খাদেমুল হারামাইন বাদশা ফাহদ বিন আব্দুল আজিজ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার | |
![]() লাইব্রেরির পশ্চিম পার্শ্ব থেকে | |
দেশ | ![]() |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৯০ এর দশক |
অবস্থান | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, কুষ্টিয়া |
পরিষেবা এলাকা | ইবি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারী |
সংগ্রহ | |
সংগৃহীত আইটেম | বই, সাময়িকী, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, ডেটাবেস, মানচিত্র, এবং পাণ্ডুলিপি |
আকার | ১ লক্ষ ৮ হাজার |
প্রবেশাধিকার ও ব্যবহার | |
সদস্য | বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ডিজিটাল লাইব্রেরী |
অন্যান্য তথ্য | |
পরিচালক | এস এম আব্দুল লতিফ (ভারপ্রাপ্ত) |
মূল সংগঠন | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া |
ওয়েবসাইট | অফিশিয়াল ওয়েবসাইট |
খাদেমুল হারামাইন বাদশা ফাহদ বিন আব্দুল আজিজ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার (অনেকের নিকট ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার নামে পরিচিত) বাংলাদেশের বিশ্ববিদালয় গ্রন্থাগারসমূহের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাগার।[১][২] এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরেই অবস্থিত। এটি মূলত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য এটি ১৯৯০ এর দশকে নির্মাণ করা হয়েছে।[৩] এই গ্রন্থাগারে প্রায় ১ লক্ষ ৮ হাজার বই রয়েছে এবং বইসমূহ নিদিষ্ট গোষ্ঠীর জন্য কিছু বই অনলাইনে পাঠ করার সুযোগ রয়েছে।[২][৪] এই লাইব্রেরির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিকের নাম এস এম আব্দুল লতিফ। এটির বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ডিজিটাল লাইব্রেরির অধিভুক্তি রয়েছে।[৫][৬]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
এই গ্রন্থাগারটি নির্মাণে সাহায্য করেছিলো সৌদি আরবের পঞ্চম বাদশাহ ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ, এজন্য গ্রন্থাগারের নামকরণ করা হয়েছে এই বাদশাহ নামে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই লাইব্রেরির অনলাইনে আধুনিকরনের কাজ শুরু হয়, এবং বর্তমানে কাজ চলছে।[৭]
সুযোগ-সুবিধা[সম্পাদনা]
এই লাইব্রেরিতে শুধুমাত্র ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতে পারে।[৮] অনলাইনের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হলে গ্রন্থাগারের সমস্ত বই অনলাইনে পড়া যাবে এবং গুগল সার্চ দিয়ে অনুসন্ধান করা যাবে।[৯] এবং বইয়ের যেকোনো একটিমাত্র তথ্য দিয়েই বইটির নাম, লেখক, প্রকাশনী, পৃষ্ঠা সংখ্যা, ভলিউম সাইজ বের করা যাবে।[১০] এছাড়াও বার কোড ও আইএসবিএন অনুযায়ী বইটি অনুসন্ধান করা যাবে।[১১][১২] লাইব্রেরিটি বিশ্ববিদ্যালয় সময় অনুযায়ী সকাল ৯টা থেকে ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।[১৩]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার
- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "অনলাইনে ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বইয়ের তথ্য"। banglanews24.com। ২০২০-০২-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ ক খ "ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টার"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ sun, daily। "National Library Day observed at IU | Daily Sun"। daily sun (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০১।
- ↑ "ইবি গ্রন্থাগারের বইয়ের তথ্য পাওয়া যাবে অনলাইনে"। Barta24 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ Nazmus Shahadat, Senior Software Engineer। "Islamic University Library"। iu.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ "Digital library access centre opens at Islamic University"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ সংবাদদাতা, ইবি। "ইবিতে ডিজিটাল লাইব্রেরী এক্সেস সেন্টারের উদ্বোধন"। DailyInqilabOnline। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ "১৮ মাস পর খুললো ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার"। jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ "ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ৩২ কম্পিউটার অচল"। dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ sun, daily। "IU to launch digital library access center | Daily Sun"। daily sun (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০১।
- ↑ https://www.risingbd.com। "অনলাইনে ইবি গ্রন্থাগারের বইয়ের তথ্য"। Risingbd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ Dainikshiksha। "ইবিতে তিন বছরেও শেষ হয়নি ডিজিটাল লাইব্রেরির কাজ - দৈনিকশিক্ষা"। Dainik shiksha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।
- ↑ "দেড় বছর পর খুললো ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-৩০।