২০১৫ এএফসি এশিয়ান কাপ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বিবরণ | |
---|---|
স্বাগতিক দেশ | অস্ট্রেলিয়া |
তারিখ | ৯ – ৩১ জানুআরি |
দল | ১৬ |
মাঠ | ৫ (৫টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | অস্ট্রেলিয়া (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | দক্ষিণ কোরিয়া |
তৃতীয় স্থান | সংযুক্ত আরব আমিরাত |
চতুর্থ স্থান | ইরাক |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৩২ |
গোল সংখ্যা | ৮৫ (ম্যাচ প্রতি ২.৬৬টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৭,০৫,৭০৫ (ম্যাচ প্রতি ২২,০৫৩ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | আলী মাবখুত (৫ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | মাসিমো লুঙ্গো |
সেরা গোলরক্ষক | ম্যাথিউ রায়ান |
চ্যাম্পিয়ন রানার আপ | তৃতীয় অবস্থান চতুর্থ অবস্থান | কোয়ার্টার ফাইনাল গ্রুপ পর্ব |
২০১৫ এএফসি এশিয়ান কাপ এএফসি এশিয়ান কাপের ১৬তম আসর যা একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যার আয়োজন করে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন। এই টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথমবারের মত এশিয়া মহাদেশের বাইরে অনুষ্ঠিত হয়। এটি এএফসি সদস্য রাষ্ট্র অস্ট্রেলিয়াতে ৯ থেকে ৩১শে জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[১] এই টুর্নামেন্টে বিজয়ী দল ২০১৭ সালে রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে অংশ গ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করে।
এই টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক ম্যাচ বল নাইকের অরডেম।
দলসমূহ[সম্পাদনা]
উত্তীর্ণ দলসমূহ[সম্পাদনা]
- ইরান
- উজবেকিস্তান
- চীন
- জাপান
- উত্তর কোরিয়া
- দক্ষিণ কোরিয়া
- অস্ট্রেলিয়া (স্বাগতিক)
- বাহরাইন
- ইরাক
- জর্ডান
- কুয়েত
- ওমান
- ফিলিস্তিন
- কাতার
- সৌদি আরব
- সংযুক্ত আরব আমিরাত
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "AFC Asian Cup 2015 venues and schedule unveiled"। the-afc.com।