নেপাল (নেপালি: नेपाल), আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল (নেপালি: सङ्घीय लोकतान्त्रिक गणतन्त्र नेपाल) হিমালয় অধ্যুষিত একটি দক্ষিণ এশিয়ারস্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। যার সাথে উত্তরে চীন এবং দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে ভারতের সীমান্ত রয়েছে। এর শতকরা ৮১ ভাগ জনগণই হিন্দু ধর্মের অনুসারী। বেশ ছোট আয়তনের একটি দেশ হওয়া সত্ত্বেও নেপালের ভূমিরূপ অত্যন্ত বিচিত্র। আর্দ্র আবহাওয়া বিশিষ্ট অঞ্চল, তরাই থেকে শুরু করে সুবিশাল হিমালয়; সর্বত্রই এই বৈচিত্র্যের পরিচয় পাওয়া যায়। নেপাল এবং চীনের সীমান্ত জুড়ে যে অঞ্চল সেখানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ১০ টি পর্বতের ৮ টিই অবস্থিত। এখানেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নেপালি সেনাবাহিনী (নেপালি: नेपाली सेना, অনুবাদ'নেপালী সেনা') হচ্ছে নেপালের একমাত্র সামরিক বাহিনী; এটা নেপালি সশস্ত্র বাহিনী হিসেবেও পরিচিত, নেপাল একটি স্থলবদ্ধ রাষ্ট্র, দেশটির কোনো নৌবাহিনী নেই এবং কোনো বিমান বাহিনীও নেই; নেপালি সেনাবাহিনীই নেপালের একমাত্র সশস্ত্র বাহিনী। ১৭৬২ সালে নেপালের রাজকীয় শাসক পৃথ্বীনারায়ণ শাহ এই সেনাবাহিনী তৈরি করেছিলেন। ২০০৮ সালে পর্যন্ত এই সেনাবাহিনীর নাম 'রাজকীয় নেপালি সেনা' ছিলো। ২০০৮ সালের ২৮শে মে রাজকীয় নেপালি সেনা 'নেপালি সেনা' হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এই সেনাবাহিনী কখনো ব্রিটিশদের প্রশিক্ষণ পায়নি কারণ নেপাল রাষ্ট্রটি কখনো ব্রিটিশদের উপনিবেশ ছিলোনা যদিও নেপালের গোর্খারাব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে সৈনিক হতো এবং সেনাবাহিনীটিতে গোর্খাদের জন্য আলাদা রেজিমেন্ট গঠন করা হয়েছিলো তবে সেটা নেপাল তার নিজস্ব সেনাবাহিনীতে আত্তীকরণ করেনি এবং নেপালি সেনাবাহিনী ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর অনুকরণ করে গড়ে ওঠেনি যদিও বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে নেপালের তরুণদেরকে যুক্তরাজ্যের স্যান্ডহার্স্টে অফিসার প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো শুরু হয়েছিলো। নেপালি সেনাবাহিনীতে কোনো ধরণের ইংরেজি শব্দ ব্যবহৃত হয়না, সকল সৈনিক এবং কর্মকর্তাদের পদবীও নেপালি ভাষাতে চলে যদিও ইংরেজি ভাষাতে পদবীগুলোর অনুবাদ আছে।
নেপালি সেনাবাহিনীতে মোট আটটি ডিভিশন ফরমেশন রয়েছে যদিও এগুলোর গঠন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মতো নয় এবং নেপালি সেনাবাহিনীতে কোনো ব্রিটিশ শৈলীর রেজিমেন্ট বা কোর নেই। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
ফেওয়া হ্রদনেপালেরপোখরা উপত্যকায় অবস্থিত একটি স্বাদুপানির হ্রদ। সারাংকোট এবং কাসিকোট গ্রামের সন্নিকটে এই হ্রদের অবস্থান। প্রাকৃতিক ঝর্ণা এই হ্রদের পানির উৎস হলেও বাধের মাধ্যমে পানি ধরে রাখা হয়, তাই এটি পুরোপুরি প্রাকৃতিক হ্রদ নয়। ফেওয়া হ্রদ নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম হ্রদ। নেপালের গণ্ডকী অঞ্চলের বৃহত্তম হ্রদ এটি, বেগনাস হ্রদ এর চেয়ে কিছুটা আকারে ছোট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭৪২ মিটার উচ্চতায় ফেওয়া হ্রদের অবস্থান। ফেওয়া হ্রদের আকার ৫.২৩ বর্গকিলোমিটার (২ বর্গমাইল)। এর গড় গভীরতা ৮.৬ মিটার (২৮ ফুট) এবং সর্বোচ্চ গভীরতা ২৪ মিটার (৭৯ ফুট)। ফেওয়া হ্রদের সর্বোচ্চ জলধারণ ক্ষমতা ৪৩,০০০,০০০ ঘনমিটার (৩৫,০০০ একর-ফুট)। অন্নপূর্ণা পর্বতশ্রেণী এই হ্রদের উত্তর প্রান্ত থেকে ২৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মাছাপুছারে পর্বতের অপূর্ব প্রতিফলনের জন্য এই হ্রদ বিশেষ জনপ্রিয়। এই হ্রদের একটি দ্বীপে তাল বরাহী মন্দির রয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নেপাল সম্পর্কিত নিবন্ধের তালিকা হতে লাল লিঙ্ক দেখানো বিষয় নিয়ে নিবন্ধ তৈরি করতে পারেন। অন্যান্য উইকিপ্রকল্প হতে নেপাল সংক্রান্ত নিবন্ধ অনুবাদ করতে পারেন।
বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
নেপাল সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
নেপাল সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|নেপাল}} যুক্ত করতে পারেন।
অনিরুদ্ধ মহাথেরা (দেবনাগরী: अनिरुद्ध महाथेरा) (জন্ম গজরত্ন তুলাধর) (১৫ ডিসেম্বর ১৯১৫ – ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৩) হলেন একজন নেপালি বৌদ্ধ সন্ন্যাসী, যিনি ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০০৩ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত নেপালের সঙ্ঘনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি নেপালে থেরোবাদী বৌদ্ধ ধর্মের নবজাগরণের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনীর অন্যতম উন্নয়ন এবং এটিকে বৌদ্ধধর্মের একটি অন্যতম প্রধান তীর্থকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)