জামিয়া খায়রুল মাদারিস
ধরন | ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ৯ মার্চ ১৯৩১ |
রেক্টর | মুহাম্মদ হানিফ জলন্ধরী |
অবস্থান | , , |
ওয়েবসাইট | khairulmadaris.com.pk |
দেওবন্দি আন্দোলন |
---|
সিরিজের অংশ |
দেওবন্দি প্রবেশদ্বার |
জামিয়া খায়রুল মাদারিস পাকিস্তানের মুলতান শহরে অবস্থিত একটি ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়। মূলত এটি ১৯৩১ সালের ৯ মার্চ ভারতের জলন্ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়, পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালের ৮ অক্টোবর পাকিস্তানের মুলতানে তার বর্তমান অবস্থানে চলে আসে।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৩১ সালের ৯ মার্চ আশরাফ আলী থানভীর পরামর্শে খায়ের মুহাম্মদ জলন্ধরী ভারতের জলন্ধরে এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং থানভি এর প্রথম পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। [২] পরবর্তীতে শাব্বির আহমেদ উসমানি, শামসুল হক আফগানি সহ প্রমুখ এর পৃষ্ঠপোষকতা করেন। ১৯৪৭ সালের ৮ অক্টোবর এটি পাকিস্তানের মুলতানে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রথম নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে: মুহাম্মাদ শফী উসমানী, মুহাম্মদ ইদ্রিস কান্ধলভি, জাফর আহমদ উসমানী, শামসুল হক আফগানি সহ প্রমুখ।
খায়রুল মাদারিস ১৯৭০ সালে মহিলা শাখা চালু করে। [৩]
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী[সম্পাদনা]
- আহমদুল্লাহ –– আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার প্রধান মুফতি ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমীর। (জ. ১৯৪১)
গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]
- ওবাইদ উল্লাহ আজাদ, পাঞ্জাবের দেওবন্দি ইসলামের বিবর্তন ও প্রভাব, পিপি। ৩৮-৩৯
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Bilal, Fakhar (২০১৮)। BUILDING ISLAM: JAMIA KHAIR UL MADARIS, MULTAN, PAKISTAN, 1947-2001 (পিডিএফ) (গবেষণাপত্র)। UK: Royal Holloway College, University of London।
- ↑ বিলাল, ফকির। "জলন্ধর (ভারত) থেকে মুলতান (পাকিস্তান): জামিয়া খায়ের উল মাদারিসের প্রতিষ্ঠা, ১৯৩১—১৯৫১" (পিডিএফ)। রিসার্চ সোসাইটি অফ পাকিস্তান। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ বেনো, মাসুদা। মহিলা ইসলামী শিক্ষার আন্দোলন: ইসলামি জ্ঞানের পুনঃ গণতান্ত্রিকীকরণ (২০১৭ সংস্করণ)। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস। পৃষ্ঠা ৯১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২০।