পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | কাপুলস | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | পাপুয়া নিউগিনি ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | ওএফসি (ওশেনিয়া) | ||
প্রধান কোচ | বব মরিস | ||
অধিনায়ক | মাইকেল ফস্টার | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | মাইকেল ফস্টার (২৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | রেগি দাভানি (১৫) | ||
মাঠ | স্যার হুবার্ট মারে স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | PNG | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৬৫ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১৫৩ (জুন ২০১৭) | ||
সর্বনিম্ন | ২০৬ (অক্টোবর–নভেম্বর ২০১৫) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৭০ ১৪ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১৩৪ (১৯৮৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮৮ (২০০৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ফিজি ৩–১ পাপুয়া নিউগিনি (সুভা, ফিজি; ২৯ আগস্ট ১৯৬৩)[৩] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
পাপুয়া নিউগিনি ২০–০ মার্কিন সামোয়া (নুমেয়া, নতুন ক্যালিডোনিয়া; ১৫ ডিসেম্বর ১৯৮৭) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
অস্ট্রেলিয়া ১১–২ পাপুয়া নিউগিনি (নুমেয়া, নতুন ক্যালিডোনিয়া; ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০) | |||
ওএফসি নেশন্স কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৮০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (২০১৬) |
পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Papua New Guinea national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে পাপুয়া নিউগিনির প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম পাপুয়া নিউগিনির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা পাপুয়া নিউগিনি ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৬ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৬৩ সালের ২৯শে আগস্ট তারিখে, পাপুয়া নিউগিনি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফিজির সুভায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনি ফিজির কাছে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
২৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট স্যার হুবার্ট মারে স্টেডিয়ামে কাপুলস নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[৪][৫] এই দলের প্রধান কার্যালয় পাপুয়া নিউগিনির রাজধানী পোর্ট মোর্সবিতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন বব মরিস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন হেকারি ইউনাইটেডের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় মাইকেল ফস্টার।
পাপুয়া নিউগিনি এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, ওএফসি নেশন্স কাপে পাপুয়া নিউগিনি এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৬ ওএফসি নেশন্স কাপের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা অতিরিক্ত সময় শেষে নিউজিল্যান্ডের সাথে ০–০ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
মাইকেল ফস্টার, রেগি দাভানি, রেমন্ড গুনেম্বা, নাইজেল দাবিনিয়াবা এবং নাথানিয়েল নেপানির মতো খেলোয়াড়গণ পাপুয়া নিউগিনির জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৭ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে পাপুয়া নিউগিনি তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১৫৩তম) অর্জন করে এবং ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২০৬তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে পাপুয়া নিউগিনির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৩৪তম (যা তারা ১৯৮৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৮৮। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৬৩ | ১ | তাহিতি | ৯৯৯.৪৮ |
১৬৪ | ১ | অ্যান্ডোরা | ৯৯৮ |
১৬৫ | পাপুয়া নিউগিনি | ৯৯১.০১ | |
১৬৬ | দক্ষিণ সুদান | ৯৮৯.২৯ | |
১৬৭ | সেন্ট লুসিয়া | ৯৮৮.৬৭ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৬৮ | ১ | ইরিত্রিয়া | ১১৪৪ |
১৬৯ | ৩ | সিঙ্গাপুর | ১১১৫ |
১৭০ | ১৪ | পাপুয়া নিউগিনি | ১১০৭ |
১৭১ | ৬ | ইয়েমেন | ১১০২ |
১৭১ | ৩ | অ্যান্ডোরা | ১১০২ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | |||||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | |||||||||||||||
১৯৯০ | |||||||||||||||
১৯৯৪ | |||||||||||||||
১৯৯৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ২ | ১ | ৩ | ৫ | ১৩ | ||||||||
২০০২ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
২০০৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ২ | ১ | ১ | ১৭ | ৬ | ||||||||
২০১০ | অযোগ্য ঘোষিত | অযোগ্য ঘোষিত | |||||||||||||
২০১৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৪ | ||||||||
২০১৮ | ৯ | ৩ | ৩ | ৩ | ১৯ | ১৩ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ২২ | ৭ | ৬ | ৯ | ৪৩ | ৩৬ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ http://www.rsssf.com/tablesp/png-intres.html
- ↑ "Strikers To Play Papua New Guinea"। Steve Pitman, Brisbane Strikers। ৩০ মে ২০১১। ১৮ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১২।
- ↑ "Farina's PNG aiming to defy odds"। Fédération Internationale de Football Association (FIFA)। ১৮ মে ২০১২। ২৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- ফিফা-এ পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- ওএফসি-এ পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)