ধানোরা ঢিবি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ যোগ - তথ্যসূত্রবিহীন নিবন্ধ
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{উৎসহীন}}
{{Infobox Mandir
{{Infobox Mandir
| image =
| image =
২৪ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:


==বিবরণ==
==বিবরণ==
ধানোরা মাউন্ড এক সময় বেশ উচ্চতাসম্পন্ন থাকলেও বর্তমানে ধানচাষের জন্য স্থানীয়রা এর কিছু অংশ কেটে ফেলেছেন। যত্নের অভাবে মাউন্ডটি সারাবছরই ঝোপ-ঝাড় আগাছায় ঢেকে থাকে। চারপাশে ধানক্ষেত, একপাশে মাঝারি গভীরতার একটি দিঘি। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, দিঘিটির ধানোরা মাউন্ডের সমকালীন। মাউন্ডটির ওপর প্রচুর পরিমাণে ক্যাকটাস গাছ রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় এটিকে '''আঁড়া''' বলে ডাকা হয়।
ধানোরা মাউন্ড এক সময় বেশ উচ্চতাসম্পন্ন থাকলেও বর্তমানে ধানচাষের জন্য স্থানীয়রা এর কিছু অংশ কেটে ফেলেছেন। যত্নের অভাবে মাউন্ডটি সারাবছরই ঝোপ-ঝাড় আগাছায় ঢেকে থাকে। চারপাশে ধানক্ষেত, একপাশে মাঝারি গভীরতার একটি দিঘি। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, দিঘিটি ধানোরা মাউন্ডের সমকালীন। মাউন্ডটির ওপর প্রচুর পরিমাণে ক্যাকটাস গাছ রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় এটিকে '''আঁড়া''' বলে ডাকা হয়।
[[File:ধানোরা মাউন্ডের ক্যাকটাসেরা.jpg|thumb|নানা প্রজাতির ক্যাকটাস রয়েছে ধানোরা মাউন্ডে]]
[[File:ধানোরা মাউন্ডের ক্যাকটাসেরা.jpg|thumb|নানা প্রজাতির ক্যাকটাস রয়েছে ধানোরা মাউন্ডে]]



০১:৫০, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ধানোরা ঢিবি
আঁড়া
ধানোরা মাউন্ড
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিহিন্দুধর্ম
জেলারাজশাহী জেলা
অবস্থান
অবস্থানমাদারীপুর (তানোর), তানোর উপজেলা
দেশবাংলাদেশ

ধানোরা মাউন্ড ([Dhanora Mound] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) রাজশাহী বিভাগের তানোর উপজেলার মাদারীপুরের একটি প্রাচীন নিদর্শন।

অবস্থান

রাজশাহী শহর থেকে ২৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তানোর বাসস্ট্যান্ড থেকে ৪.৭ কিলোমিটার উত্তরে মাদারীপুর বাজার অবস্থিত। বাজারের পশ্চিম পাশ ধরে পাকা সড়কপথে এক কিলোমিটার প্রবেশ করলেই পাওয়া যাবে ধানোরা মাউন্ড।

বিবরণ

ধানোরা মাউন্ড এক সময় বেশ উচ্চতাসম্পন্ন থাকলেও বর্তমানে ধানচাষের জন্য স্থানীয়রা এর কিছু অংশ কেটে ফেলেছেন। যত্নের অভাবে মাউন্ডটি সারাবছরই ঝোপ-ঝাড় আগাছায় ঢেকে থাকে। চারপাশে ধানক্ষেত, একপাশে মাঝারি গভীরতার একটি দিঘি। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, দিঘিটি ধানোরা মাউন্ডের সমকালীন। মাউন্ডটির ওপর প্রচুর পরিমাণে ক্যাকটাস গাছ রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় এটিকে আঁড়া বলে ডাকা হয়।

নানা প্রজাতির ক্যাকটাস রয়েছে ধানোরা মাউন্ডে

কিংবদন্তি

ধানোরা মাউন্ড ও তৎসংলগ্ন দিঘি (স্থানীয় নাম বউকুরি দিঘি) সম্পর্কে বেশ কিছু লোকগাথা প্রচলিত রয়েছে। স্থানীয়দের বিশ্বাস, জায়গাটি কোনো এক দেবীর অধীন এবং তিনি গ্রামবাসীকে দিঘির মাধ্যমে বাসন-কোসন সরবরাহ করে সাহায্য করেন। দরিদ্র গ্রামবাসীদের প্রার্থনা পেলে অলৌকিকভাবে দিঘির পাড়ে ভেসে ওঠে বাসন, থালা ইত্যাদি। তবে দেবীর দানে গরুর মাংস খাওয়ার ফলে এই সাহায্যপ্রথা বন্ধ হয়ে গেছে, এভাবেই ইতি ঘটেছে প্রচলিত কুসংস্কারের। ধানোরা মাউন্ড সংলগ্ন দিঘিতে ডুবে প্রাণ হারিয়েছেন বেশ ক'জন গ্রামবাসী। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, এই দিঘির ধারেই থাকেন এক সাদা পোশাক পরিহিতা রমণী। তিনি গ্রামবাসীদের সলিল সমাধির জন্য দায়ী বলে তারা মনে করে। এই রমণীকে বধূ সম্বোধন করেই দিঘিটির নাম বউকুরি হয়েছে। বর্তমানে সেখানে মাছের চাষ চলছে, তবে স্থানীয়ভাবে আজও ধানোরা মাউন্ড পছন্দের কোনো স্থান নয়।

আরো পড়ুন

তথ্যসূত্র