পশ্চিমা রাষ্ট্রে হিন্দুধর্ম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পশ্চিমে হিন্দুধর্ম
(উপর থেকে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে) ফ্লাশিং, কুইন্স, নিউ ইয়র্ক সিটিতে গণেশ মন্দির, পশ্চিম গোলার্ধের প্রাচীনতম হিন্দু মন্দির; রাশিয়ায় রথযাত্রা; _ ২০১৩ সালের মার্চ মাসে উটাহ কাউন্টির শ্রী শ্রী রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে হোলি উৎসব; সচিনন্দন স্বামীর ছবি
মোট জনসংখ্যা
আনু.৬৮ লাখবৃদ্ধি
(মোট জনসংখ্যার ০.৪৯%)[১][২]
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র3,310,000
যুক্তরাজ্য যুক্তরাজ্য1,021,000
কানাডা কানাডা828,195
অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া684,002
ইতালি ইতালি180,000
নেদারল্যান্ডস নেদারল্যান্ডস160,000
ফ্রান্স ফ্রান্স150,000
জার্মানি জার্মানি130,000
নিউজিল্যান্ড নিউজিল্যান্ড123,534
সুইজারল্যান্ড সুইজারল্যান্ড50,000
স্পেন স্পেন40,000
ডেনমার্ক ডেনমার্ক30,000
বেলজিয়াম বেলজিয়াম10,000
ধর্ম
হিন্দুধর্ম
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
বেশিরভাগই ধর্মান্তরিত এবং
অভিবাসী হিন্দুদের দ্বারা অনুসরণ করে
মার্কিন হিন্দু,
ইউরোপীয় হিন্দু,
অস্ট্রেলিয়ান হিন্দু,
কানাডিয়ান হিন্দু,
ইত্যাদি
ধর্মগ্রন্থ
ভগবদ্গীতা এবং বেদ
ভাষা
  • পবিত্র ভাষা:[৩]
প্রধান কথ্য ভাষা:

উনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে পশ্চিমা বিশ্বে হিন্দুধর্মের বিস্তার ঘটে। একাডেমিক স্তরে ধর্মীয় অধ্যয়ন এবং প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় আগ্রহের জন্য হিন্দুধর্ম এখানে বেশ জনপ্রিয় হয়। আংশিক ভাবে অভিবাসনের কারণে এবং আংশিকভাবে ধর্মান্তরের কারণে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরেই হিন্দুধর্ম পশ্চিমা দেশগুলিতে একটি ধর্মীয় সংখ্যালঘু ধর্ম হিসাবে উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। পরবর্তীটি বিশেষ করে ১৯৬০ থেকে ১৯৭০ এর দশকের প্রতি-সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটে উল্লেখ যোগ্য হিন্দু বৃদ্ধি পায়। হিন্দুধর্ম-অনুপ্রাণিত নতুন ধর্মীয় আন্দোলন কখনও কখনও " নব্য-হিন্দু" বা "এক্সপোর্ট হিন্দুত্ব" নামেও পরিচিত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

পশ্চিমা দেশগুলিতে হিন্দু অভিবাসন[সম্পাদনা]

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে হিন্দুধর্ম থেকে প্রাপ্ত উপাদান[সম্পাদনা]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Hindu by country"globalreligiousfuture.org। ২৪ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০২২ 
  2. "ISCKON followers in the western world"krishna.org 
  3. Johnson, Todd M.; Grim, Brian J. (২০১৩)। The World's Religions in Figures: An Introduction to International Religious Demography (পিডিএফ)। Hoboken, NJ: Wiley-Blackwell। পৃষ্ঠা 10। ২০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]