নন্দিত নরকে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আর মাধব (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:নন্দিত নরকে (উপন্যাস)}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:নন্দিত নরকে (উপন্যাস)}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭২-এর উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭২-এর উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস]]

১২:৪৩, ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নন্দিত নরকে
উপন্যাসের প্রচ্ছদ
লেখকহুমায়ূন আহমেদ
দেশ বাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
প্রকাশকখান ব্রাদার্স
প্রকাশনার তারিখ
১৯৭২
পৃষ্ঠাসংখ্যা৭০
আইএসবিএন৯৮৪৮৬৮৫২৫১
পরবর্তী বইশঙ্খনীল কারাগার 

নন্দিত নরকে বাংলাদেশের কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের প্রথম উপন্যাস। এর রচনাকাল ১৯৭০, এবং প্রকাশিত হয় ১৯৭২ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে অধ্যয়নকালে হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাসটি রচনা করেন। এ সময় তিনি মোহসিন হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন।

প্রকাশনা তথ্যাদি

১৯৭০-এ লিখিত হলেও উপন্যাসটি ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের কারণে তখন প্রকাশিত হয় নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অব্যবহিত পর ঢাকা থেকে প্রকাশিত মুখপত্র নামীয় একটি সংকলনে এ উপন্যাসটি প্রকাশ হওয়ার পর বিশিষ্ট বুদ্ধজীবী ও সাহিত্যিক আহমদ ছফা উপন্যাসটি পুস্তকাকারে প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এই উদ্যোগেরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭২ এর শেষ দিকে খান ব্রাদার্স এ্যাণ্ড কোং উপন্যাসটি পুস্তকাকারে প্রকাশ করে। প্রকাশক হিসেবে কে, এম, ফারুক খানের নাম মুদ্রিত ছিল। মলাট ছিল বোর্ডের তৈরী। মূল্য রাখা হয়েছিল সাড়ে তিন টাকা। গ্রন্থটির প্রচ্ছদ অঙ্কন করেছিলেন কাইয়ুম চৌধুরী। বইটির উৎসর্গপত্রে লিখিত ছিল, "নন্দিত নরকবাসী মা-বাবা, ভাইবোনদের"।

'In Blissful Hell' শিরোনামে উপন্যাসটির ইংরেজি অনুবাদ এপ্রিল, ১৯৯৩-এ প্রকাশিত হয়।

গল্পসংক্ষেপ

আলোচনা

এটি একটি স্বল্প দৈর্ঘ্য উপন্যাস। খান ব্রাদার্স কর্তৃক প্রকাশিত প্রথম সংস্করণে এর পরিসর ছিল মাত্র ৭০ পৃষ্ঠা। অনেক ক্ষেত্রে ছোট গল্পের দৈর্ঘ্যও এর চেয়ে বেশি হয়। হুমায়ূন আহমেদ সীমিত পরিসরেই উপন্যাসের আবহ তৈরি করতে পেরেছিলেন। প্রথম উপন্যাসেই হুমায়ূন আহমেদ ব্যাপক পাঠকের মুগ্ধ মনোযোগ আকর্ষণ সক্ষম হয়েছিলেন।

আহমদ শরীফের ভূমিকা

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের বিশিষ্ট পণ্ডিত অধ্যাপক আহমদ শরীফ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এ উপন্যাসের একটি ভূমিকা লিখে দিয়েছিলেন।[১][২]

জনসংস্কৃতি

  • নাট্যদল বহুবচন ১৯৭৫ সালে উপন্যাসটির নাট্যরূপ দেয় এবং মঞ্চায়ন করে।[৩]
  • কবি বেলাল আহমেদ পরিচালনায় উপন্যাসটির চলচ্চিত্র রূপ ২০০৬ সালে মুক্তি পায়।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. "'হুমায়ূন আহমেদ' : ফয়জুল লতিফ চৌধুরী"। বণিকবার্তা। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "নন্দিত নরকে - হুমায়ূন আহমেদ"www.rokomari.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৩ 
  3. "হ‌ুমায়ূন আহমেদ স্মরণে আজ মঞ্চে 'দেবী'"প্রথম আলো। ২০১৯-১১-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৩ 
  4. "Ferdous to be honoured at Bangla Fest in Canada"Daily Sun (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৩