত) [[কৃষ্ণা নদী|কৃষ্ণা নদীর]] তীরে বিজয়ওয়াড়ার কাছে হীরার খনি সন্ধান পাওয়া যায়।<ref>{{ |
ষোড়শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে [[কুতুব শাহি রাজবংশ|কুতুব শাহী রাজবংশের]] রাজত্বকালে (গোলকোন্ডা সুলতানি নামেও পরিচিত) [[কৃষ্ণা নদী|কৃষ্ণা নদীর]] তীরে বিজয়ওয়াড়ার কাছে হীরার খনি সন্ধান পাওয়া যায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=History and culture of Andhra Pradesh : from the earliest times to the present day|শেষাংশ=P.|প্রথমাংশ=Raghunadha Rao|তারিখ=1997|প্রকাশক=Sterling Publishers|আইএসবিএন=9788120717190|oclc=46680300}}</ref> |
||
==ভূগোল== |
==ভূগোল== |
||
১১১ নং লাইন: | ১১১ নং লাইন: | ||
==জলবায়ু== |
==জলবায়ু== |
||
বিজয়ওড়ায় [[ক্রান্তীয় জলবায়ু |
বিজয়ওড়ায় [[ক্রান্তীয় জলবায়ু|গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জলবায়ু]] পরিলক্ষিত হয়।<ref name="climate">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada City Disaster Management Plan – 2015|ইউআরএল=http://disastermanagement.ap.gov.in/Pdf/CDMP%20-%20Vijayawada.pdf|ওয়েবসাইট=Disaster Management|সংগ্রহের-তারিখ=9 June 2017|পাতা=6|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ জুন ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180619143315/http://disastermanagement.ap.gov.in/Pdf/CDMP%20-%20Vijayawada.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৩.৪–৩৪° সেলসিয়াসের (৭৪-৯৩° ফারেনহাইট) মধ্যে থাকে; মে মাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১০৪ ° ফারেনহাইট) অতিক্রম করে ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে অনুভূত হয়।<ref name= IMD>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://www.imd.gov.in/section/climate/extreme/vijaywada2.htm | শিরোনাম = Vijayawada Climatological Table Period: 1981–2010 | প্রকাশক = [[India Meteorological Department]] | সংগ্রহের-তারিখ = 27 May 2015}}</ref> ২০০২ সালের মে মাসে সর্বাধিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১১৯.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯৯৭ সালের জানুয়ারি মাসে ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৫৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) নথিভুক্ত করা হয়। বছরের মধ্যে মে মাস সবচেয়ে উষ্ণতম ও জানুয়ারি মাস সবচেয়ে শীতলতম মাস।<ref name="IMD" /><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada weather|ইউআরএল=http://www.deccanchronicle.com/140604/nation-current-affairs/article/ap-cm-designate-chandrababu-naidu-plans-change-vijayawada-more|সংগ্রহের-তারিখ=25 June 2014|কর্ম=Deccan Chronicle|তারিখ=4 June 2014}}</ref> এটি দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু থেকে বৃষ্টিপাত লাভ করে<ref name="climate" /> এবং নথিভুক্ত গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমান ৯৭৭.৯ মিমি (৩৮.৫০ ইঞ্চি)।<ref name="IMD" /> |
||
{{Weather box |
{{Weather box |
||
২১১ নং লাইন: | ২১১ নং লাইন: | ||
|year humidity = 59 |
|year humidity = 59 |
||
|source 1 = [[ভারত আবহাওয়া অধিদফতর]]<ref name=IMDnormals> |
|source 1 = [[ভারত আবহাওয়া অধিদফতর]]<ref name=IMDnormals> |
||
{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
|||
{{cite web |
|||
| |
| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20200205040301/http://imdpune.gov.in/library/public/1981-2010%20CLIM%20NORMALS%20%28STATWISE%29.pdf |
||
| |
| আর্কাইভের-তারিখ = 5 February 2020 |
||
| |
| ইউআরএল = https://imdpune.gov.in/library/public/1981-2010%20CLIM%20NORMALS%20%28STATWISE%29.pdf |
||
| |
| শিরোনাম = Station: Gannavaram (A) Climatological Table 1981–2010 |
||
| |
| কর্ম = Climatological Normals 1981–2010 |
||
| |
| প্রকাশক = India Meteorological Department |
||
| |
| তারিখ = January 2015 |
||
| |
| পাতাসমূহ = 281–282 |
||
| |
| সংগ্রহের-তারিখ = 17 February 2020}}</ref><ref name=IMDextremes> |
||
{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
|||
{{cite web |
|||
| |
| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20200205042509/http://imdpune.gov.in/library/public/EXTREMES%20OF%20TEMPERATURE%20and%20RAINFALL%20upto%202012.pdf |
||
| |
| আর্কাইভের-তারিখ = 5 February 2020 |
||
| |
| ইউআরএল = https://imdpune.gov.in/library/public/EXTREMES%20OF%20TEMPERATURE%20and%20RAINFALL%20upto%202012.pdf |
||
| |
| শিরোনাম = Extremes of Temperature & Rainfall for Indian Stations (Up to 2012) |
||
| |
| প্রকাশক = India Meteorological Department |
||
| |
| তারিখ = December 2016 |
||
| |
| পাতা = M8 |
||
| |
| সংগ্রহের-তারিখ = 17 February 2020}}</ref> |
||
}} |
}} |
||
২৪৬ নং লাইন: | ২৪৬ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
এই শহরের বাসিন্দাদের প্রধান ভাষা হল [[তেলুগু ভাষা|তেলুগু]]। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Hindu : Andhra Pradesh / Vijayawada News : Championing the cause of Telugu language|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/2005/12/16/stories/2005121605130200.htm|সংগ্রহের-তারিখ=14 June 2017|কর্ম=The Hindu}}</ref> [[২০১১ ভারতের জনগণনা|২০১১ সালের আদমশুমারি]] অনুযায়ী শহরে ভাষাভাষীদের সংখ্যা (শহরতলি সহ) ১১,৪৩,২৩২ জন। |
এই শহরের বাসিন্দাদের প্রধান ভাষা হল [[তেলুগু ভাষা|তেলুগু]]। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Hindu : Andhra Pradesh / Vijayawada News : Championing the cause of Telugu language|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/2005/12/16/stories/2005121605130200.htm|সংগ্রহের-তারিখ=14 June 2017|কর্ম=The Hindu}}</ref> [[২০১১ ভারতের জনগণনা|২০১১ সালের আদমশুমারি]] অনুযায়ী শহরে ভাষাভাষীদের সংখ্যা (শহরতলি সহ) ১১,৪৩,২৩২ জন। তেলুগু ভাষায় ১০,২২,৩৭৬ জন কথা বলেন, ৯০,৮৭৬ জন ভাষাভাষী সহ উর্দু ভাষা দ্বিতীয় স্থানের রয়েছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ [[হিন্দি]], [[তামিল]], [[ওড়িয়া]], [[গুজরাটি]], [[মারাঠি]] ও [[মালায়ালাম ভাষা|মালায়ালাম]] ভাষায় কথা বলেন।<ref name="language">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=C-16 Population By Mother Tongue – Town Level |ইউআরএল=http://www.censusindia.gov.in/2011census/C-16_Town.html |ওয়েবসাইট=[[Census of India]] |প্রকাশক=[[Registrar General and Census Commissioner of India]] |সংগ্রহের-তারিখ=13 May 2019}} ''Select "Andhra Pradesh" from the download menu. Data for "Vijayawada (M+OG)" is at row 11723 of the excel file.''</ref> শহরে ৯,৭৩,৬১২ জন হিন্দু, (৮৫.১৬%), ১,০৪,২০৬ জন ইসলাম (৯.১২%), ৪১,৫৫৭ জন খ্রিস্টান (৩.৬৪%) ও ৫,৭২২ জন জৈন (০.৫০%) ধর্মাবলম্বী এবং ১৮,১৩৫ (১.৫৯%) ধর্মহীন মানুষ রয়েছেন।<ref name="religion">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=C-1 Population By Religious Community |ইউআরএল=http://www.censusindia.gov.in/2011census/C-01.html |ওয়েবসাইট=[[Census of India]] |প্রকাশক=[[Registrar General and Census Commissioner of India]] |সংগ্রহের-তারিখ=13 May 2019}} ''Select "Andhra Pradesh" from the download menu. Data for "Vijayawada (M+OG)" is at row 2395 of the excel file.''</ref> |
||
==পরিবহন== |
==পরিবহন== |
||
=== গণপরিবহন === |
=== গণপরিবহন === |
||
শহরের অভ্যন্তরে গণপরিবহনের প্রাথমিক মাধ্যম হল সিটি বাস ও অটোরিকশা।<ref name="transport">{{ |
শহরের অভ্যন্তরে গণপরিবহনের প্রাথমিক মাধ্যম হল সিটি বাস ও অটোরিকশা।<ref name="transport">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Traffic and Transportation|ইউআরএল=https://www.ourvmc.org/jnnurm/ch46.pdf|ওয়েবসাইট=Vijayawada Municipal Corporation|সংগ্রহের-তারিখ=18 April 2017|পাতা=43|আর্কাইভের-তারিখ=২০ ডিসেম্বর ২০১৬|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161220071026/https://www.ourvmc.org/jnnurm/ch46.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> এসব ব্যতীত পরিবহনের অন্যান্য উপায় হল মোটরসাইকেল, সাইকেল রিকশা ও সাইকেল।<ref name="transport" />{{rp|37,44}} পন্ডিত নেহেরু বাস স্টেশন ও [[বিজয়ওয়াড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন]] যথাক্রমে সড়ক ও রেল পরিবহনের জন্য প্রধান পরিবহন অবকাঠামো।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Correspondent|প্রথমাংশ১=Special|শিরোনাম=Rush at PNBS, railway station peaks|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/news/cities/Vijayawada/Rush-at-PNBS-railway-station-peaks/article13997304.ece|সংগ্রহের-তারিখ=8 May 2017|কর্ম=The Hindu|ভাষা=en}}</ref> পণ্ডিত নেহেরু বাস স্টেশনটি [[অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্য সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন|এপিএসআরটিসি]]-র প্রশাসনিক সদর দফতর,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada bus station to be RTC headquarters|ইউআরএল=http://www.thehansindia.com/posts/index/Andhra-Pradesh/2015-08-20/Vijayawada-bus-station-to-be-RTC-headquarters/171260|সংগ্রহের-তারিখ=8 May 2017|কর্ম=The Hans India|তারিখ=20 August 2015|ভাষা=en}}</ref> যা দেশের চতুর্থ বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বাস টার্মিনাল হিসাবে স্থান লাভ করেছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Festival rush chokes city bus and railway stations |ইউআরএল=https://www.thehindu.com/news/cities/Vijayawada/festival-rush-chokes-city-bus-and-railway-stations/article6777299.ece |সংগ্রহের-তারিখ=12 May 2017 |কর্ম=The Hindu |তারিখ=11 January 2015 |ভাষা=en-IN}}</ref> এপিএসআরটিসি-র সিটি বিভাগ গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৩,০০,০০০ জন যাত্রী পরিবহনের জন্য প্রায় ৪৫০ টি বাস পরিচালনা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Vijayawada City Bus System|ইউআরএল=https://www.ourvmc.org/jnnurm/chapter7.pdf|ওয়েবসাইট=Vijayawada Municipal Corporatiom|সংগ্রহের-তারিখ=12 May 2017|পাতা=1|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170915022942/https://www.ourvmc.org/jnnurm/chapter7.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> অটোনগর বাস টার্মিনাস ও সিটি বাস বন্দর সিটি বাস পরিষেবার জন্য ব্যবহৃত হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ১=ilyas |প্রথমাংশ১=md |শিরোনাম=Bandar road to be widened to 100 feet width |ইউআরএল=https://www.deccanchronicle.com/nation/current-affairs/131018/bandar-road-to-be-widened-to-100-feet-width.html |সংগ্রহের-তারিখ=26 April 2019 |কর্ম=Deccan Chronicle |তারিখ=13 October 2018 |ভাষা=en}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Four metro bus services launched between Vijayawada and Amaravati |ইউআরএল=http://www.newindianexpress.com/cities/vijayawada/2018/jul/19/four-metro-bus-services-launched-between-vijyawada-and-amaravati-1845416.html |সংগ্রহের-তারিখ=26 April 2019 |কর্ম=The New Indian Express |তারিখ=5 March 2019}}</ref> |
||
=== সড়ক === |
=== সড়ক === |
||
দুটি বড় জাতীয় সড়ক, [[জাতীয় সড়ক ১৬ (ভারত)|এনএইচ-১৬ (কলকাতা-চেন্নাই)]] ও এনএইচ-৬৫ ([[পুনে]]-[[মসুলিপত্তনম]]) অন্যান্য রাজ্য ও প্রধান শহরসমূহের সাথে সড়ক যোগাযোগ সরবরাহ করে।<ref>{{ |
দুটি বড় জাতীয় সড়ক, [[জাতীয় সড়ক ১৬ (ভারত)|এনএইচ-১৬ (কলকাতা-চেন্নাই)]] ও এনএইচ-৬৫ ([[পুনে]]-[[মসুলিপত্তনম]]) অন্যান্য রাজ্য ও প্রধান শহরসমূহের সাথে সড়ক যোগাযোগ সরবরাহ করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Road safety vehicles to focus on infrastructure too|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/todays-paper/tp-national/tp-andhrapradesh/road-safety-vehicles-to-focus-on-infrastructure-too/article17791036.ece|সংগ্রহের-তারিখ=12 May 2017|কর্ম=The Hindu|তারিখ=4 April 2017}}</ref><ref name="nh">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=List of National Highways passing through A.P. State|ইউআরএল=http://aproads.cgg.gov.in/getInfo.do?dt=1&oId=33|ওয়েবসাইট=Roads and Buildings Department|প্রকাশক=Government of Andhra Pradesh|সংগ্রহের-তারিখ=11 February 2016|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160328053359/http://aproads.cgg.gov.in/getInfo.do?dt=1&oId=33|আর্কাইভের-তারিখ=28 March 2016|ইউআরএল-অবস্থা=dead}}</ref> |
||
=== বায়ু === |
=== বায়ু === |
||
[[গন্নাওয়ারাম|গন্নাওয়ারামের]] [[বিজয়ওয়াড়া বিমানবন্দর|বিজয়ওয়াদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর]] দেশের বড় বড় শহরসমূহের সাথে বিমান সংযোগ সরবরাহ করে।<ref name="airport">{{ |
[[গন্নাওয়ারাম|গন্নাওয়ারামের]] [[বিজয়ওয়াড়া বিমানবন্দর|বিজয়ওয়াদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর]] দেশের বড় বড় শহরসমূহের সাথে বিমান সংযোগ সরবরাহ করে।<ref name="airport">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=International status to boost air traffic from Vijayawada airport|ইউআরএল=http://www.newindianexpress.com/cities/vijayawada/2017/may/05/international-status-to-boost-air-traffic-from-vijayawada-airport-1601247.html|সংগ্রহের-তারিখ=8 May 2017|কর্ম=The New Indian Express|তারিখ=5 May 2017}}</ref> বিমানবন্দরকে ২০১৭ সালের ৩ মে আভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতি বিমানবন্দরে উন্নীত করা হয়। [[ইন্ডিগো]] এয়ারলাইন্সের ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর থেকে সিঙ্গাপুর শহরকে সংযোগকারী আন্তর্জাতিক উড়ান পরিচালনা শুরু করে। |
||
==অর্থনীতি== |
==অর্থনীতি== |
||
==শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান== |
==শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান== |
||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
||
* [[ভারতের অধিক জনসংখ্যা যুক্ত |
* [[ভারতের অধিক জনসংখ্যা যুক্ত শহরসমূহের তালিকা]] |
||
* [[অন্ধ্রপ্রদেশের শহরসমূহের তালিকা]] |
* [[অন্ধ্রপ্রদেশের শহরসমূহের তালিকা]] |
||
* [[তেলেঙ্গানা আন্দোলন]] |
* [[তেলেঙ্গানা আন্দোলন]] |
১৭:৫৫, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বিজয়ওয়াড়া | |
---|---|
মহানগর | |
ব্যুত্পত্তি: বিজয়ের স্থান | |
ডাকনাম: অন্ধ্রপ্রদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী | |
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের মানচিত্রে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ১৬°৩১′০৯″ উত্তর ৮০°৩৭′৫০″ পূর্ব / ১৬.৫১৯৩° উত্তর ৮০.৬৩০৫° পূর্ব | |
রাষ্ট্র | ভারত |
রাজ্য | অন্ধ্রপ্রদেশ |
জেলা | কৃষ্ণা |
অন্তর্ভুক্ত (পৌরসভা) | এপ্রিল ১, ১৮৮৮ |
অন্তর্ভুক্ত (পৌরসংস্থা) | ১৯৮১ |
ওয়ার্ড | ৭৭ |
সরকার[২] | |
• ধরন | পৌরসংস্থা |
• শাসক | বিজয়ওয়াড়া পৌরসংস্থা |
• মেয়র | শূন্য |
আয়তন[৩] | |
• মহানগর | ৬১.৮৮ বর্গকিমি (২৩.৮৯ বর্গমাইল) |
• মহানগর[৫] | ১৮১.০৪ বর্গকিমি (৬৯.৯০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মহানগর | ১০,২১,৮০৬[১] |
• ক্রম | ২য় (অন্ধ্রপ্রদেশ) |
• জনঘনত্ব | ১৭,০০০/বর্গকিমি (৪০,০০০/বর্গমাইল) |
• মহানগর | ১৪,৭৬,৯৩১[৪] |
বিশেষণ | বিজয়ওয়াড়াবাসী |
সাক্ষরতা | |
• সাক্ষরতা ব্যক্তিদের সংখ্যা | ৭,৮৯,০৩৮ |
• সাক্ষরতার হার | ৮২.৫৯% |
ভাষা | |
• দাপ্তরিক | তেলুগু |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৫২০xxx |
এলাকা কোড | +৯১–৮৬৬ |
যানবাহন নিবন্ধন | এপি |
ওয়েবসাইট | vijayawada |
বিজায়ওয়াড়া[৬][৭] হল ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহানগর।[৮] শহরটি রাজ্যের প্রশাসনিক রাজধানী বিশাখাপত্তনমের প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার (২২০ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে, হায়দ্রাবাদের ২৭৫ কিমি (১৭১ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে এবং চেন্নাইয়ের ৪৫০ কিমি (২৮০ মাইল) উত্তরে অবস্থিত। এটি কৃষ্ণা জেলায় ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়[৯] নামে পরিচিত পূর্বঘাট পাহাড়[৯] দ্বারা বেষ্টিত কৃষ্ণা নদীর তীরে অবস্থিত। বিজয়ওয়াড়া ভৌগলিকভাবে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্যের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে।[১০] শহরটিকে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের বাণিজ্যিক ও শিক্ষামূলক রাজধানী হিসাবে বর্ণনা করা হয়।[১০] এটি অন্ধ্রপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ও ভারতের দ্রুত বর্ধনশীল শহুরে অঞ্চলসমূহের মধ্যে অন্যতম।[১১][১২]
বিজায়ওয়াড়া অন্ধ্রপ্রদেশ ও ভারতের অন্যতম দর্শনীয় ও বিখ্যাত মন্দির হিন্দু দেবী দুর্গার কনক দুর্গা মন্দিরের অবস্থানের জন্য পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচিত হয়।[১৩] এটি কৃষ্ণা নদীর পুশকরামের (ভারতে একটি নদী পূজা অনুষ্ঠান) আচার অনুষ্ঠানের কাজ করে।[১৪] জনশ্রুতি আছে যে, ভারতীয় মহাকাব্য মহাভারতের অন্যতম বীর অর্জুন নগরীর ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের চূড়ায় প্রার্থনা করেন এবং কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাশুপত অর্জন করাতে শিবের আশীর্বাদ লাভ করেন।[১০] বছরের পর বছর ধরে চলে আসা বিজয়াবাটিকা নামটি চোল রাজবংশের সময়ে রাজেন্দ্র চোল পুরা পরিবর্তন করেন এবং শহরের নাম পরিবর্তন করে ব্রিটিশ শাসনামলে বেজাওয়াদা ও শেষ পর্যন্ত বিজয়ওয়াড়া করা হয়।[১৫]
শহরটি শহুরে জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ তিনটি নির্মানাধীন শহুরে এলাকা মধ্যে একটি। [১৬] ষষ্ঠ কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন অনুযায়ী বিজয়ওয়াড়াকে ওয়াই-শ্রেণিভুক্ত শহরের হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়।[১৭] এই শহরটি এক মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যা সহ রাজ্যের মধ্যে দ্বিতীয় জনবহুল শহর।[১৮] এটি ম্যাককিন্সে কোয়ার্টারলি (বাংলা: ম্যাককিন্সে ত্রৈমাসিক) দ্বারা ২০২৫ সালের মধ্যে জিডিপি বৃদ্ধি পেয়ে ১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌছানোর পূর্বাভাসের সাথে "ভবিষ্যতের গ্লোবাল সিটি" হিসাবে স্বীকৃত হয়। [১৯][২০] শহরটি ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে আইএসও ৩৭১২০ প্ল্যাটিনাম স্তরের শংসাপত্রের সাথে ভূষিত করা হয় এবং "গ্লোবাল সিটিস রেজিস্ট্রি"-এ যুক্ত হয়।[২১][২২]
বেশ কয়েকটি সুপরিচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উপস্থিতির কারণে, শহরে দেশব্যাপী অধ্যয়নরত প্রচুর শিক্ষার্থী সাথে শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে একটি বড় শিক্ষা কেন্দ্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। অক্সফোর্ড ইকোনমিক্স দ্বারা প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন, শহরটিকে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের দশম দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসাবে উপস্থাপন করে।[২৩] বিনোদন, নির্মাণ, খাদ্য, পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবহনের ক্ষেত্রে শহরের রেটিংয়ের কারণে[২৪] আবাসন ও নগর বিষয়ক মন্ত্রণালয়[২৫] দ্বারা প্রকাশিত বসবাসযোগ্যতার সূচক অনুযায়ী শহরটি ভারতের নবম বসবাসযোগ্য শহর ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের দ্বিতীয় বসবাসযোগ্য শহর হিসাবে স্থান অর্জন করে।[২৬]
টপোনমি
বিজয়ওয়াড়া নামটির উৎসের পেছনে অনেক কিংবদন্তি রয়েছে। দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে হত্যা করেন এবং এই স্থানে (পাহাড়) বিশ্রাম গ্রহণ করেন। তিনি বিজয়ী হওয়ায় স্থানটি বিজয়ওয়াড়া (বিজয়ের বাংলা অর্থ জয় বা বিজয়[২৭] এবং 'ওয়াড়া' শব্দের অর্থ স্থান, অর্থাৎ বিজয়ওয়াড়া শব্দের আক্ষরিক অর্থে বিজয়ের স্থান।) হিসাবে পরিচিত হয়।[২৮] ইন্দ্র ও তার সহযোগীরা প্রায়শই পরিদর্শন করত বলে পাহাড়টিকে ইন্দ্রকিলাদ্রি বলা হয়।[২৯] মহাকাব্য মহাভারত ইন্দ্রাকিলাদ্রি পাহাড়কে অর্জুন দ্বারা তপস্যার মাধ্যমে শিবের কাছ থেকে পাশুপতাস্ত্র অর্জনের স্থান হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[৩০]
ইতিহাস
বেজাওয়াড়া (পরে বিজয়ওয়াড়া হিসাবে পরিচিত হয়) প্রায় ৬২৬ খ্রিস্টাব্দে রাজা পেরিচ্ছেড়ি প্রতিষ্ঠা করেন। বিজয়ওয়াড়ার ইতিহাস থেকে জানা যায় যে বেজাওয়াড়া (বিজয়ওয়াদা) রাজা মাধব বর্মা (বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশের অন্যতম রাজা) দ্বারা শাসিত ছিল।[৩১] চৈনিক বৌদ্ধ পন্ডিত হিউয়েন সাঙ প্রায় ৬৪০ খ্রিস্টাব্দে বেজাওয়াড়ায় (বিজয়ওয়াড়া) পালি ধর্মশাস্ত্র গঠনকারী তিনটি পিটকের (ঝুড়ির জন্য পালি) সর্বশেষের থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্মের ধর্মগ্রন্থ অভিধম্মপিটক অধ্যয়ন করার জন্য কয়েক বছর অবস্থান করেন।[৩২]
মোগলরাজপুরম পাহাড়ে পাঁচটি পাথর কেটে তৈরি মন্দির রয়েছে, যা চতুর্থ–নবম শতকে নির্মিত হয়। অনুমান করা হয়, কিছু গুহা বিষ্ণুকুণ্ডিনা রাজবংশের দ্বারা নির্মিত। ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের পাদদেশের আক্কানা মাদান্না গুহাসমূহ জাতীয় গুরুত্ববাহী স্মৃতিস্তম্ভ।[৩৩]
ইন্দ্রকিলাদ্রি পাহাড়ের পাদদেশে মল্লেশ্বরের মন্দির অবস্থিত। মন্দিরে খ্রিস্টীয় ৯ম শতাব্দী থেকে ১৬ম শতাব্দীর মধ্যে বিভিন্ন রাজা দ্বারা স্থাপিত শিলালিপি রয়েছে। তেলুগু ভাষায় লিখিত শিলালিপি সহ দশটি স্তম্ভ ও একটি বিকৃত স্ল্যাব (ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ কর্তৃক স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে স্বীকৃত) রয়েছে। তন্মধ্যে, পূর্ব চালুক্যের প্রথম ও দ্বিতীয় যুধমল্লার শিলালিপিসমূহ গুরুত্বপূর্ণ।[৩৩]
ষোড়শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে কুতুব শাহী রাজবংশের রাজত্বকালে (গোলকোন্ডা সুলতানি নামেও পরিচিত) কৃষ্ণা নদীর তীরে বিজয়ওয়াড়ার কাছে হীরার খনি সন্ধান পাওয়া যায়।[৩৪]
ভূগোল
শহরটি সমুদ্র সমতল থেকে ১১ মিটার (৩৬ ফুট) উচ্চতায় বিজয়ওয়াড়া কৃষ্ণা নদীর তীরে অবস্থিত।[৩৫][৩৬] পাহাড় ও খাল দ্বারা আবৃত। [১৬] এটি রাজ্যের প্রস্তাবিত রাজধানী অমরাবতী শহর থেকে ১৮.৫ কিমি (১১.৫ মাইল) দূরে অবস্থিত।[৩৭] প্রকাশম বাঁধের জলাধারের উত্তর দিক থেকে উৎপন্ন তিনটি জলপ্রবাহ বা খাল —এলুরু, বন্দর ও রাউস—শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। [৩৮]
জলবায়ু
বিজয়ওড়ায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়।[৩৯] বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৩.৪–৩৪° সেলসিয়াসের (৭৪-৯৩° ফারেনহাইট) মধ্যে থাকে; মে মাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১০৪ ° ফারেনহাইট) অতিক্রম করে ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে অনুভূত হয়।[৪০] ২০০২ সালের মে মাসে সর্বাধিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১১৯.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯৯৭ সালের জানুয়ারি মাসে ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৫৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) নথিভুক্ত করা হয়। বছরের মধ্যে মে মাস সবচেয়ে উষ্ণতম ও জানুয়ারি মাস সবচেয়ে শীতলতম মাস।[৪০][৪১] এটি দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু থেকে বৃষ্টিপাত লাভ করে[৩৯] এবং নথিভুক্ত গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমান ৯৭৭.৯ মিমি (৩৮.৫০ ইঞ্চি)।[৪০]
১৯৮১-২০১০ সালে বিজয়ওয়াড়া (বিজয়ওয়াড়া বিমানবন্দর), চূড়ান্ত: ১৯৫০-২০১০-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) | ৩৫.৯ (৯৬.৬) |
৩৭.৮ (১০০.০) |
৪৩.৩ (১০৯.৯) |
৪৪.৫ (১১২.১) |
৪৮.৮ (১১৯.৮) |
৪৭.৬ (১১৭.৭) |
৪১.০ (১০৫.৮) |
৪১.১ (১০৬.০) |
৩৮.৬ (১০১.৫) |
৩৮.২ (১০০.৮) |
৩৫.৮ (৯৬.৪) |
৩৬.৭ (৯৮.১) |
৪৮.৮ (১১৯.৮) |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ৩০.২ (৮৬.৪) |
৩২.৯ (৯১.২) |
৩৫.৭ (৯৬.৩) |
৩৭.৯ (১০০.২) |
৪০.০ (১০৪.০) |
৩৭.৬ (৯৯.৭) |
৩৩.৯ (৯৩.০) |
৩২.৮ (৯১.০) |
৩৩.১ (৯১.৬) |
৩২.১ (৮৯.৮) |
৩১.২ (৮৮.২) |
৩০.২ (৮৬.৪) |
৩৪.০ (৯৩.২) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১৮.৬ (৬৫.৫) |
২০.৩ (৬৮.৫) |
২২.৭ (৭২.৯) |
২৫.৪ (৭৭.৭) |
২৭.২ (৮১.০) |
২৭.০ (৮০.৬) |
২৫.৪ (৭৭.৭) |
২৫.১ (৭৭.২) |
২৪.৯ (৭৬.৮) |
২৩.৭ (৭৪.৭) |
২১.২ (৭০.২) |
১৮.৯ (৬৬.০) |
২৩.৪ (৭৪.১) |
সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) | ১১.১ (৫২.০) |
১৪.৪ (৫৭.৯) |
১৭.০ (৬২.৬) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
২০.২ (৬৮.৪) |
২১.৪ (৭০.৫) |
২১.৪ (৭০.৫) |
১৮.২ (৬৪.৮) |
১৭.৬ (৬৩.৭) |
১৪.০ (৫৭.২) |
১৩.০ (৫৫.৪) |
১১.১ (৫২.০) |
বৃষ্টিপাতের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৭.২ (০.২৮) |
৭.৬ (০.৩০) |
১৬.৯ (০.৬৭) |
১৬.৩ (০.৬৪) |
৫৯.৯ (২.৩৬) |
১১৭.২ (৪.৬১) |
১৯৪.৯ (৭.৬৭) |
১৭৯.৪ (৭.০৬) |
১৭৩.৫ (৬.৮৩) |
১৪৪.৮ (৫.৭০) |
৪৮.১ (১.৮৯) |
১২.১ (০.৪৮) |
৯৭৭.৯ (৩৮.৫০) |
বৃষ্টিবহুল দিনগুলির গড় | ০.৫ | ০.৫ | ০.৯ | ০.৮ | ২.৫ | ৬.৮ | ১২.১ | ১০.৫ | ৮.৮ | ৭.৭ | ২.৫ | ০.৮ | ৫৪.৫ |
আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) (১৭:৩০ আইএসটি) | ৫৭ | ৫৪ | ৪৮ | ৪৭ | ৪৫ | ৫০ | ৬৪ | ৬৯ | ৭৪ | ৭৭ | ৬৭ | ৫৮ | ৫৯ |
উৎস: ভারত আবহাওয়া অধিদফতর[৪২][৪৩] |
জনসংখ্যা
২০১১ সালের জনগননায় শহরটির জনসংখ্যা হয় ১০,৪৮,২২০ জন। মোট জনসংখ্যার ৫,২৪,২১৮ জন পুরুষ এবং ৫,২৩,৩২২ জন নারী। শহরটিতে প্রতি ১০০০ জন পুরুষের জন্য ৯৯৭ জন মহিলা অনুপাত যা, জাতীয় গড়ে প্রতি ১০০০ জন পুরুষ প্রতি ৯৪০ জন মহিলার অনুপাতের চেয়ে বেশি। [৪৪] ২০১১ সালের হিসাবে ৯২,৮৪৮ টি শিশু ০-৬ বছর বয়সী ছিল, যার মধ্যে ৪৭,৫৮২ টি ছেলে ও ৪৫,২৬৬ জন মেয়ে ছিল: এক্ষেত্রে লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০ জন পুরুষের জন্য ৯৫১ জন মহিলা। গড় সাক্ষরতার হার ৮২.৫৯% (পুরুষ ৮৬.২৫%, মহিলা ৭৮.৯৪%)। শহরের ৭৮৯,০৩৮ জন ব্যক্তি সাক্ষরতার সাথে, জাতীয় গড় ৭৩.০০% -এর তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ। [১][৪৫] বিজয়ওয়াড়া সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে একটি। প্রতি বর্গ কিলোমিটারের প্রায় ৩১,২০০ জন মানুষ বাস করে। বৃহত্তর বিজয়ওয়াড়া শহরের জনসংখ্যা হল ১৪,৯১,২০২ জন।
ভাষা এবং ধর্ম
এই শহরের বাসিন্দাদের প্রধান ভাষা হল তেলুগু। [৪৭] ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী শহরে ভাষাভাষীদের সংখ্যা (শহরতলি সহ) ১১,৪৩,২৩২ জন। তেলুগু ভাষায় ১০,২২,৩৭৬ জন কথা বলেন, ৯০,৮৭৬ জন ভাষাভাষী সহ উর্দু ভাষা দ্বিতীয় স্থানের রয়েছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ হিন্দি, তামিল, ওড়িয়া, গুজরাটি, মারাঠি ও মালায়ালাম ভাষায় কথা বলেন।[৪৮] শহরে ৯,৭৩,৬১২ জন হিন্দু, (৮৫.১৬%), ১,০৪,২০৬ জন ইসলাম (৯.১২%), ৪১,৫৫৭ জন খ্রিস্টান (৩.৬৪%) ও ৫,৭২২ জন জৈন (০.৫০%) ধর্মাবলম্বী এবং ১৮,১৩৫ (১.৫৯%) ধর্মহীন মানুষ রয়েছেন।[৪৯]
পরিবহন
গণপরিবহন
শহরের অভ্যন্তরে গণপরিবহনের প্রাথমিক মাধ্যম হল সিটি বাস ও অটোরিকশা।[৫০] এসব ব্যতীত পরিবহনের অন্যান্য উপায় হল মোটরসাইকেল, সাইকেল রিকশা ও সাইকেল।[৫০]:৩৭,৪৪ পন্ডিত নেহেরু বাস স্টেশন ও বিজয়ওয়াড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন যথাক্রমে সড়ক ও রেল পরিবহনের জন্য প্রধান পরিবহন অবকাঠামো।[৫১] পণ্ডিত নেহেরু বাস স্টেশনটি এপিএসআরটিসি-র প্রশাসনিক সদর দফতর,[৫২] যা দেশের চতুর্থ বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বাস টার্মিনাল হিসাবে স্থান লাভ করেছে।[৫৩] এপিএসআরটিসি-র সিটি বিভাগ গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৩,০০,০০০ জন যাত্রী পরিবহনের জন্য প্রায় ৪৫০ টি বাস পরিচালনা করে।[৫৪] অটোনগর বাস টার্মিনাস ও সিটি বাস বন্দর সিটি বাস পরিষেবার জন্য ব্যবহৃত হয়।[৫৫][৫৬]
সড়ক
দুটি বড় জাতীয় সড়ক, এনএইচ-১৬ (কলকাতা-চেন্নাই) ও এনএইচ-৬৫ (পুনে-মসুলিপত্তনম) অন্যান্য রাজ্য ও প্রধান শহরসমূহের সাথে সড়ক যোগাযোগ সরবরাহ করে।[৫৭][৫৮]
বায়ু
গন্নাওয়ারামের বিজয়ওয়াদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দেশের বড় বড় শহরসমূহের সাথে বিমান সংযোগ সরবরাহ করে।[৫৯] বিমানবন্দরকে ২০১৭ সালের ৩ মে আভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতি বিমানবন্দরে উন্নীত করা হয়। ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর থেকে সিঙ্গাপুর শহরকে সংযোগকারী আন্তর্জাতিক উড়ান পরিচালনা শুরু করে।
অর্থনীতি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
আরও দেখুন
- ভারতের অধিক জনসংখ্যা যুক্ত শহরসমূহের তালিকা
- অন্ধ্রপ্রদেশের শহরসমূহের তালিকা
- তেলেঙ্গানা আন্দোলন
- অন্ধ্রপ্রদেশ পুনর্গঠন আইন, ২০১৪
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;population
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ M. N., Samdani (১২ মে ২০১৫)। "Andhra Pradesh's move to supply Krishna water to Coca-Cola plant irks opposition"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। Mangalagiri। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৯।
- ↑ "Vijayawada: A Profile" (পিডিএফ)। Vijayawada Municipal Corporation। পৃষ্ঠা 1। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Solid Waste Generation in 46 Metrocities" (পিডিএফ)। Central Pollution Control Board। Ministry of Environment, Forest and Climate Change, Government of India।
- ↑ "Population of Vijayawada"। Census of India। Ministry of Home Affairs। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Tunnel road lives up to name Bezawada"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯।
- ↑ Rao, G. Venkataramana (৩ নভেম্বর ২০১৬)। "Xuan Zang stayed in Vijayawada to study Buddhist scriptures"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯।
- ↑ reddy, u sudhakar (১৯ আগস্ট ২০১৬)। "Vijayawada is third densely packed city; 31,200 people in every square km"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ ক খ "Geography of Vijayawada"। www.mapsofindia.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ ক খ গ "About Vijayawada – VijayawadaPolice" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Pink, William T.; Noblit, George W. (২০১৭)। Second International Handbook of Urban Education (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। পৃষ্ঠা 400। আইএসবিএন 978-3-319-40317-5। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯।
- ↑ Rao, Ch Krishna (২০১৪)। Adoption of Tissue Culture in Horticulture: A Study of Banana-Growing Farmers from a South-Indian State (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge Scholars Publishing। পৃষ্ঠা 37। আইএসবিএন 978-1-4438-5741-3। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯।
- ↑ "History"। www.kanakadurgamma.org। ১৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "Krishna Pushkaralu", Wikipedia (ইংরেজি ভাষায়), ১৩ এপ্রিল ২০১৯, সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২০
- ↑ "ABOUT VIJAYAWADA"। www.vikasinstitutionsnunna.org। ১ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ ক খ "Vijayawada is third densely packed city; 31,200 people in every square km"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২৫।
- ↑ "Sixth Central Pay Commission Classification of Cities" (পিডিএফ)। Ministry of Personnel, Public Grievances and Pension। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Vijayawada: Traffic regulation need of the hour"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৯।
- ↑ Raghavendra, V.। "A fillip for "McKinsey's global city""। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৭।
- ↑ "Economy of the City" (PDF)। City Development Initiative For Asia। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Boda, Tharun (৫ অক্টোবর ২০১৮)। "City gets ISO 37120 certification, enters Global Cities Registry"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "Global Cities Registry™"। World Council on City Data (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "All of the top 10 fastest growing cities in the world are in India"। ২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Vijayawada, a growth engine for Andhra Pradesh economy – Deccan Chronicle"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "India – Ease of Living Index" (পিডিএফ)। IPSOS (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Tirupati and Vijayawada among top 10 most liveable cities in India"। The News Minute (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ P, Chennabasaveshwar (৩১ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Vijayawada: Kanaka Durga Temple management to implement dress code for devotees"। One India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Ross (১৯৮৮)। Corporate Finance 8E। Tata McGraw-Hill Education। পৃষ্ঠা 272। আইএসবিএন 978-0-07-009124-5। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "History of Indrakeeladri"। AP Temples Portal। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Vijayawada Region"। AP Tourism। Government of Andhra Pradesh। ১৩ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৫।
- ↑ Sculptures in a cavern at Bezawara [Vijayawada] supposed to belong to the Jain Religion. 21 August 1815, সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৩
- ↑ Rao, G. Venkataramana (৩ নভেম্বর ২০১৬)। "Xuan Zang stayed in Vijayawada to study Buddhist scriptures"। The Hindu – www.thehindu.com-এর মাধ্যমে।
- ↑ ক খ "Monuments of ASI under Hyderabad Circle"। ১৫ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ P., Raghunadha Rao (১৯৯৭)। History and culture of Andhra Pradesh : from the earliest times to the present day। Sterling Publishers। আইএসবিএন 9788120717190। ওসিএলসি 46680300।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;geo
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "With love, from Venice to Vijayawada"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৭।
- ↑ "Vijayawada, Amaravati twin cities"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৭।
- ↑ "Canal bunds hot beds for growth of slums spotlight"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ ক খ "Vijayawada City Disaster Management Plan – 2015" (পিডিএফ)। Disaster Management। পৃষ্ঠা 6। ১৯ জুন ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৭।
- ↑ ক খ গ "Vijayawada Climatological Table Period: 1981–2010"। India Meteorological Department। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৫।
- ↑ "Vijayawada weather"। Deccan Chronicle। ৪ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪।
- ↑ "Station: Gannavaram (A) Climatological Table 1981–2010" (পিডিএফ)। Climatological Normals 1981–2010। India Meteorological Department। জানুয়ারি ২০১৫। পৃষ্ঠা 281–282। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Extremes of Temperature & Rainfall for Indian Stations (Up to 2012)" (পিডিএফ)। India Meteorological Department। ডিসেম্বর ২০১৬। পৃষ্ঠা M8। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Sex Ratio"। The Registrar General & Census Commissioner, India। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Chapter–3 (Literates and Literacy rate)" (PDF)। Registrar General and Census Commissioner of India। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Vijayawada Religion 2011"। www.census2011.co.in। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৭।
- ↑ "The Hindu : Andhra Pradesh / Vijayawada News : Championing the cause of Telugu language"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৭।
- ↑ "C-16 Population By Mother Tongue – Town Level"। Census of India। Registrar General and Census Commissioner of India। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯। Select "Andhra Pradesh" from the download menu. Data for "Vijayawada (M+OG)" is at row 11723 of the excel file.
- ↑ "C-1 Population By Religious Community"। Census of India। Registrar General and Census Commissioner of India। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯। Select "Andhra Pradesh" from the download menu. Data for "Vijayawada (M+OG)" is at row 2395 of the excel file.
- ↑ ক খ "Traffic and Transportation" (পিডিএফ)। Vijayawada Municipal Corporation। পৃষ্ঠা 43। ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ Correspondent, Special। "Rush at PNBS, railway station peaks"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৭।
- ↑ "Vijayawada bus station to be RTC headquarters"। The Hans India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৭।
- ↑ "Festival rush chokes city bus and railway stations"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৭।
- ↑ "Vijayawada City Bus System" (পিডিএফ)। Vijayawada Municipal Corporatiom। পৃষ্ঠা 1। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৭।
- ↑ ilyas, md (১৩ অক্টোবর ২০১৮)। "Bandar road to be widened to 100 feet width"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Four metro bus services launched between Vijayawada and Amaravati"। The New Indian Express। ৫ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Road safety vehicles to focus on infrastructure too"। The Hindu। ৪ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৭।
- ↑ "List of National Highways passing through A.P. State"। Roads and Buildings Department। Government of Andhra Pradesh। ২৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "International status to boost air traffic from Vijayawada airport"। The New Indian Express। ৫ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৭।