বিষয়বস্তুতে চলুন

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান

স্থানাঙ্ক: ২১°২০′৫৮″ উত্তর ৯২°০২′২৪″ পূর্ব / ২১.৩৪৯৩৯২৯° উত্তর ৯২.০৩৯৮৭৩২° পূর্ব / 21.3493929; 92.0398732
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৫:৩৯, ১২ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.6)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান
হিমছড়ি পাহাড়
মানচিত্র হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থানকক্সবাজার জেলা, চট্টগ্রাম বিভাগ, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২১°২০′৫৮″ উত্তর ৯২°০২′২৪″ পূর্ব / ২১.৩৪৯৩৯২৯° উত্তর ৯২.০৩৯৮৭৩২° পূর্ব / 21.3493929; 92.0398732
আয়তন১৭২৯ হেক্টর
স্থাপিত১৯৮০

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান।[][] উদ্যানটি ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে কক্সবাজার শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ১৭২৯ হেক্টর (১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার) জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।[] হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে গবেষণা ও শিক্ষণ, পর্যটন ও বিনোদন এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। হিমছড়ির একপাশে রয়েছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত আর অন্যপাশে রয়েছে সবুজ পাহাড়ের সারি। উদ্যানে অনেকগুলো জলপ্রপাত রয়েছে, যার মধ্যে হিমছড়ি জলপ্রপাতটি সবচেয়ে বিখ্যাত। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র।[]

জীববৈচিত্র্য

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি চিরসবুজ ও প্রায়-চিরসবুজ ক্রান্তীয় বৃক্ষের বনাঞ্চল। বনের ১১৭ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮ প্রজাতির বৃক্ষ,১৫ প্রজাতির গুল্ম, ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯ প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ।[]

হিমছড়ি বনাঞ্চল হাতির আবাসস্থল বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া এ বনে মায়া হরিণ, বন্য শুকরবানর দেখা যায়। এ বনে ৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ২৮৬ প্রজাতির পাখি, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ ও ১৬ প্রজাতির উভচর প্রাণী পাওয়া যায়।[] হিমছড়ি বনাঞ্চল উল্লুকের আবাসস্থল।[]

পাখিপ্রেমীদের জন্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি আদর্শ স্থান। এর ২৮৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে ময়না, ফিঙ্গেতাল বাতাসি উল্লেখযোগ্য।[]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৮-১৯" (পিডিএফ)বন অধিদপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  2. "বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৭-১৮" (পিডিএফ)বন অধিদপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  3. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মার্চ ২০১২ তারিখে, বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর, Himchari National Park.
  4. "দৈনিক ইত্তেফাকে ৬জুন ২০১৪ প্রকাশিত প্রতিবেদন"। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৪ 
  5. [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ মার্চ ২০১২ তারিখে, অতিবিপন্নের কাতারে উল্লুক, বার্তা২৪.নেট.
  6. [৩], Himchari National Park - A Birdwatcher's Paradise.

বহিঃসংযোগ