অমিয়া ঠাকুর
অবয়ব
জীবনী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
অমিয়া ঠাকুর | |
---|---|
জন্ম | ১৯০৮ |
মৃত্যু | ১৯৮৬ (বয়স ৭৭–৭৮) |
ধরন | রবীন্দ্র সঙ্গীত |
পেশা | সঙ্গীত শিল্পী |
বাদ্যযন্ত্র | ভোকাল (কণ্ঠ) |
অমিয়া ঠাকুর (ইংরেজি: Amiya Tagore) (জন্মঃ১৯০৮; মৃত্যুঃ১৯৮৬) একজন বাঙ্গালী সঙ্গীত শিল্পী যিনি রবীন্দ্র সঙ্গীতের অন্যতম সূক্ষ ও শুদ্ধ শিল্পী হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকেন।[১][২] অমিয়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সরাসরি সংস্পর্শে রবীন্দ্র সঙ্গীত শেখাদের একজন। তিনি রবীন্দ্রনাথের মায়ার খেলা নৃত্য-নাট্যে পদ্মের ভূমিকায় কাজ করেন। পরবর্তিতে তিনি রবীন্দ্রনাথের বড় ভাইয়ের নাতিকে বিবাহ করে ঠাকুর পরিবারের একজন সদস্যে পরিণত হন।
বিবাহের পর অমিয়া ঠাকুর মূলত রবীন্দ্রনাথের জন্মদিন বা বিশেষ দিবসেই কেবল জনসম্মুখে সঙ্গীত পরিবেশন করতেন। তিনি সত্যজিৎ রায়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা চলচ্চিত্রে জন্য 'এ পরবাসে রবে কে হায়' গানটি গেয়েছিলেন। অমিয়া ঠাকুরের কণ্ঠে গীত সমুখে শান্তিপারাবার - ভাসাও তরণী হে কর্ণধার গানটি প্রথম হিন্দুস্তান রেকর্ডে (এইচ ১১৯৭৫) প্রকাশিত হয়।[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Ghosh, p. 109
- ↑ "তবু মনে রেখো … বিস্মৃতির অতলে অমিয়া ঠাকুর : স্বর্ণাভা কাঁড়ার" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৭।
- ↑ মজুমদার, শৈলজারঞ্জন (১ জানুয়ারি ১৯৮৫)। যাত্রাপথের আনন্দগান। আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা। আইএসবিএন 978-93-5040-047-0।
ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বিষয়শ্রেণীসমূহ:
- ব্যক্তি অসম্পূর্ণ
- ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী অসম্পূর্ণ
- ১৯০১-এ জন্ম
- বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী
- রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী
- ১৯৮৮-এ মৃত্যু
- বেথুন কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- পশ্চিমবঙ্গের নারী সঙ্গীতজ্ঞ
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী
- বাঙালি হিন্দু
- ১৯০৮-এ জন্ম
- ১৯৮৬-এ মৃত্যু
- ভারতীয় ধ্রুপদী গায়িকা
- ভারতীয় নেপথ্য গায়িকা
- পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গীতশিল্পী
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা