আলাপ:মাহমুদ হাসান দেওবন্দি

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভালো নিবন্ধ মাহমুদ হাসান দেওবন্দি দর্শন এবং ধর্মবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
সেপ্টেম্বর ৭, ২০২১ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]

এই পর্যালোচনাটি আলাপ:মাহমুদ হাসান দেওবন্দি/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: আফতাবুজ্জামান (আলাপ · অবদান) ০১:৪২, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
  1. নিবন্ধটি সুলিখিত
    ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
    খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
  2. তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য
    ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
    খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
    গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
  3. নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে
    ক) (প্রধান বিষয়):
    খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
  4. নিরপেক্ষভাবে লিখিত
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
  5. নিবন্ধটি স্থিতিশীল
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
  6. যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
    ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
    খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
  7. সিদ্ধান্ত:
    উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:

প্রধান পাতার জন্য[সম্পাদনা]

মাহমুদ হাসান দেওবন্দি একজন ভারতীয় ইসলামি পণ্ডিত এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারতের স্বাধীনতার জন্য রেশমি রুমাল আন্দোলনের অন্যতম সূচনাকারী ও মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন। তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের প্রথম ছাত্র ছিলেন। সুফিবাদে তিনি ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কিরশিদ আহমদ গাঙ্গুহির খলিফা ছিলেন। তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের সদরুল মুদাররিসের (অধ্যক্ষ) দায়িত্ব পালন করেন এবং সামরাতুত তারবিয়াত, জমিয়তুল আনসার, নাযারাতুল মাআরিফের মত সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি উর্দু ভাষায় কুরআনের অনুবাদক এবং আদিল্লায়ে কামিলাহ, ইজাহ আল-আদিল্লাহ, আহসান আল কিরাজাহদ আল মুকিল গ্রন্থসমূহের রচয়িতা। তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে হাদিস শিক্ষাদানের পাশাপাশি সুনানে আবু দাউদের অনুলিপি করেছিলেন। তিনি ব্রিটিশ শাসনের কট্টর বিরোধী ছিলেন। ভারতে তাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করার জন্য তিনি আন্দোলন শুরু করেন কিন্তু ১৯১৬ সালে গ্রেপ্তার হয়ে মাল্টায় কারাবন্দী হন। তিনি ১৯২০ সালে মুক্তি লাভ করেন এবং খিলাফত কমিটি তাকে ‘শায়খুল হিন্দ’ (ভারতের নেতা) উপাধি প্রদান করে। তিনি অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে ফতোয়া প্রদান করেছিলেন এবং স্বাধীনতা আন্দোলনে মুসলমানদের অন্তর্ভুক্তির জন্য ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করেন। তিনি ১৯২০ সালের নভেম্বরে জমিয়ত উলামায়ে হিন্দের দ্বিতীয় সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন এবং সংগঠনটির সভাপতি মনোনীত হন। তার স্মৃতিতে শায়খুল হিন্দ মাওলানা মাহমুদ হাসান মেডিকেল কলেজের নামকরণ করা হয়েছে। ২০১৩ সালে ভারত সরকার তার রেশমি রুমাল আন্দোলন নিয়ে একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। (বাকি অংশ পড়ুন...) - উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১২৭ --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০১:৪৬, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]