বিষয়বস্তুতে চলুন

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২১°২০′৫৮″ উত্তর ৯২°০২′২৪″ পূর্ব / ২১.৩৪৯৩৯২৯° উত্তর ৯২.০৩৯৮৭৩২° পূর্ব / 21.3493929; 92.0398732
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পর্যটন স্থল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পর্যটন স্থল]]
[[বিষয়শ্রেণী:কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]

০৯:৪৪, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান
হিমছড়ি পাহাড়
মানচিত্র হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থানকক্সবাজার জেলা, চট্টগ্রাম বিভাগ, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২১°২০′৫৮″ উত্তর ৯২°০২′২৪″ পূর্ব / ২১.৩৪৯৩৯২৯° উত্তর ৯২.০৩৯৮৭৩২° পূর্ব / 21.3493929; 92.0398732
আয়তন১৭২৯ হেক্টর
স্থাপিত১৯৮০

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে অবস্থিত। উদ্যানটি ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে কক্সবাজার শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ১৭২৯ হেক্টর (১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার) জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।[] হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে গবেষণা ও শিক্ষণ, পর্যটন ও বিনোদন এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। হিমছড়ির একপাশে রয়েছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত আর অন্যপাশে রয়েছে সবুজ পাহাড়ের সারি। উদ্যানে অনেকগুলো জলপ্রপাত রয়েছে, যার মধ্যে হিমছড়ি জলপ্রপাতটি সবচেয়ে বিখ্যাত। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র।[]

জীববৈচিত্র্য

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি চিরসবুজ ও প্রায়-চিরসবুজ ক্রান্তীয় বৃক্ষের বনাঞ্চল। বনের ১১৭ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮ প্রজাতির বৃক্ষ,১৫ প্রজাতির গুল্ম , ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯ প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ।[]

হিমছড়ি বনাঞ্চল হাতির আবাসস্থল বলে ধারনা করা হয়। এছাড়া এ বনে মায়া হরিণ, বন্য শুকরবানর দেখা যায়। এ বনে ৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ২৮৬ প্রজাতির পাখি, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ ও ১৬ প্রজাতির উভচর প্রাণী পাওয়া যায়।[] হিমছড়ি বনাঞ্চল উল্লুকের আবাসস্থল।[]

পাখিপ্রেমীদের জন্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি আদর্শ স্থান। এর ২৮৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে ময়না, ফিঙ্গেতাল বাতাসি উল্লেখযোগ্য।[]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মার্চ ২০১২ তারিখে, বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর, Himchari National Park.
  2. দৈনিক ইত্তেফাকে ৬জুন ২০১৪ প্রকাশিত প্রতিবেদন
  3. [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ মার্চ ২০১২ তারিখে, অতিবিপন্নের কাতারে উল্লুক, বার্তা২৪.নেট.
  4. [৩], Himchari National Park - A Birdwatcher's Paradise.

বহিঃসংযোগ