আশীষ খান দেবশর্মা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আশীষ খান দেবশর্মা
প্রাথমিক তথ্য
জন্ম (1939-12-05) ৫ ডিসেম্বর ১৯৩৯ (বয়স ৮৪)
উদ্ভবমৈহার, ভারত
ধরন
পেশাসরোদী, সুরকার, শিক্ষাগুরু
বাদ্যযন্ত্রসরোদ
কার্যকাল১৯৭০–বর্তমান
আত্মীয়আলী আকবর খাঁ (বাবা), অন্নপূর্ণা দেবী (ফুপু)

আশীষ খান দেবশর্মা (জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৩৯) একজন ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী এবং একজন সরোদ বাদক। তিনি তার অ্যালবাম “গোল্ডেন স্ট্রিংস অফ দ্য সরোদ” এর জন্য ‘বিশ্বসেরা সঙ্গীত’ বিভাগে ২০০৬ সালে গ্র্যামি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এছাড়াও তিনি সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার পেয়েছেন। একজন অভিনয়শিল্পী, সুরকার এবং পরিচালক হওয়ার পাশাপাশি, তিনি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ আর্টস এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান্তা ক্রুজের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের একজন সহযোগী অধ্যাপক।

উস্তাদ আলাউদ্দিন খানের নাতি হিসেবে তিনি রবিশঙ্কর এবং দ্য বিটলসের মতো সঙ্গীতজ্ঞদের সাথে সঙ্গীতচর্চা করেছেন। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের বাইরে, তিনি এবং তার ভাই প্রাণেশ খান রূপা বিশ্বাসের গাওয়া ডিস্কো জ্যাজ (১৯৮২) অ্যালবামের জন্য ডিস্কো সঙ্গীতও রচনা করেছিলেন।

পরিবার এবং জীবন[সম্পাদনা]

ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ’র ঐতিহ্য[সম্পাদনা]

আশীষ খান ১৯৩৯ সালে ব্রিটিশ ভারতের একটি ছোট রাজ্য মৈহারে একটি বাঙালি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন,[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] যেখানে তার দাদা আলাউদ্দিন খাঁ, রাজদরবারের সঙ্গীত পরিবেশক হিসেবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের “সেনিয়া মাইহার ঘরানার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। সঙ্গীতজ্ঞ তার মা প্রয়াত জুবেদা বেগম ছিলেন আলী আকবর খাঁর প্রথম স্ত্রী। তিনি পাঁচ বছর বয়সে তাঁর দাদার কাছে হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে দীক্ষিত হন। পরে তার পিতা আলী আকবর খাঁ এবং তার ফুপু অন্নপূর্ণা দেবীর নির্দেশনায় তার প্রশিক্ষণ অব্যাহত থাকে। “সেনিয়া মাইহার ঘরানা” তৈরি হয়েছিল “ধ্রুপদ” শৈলীর ঐতিহ্যবাহী “বীনকার” এবং “রাবাবিয়া” শৈলীর অনুসরণ করে। আগের বিয়ে থেকে তার দুই সন্তান রয়েছে ফারাজ ও নুসরাত খান।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

আশিষ খান মাইহার এবং কলকাতায় ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত চর্চা করে বড় হয়েছেন। তিনি ১৩ বছর বয়সে তার পিতামহের সাথে, নয়াদিল্লির অল ইন্ডিয়া রেডিও “ন্যাশনাল প্রোগ্রামে”, তার প্রথম পাবলিক পারফরমেন্স দিয়েছিলেন এবং একই বছরে, কলকাতায় “তানসেন সঙ্গীত সম্মেলনে” তার বাবা এবং তার দাদার সাথে পরিবেশন করেছিলেন। তারপর থেকে, তিনি ভারতীয় উপমহাদেশ এবং বিদেশে উভয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত এবং বিশ্ব সঙ্গীতের প্রধান স্থানগুলিতে সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন।

আশিষ খান ১৯৬৯ সালে তবলা বাদক ওস্তাদ জাকির হুসেনের সাথে ইন্দো-আমেরিকান মিউজিক্যাল গ্রুপ শান্তির প্রতিষ্ঠাতা এবং পরে ফিউশন গ্রুপ “দ্য থার্ড আই”-এর প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। “শান্তি”-দলে আশিষ খানকে কখনও কখনও ভাইব্রেটো ইফেক্ট সহ একটি ফেন্ডার গিটার অ্যামপ্লিফায়ারের মাধ্যমে অ্যাকোস্টিক সরোদে বাজাতে দেখা গিয়েছে।

রবি শঙ্করের অধীনে, তিনি অস্কার বিজয়ী সত্যজিৎ রায়ের অপুর সংসার, পরশ পাথর, জলসাঘর, এবং রিচার্ড অ্যাটেনবারোর চলচ্চিত্র গান্ধী সহ চলচ্চিত্র এবং মঞ্চ উভয়ের জন্য সঙ্গীতের পরিবেশনার নেপথ্যে শিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি জন হিউস্টনের চলচ্চিত্র দ্য ম্যান হু উড বি কিং, ডেভিড লিনেএ প্যাসেজ টু ইন্ডিয়াতে মরিস জারের সাথে নেপথ্যশিল্পী হিসেবেও কাজ করেছেন এবং তপন সিনহার চলচ্চিত্র জতুর্গৃহ (যার জন্য তিনি পেয়েছেন বেস্ট ফিল্ম স্কোর অ্যাওয়ার্ড) এবং আদমি আওরাত এর জন্য সঙ্গীত রচনা করেছেন।

১৯৮০ - এর দশকের গোড়ার দিকে পাকিস্তানি পপ গায়িকা নাজিয়া হাসানের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি ও তার ভাই প্রাণেশ খান ডিস্কো সঙ্গীতের প্রতি আগ্রহী হন। এই ভাইয়েরা ডিস্কো জ্যাজ নামে একটি প্রকল্পের জন্য ডিস্কো সঙ্গীত রচনা করেছিলেন যার প্রদর্শনী ছিল “আজ শনিবার”। সেই বছর কানাডায় থাকাকালীন তারা ক্যালগেরি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপা বিশ্বাসকে পারফর্ম করতে দেখেছিলেন এবং এই প্রকল্পের জন্য কণ্ঠশিল্পী হতে অনুরোধ জানান। ডিস্কো জ্যাজ অ্যালবামটি ১৯৮১ সালে শেষ হয় এবং ১৯৮২ সালে মুক্তি পায়। সেই সময়ে বাণিজ্যিক সাফল্য না পেলেও ডিস্কো জ্যাজ পরে ২০১৯ সালে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পুনরায় আবিষ্কৃত হয় এবং আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।[১] পিচফোর্ক উল্লেখ করেছে, বাংলা ভাষার গান "আজ শনিবর"-এ “ব্যালেয়ারিক বীট সঙ্গীত - এর বিস্তৃত এবং সম্মোহনী মূর্চ্ছনা আছে।”[২]

১৯৮৯-১৯৯০ সময়কালে, আশীষ খান অল ইন্ডিয়া রেডিও, নয়াদিল্লি, ভারতের জাতীয় অর্কেস্ট্রার সুরকার এবং পরিচালক হিসাবে কাজ করেছিলেন।

সহযোগিতা[সম্পাদনা]

আশীষ খান জন বারহাম, জর্জ হ্যারিসন, রিঙ্গো স্টার, দ্য বিটলস, এরিক ক্ল্যাপটন, চার্লস লয়েড, জন হ্যান্ডি, অ্যালিস কোল্ট্রান, এমিল রিচার্ডস, ডালাস স্মিথ, ডন পোপ, জর্জ স্ট্রুনজ, আরডিস এবং আর্দেস- এর মতো বৈচিত্র্যময় পশ্চিমা সঙ্গীতজ্ঞদের সাথে সহযোগিতা করেছেন। ফিলাডেলফিয়া স্ট্রিং কোয়ার্টেট ওস্তাদ আশিষ খান অ্যান্ড্রু ম্যাকলিনের সাথে "শ্রিঙ্গার"-এ সহ-নেতৃত্ব দিয়েছেন, যেখানে টিম গ্রিন এবং জেসন মার্সালিসের মতো উল্লেখযোগ্য নিউ অরলিন্স সঙ্গীতশিল্পীরাও ছিলেন৷ শ্রিঙ্গার নিউ অরলিন্সের সঙ্গীত সংস্কৃতিতে যে কোন ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞের প্রথম যাত্রা, যে স্থানটি জ্যাজের মক্কা হিসেবে ব্যাপকভাবে বিবেচিত। তার রেকর্ডিংগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়ান্ডারওয়াল মিউজিক, ইয়াং মাস্টার অফ দ্য সরোদ, ক্যালিফোর্নিয়া কনসার্ট, সরোদ এবং পিয়ানো যুগলবন্দী, শান্তি, রয়্যাল ফেস্টিভাল হল লন্ডনে লাইভ, হোমেজ, ইনার ভয়েজ, মনসুন রাগাস, দ্য সাউন্ড অফ মুগল কোর্ট, এবং সর্বশেষ ওস্তাদ সুলতান খানের সাথে, যুগলবন্দী সরোদ সারেঙ্গী ডুয়েট

শিক্ষাদান[সম্পাদনা]

আশীষ খান একজন সঙ্গীত শিক্ষক, বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ আর্টস, লস অ্যাঞ্জেলেস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সহযোগী অধ্যাপক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান্তা ক্রুজে, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীতের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। তিনি পূর্বে ক্যালিফোর্নিয়ার সান রাফায়েলে আলী আকবর কলেজ অফ মিউজিক, কানাডার আলবার্টা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি, সিয়াটেলে শিক্ষকতা করেছেন। একজন কনসার্ট শিল্পী এবং সুরকার হিসাবে একটি ব্যস্ত কর্মজীবন অনুসরণ করার সময়, তিনি সমগ্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপ এবং আফ্রিকার পাশাপাশি ভারত জুড়ে ছাত্রদের পড়ান। তার অনেক ছাত্র ভারত ও বিদেশে স্টেজ পারফর্মার হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।

আশীষ বর্তমানে তার সময়কে প্রধানত কলকাতা এবং ক্যালিফোর্নিয়ার মধ্যে ভাগ করে নেন, যেখানে তার বেশিরভাগ ছাত্র এবং শিষ্যরা অবস্থিত।

কলকাতায় নিজের নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন: আশীষ খান স্কুল অফ ওয়ার্ল্ড মিউজিক।

স্বীকৃতি[সম্পাদনা]

তিনি ২০০২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় আর্টস কাউন্সিলের ফেলোশিপ এবং পারফর্মিং আর্টসের জন্য ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কার, অর্থাৎ ২০০৫ সালে সঙ্গীত নাটক আকাদেমি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ২০০৬ সালে, তিনি ‘সেরা বিশ্ব সঙ্গীত’ বিভাগে গ্র্যামি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন। ২৪ মে ২০০৭-এ ওস্তাদ আশিষ খান প্রথম ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী হয়েছিলেন যিনি রয়্যাল এশিয়াটিক সোসাইটি অফ গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডের একজন ফেলো হয়েছিলেন, যা এশিয়ান শিল্প ও সংস্কৃতিতে যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ সংঘ।[৩]

ধর্মান্তর[সম্পাদনা]

২০০০-এর দিকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার আগে আশিষ খান মুসলিম হয়ে বেড়ে উঠেছিলেন।[৪] ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে, তিনি কলকাতায় একটি প্রেস কনফারেন্সে ঘোষণা করেছেন যে যেহেতু তার পূর্বপুরুষরা পূর্ব বাংলার হিন্দু ব্রাহ্মণ ছিলেন এবং "দেবশর্মা" উপাধি ধারী ছিলেন, তাই তিনি তার বাদ্যযন্ত্রের বংশের মূল বুঝতে সাহায্য করার জন্য তার পূর্বপুরুষের উপাধি ব্যবহার করতে চেয়েছেন। তিনি আরও দাবি করেন যে তার পরিবার কখনই আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামে রূপান্তরিত হয়নি অগত্যা “খান” উপাধিটি বোঝায় না যে তিনি একজন মুসলিম ছিলেন। তিনি এই দাবির উপর ভিত্তি দেখান তাঁর পিতামহ প্রয়াত ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান তাঁর জীবনীতে (আমার কথা), আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা কর্তৃক প্রকাশিত) লিখেছেন যে তাঁর পূর্বপুরুষরা প্রকৃতপক্ষে “দেবশর্মা” উপাধিধারী হিন্দু ছিলেন। তিনি আরও বলেন যে তার নাম (আশীষ) এবং তার ভাইদের নাম (ধ্যানেশ, প্রাণেশ, অমরেশ) সবই তাদের দাদা আলাউদ্দিন দিয়েছিলেন; এবং এগুলো মূলত হিন্দি নাম। তবে, তার বাবা আলী আকবর খান আশীষের দাবিকে মিথ্যা বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। আলী আকবর খান টাইমস অফ ইন্ডিয়া পত্রিকাকে একটি ই-মেইলে বলেছেন: “আমি তার (আশীষের) পছন্দকে সমর্থন করি না। দুর্ভাগ্যবশত, আমার পরিবারের ইতিহাস নিয়ে সংবাদপত্রে আমার ছেলের দেওয়া অনেক বক্তব্যই ভুল।” তিনি বলেছিলেন যে তাদের পরিবার বহু প্রজন্ম ধরে মুসলিম ছিল, এবং মুসলমানই থাকবে।[৫]

ডিসকোগ্রাফি[সম্পাদনা]

  • আশীষ খান: ইনার ভয়েজ ; রাগ ভীমপালাসী (তীর্থযাত্রা), রাগ যোগ (দুই মাত্রা), রাগ মিশ্র কাফি (ইনার ভয়েজ), রাগ মিশ্র গারা (তোমাকে মনে পড়ে), রাগ মিশ্র অভোগী (অন্তর্গত ভালোবাসা), রাগ মিশ্র কাফি (নক্ষত্রের নীচে); কীবোর্ড এবং প্রযোজক: অ্যালান স্কট বাকম্যান; এবং পারকুশন: জর্জ গ্রান্ট। (DDD)
  • আশীষ খান: রাগা দেশ মালহার, রাগ মিশ্র শিবরঞ্জনী, রাগ মিশ্র খামাজ। সঙ্গতকারী: তবলায় প্রাণেশ খান এবং তানপুরায় অ্যামি ম্যাসিজেউস্কি। বিহান মিউজিক, কলকাতা, ভারত। (DDD)
  • আশীষ খান: পিস অ্যান্ড জয়: মিউজিক ফর রিল্যাস্কেশন; রাগ দরবারী কানাড়া, রাগ কৌশি। সঙ্গতকারী: তবলায় স্বপন চৌধুরী। নিনাদ রেকর্ডস, ভারত (NC 0035)। (DDD)
  • আশীষ খান ও সুলতান খান: যুগলবন্দী – সরোদ ও সারেঙ্গী ডুয়েট ; ১৯৯৫ সালে স্টুটগার্টে লাইভ পরিবেশনা; রাগ শ্রী, রাগ মারু বেহাগ, রাগ মান্দ ; তবলা: জাকির হুসেন, তানপুরা: শেফালি নাগ ও মাধুরী চট্টোপাধ্যায়। ছন্দ ধারা, জার্মানি (SNCD 70197)। (DDD)
  • আশীষ খান: বর্ষার রাগ ; রাগ দেশ মালহার – আলাপ, জোড়, ঝালা, রাগ মিয়াঁ কি মালহার – তিনতালে গাত, রাগমালিকা – তিনতালে গাত; তবলা: জাকির হুসেন, তানপুরা: করুণা এফ ও ড্যানিয়েলা বিরশেল। ছন্দ ধারা, জার্মানি (SNCD 70394)। (DDD)
  • আশীষ খান এবং ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য: হোমেজ টু আওয়ার গুরু– যুগলবন্দী ; রাগ দরবারী কানারা – আলাপ ও জোড়, রাগ কিরওয়ানি – তিনতাল গাত, ঠুমরি স্টাইলে রাগ খামাজ – চানচার তাল; তবলা: অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। ছন্দ ধারা, জার্মানি (SNCD 70994) এবং নবরাস রেকর্ডস, ইউকে। (DDD)
  • আশীষ খান: সরোদের গোল্ডেন স্ট্রিংস; রাগ ভীমপলাশী, রাগ ভৈরবী, রাগ ললিতাগৌরী; তবলা: জাকির হুসাইন। মোমেন্ট রেকর্ডস, ইউএসএ (MRCD 1022) এবং মিউজিক টুডে, ভারত। (DDD)

জর্জ হ্যারিসনের সাথে:

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Rupa, the voice of "Aaj Shanibar", speaks out after 40 years"Wax Poetics। ১৬ মার্চ ২০২১। ২৮ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০২৩ 
  2. "How a Long-Lost Indian Disco Record Won Over Crate Diggers and Cracked the YouTube Algorithm"Pitchfork। ২২ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০২৩ 
  3. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে Royal Asiatic Society News
  4. Staff. “Ustad Aashish Khan Returns to Roots.” One India, 22 Aug. 2006, .
  5. We were always hindu. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে The Times of India – 1 September 2006
  6. "Young master of the sarod"। Amazon। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]