প্রবেশদ্বার:শ্রীলঙ্কা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্রবেশদ্বারএশিয়াদক্ষিণ এশিয়াশ্রীলঙ্কা

සාදරයෙන් පිළිගනිමු শ্রীলঙ্কা প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

শ্রীলঙ্কা (ইউকে: /sri ˈlæŋkə, ʃr -/, ইউএস: /- ˈlɑːŋkə/ (শুনুন); সিংহলি: ශ්‍රී ලංකා (আধ্বব: [ʃriː laŋkaː]); তামিল: இலங்கை, প্রতিবর্ণী. Ilaṅkai (আইপিএ: [ilaŋɡaj])), যার সাবেক নাম সিলন এবং দাফতরিক নাম শ্রীলঙ্কা প্রজাতান্ত্রিক সমাজবাদী জনরাজ্য, হল দক্ষিণ এশিয়ার একটি দ্বীপরাষ্ট্র। এটি ভারত মহাসাগরে, বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে ও আরব সাগরের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত; এটি মান্নার উপসাগরপক প্রণালী দ্বারা ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন। ভারত এবং মালদ্বীপের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার একটি সামুদ্রিক সীমান্ত রয়েছে। দেশটির বিধানিক রাজধানী শ্রী জয়বর্ধনপুর কোট্টে এবং বৃহত্তম শহর ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র কলম্বো

শ্রীলঙ্কার নথিভুক্ত ইতিহাস ৩,০০০ বছর পুরনো, যেখানে প্রাগৈতিহাসিক মানববসতির প্রমাণ রয়েছে যা কমপক্ষে ১২৫,০০০ বছর আগের। দেশটির একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রাচীনতম পরিচিত বৌদ্ধ রচনাবলি, যা সম্মিলিতভাবে পালি ত্রিপিটক নামে পরিচিত, চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতির সময় রচিত, যা ২৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সংঘটিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার ভৌগোলিক অবস্থান ও গভীর পোতাশ্রয় প্রাচীন রেশম পথ বাণিজ্য গমনপথের আদিকাল থেকে আজকের তথাকথিত সামুদ্রিক রেশম পথ পর্যন্ত এটিকে দারুণ কৌশলগত গুরুত্ব প্রদান করেছে। এর অবস্থান এটিকে একটি প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্রে পরিণত করেছিল, যার ফলে এটি ইতোমধ্যেই সুদূর প্রাচ্যেদেশীয় ও ইউরোপীয়দের কাছে অনুরাধাপুর যুগ থেকেই পরিচিত ছিল। দেশটির বিলাসদ্রব্য ও মশলার ব্যবসা বহু দেশের ব্যবসায়ীদের আকৃষ্ট করেছিল, যা শ্রীলঙ্কার বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যা তৈরিতে সাহায্য করেছিল। সিংহল কোট্টে রাজ্যে একটি বড় রাজনৈতিক সংকটের সময় পর্তুগিজরা শ্রীলঙ্কায় (মুখ্যত দুর্ঘটনাক্রমে) এসে পৌঁছয় এবং তারপর দ্বীপের সামুদ্রিক অঞ্চল ও এর লাভজনক বাহ্যিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। শ্রীলঙ্কার কিছু অংশ পর্তুগিজদের দখলে চলে যায়। সিংহল-পর্তুগিজ যুদ্ধের পর ওলন্দাজক্যান্ডি রাজ্য সেই অঞ্চলগুলির নিয়ন্ত্রণ নেয়। ওলন্দাজ দখলিগুলো এরপর ব্রিটিশরা দখল করে নেয়, যারা পরবর্তীতে ১৮১৫ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত উপনিবেশায়নের মাধ্যমে পুরো দ্বীপের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রসারিত করে। ২০শ শতাব্দীর প্রারম্ভে রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য একটি জাতীয় আন্দোলন শুরু হয় এবং ১৯৪৮ সালে সিলন একটি অধিরাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালে শ্রীলঙ্কা নামক প্রজাতন্ত্র অধিরাজ্যটিকে স্থলাভিষিক্ত করে। শ্রীলঙ্কার সাম্প্রতিক ইতিহাস একটি ২৬ বছরের গৃহযুদ্ধের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যা ১৯৮৩ সালে শুরু হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে চূড়ান্তভাবে শেষ হয়েছিল, যখন শ্রীলঙ্কা সশস্ত্র বাহিনীর কাছে লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ঈলম পরাজিত হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সূচীপত্র
নির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন

অনুরাধাপুর রাজ্য (সিংহলি: අනුරාධපුර රාජධානිය, অনুবাদ: Anurādhapura Rājadhāniya, তামিল: அனுராதபுர இராச்சியம்), প্রাচীন শ্রীলঙ্কাসিংহলি জাতির প্রথম প্রতিষ্ঠিত রাজ্য ছিল। রাজ্যটির নামকরণ রাজ্যের রাজধানী শহরের থেকে করা হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৪৩৭ খ্রিস্টাব্দে রাজা পাণ্ডুকভায়া দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, রাজ্যের কর্তৃত্ব সারা দেশে বিস্তৃত ছিল, যদিও সময়ে সময়ে বেশ কয়েকটি স্বাধীন অঞ্চল আবির্ভূত হয়েছিল, যাদের সংখ্যা রাজ্যের শেষের দিকে আরও বৃদ্ধি পেয়েছিল। তা সত্ত্বেও, অনুরাধাপুরের রাজাকে অনুরাধাপুর যুগ জুড়ে সমগ্র দ্বীপের সর্বোচ্চ শাসক হিসেবে দেখা হতো।

অনুরাধাপুর যুগে বৌদ্ধধর্ম একটি শক্তিশালী ভূমিকা পালন করেছিল, যা রাজ্যের সংস্কৃতি, আইন ও শাসনের পদ্ধতিগুলিকে প্রভাবিত করেছিল। রাজা দেওয়ানমপিয়া তিসার রাজত্বকালে বিশ্বাসের প্রচলন হলে সমাজ ও সংস্কৃতিতে বিপ্লব ঘটেছিল; এই সাংস্কৃতিক পরিবর্তন শ্রীলঙ্কায় বুদ্ধের দাঁতের অবশিষ্টাংশ আগমন ও তার শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতা দ্বারা আরও শক্তিশালী হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের প্রতীক

শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল (সিংহলি: ශ්‍රී ලංකා ජාතික ක්‍රිකට් කණ්ඩායම, তামিল: இலங்கை தேசிய கிரிக்கெட் அணி) হল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্বকারী দল। দলটি প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছে ১৯২৬-২৭ সনে, এবং তার পরে টেষ্ট এর ষ্ট্যাটাস পায় ১৯৮১ সনে, যা ছিল শ্রীলঙ্কার অষ্টম জাতীয় টেষ্ট ক্রিকেট খেলা। দলটি পরিচালিত হয় শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দ্বারা এবং দলটি ১০ নভেম্বর ২০২৩-এ আইসিসি কর্তৃক স্থগিত না হওয়া পর্যন্ত টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক (ODI) এবং টি২০ আন্তর্জাতিক (T20I) মর্যাদা সহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (ICC) পূর্ণ সদস্য ছিল।

শ্রীলঙ্কার জাতীয় ক্রিকেট দল উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করা শুরু করে ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে, পরাজয় থেকে উঠে দাড়ায় বিজয়ের দিকে ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। তখন থেকে, দলটি তাদের বল বজায় রেখেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দল পর পর ২০০৭২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ফাইনালে পৌছে গিয়েছিল। কিন্তু দুটি খেলাতেই অবশেষে তারা রানার আপ হয়েছে। সনাথ জয়াসুরিয়া (অবঃ) এবং অরবিন্দ ডি সিলভা (অবঃ) এর ব্যাটিং আর মুত্তিয়া মুরালিধরন (অবঃ) এবং চামিন্দা ভাস (অবঃ) এর বোলিংসহ আরও অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটারগণ, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের গত ১৫ বছরের সফলতার ভিত্তি ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

অ্যালবার্ট আর্নেস্ট ডি সিলভা (২৬শে নভেম্বর,১৮৮৭— ৯ই মে,১৯৫৭) ছিলেন একজন সুপরিচিত ধনাঢ্য সিলনীয় ব্যবসায়ী, ব্যাংকার ও আইনজীবী। তাকে বিংশ শতাব্দীর প্রসিদ্ধতম জনহিতৈষী সিলনীয় বিবেচনা করা হয়।একজন ধনাঢ্য এবং প্রভাবশালী বহুপণ্ডিত ছাড়াও তিনি ছিলেন সিলনের(বর্তমান শ্রীলঙ্কা) বৃহত্তম ব্যাংক—সিলন ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান,রাষ্ট্রীয় মর্টগেজ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা গভর্নর এবং সিলন সর্বদলীয় পরিষদের চেয়ারম্যান। সিলনীয় সমাজ তার বহু অবদানে সমৃদ্ধ।সিলনের ইতিহাসে তাকে প্রধান ফিলাটেলিস্ট(ডাকটিকিট সংগ্রহ ও তদ্সংশ্লিষ্ট ইতিহাসবিষয়ক বিদ্যাবিশারদ) বিবেচনা করা হয়। সিলনের স্বাধীনতার পর তাকে প্রথম সিলনীয় গভর্নর জেনারেলের(বৃটিশ-রাজের প্রতিনিধি এবং কার্যত রাষ্ট্রপ্রধান) পদগ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো,যে সম্মান তিনি ব্যক্তিগত কারণে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।ডি সিলভার অবস্থান ছিল উচ্চবিত্তশ্রেণির শীর্ষে এবং তার প্রজন্মের সবচেয়ে ধনবান ব্যক্তি হিসেবে দ্বীপটির শাসক শ্রেণিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ছিলো।স্মৃতিসারক ও স্মরণিকাগুলোতে সততা ও ন্যায়পরায়ণতার জন্য তাকে অত্যন্ত সম্মানীয় ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি - নতুন ভুক্তি দেখুন

খাঁটি সিলন টি'র সিংহ মার্কা
সিলন টি (অনু. সিলন চা) হল শ্রীলঙ্কায় উৎপাদিত চায়ের একটি ব্র্যান্ড। সিলন টি শুধুমাত্র ভৌগোলিক নির্দেশকই নয়, এটি শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং পরিচয়ের স্তম্ভও। শ্রীলঙ্কা চা বোর্ড সিলন টি এর সিংহ মার্কাটির বৈধ মালিক। ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কা ছিলো পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম চা উৎপাদক এবং বৃহত্তম চা রপ্তানিকারক রাষ্ট্র। এর সিংহ মার্কাটি ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৯৮টি দেশে তালিকাভুক্ত ছিল। সিলন টি ক্রমশ ক্রমবর্ধমান উৎপাদন খরচের প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। শ্রম মজুরি ও উপযোগিতা ব্যয় বৃদ্ধি এর প্রধান কারণ। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
রত্নাপুরা ক্লক টাওয়ার
রত্নপুরা (সিংহলি: රත්නපුර; তামিল: இரத்தினபுரி) (সিংহলি এবং তামিল ভাষায় "রত্নের শহর") শ্রীলঙ্কার একটি প্রধান শহর। এটি সাবারাগামুওয়া প্রদেশের রাজধানী শহর। সেইসাথে রত্নপুরা জেলা এবং শ্রীলঙ্কার রত্ন বাণিজ্যের একটি ঐতিহ্যবাহী কেন্দ্র। এটি দক্ষিণ-মধ্য শ্রীলঙ্কার কালু গঙ্গায় (কালো নদী) দেশের রাজধানী কলম্বোর প্রায় ১০১ কিমি (৬৩ মা) দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। রত্নাপুরাকে রত্নপুরাও বলা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

তীর্থ ও দর্শনীয় স্থান - নতুন ভুক্তি দেখুন

আকাশ থেকে সেতুটির দৃশ্য

আদম সেতু বা রাম সেতু (তামিল: இராமர் பாலம், মালয়ালম: രാമസേതു), ভারতের তামিলনাড়ুর দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে রামেশ্বর দ্বীপ থেকে শ্রীলঙ্কার উত্তর-পশ্চিম উপকূলের মান্নার দ্বীপের চুনাপাথর দিয়ে তৈরি সংযুক্ত অংশ ভাসমান রয়েছে। ভৌগোলিক প্রমাণ দেখায় যে, সেতুটি জিও-রুটের সাথে ভারত ও শ্রীলঙ্কা সংযুক্ত ছিল। মুসলিমরা বিশ্বাস করে থাকে যে, প্রথম মানব তথা প্রথম নবি আদম এই সেতুর মাধ্যমে শ্রীলঙ্কা থেকে ভারত গমন করেছিলেন। হিন্দু পৌরাণিক কাহিনীর বিশ্বাস অনুসারে, এই সেতুর নির্মাণ রামের দুই সৈনিক, নল-নীলের তত্ত্বাবধারণে তৈরি হয়েছিল।

সেতুটি ৪৮ কিলোমিটার (৩০ মাইল) দীর্ঘ, এবং পক প্রণালী (উত্তরপূর্ব) থেকে মান্নার উপসাগর (দক্ষিণ-পশ্চিম) পৃথক করে। কিছু বালুকাময় সৈকত শুষ্ক এবং এই এলাকায় সমুদ্র খুব অগভীর, কিছু জায়গায় শুধুমাত্র ৩ ফুট থেকে ৩০ ফুট (১ মিটার থেকে ১০ মিটার) যা নৌচলাচলকে বাধাগ্রস্ত করে। এটি ১৫ শতক পর্যন্ত পায়ে চলার উপযোগী ছিল বলে জানা গেছে। রামানাথস্বামী মন্দিরের রেকর্ডগুলি বলে যে সেতুটি ১৪৮০ সালে ঘূর্ণিঝড়ে ভেঙ্গে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সম্পূর্ণ সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরে ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত তীর্থস্থানের তালিকা

নির্বাচিত রাজনীতিবিদ - নতুন ভুক্তি দেখুন

ডন অলবিন রাজপক্ষ (সিংহলি: දොන් අල්වින් රාජපක්ෂ, তামিল: டான் ஆல்வின் ராஜபக்; ৫ নভেম্বর ১৯০৫ – ৭ নভেম্বর ১৯৬৭) ছিলেন শ্রীলঙ্কার একজন খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ। শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতার পূর্বের বছর ১৯৪৭ সাল থেকে এই ব্যক্তি শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। তিনি ১৯৪৭ সালে হম্বনতোট জেলায় রাজনীতি শুরু করেন এবং বেলিঅত্ত অঞ্চল থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত তিনি উক্ত এলাকার সাংসদ ছিলেন। তিনি ছিলেন রাজনৈতিক দল শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা (১৯৫১ সালে দলটি তৈরি হয়) এবং তিনি বিজয়ানন্দ দহনায়কের সরকারের কৃষি ও ভূমিমন্ত্রী ছিলেন, যখন বিজয়ানন্দ ১৯৫৯-’৬০ মেয়াদে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ডি. এ. রাজপক্ষের দুই ছেলে মহিন্দ রাজপক্ষ এবং গোঠাভয় রাজপক্ষ শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন যথাক্রমে ২০০৫ এবং ২০১৯ সালে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
শ্রীলঙ্কা মুসলিম কংগ্রেস (তামিল: ஸ்ரீலங்கா முஸ்லீம் காங்கிரஸ், প্রতিবর্ণী. Srīlaṅkā Muslīm Kāṅkiras; সিংহলি: ශ්‍රී ලංකා මුස්ලිම් කොංග්‍රසය Sri Lanka Muslim Kongrasaya) শ্রীলঙ্কার একটি রাজনৈতিক দল। শ্রীলঙ্কার মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করা দলগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার গৃহবিবাদ - নতুন ভুক্তি দেখুন

লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলম বা এলটিটিই (তামিল: தமிழீழ விடுதலைப் புலிகள், প্রতিবর্ণী. তমিল্ড়ীল্ড় ভ়িটুতালৈপ্ পুলিকল়্); ইংরেজি: Liberation Tigers of Tamil Eelam)বা তামিল টাইগার শ্রীলঙ্কার একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী, উগ্র গেরিলা সংগঠন ছিলো। তারা শ্রীলঙ্কার উত্তরাঞ্চলে অবস্থান করে উত্তর এবং পূর্বাংশ নিয়ে পৃথক ও স্বাধীন তামিল রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলো যা শ্রীলঙ্কায় তামিল ঈলাম নামে পরিচিত। এছাড়াও, এলটিটিই তামিল টাইগার্স নামে সর্বসমক্ষে পরিচিত হয়ে আসছিলো। সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মে, ১৯৭৬ সালে। এর প্রধান ছিলেন ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ, যিনি ১৮ মে, ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা সশস্ত্র বাহিনীর সাথে যুদ্ধরত অবস্থায় নিহত হন। প্রভাকরণের মৃতদেহ দ্রুত দাহ করে ফেলা হয় এবং সরকারীবাহিনী সেখানে কোন জনসমাগম হতে দেয়নি। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
উইলস বিশ্বকাপ ফাইনাল বা ১৯৯৬ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল (ইংরেজি: 1996 Cricket World Cup Final) খেলাটি আইসিসি’র পরিচালনায় লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে ১৭ মার্চ, ১৯৯৬ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবসায়িক অংশীদারীত্বের কারণে এ প্রতিযোগিতাটি উইলস বিশ্বকাপ নামে পরিচিতি পায়। অর্জুনা রানাতুঙ্গা’র অধিনায়কত্বে সহ-স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা দলউইকেটের বিশাল ব্যবধানে শীর্ষসারির দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাভূত করে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় শিরোপা লাভ করে। অরবিন্দ ডি সিলভা বোলিং ও ব্যাটিং - উভয় বিভাগেই অনন্য সাধারণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের মাধ্যমে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন সনাথ জয়াসুরিয়া। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা

শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াবিদ - নতুন ভুক্তি দেখুন

২০১৯ সালে ওয়াইটহোকের হয়ে হ্যামিল্টন

মারভিন হ্যামিল্টন-ওমোলে (ইংরেজি: Marvin Hamilton; জন্ম: ৮ অক্টোবর ১৯৮৮; মারভিন হ্যামিল্টন নামে সুপরিচিত) হলেন একজন শ্রীলঙ্কান পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে ইংরেজ ক্লাব বার্জেস হিল এবং শ্রীলঙ্কা জাতীয় দলের হয়ে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত ডান পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।

২০০৫–০৬ মৌসুমে, ইংরেজ ফুটবল ক্লাব জিলিংহামের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে হ্যামিল্টন ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দলের হয়ে খেলার মাধ্যমেই তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৭–০৮ মৌসুমে, জিলিংহামের মূল দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; জিলিংহামেরহয়ে মাত্র এক মৌসুমে ১৫ ম্যাচে অংশগ্রহণ করার পর ২০০৮–০৯ মৌসুমে তিনি ডোভার অ্যাথলেটিকে যোগদান করেছেন। ডোভার অ্যাথলেটিকে মাত্র এক মৌসুম অতিবাহিত করার পর গ্রিক ক্লাব এপিইপির সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি ২৬ ম্যাচে ৫টি গোল করেছেন। পরবর্তীকালে, তিনি হেমেল হেম্পস্টিড, ইস্টবর্ন বরো, ডিংলি স্টার্স, আলবেনি ক্রিক, ওয়্যার, ওয়াইটহোক, ডার্টফোর্ড, ভিডিসি অ্যাথলেটিক, মার্গেট এবং হ্যারিঙ্গে বরোর হয়ে খেলেছেন। ২০২১–২২ মৌসুমে, তিনি ওয়াইটহোক হতে ইংরেজ ক্লাব বার্জেস হিলে যোগদান করেছেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াস্থাপনা - নতুন ভুক্তি দেখুন

পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম (সিংহলি: පල්ලකැලේ ජාත්‍යන්තර ක්‍රිකට් ක්‍රීඩාංගනය, তামিল: பல்லேகல சர்வதேச கிரிக்கெட் மைதானம்) ক্যান্ডি শহর তথা শ্রীলঙ্কার অন্যতম নবীন ক্রিকেট স্টেডিয়াম হিসেবে নির্মিত স্থাপনাবিশেষ। এটি শ্রীলঙ্কার অষ্টম টেস্ট খেলার মাঠ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। পরবর্তীতে মুত্তিয়া মুরালিধরন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম হিসেবে স্টেডিয়ামটির পুনরায় নামাঙ্কিত করা হয়। জুলাই, ২০১০ সালে ক্যান্ডির সেন্ট্রাল প্রভিন্সিয়াল কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ একবাক্যে শ্রীলঙ্কার প্রথিতযশা ক্রিকেটার মুত্তিয়া মুরালিধরনের সম্মানার্থে তার নিজ শহরে নির্মিত স্টেডিয়ামটির নাম পরিবর্তন করে এ নামকরণ করে।যদিও এখনও পর্যন্ত অফিশিয়ালি এ নামকরণ করা হয় নি (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
যোগসূত্র

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র দেখুন

শ্রীলঙ্কা সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

আপনি যা করতে পারেন

  • শ্রীলঙ্কা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা শ্রীলঙ্কা বিষয়ক বিভিন্ন টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • শ্রীলঙ্কা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • শ্রীলঙ্কা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|শ্রীলঙ্কা}} যুক্ত করতে পারেন।

অন্যান্য ভাষায়

উইকিপিডিয়ার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ভাষায় শ্রীলঙ্কা প্রবেশদ্বার
সিংহলি - তামিল - ইংরেজি

অন্যান্য প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে শ্রীলঙ্কা
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে শ্রীলঙ্কা
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে শ্রীলঙ্কা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন