বাঁশখালী ইকোপার্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২১°৫৯′২৩″ উত্তর ৯১°৫৮′৫৫″ পূর্ব / ২১.৯৮৯৭০৫° উত্তর ৯১.৯৮১৮৩৪° পূর্ব / 21.989705; 91.981834
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৫৩ নং লাইন: ৫৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইকোপার্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইকোপার্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঁশখালী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঁশখালী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের উদ্যান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের উদ্যান]]

০৯:৪০, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাঁশখালী ইকোপার্ক
মানচিত্র বাঁশখালী ইকোপার্কের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র বাঁশখালী ইকোপার্কের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থানচট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম বিভাগ, বাংলাদেশ
নিকটবর্তী শহরবাঁশখালী উপজেলা
স্থানাঙ্ক২১°৫৯′২৩″ উত্তর ৯১°৫৮′৫৫″ পূর্ব / ২১.৯৮৯৭০৫° উত্তর ৯১.৯৮১৮৩৪° পূর্ব / 21.989705; 91.981834
আয়তন১২০০ হেক্টর
স্থাপিত২০০৩
কর্তৃপক্ষবাংলাদেশ বন বিভাগ
বাশখালী ইকোপার্কের ওয়াচ টাওয়ার থেকে লেকের ছবি।
বাশখালী ইকোপার্কের ওয়াচ টাওয়ার থেকে লেকের ছবি।

বাঁশখালী ইকোপার্ক [১][২], বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার বাশঁখালী উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক ইকোপার্ক। প্রকৃতির নৈসর্গিক সৌন্দর্যমন্ডিত উঁচু-নিচু পাহাড়, লেকের স্বচ্ছ পানি, বনাঞ্চল ও বঙ্গোপসাগরের বিস্তৃত তটরেখা নিয়ে গঠিত হয়েছে এই বাঁশখালী ইকোপার্ক।

অবস্থান

বাঁশখালী ইকোপার্ক চট্টগ্রাম শহর হতে ৫০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলায় বামেরছড়া ও ডানেরছড়া এলাকার সমন্বয়ে ২০০৩ সালে ১০০০ হেক্টর বনভূমি নিয়ে বাঁশখালী ইকোপার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ইকোপার্কটি ২১০৫৮' হইতে ২২০০০' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১০৫৮' হইতে ৯২০১০' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। এটি জলদি অভয়ারণ্য রেঞ্জের জলদি ব্লকে অবস্থিত [৩]

ইতিহাস

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বন্যপ্রাণীবনজসম্পদ রক্ষার্থে ১৯৮৬ সালে প্রায় ৭ হাজার ৭৬৪ হেক্টর বনভূমি নিয়ে ‘চুনতি অভয়ারণ্য’ ঘোষণা করে। পরবর্তীতে বামেরছড়া ও ডানেরছড়া প্রকল্প দুইটিও চুনতি অভয়ারণ্যের অর্ন্তভুক্ত করা হয়। এই অভয়ারণ্যে ছোট বড় অনেক পাহাড়, খাল ছড়া রযেছে। ১৯৯৩ সালে এলজিইডি প্রকৌশল বিভাগ কৃষি জমিতে সেচ প্রকল্পের জন্য পাহাড়ের ঢালুতে বাঁধ নির্মাণ করে ডানের ও বামেরছড়ায় ৮০ হেক্টর নিম্নাঞ্চলের ধানি জমি চাষ উপযোগী করে। বাংলাদেশ সরকার ওই বনাঞ্চলের জীববৈচিত্র্য, বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়ন, শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্তবিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে বাঁশখালী ইকোপার্ক গড়ে তোলে।[৪] দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিনোদন প্রেমিদের কথা চিন্তা করে ২০০৩ সালে এ ইকো পার্কটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[৫]

উদ্ভিদবৈচিত্র্য

১৯৯৭ সালের উদ্ভিদ জরিপ মতে এখানে আরো পাওয়া যাবে ৩১০ প্রজাতির উদ্ভিদ। এর মধ্যে ১৮ প্রজাতির দীর্ঘ বৃক্ষ, ১২ প্রজাতির মাঝারি বৃক্ষ, ১৬ প্রজাতির বেতসহ অসংখ্য অর্কিড, ইপিফাইট ও ঘাস জাতীয় গাছ। এই এলাকা গর্জন, গুটগুটিয়া, বৈলাম, সিভিট, চম্পাফুল এবং বিবিধ লতাগুল্ম সমৃদ্ধ চিরসবুজ বনাঞ্চলে ভরপুর ছিল। পার্ক এলাকার ৬৭৪ হেক্টর বনভূমিতে বিভিন্ন ধরনের (বাফার, ভেষজ, দীর্ঘমেয়াদী) মনোমুগ্ধকর বাগান তৈরি করা হয়েছে।[৬]

তথ্য ও শিক্ষাকেন্দ্র

ইকোপার্কে বিচরণরত কয়েক হাজার বন্য প্রাণী ও বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ সম্পর্কে পর্যটকরা যাতে খুব সহজেই জানতে পারেন সেজন্য ২০১১ সালের ২১ আগস্টে ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় তথ্য ও শিক্ষাকেন্দ্র।

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "জৌলুসহীন হয়ে পড়েছে বাঁশখালী ইকোপার্ক"। দৈনিক আজাদী। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "বেরিয়ে আসুন বাঁশখালী ইকোপার্ক"khola-janala.com। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  3. "বাঁশখালী ইকোপার্ক"bn.banglapedia.org 
  4. "আরণ্যক সৌন্দর্যের বাঁশখালী ইকোপার্ক"। আলহাজ্ব মোঃ হাসমত আলী। দৈনিক আমার দেশ। ৩০ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১২ 
  5. "শীতের পাখি ও পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত বাঁশখালী ইকোপার্ক"। দৈনিক সংগ্রাম। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১১ 
  6. "ইকোপার্ক"bn.banglapedia.org