মধুবনী জেলা

স্থানাঙ্ক: ২৬°২১′০০″ উত্তর ৮৬°০৪′৪৮″ পূর্ব / ২৬.৩৫০০০° উত্তর ৮৬.০৮০০০° পূর্ব / 26.35000; 86.08000
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মধুবনী জেলা
বিহারের জেলা
বিহারে মধুবনীর অবস্থান
বিহারে মধুবনীর অবস্থান
দেশভারত
রাজ্যবিহার
প্রশাসনিক বিভাগদারভাঙ্গা বিভাগ
সদরদপ্তরমধুবনী, ভারত
সরকার
 • লোকসভা কেন্দ্রমধুবনী, ঝঞ্ঝারপুর
 • বিধানসভা আসনহরলাখি, বেনিপাত্তি, খাজাউলি, বাবুবাড়ি, বিসফি, মধুবনী, রাজনগর, ঝঞ্ঝারপুর, ফুলপরস, লউকাহা
আয়তন
 • মোট৩,৫০১ বর্গকিমি (১,৩৫২ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট৪৪,৭৬,০৪৪
 • জনঘনত্ব১,৩০০/বর্গকিমি (৩,৩০০/বর্গমাইল)
জনতাত্ত্বিক
 • সাক্ষরতা৪৩.৩৫%
 • লিঙ্গানুপাত৯২৫
প্রধান মহাসড়ক১০৪ নং জাতীয় সড়ক, ১০৫ নং জাতীয় সড়ক
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত১২৭৩ মিমি
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
বিহারের একটি গ্রামে মাঠ

মধুবনী জেলা হল ভারতের বিহার রাজ্যের ৩৮টি জেলার অন্যতম। এই জেলার সদর শহর মধুবনী। মধুবনী জেলা বিহারের দারভাঙ্গা বিভাগের অন্তর্গত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৯৭২ সালে দারভাঙ্গা জেলা ভেঙ্গে মধুবনী জেলা গঠিত হয়।[১]

ভূগোল[সম্পাদনা]

মধুবনী জেলার আয়তন ৩,৫০১ বর্গকিলোমিটার (১,৩৫২ মা)।[২] এই জেলার আয়তন বাহামার নর্থ অ্যান্ড্রোস দ্বীপের প্রায় সমান।[৩]

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

২০০৬ সালে ভারত সরকারের পঞ্চায়েত মন্ত্রক দেশের ২৫০টি সর্বাধিক অনগ্রসর জেলার তালিকায় এই জেলার নাম নথিভুক্ত করে।[৪] বিহারের যে ৩৬টি জেলা অনগ্রসর অঞ্চল অনুদান তহবিলের অধীনে অনুদান পেয়ে থাকে মধুবনী জেলা তার মধ্যে অন্যতম।[৪]

জনপরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, মধুবনী জেলার জনসংখ্যা ৪,৪৭৬,০৪৪।[৫] এই জেলার জনসংখ্যা ক্রোয়েশিয়া রাষ্ট্র[৬] বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুসিয়ানিয়া রাজ্যের জনসংখ্যার প্রায় সমান।[৭] জনসংখ্যার হিসেবে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ৩৭তম।[৫] এই জেলার জনঘনত্ব ১,২৭৯ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (৩,৩১০ জন/বর্গমাইল)।[৫] ২০০১-২০১১ দশকে এই জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ২৫.১৯%।[৫] মধুবনী জেলার লিঙ্গানুপাতের হার প্রতি ১০০০ পুরুষে ৯২৫ জন মহিলা[৫] এবং সাক্ষরতার হার ৪৩.৩৫%।[৫]

বিভাগ[সম্পাদনা]

মধুবনী জেলা পাঁচটি মহকুমায় বিভক্ত। এগুলি হল: মধুবনী, জয়নগর, বেনিপাত্তি, ঝঞ্ঝারপুর ও ফুলপরস।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Law, Gwillim (২০১১-০৯-২৫)। "Districts of India"Statoids। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১ 
  2. Srivastava, Dayawanti et al. (ed.) (২০১০)। "States and Union Territories: Bihar: Government"। India 2010: A Reference Annual (54th সংস্করণ)। New Delhi, India: Additional Director General, Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting (India), Government of India। পৃষ্ঠা 1118–1119। আইএসবিএন 978-81-230-1617-7। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১ 
  3. "Island Directory Tables: Islands by Land Area"United Nations Environment Program। ১৯৯৮-০২-১৮। ২০১৮-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১North Andros Island 3,439km2  horizontal tab character in |উক্তি= at position 20 (সাহায্য)
  4. Ministry of Panchayati Raj (সেপ্টেম্বর ৮, ২০০৯)। "A Note on the Backward Regions Grant Fund Programme" (পিডিএফ)। National Institute of Rural Development। ৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১ 
  5. "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০ 
  6. US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। ২০১১-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০১Croatia 4,483,804 July 2011 est.  line feed character in |উক্তি= at position 8 (সাহায্য)
  7. "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। ২০১১-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০Louisiana 4,533,372  line feed character in |উক্তি= at position 10 (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:Darbhanga Division টেমপ্লেট:Darbhanga Division topics