নুসাইবা বিনতে কা'ব
নুসাইবা বিনতে কা'ব نسيبة بنت كعب | |
---|---|
অন্যান্য নাম | উম্মে আম্মারাহ |
পরিচিতির কারণ | বিশ্বনবী,শ্রেষ্ঠ নবী,সাইয়্যেদুল মুরসালিন এর একজন সাহাবী |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান |
|
পিতা-মাতা | কা'ব |
আত্মীয় | আবদুল্লাহ ইবনে কাব (ভাই) |
পরিবার | বনু খাযরাজ (গোত্র) |
নসীবা বিনতে কা’ব (আরবি: نَسيبة بنت كعب; যিনি উম্মু আম্মারাহ, উম্মু উমারা এবং উম্মু মারাহ নামেও পরিচিত[১]), ছিলেন প্রাথমিক যুগের অন্যতম মুসলিম নারী, যিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের সাহাবিয়াদের একজন এবং একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন। তিনি উহুদ, হুনাইন, এবং ইয়ামামার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[২][৩]
জন্ম ও বংশধারা
[সম্পাদনা]উম্মে আম্মারা, যার আসল নাম ছিল নাসিবা বিনতে কাব, তিনি বনু খাযরাজ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই গোত্র ইসলাম পূর্ব যুগে ইয়াসরিব (বর্তমান মদিনা) অঞ্চলে বসবাস করত। তিনি বিশেষভাবে বনু নাজ্জার বংশের ছিলেন, যা আবদুল মুত্তালিব বিন হাশিম—নবী মুহাম্মদের দাদার মাতৃকুল।[৪]
তাঁর পিতা কাব বিন আমর বিন আওফ ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন কি না, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না। একইভাবে, তাঁর মা রুবাব বিনতে আবদুল্লাহ ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন কি না, তা-ও নিশ্চিত নয়। তবে কিছু ঐতিহাসিকদের মতে, তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং গাজওয়া-ই-উহুদে অংশগ্রহণ করেছিলেন। সে যুদ্ধে তিনি তাঁর মেয়ে নাসিবার ক্ষতস্থানে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করেছিলেন।[৫]
উম্মে আম্মারার দুই ভাই ছিলেন। প্রথমজন আবদুল্লাহ, যিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নবী মুহাম্মদের সাথে সকল যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ৩০ হিজরিতে মদিনায় ইন্তেকাল করেন এবং সে সময়ের খলিফা উসমান বিন আফফান তাঁর জানাজা পড়ান। তবে আল-তাবাকাতুল কুবরা গ্রন্থের লেখক উল্লেখ করেছেন যে, তিনি ওয়াকআতুল হাররাহ-তে নিহত হয়েছিলেন।[৬]
দ্বিতীয় ভাই ছিলেন আবদুর রহমান, যিনি ঐ ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন যারা গাজওয়া-ই-তাবুকে অংশগ্রহণ করতে চেয়েছিলেন কিন্তু উপযুক্ত সামর্থ্য না থাকায় যেতে পারেননি। এই ঘটনায় আল্লাহ তাআলা কুরআনে উল্লেখ করেছেন:
আর ঐ লোকদেরও (বিরুদ্ধে অভিযোগের কোন পথ) নেই, যারা তোমার নিকট এই উদ্দেশ্যে এল যে, তুমি তাদেরকে বাহন দান করবে, (যাদেরকে) তুমি বললে, ‘আমার নিকট তোমাদেরকে আরোহণ করাবার মত কোন বাহন নেই।’ তখন তারা এমন অবস্থায় ফিরে গেল যে, তাদের চক্ষু হতে অশ্রু বইতে লাগল এ দুঃখে যে, তাদের কাছে ব্যয় করার মত কোন কিছুই নেই।
নবী মুহাম্মদ তাঁকে এবং আবদুল্লাহ বিন সালাম-কে বনু নযিরের খেজুর গাছ কাটার দায়িত্ব দেন। এছাড়াও, তিনি নবী মুহাম্মদের সাথে অন্যান্য যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং খলিফা উমর ইবন খাত্তাবের শাসনামলের শেষ দিকে ইন্তেকাল করেন।[৭]
তার পরিবার
[সম্পাদনা]উম্মে আম্মারা ইসলামের পূর্বে সাহাবি জায়েদ বিন আসিম আল-আনসারির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি বাইআতে আকাবা ও বদর এবং উহুদ যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে সীরাত ও জীবনী গ্রন্থসমূহ তার মৃত্যুর বিষয়ে কিছু উল্লেখ করেনি। তাদের দুই সন্তান ছিল:
হাবীব, যিনি বাইআতে আকাবা, উহুদ ও খন্দক-সহ অন্যান্য যুদ্ধগুলোতে নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরবর্তীতে নবী মুহাম্মাদ (সা.) তাকে মুসাইলিমা বিন হাবীবের কাছে ইয়ামামায় পাঠান, যখন মুসাইলিমা নবুওয়াতের মিথ্যা দাবি করেছিল। হাবীব তার নবুওয়াত স্বীকার না করায়, মুসাইলিমা তার হাত-পা কেটে ফেলে এবং আগুনে নিক্ষেপ করে, যার ফলে তিনি শাহাদাত বরণ করেন।[৮]
আবদুল্লাহ, যিনি মুসাইলিমা বিন হাবীবকে যামামার যুদ্ধে হত্যা করেছিলেন। তার আগে ওয়াহশি বিন হারব মুসাইলিমাকে বর্শা নিক্ষেপ করেন, পরে আবদুল্লাহ তাকে তরবারি দিয়ে হত্যা করেন। পরবর্তীতে, ৬৩ হিজরিতে হাররার দিনে আবদুল্লাহ নিহত হন।[৯]
এরপর উম্মে আম্মারা গাজিয়া বিন আমর আনসারি-এর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনিও বাইআতে আকাবা ও উহুদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[১০] তাদের পুত্র দুমরা সাকাতুল জিসর যুদ্ধ-এ শহীদ হন।[১১]
উম্মে আম্মারার আরেক সন্তান ছিল, যার নাম তামিম। তবে সীরাত ও জীবনী গ্রন্থসমূহ তাকে জায়েদ বিন আসিমের পুত্র নাকি গাজিয়া বিন আমরের পুত্র হিসেবে উল্লেখ করেছে, এ নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে।[১২]
তাঁর জীবনী
[সম্পাদনা]উম্মু আমারা ছিলেন মদিনার (সাবেক নাম: ইয়াসরিব) প্রথমদিকের মুসলিমদের মধ্যে অন্যতম। তিনি সেই দুই নারীর একজন ছিলেন, যিনি দ্বিতীয় আকাবার সন্ধিতে নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে বাইআত গ্রহণ করেছিলেন।[১৩][১৪][১৫]
নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন মদিনায় হিজরত করেন, তখন উম্মু আমারা ইসলামের প্রচারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি তাঁর স্বামী গাজিয়া বিন আমর ও দুই সন্তানসহ উহুদের যুদ্ধে অংশ নেন, যেখানে তিনি আহত যোদ্ধাদের পানি পান করানোর এবং তাঁদের চিকিৎসার দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু যখন মুসলমানরা যুদ্ধক্ষেত্রে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন, তখন তিনি নিজে অস্ত্র তুলে নেন এবং স্বামী ও সন্তানদের নিয়ে নবীকে রক্ষায় লড়াই করেন। এ যুদ্ধে তিনি তেরোটি গুরুতর আঘাত পান—কখনো বর্শার আঘাতে, কখনো তলোয়ারের কোপে। তাঁর বীরত্ব দেখে নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দোয়া করেন যে, তিনি ও তাঁর পরিবার জান্নাতে তাঁর সঙ্গী হোন।[১৬]
পরদিন নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাহাবিদের সঙ্গে কুরাইশদের তাড়া করতে বের হলে, উম্মু আমারা তাঁর সঙ্গে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু উহুদের যুদ্ধে পাওয়া গুরুতর আঘাতের কারণে তিনি হামেরা-উল-আসাদ যুদ্ধে অংশ নিতে পারেননি। যুদ্ধ শেষে তাঁর ভাই আবদুল্লাহ ইবন কাবকে পাঠানো হয় তাঁর খবর নিতে। খবর পাওয়া গেলে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আনন্দিত হন।[১৭]
এরপর তিনি বনু কুরাইজা ও খায়বারের যুদ্ধে অংশ নেন।[১৮] ৬ হিজরিতে তিনি এক হাজার পাঁচশো মুসলমানসহ নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে উমরাহ পালনের জন্য মক্কার উদ্দেশ্যে রওনা হন। কিন্তু নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও সাহাবিরা মক্কায় প্রবেশের আগে উসমান ইবন আফফানকে পাঠান কুরাইশদের সঙ্গে আলোচনা করতে। উসমানের ফিরে আসতে দেরি হলে মুসলমানরা ধারণা করেন, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। তখন তাঁরা নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর হাতে বাইআত করেন, যা "বাইআতুর রিদওয়ান" নামে পরিচিত। এতে উম্মু আমারাও অংশগ্রহণ করেন। এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন:[১৯]
মু’মিনরা যখন বৃক্ষতলে তোমার নিকট বাইআত গ্রহণ করল তখন আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হলেন, তাদের অন্তরে যা ছিল তা তিনি অবগত ছিলেন; তাদেরকে তিনি দান করলেন প্রশান্তি এবং তাদেরকে পুরস্কার দিলেন আসন্ন বিজয়।-সূরা আল-ফাতহ, আয়াত ১৮
এরপর তিনি হুদাইবিয়ার সন্ধিতে উপস্থিত ছিলেন এবং পরের বছর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে উমরাতুল ক্বাদায় অংশ নেন।[২০]
মক্কা বিজয়ের পর নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জানতে পারেন যে, হাওয়াজিন গোত্র মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁদের বিরুদ্ধে দশ হাজার সেনার বিশাল বাহিনী নিয়ে হুনাইনের যুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধে মুসলমানরা শুরুতে কুরাইশদের কৌশলের ফাঁদে পড়ে পিছু হটলে, উম্মু আমারা তলোয়ার হাতে দাঁড়িয়ে আনসারদের বললেন: **"এই কেমন অভ্যাস! তোমরা কেন পালাচ্ছ?"** এরপর মুসলমানরা নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দৃঢ় অবস্থান দেখে পুনরায় যুদ্ধ করতে ফিরে আসে।[২১][২২]
পরে উম্মু আমারা খালিদ ইবন ওয়ালিদের বাহিনীতে যোগ দেন এবং বনু তামীম ও বনু হানিফার বিরুদ্ধে লড়াই করেন। বনু হানিফার নেতা মুসাইলিমা কায্জাব তাঁর ছেলে হাবিবকে হত্যা করে দেহ ছিন্নভিন্ন করেছিল। এ কারণে উম্মু আমারা ও তাঁর অপর পুত্র আবদুল্লাহ ইবন যায়েদ ইয়ামামার যুদ্ধে যোগ দেন, যা ছিল ইসলামের ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ যুদ্ধ। যুদ্ধে আবদুল্লাহ ইবন যায়েদ নিজ হাতে মুসাইলিমাকে হত্যা করেন। কিন্তু উম্মু আমারা এখানে এগারোটি গুরুতর আঘাত পান এবং তাঁর একটি হাত কেটে ফেলা হয়। তখন খালিদ ইবন ওয়ালিদ একজন চিকিৎসক পাঠান, যিনি তাঁর হাতের ক্ষত গরম তেলে পোড়ানোর মাধ্যমে চিকিৎসা করেন।[১৩]
এই যুদ্ধের এক বছর পর, উম্মু আমারা তাঁর যুদ্ধকালীন জখমের কারণে ইন্তেকাল করেন। তাঁকে মদিনার জান্নাতুল বাকি গোরস্থানে দাফন করা হয়।[২]
তার ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]উম্মে উমারা ছিলেন তার ধর্মের প্রতি অত্যন্ত একনিষ্ঠ এবং সাহসী। তিনি ইসলাম রক্ষার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, যা স্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছিল উহুদ ও হুনাইনের যুদ্ধ এবং ইয়ামামার যুদ্ধে তার লড়াইয়ের মাধ্যমে। তিনি ধৈর্যের জন্যও বিখ্যাত ছিলেন। যখন তার ছেলে হাবিবকে মুসাইলামা হত্যা করে, তখন তিনি বলেছিলেন: আমি তাকে এভাবেই প্রস্তুত করেছিলাম এবং আল্লাহর কাছে তার প্রতিদান প্রত্যাশা করি।
তিনি ইবাদতের সওয়াব পাওয়ার জন্য অত্যন্ত আগ্রহী ছিলেন। একদিন তিনি নবী মুহাম্মদের (স.) কাছে এসে বললেন: আমি দেখি সবকিছুই পুরুষদের জন্য নির্ধারিত, কিন্তু নারীদের জন্য কিছুই নেই! এরপরই কুরআনের এই আয়াত নাজিল হয়:
অবশ্যই আত্ম-সমর্পনকারী (মুসলিম) পুরুষ ও আত্ম-সমর্পনকারী (মুসলিম) নারী, মু’মিন পুরুষ ও মু’মিনা নারী, অনুগত পুরুষ ও অনুগতা নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও সত্যবাদিনী নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও ধৈর্যশীলা নারী, বিনীত পুরুষ ও বিনীতা নারী, দানশীল পুরুষ ও দানশীলা নারী, সিয়াম পালনকারী পুরুষ ও সিয়াম পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হিফাযাতকারী পুরুষ ও যৌনাঙ্গ হিফাযাতকারী নারী, আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও অধিক স্মরণকারী নারী - এদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহা প্রতিদান। -সূরা আল-আহযাব, আয়াত ৩৫।[২][২৩]
নুসাইবা বনাম নাসীবা
[সম্পাদনা]যদিও আধুনিক কিছু প্রেক্ষাপটে এই ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বকে "নুসাইবা" নামে উল্লেখ করা হয়, তবে তার প্রকৃত নাম ছিল নাসীবা। প্রসিদ্ধ হাদিস বিশেষজ্ঞ ইবন নাসির আদ-দীন আদ-দিমাশকি (ইবন নাসির আদ-দীন) তার গ্রন্থ দু'টি কঠিন নামের হরকত ব্যাখ্যা, বংশপরিচয় এবং কুনিয়া (আরবি: توضيح المشتبه في ضبط أسماء الرواة وأنسابهم وألقابهم وكناهم)-এ উল্লেখ করেছেন যে, উম্মু ‘আম্মারাহ-এর নাম লেখা হয়েছিল نَسِيبة بنت كعب (নাসীবা বিনত কা’ব) [২৪]। অন্যদিকে, "নুসাইবা" নামটি আসলে নুসাইবা বিনত আল-হারিস (যিনি উম্মু আতিয়্যা নামেও পরিচিত) এর জন্য ব্যবহৃত হয়েছে [২৫]।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ঘাদানফার, মাহমুদ আহমদ। "গ্রেট উইমেন অব ইসলাম", রিয়াদ। ২০০১। পৃষ্ঠা ২০৭-২১৫
- ↑ ক খ গ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;:1
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ ক খ । অজানা প্যারামিটার
|مسار أرشيف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|عنوان=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|مسار=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ أرشيف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ الوصول=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|صحيفة=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|لغة=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য);|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য); - ↑ । অজানা প্যারামিটার
|مسار أرشيف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|عنوان=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|لغة=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ الوصول=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ أرشيف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|مسار=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|مؤلف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|صحيفة=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য);|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য); - ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ । অজানা প্যারামিটার
|مسار أرشيف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|عنوان=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|مسار=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ أرشيف=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|تاريخ الوصول=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|صحيفة=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|لغة=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য);|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য); - ↑ টেমপ্লেট:استشهاد مختصر
- ↑ উম্মে উমারা নাসীবা বিনতে কাব ০১/০৫/২০০৬ ইসলামের ইতিহাস ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে
- ↑ আদ-দীন আদ-দিমাশকি, ইবন নাসির (১৪৩৯)। দু'টি কঠিন নামের হরকত ব্যাখ্যা, বংশপরিচয় এবং কুনিয়া (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 79।
- ↑ "ইবন নাসির আদ-দীন (৮৪২ হিজরি)"। sifatusafwa.com।