অ্যাঙ্গোলা জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | বৃহদাকার কৃষ্ণবর্ণ হরিণ | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | অ্যাঙ্গোলীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | পেদ্রো | ||
অধিনায়ক | দিয়ালমা কাম্পোস | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ফ্লাভিও আমাদো (৯১) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | আকোয়া (৩৯) | ||
মাঠ | ১১ই নভেম্বর স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | ANG | ||
ওয়েবসাইট | faf | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১১৭ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ৪৫ (জুলাই ২০০০) | ||
সর্বনিম্ন | ১৪৭ (মার্চ ২০১৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৫০ (সেপ্টেম্বর–অক্টোবর ২০০৬) | ||
সর্বনিম্ন | ১৬০ (সেপ্টেম্বর ২০১৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
কঙ্গো ৩–২ অ্যাঙ্গোলা (ব্রাজাভিল, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র; ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
অ্যাঙ্গোলা ৭–১ সোয়াজিল্যান্ড (লুয়ান্ডা, অ্যাঙ্গোলা; ২৩ এপ্রিল ২০০০) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
পর্তুগাল ৬–০ অ্যাঙ্গোলা (লিসবন, পর্তুগাল; ২৩ মার্চ ১৯৮৯) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৬ | ||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ৮ (১৯৯৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০০৮, ২০১০) |
অ্যাঙ্গোলা জাতীয় ফুটবল দল (পর্তুগিজ: Seleção nacional de futebol de Angola, ইংরেজি: Angola national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে অ্যাঙ্গোলার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম অ্যাঙ্গোলার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা অ্যাঙ্গোলীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৮০ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৭৬ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, অ্যাঙ্গোলা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের ব্রাজাভিলে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে অ্যাঙ্গোলা কঙ্গোর কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৪৮,৫০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ১১ই নভেম্বর স্টেডিয়ামে বৃহদাকার কৃষ্ণবর্ণ হরিণ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় অ্যাঙ্গোলার রাজধানী লুয়ান্ডায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন পেদ্রো এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ফারেন্সের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় দিয়ালমা কাম্পোস।
অ্যাঙ্গোলা এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে অ্যাঙ্গোলা এপর্যন্ত ৮ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০০৮ এবং ২০১০ আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো।
মানুচো, ফ্লাভিও আমাদো, আকোয়া, পাওলো হোর্হে এবং দিয়ালমা কাম্পোসের মতো খেলোয়াড়গণ অ্যাঙ্গোলার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০০ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে অ্যাঙ্গোলা তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৪৫তম) অর্জন করে এবং ২০১৭ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৪৭তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অ্যাঙ্গোলার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫০তম (যা তারা ২০০৬ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৬০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১১৫ | নামিবিয়া | ১১৬৮.৩৮ | |
১১৬ | উত্তর কোরিয়া | ১১৬৮.১২ | |
১১৭ | অ্যাঙ্গোলা | ১১৬৮.০৫ | |
১১৮ | টোগো | ১১৬৫.৭৪ | |
১১৯ | কোমোরোস | ১১৫৬.৪৫ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১০০ | ১ | সিরিয়া | ১৪১৭ |
১০১ | ৮ | গিনি-বিসাউ | ১৪১০ |
১০২ | অ্যাঙ্গোলা | ১৪০৯ | |
১০২ | ১৯ | এল সালভাদোর | ১৪০৯ |
১০৪ | ৯ | ফিলিস্তিন | ১৪০৮ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | পর্তুগালের অংশ ছিল | পর্তুগালের অংশ ছিল | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | ||||||||
১৯৯০ | ৮ | ২ | ৩ | ৩ | ৮ | ৮ | |||||||||
১৯৯৪ | ৫ | ১ | ২ | ২ | ৩ | ৪ | |||||||||
১৯৯৮ | ৮ | ৪ | ৪ | ০ | ১২ | ৫ | |||||||||
২০০২ | ১০ | ৫ | ৪ | ১ | ১৯ | ১০ | |||||||||
২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ২৩তম | ৩ | ০ | ২ | ১ | ১ | ২ | ১২ | ৭ | ৩ | ২ | ১৫ | ৯ | |
২০১০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ৩ | ১ | ২ | ১১ | ৮ | ||||||||
২০১৪ | ৬ | ১ | ৪ | ১ | ৭ | ৫ | |||||||||
২০১৮ | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৪ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ১/২১ | ৩ | ০ | ২ | ১ | ১ | ২ | ৬১ | ২৪ | ২২ | ১৫ | ৭৯ | ৫৭ |
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (পর্তুগিজ)
- ফিফা-এ অ্যাঙ্গোলা জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- ক্যাফ-এ অ্যাঙ্গোলা জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)