ভাতুরিয়া ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) হীরক রাজা কর্তৃক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশোধিত। অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল সংশোধনী এড়াতে সতর্কসংকেত ব্যবহার করা হয়েছে। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
|||
৫৩ নং লাইন: | ৫৩ নং লাইন: | ||
| footnotes = |
| footnotes = |
||
}} |
}} |
||
'''ভাতুরিয়া ইউনিয়ন''' বাংলাদেশের [[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগের]] [[ |
'''ভাতুরিয়া ইউনিয়ন''' বাংলাদেশের [[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগের]] [[ঠাকুরগাঁও জেলা|ঠাকুরগাঁও জেলার]] [[হরিপুর উপজেলা|হরিপুর উপজেলার]] অন্তর্গত একটি [[ইউনিয়ন]]। |
||
== আয়তন == |
== আয়তন == |
১৮:০৩, ৭ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ভাতুরিয়া ইউনিয়ন, ভাতুরিয়া | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°৪৯′৪৪″ উত্তর ৮৮°১২′৫৩″ পূর্ব / ২৫.৮২৮৮৫০° উত্তর ৮৮.২১৪৭৮৯° পূর্ব | |
Country | বাংলাদেশ |
Division | রংপুর বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ১২ বর্গকিমি (৫ বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | BST (ইউটিসি+6) |
ওয়েবসাইট | ভাতুরিয়া ইউনিয়নের সরকারি ওয়েবসাইট |
ভাতুরিয়া ইউনিয়ন বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন।
আয়তন
ভাতুরিয়া ইউনিয়নের আয়তন হচ্ছে ৭৬৩১ একর (৩০,.৫৫বর্গ কিলোমিটার)। ইউনিয়নে ২৯৮১ টি পারিবারিক ইউনিট আছে।
অবস্থান
প্রশাসনিক এলাকা
ইতিহাস
জনসংখ্যার উপাত্ত
বাংলাদেশর ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এই ইউনিয়নের জনসংখ্যা হচ্ছে ১৪,৩১০ জন।[১] এই মানুষের মধ্যে নারী ৫১%, পুরুষ ৪৯%। ইউনিয়নে ১৮ বছরের নিচের মানুষ হচ্ছে ৭১৫৮ জন। এছাড়াও ১৫-৪৪ বছরের মানুষ আছে ২৬০৩ জন।
ভাতুরিয়া ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার হচ্ছে ২৪.৪% যেখানে বাংলাদেশর সাক্ষরতার হার হচ্ছে ৩২.৪%।
শিক্ষা
দর্শনীয় স্থান
- কুলিক নদী (ইউনিয়নের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে ভারত সীমান্ত ঘেষা)
- গন্দর নদী (ইউনিয়নের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে)
- ফিশারিজ প্রকল্প, পাহারগাও, চৌরঙ্গী
- গুটলিয়া বিল (সারা বছর পানি ধরে রাখে), মহেন্দ্রগাও
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
- রাজা গণেশ (শাসনকাল ১৪১৫) ছিলেন বাংলার একজন হিন্দু শাসক। তিনি বাংলার ইলিয়াস শাহি রাজবংশকে ক্ষমতাচ্যুত করে ক্ষমতায় আসেন। তার গড় এখনো রাজা গণেশের গড় হিসেবে এই ইউনিয়নে পরিচিত। গড়টির ধ্বংসাবশেষ এখনো বিদ্যমান।
বিবিধ
পাথর কালী মেলা বসে এই ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের কুলিক নদীর ধারে। কালীপূজার পরের শুক্রবার এই এলাকায় মেলা বসে। আর মেলা উপলক্ষে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে যুগ যুগ ধারে দুই বাংলার হাজারো মানুষ স্বজনদের সঙ্গে মিলিত হয়ে কুশল বিনিময় করেন।[২]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)"। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২। অজানা প্যারামিটার
|accessyear=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|access-date=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "কাঁটাতারের ফাঁকে ফাঁকে স্বজনের মুখ"। http://www.prothom-alo.com। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ০৫, ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য);|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |