কুতুব মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Anik Sarker (আলোচনা | অবদান) স্থানাঙ্ক যোগ |
|||
৪৬ নং লাইন: | ৪৬ নং লাইন: | ||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
||
কুতুব মসজিদটি আবিষ্কারের সময় এটিতে কোন শিলালিপি পাওয়া যায়নি বলে এর সঠিক নির্মাণকাল সম্পর্কে তেমন ধারণা পাওয়া যায় না। তবে স্থাপত্য রীতি ও আন্যান্য দিক বিবেচনা করে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ ধারণা করেন এটি ১৬শ শতকে সুলতানী আমলে নির্মাণ করা হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| |
কুতুব মসজিদটি আবিষ্কারের সময় এটিতে কোন শিলালিপি পাওয়া যায়নি বলে এর সঠিক নির্মাণকাল সম্পর্কে তেমন ধারণা পাওয়া যায় না। তবে স্থাপত্য রীতি ও আন্যান্য দিক বিবেচনা করে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ ধারণা করেন এটি ১৬শ শতকে সুলতানী আমলে নির্মাণ করা হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%AC_%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6|শিরোনাম=কুতুব মসজিদ - বাংলাপিডিয়া|কর্ম=bn.banglapedia.org}}</ref> মসজিদটির পাশেই একটি কবর রয়েছে যা কুতুব শাহ-এর বলে ধরণা করা হয়ে থাকে। তার নামানুসারে মসজিদটিকে কুতুব মসজিদ বা কুতুব শাহ মসজিদ বলে ডাকা হয়। ১৯০৯ সালে তৎকালীন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষিত হিসেবে নথিভুক্ত করে।<ref>http://dhakatimes.com.bd/2014/08/29/50636/historical-qutb-mosque/</ref> |
||
==আবকাঠামো== |
==আবকাঠামো== |
||
চারকোণা কুতুব মসজিদের ৪টি কোণেই রয়েছে ৪টি বুরুজ যা অষ্টভূজাকৃতি। এটি উত্তর-দক্ষিণ দিকে লম্বা ও পূর্ব-পশ্চিমে প্রশস্ত। অষ্টভূজাকৃতি বুরুজের উপর রয়েছে ৪টি মিনার। এছাড়াও মসজিদটিতে রয়েছৈ মোট ৫টি গম্বুজ। পশ্চিম দেয়াল ব্যতীত এর তিনটি দেয়ালেই প্রবেশপথ রয়েছে মোট ৫টি যার মধ্যে পূর্বে রয়েছ ৩টি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| |
চারকোণা কুতুব মসজিদের ৪টি কোণেই রয়েছে ৪টি বুরুজ যা অষ্টভূজাকৃতি। এটি উত্তর-দক্ষিণ দিকে লম্বা ও পূর্ব-পশ্চিমে প্রশস্ত। অষ্টভূজাকৃতি বুরুজের উপর রয়েছে ৪টি মিনার। এছাড়াও মসজিদটিতে রয়েছৈ মোট ৫টি গম্বুজ। পশ্চিম দেয়াল ব্যতীত এর তিনটি দেয়ালেই প্রবেশপথ রয়েছে মোট ৫টি যার মধ্যে পূর্বে রয়েছ ৩টি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bd-pratidin.com/editorial/2016/01/24/122769|শিরোনাম=কুতুব মসজিদ - বাংলাদেশ প্রতিদিন|প্রথমাংশ=Bangladesh|শেষাংশ=Pratidin|প্রকাশক=}}</ref> |
||
কুতুব মসজিদের বাইরের দেয়ালে বিভিন্ন নকশা করা রয়েছে। সুলতানী আমলের এ মসজিদটির ছাদের কার্নিশ বক্রাকার। তৎকালীন ময়মনসিং অঞ্চলের এটিই টিকে থাকা সুলতানী আমলের সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ বলে ধারণা করা হয়। |
কুতুব মসজিদের বাইরের দেয়ালে বিভিন্ন নকশা করা রয়েছে। সুলতানী আমলের এ মসজিদটির ছাদের কার্নিশ বক্রাকার। তৎকালীন ময়মনসিং অঞ্চলের এটিই টিকে থাকা সুলতানী আমলের সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ বলে ধারণা করা হয়। |
||
৬৫ নং লাইন: | ৬৫ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
{{ |
{{স্থানাঙ্ক|24.279117|N|91.110876|E|display=title}} |
||
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Qutub Mosque}} |
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Qutub Mosque}} |
||
{{ঢাকা বিভাগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা}} |
{{ঢাকা বিভাগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা}} |
১৪:৫৬, ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কুতুব মসজিদ | |
---|---|
ধরন | প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন |
অবস্থান | অষ্টগ্রাম |
অঞ্চল | কিশোরগঞ্জ জেলা |
মালিক | বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর |
সূত্র নং | BD-C-26-69 |
কুতুব মসজিদ বা কুতুব শাহ মসজিদ কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও বাংলাদেশের একটি প্রাচীন মসজিদ। মসজিদটি সুলতানী আমলে নির্মিত বলে ধারণা করা হয়।
ইতিহাস
কুতুব মসজিদটি আবিষ্কারের সময় এটিতে কোন শিলালিপি পাওয়া যায়নি বলে এর সঠিক নির্মাণকাল সম্পর্কে তেমন ধারণা পাওয়া যায় না। তবে স্থাপত্য রীতি ও আন্যান্য দিক বিবেচনা করে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ ধারণা করেন এটি ১৬শ শতকে সুলতানী আমলে নির্মাণ করা হয়েছে।[১] মসজিদটির পাশেই একটি কবর রয়েছে যা কুতুব শাহ-এর বলে ধরণা করা হয়ে থাকে। তার নামানুসারে মসজিদটিকে কুতুব মসজিদ বা কুতুব শাহ মসজিদ বলে ডাকা হয়। ১৯০৯ সালে তৎকালীন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষিত হিসেবে নথিভুক্ত করে।[২]
আবকাঠামো
চারকোণা কুতুব মসজিদের ৪টি কোণেই রয়েছে ৪টি বুরুজ যা অষ্টভূজাকৃতি। এটি উত্তর-দক্ষিণ দিকে লম্বা ও পূর্ব-পশ্চিমে প্রশস্ত। অষ্টভূজাকৃতি বুরুজের উপর রয়েছে ৪টি মিনার। এছাড়াও মসজিদটিতে রয়েছৈ মোট ৫টি গম্বুজ। পশ্চিম দেয়াল ব্যতীত এর তিনটি দেয়ালেই প্রবেশপথ রয়েছে মোট ৫টি যার মধ্যে পূর্বে রয়েছ ৩টি।[৩]
কুতুব মসজিদের বাইরের দেয়ালে বিভিন্ন নকশা করা রয়েছে। সুলতানী আমলের এ মসজিদটির ছাদের কার্নিশ বক্রাকার। তৎকালীন ময়মনসিং অঞ্চলের এটিই টিকে থাকা সুলতানী আমলের সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ বলে ধারণা করা হয়।
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
- ↑ "কুতুব মসজিদ - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ http://dhakatimes.com.bd/2014/08/29/50636/historical-qutb-mosque/
- ↑ Pratidin, Bangladesh। "কুতুব মসজিদ - বাংলাদেশ প্রতিদিন"।