বিষয়বস্তুতে চলুন

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বহিঃসংযোগ: বহিসংযোগ যোগ।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৯৭ নং লাইন: ২৯৭ নং লাইন:
* [https://www.iedcr.gov.bd/index.php/component/content/article/73-ncov-2019 করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি], [[রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট]]
* [https://www.iedcr.gov.bd/index.php/component/content/article/73-ncov-2019 করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি], [[রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট]]
* [http://corona.gov.bd/ করোনা নিয়ে ওয়েবসাইট], বাংলাদেশ সরকার
* [http://corona.gov.bd/ করোনা নিয়ে ওয়েবসাইট], বাংলাদেশ সরকার

* [https://m.youtube.com/watch?v=4pRKyEetChc কিভাবে ঘরে বসেই ব্যক্তিগত নিরাপত্তার উপকরণ (PPE) বানাবেন](ভিডিও){{en}}
*[https://m.youtube.com/HHUrSX2cJyA ৫ টি সহজ ধাপ অনুসরণ করে নিজেই বানিয়ে ফেলুন আপনার ফেস শিল্ড](ভিডিও){{en}}
* [https://m.youtube.com/6ZabIN-Ifbc ঘরের সাধারণ জিনিস দিয়েই বানিয়ে ফেলুন ফেস শিল্ড](ভিডিও){{en}}




{{২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী}}
{{২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী}}

২২:২৪, ২৬ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

২০২০-এ বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী
রোগকোভিড-১৯
ভাইরাসের প্রজাতিসার্স-কোভি-২
স্থানবাংলাদেশ
প্রথম সংক্রমণের ঘটনাঢাকা
আগমনের তারিখ৭ মার্চ ২০২০
(৪ বছর, ৪ মাস, ৩ সপ্তাহ ও ২ দিন)
উৎপত্তিউহান, চীন (সম্ভাব্য বাদুড় বা বনরুই হতে)
নিশ্চিত আক্রান্ত৪৪
সুস্থ১১
মৃত্যু
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
http://result.dpe.gov.bd

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী নিবন্ধটি ২০২০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক ঘোষণাকৃত করোনাভাইরাসঘটিত মহামারি ব্যাধির প্রভাব সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।

ঘটনাক্রম

কোভিড-১৯ - বাংলাদেশ  ()
     মৃত্যু        সুস্থ        আক্রান্ত

মার্চ মার্চ এপ্রিল এপ্রিল মে মে জুন জুন জুলাই জুলাই আগস্ট আগস্ট সেপ্টে সেপ্টে অক্টো অক্টো নভে নভে ডিসে ডিসে জানু জানু ফেব্রু ফেব্রু গত ১৫ দিনে গত ১৫ দিনে

তারিখ
আক্রান্তের সংখ্যা
মৃত্যুর সংখ্যা
২০২০-০৩-০৮ (প্র.না.)
(=)
২০২০-০৩-১৫ (+২)
২০২০-০৩-১৬ (+৩)
২০২০-০৩-১৭ ১০(+২)
২০২০-০৩-১৮ ১৪(+৪) (প্র.না.)
২০২০-০৩-১৯ ১৭(+৩) (=)
২০২০-০৩-২০ ২০(+৩) (=)
২০২০-০৩-২১ ২৪(+৪) (+১)
২০২০-০৩-২২ ২৭(+৩) (=)
২০২০-০৩-২৩ ৩৩(+৬) (=)
২০২০-০৩-২৪
৩৯(+৬) (=)
২০২০-০৩-২৫
৩৯(=) (=)
২০২০-০৩-২৬
৪৪(+৫) (=)
২০২০-০৩-২৭
৪৮(+৪) (=)
২০২০-০৩-২৮
৪৮(=) (=)
২০২০-০৩-২৯ ৪৮(=) (+৩)
২০২০-০৩-৩০
৪৯(+১) (=)
২০২০-০৩-৩১ ৫১(+২) (=)
২০২০-০৪-০১ ৫৪(+৩) (+১)
২০২০-০৪-০২ ৫৬(+২) (=)
২০২০-০৪-০৩
৬১(+৫) (=)
২০২০-০৪-০৪
৭০(+৯) (+২)
২০২০-০৪-০৫
৮৮(+১৮) (+১)
২০২০-০৪-০৬
১২৩(+৩৫) ১২(+৩)
২০২০-০৪-০৭
১৬৪(+৪১) ১৭(+৫)
২০২০-০৪-০৮
২১৮(+৫৪) ২০(+৩)
২০২০-০৪-০৯
৩৩০(+১১২) ২১(+১)
২০২০-০৪-১০
৪২৪(+৯৪) ২৭(+৬)
২০২০-০৪-১১
৪৮২(+৫৮) ৩০(+৩)
২০২০-০৪-১২
৬২১(+১৩৯) ৩৪(+৪)
২০২০-০৪-১৩
৮০৩(+১৮২) ৩৯(+৫)
২০২০-০৪-১৪
১,০১২(+২০৯) ৪৬(+৭)
২০২০-০৪-১৫
১,২৮০(+২৬৮) ৫০(+৪)
২০২০-০৪-১৬
১,৫৭২(+২৯২) ৬০(+১০)
২০২০-০৪-১৭
১,৮৩৮(+২৬৬) ৭৫(+১৫)
২০২০-০৪-১৮
২,১৪৪(+৩০৬) ৮৪(+৯)
২০২০-০৪-১৯
২,৪৫৬(+৩১২) ৯১(+৭)
২০২০-০৪-২০
২,৯৪৮(+৪৯২) ১০১(+১০)
২০২০-০৪-২১
৩,৩৮২(+৪৩৪) ১১০(+৯)
২০২০-০৪-২২
৩,৭৭২(+৩৯০) ১২০(+১০)
২০২০-০৪-২৩
৪,১৮৬(+৪১৪) ১২৭(+৭)
২০২০-০৪-২৪
৪,৬৮৯(+৫০৩) ১৩১(+৪)
২০২০-০৪-২৫
৪,৯৯৮(+৩০৯) ১৪০(+৯)
২০২০-০৪-২৬
৫,৪১৬(+৪১৮) ১৪৫(+৫)
২০২০-০৪-২৭
৫,৯১৩(+৪৯৭) ১৫২(+৭)
২০২০-০৪-২৮
৬,৪৬২(+৫৪৯) ১৫৫(+৩)
২০২০-০৪-২৯
৭,১০৩(+৬৪১) ১৬৩(+৮)
২০২০-০৪-৩০
৭,৬৬৭(+৫৬৪) ১৬৮(+৫)
২০২০-০৫-০১
৮,২৩৮(+৫৭১) ১৭০(+২)
২০২০-০৫-০২
৮,৭৯০(+৫৫২) ১৭৫(+৫)
২০২০-০৫-০৩
৯,৪৫৫(+৬৬৫) ১৭৭(+২)
২০২০-০৫-০৪
১০,১৪৩(+৬৮৮) ১৮২(+৫)
২০২০-০৫-০৫
১০,৯২৯(+৭৮৬) ১৮৩(+১)
২০২০-০৫-০৬
১১,৭১৯(+৭৯০) ১৮৬(+৩)
২০২০-০৫-০৭
১২,৪২৫(+৭০৬) ১৯৯(+১৩)
২০২০-০৫-০৮
১৩,১৩৪(+৭০৯) ২০৬(+৭)
২০২০-০৫-০৯
১৩,৭৭০(+৬৩৬) ২১৪(+৮)
২০২০-০৫-১০
১৪,৬৫৭(+৮৮৭) ২২৮(+১৪)
২০২০-০৫-১১
১৫,৬৯১(+১,০৩৪) ২৩৯(+১১)
২০২০-০৫-১২
১৬,৬৬০(+৯৬৯) ২৫০(+১১)
২০২০-০৫-১৩
১৭,৮২২(+১,১৬২) ২৬৯(+১৯)
২০২০-০৫-১৪
১৮,৮৬৩(+১,০৪১) ২৮৩(+১৪)
২০২০-০৫-১৫
২০,০৬৫(+১,২০২) ২৯৮(+১৫)
২০২০-০৫-১৬
২০,৯৯৫(+৯৩০) ৩১৪(+১৬)
২০২০-০৫-১৭
২২,২৬৮(+১,২৭৩) ৩২৮(+১৪)
২০২০-০৫-১৮
২৩,৮৭০(+১,৬০২) ৩৪৯(+২১)
২০২০-০৫-১৯
২৫,১২১(+১,২৫১) ৩৭০(+২১)
২০২০-০৫-২০
২৬,৭৩৮(+১,৬১৭) ৩৮৬(+১৬)
২০২০-০৫-২১
২৮,৫১১(+১,৭৭৩) ৪০৮(+২২)
২০২০-০৫-২২
৩০,২০৫(+১,৬৯৪) ৪৩২(+২৪)
২০২০-০৫-২৩
৩২,০৭৮(+১,৮৭৩) ৪৫২(+২০)
২০২০-০৫-২৪
৩৩,৬১০(+১,৫৩২) ৪৮০(+২৮)
২০২০-০৫-২৫
৩৫,৫৮৫(+১,৯৭৫) ৫০১(+২১)
২০২০-০৫-২৬
৩৬,৭৫১(+১,১৬৬) ৫২২(+২১)
২০২০-০৫-২৭
৩৮,২৯২(+১,৫৪১) ৫৪৪(+২২)
২০২০-০৫-২৮
৪০,৩২১(+২,০২৯) ৫৫৯(+১৫)
২০২০-০৫-২৯
৪২,৮৪৪(+২,৫২৩) ৫৮২(+২৩)
২০২০-০৫-৩০
৪৪,৬০৮(+১,৭৬৪) ৬১০(+২৮)
২০২০-০৫-৩১
৪৭,১৫৩(+২,৫৪৫) ৬৫০(+৪০)
২০২০-০৬-০১
৪৯,৫৩৪(+২,৩৮১) ৬৭২(+২২)
২০২০-০৬-০২
৫২,৪৪৫(+২,৯১১) ৭০৯(+৩৭)
২০২০-০৬-০৩
৫৫,১৪০(+২,৬৯৫) ৭৪৬(+৩৭)
২০২০-০৬-০৪
৫৭,৫৬৩(+২,৪২৩) ৭৮১(+৩৫)
২০২০-০৬-০৫
৬০,৩৯১(+২,৮২৮) ৮১১(+৩০)
২০২০-০৬-০৬
৬৩,০২৬(+২,৬৩৫) ৮৪৬(+৩৫)
২০২০-০৬-০৭
৬৫,৭৬৯(+২,৭৪৩) ৮৮৮(+৪২)
২০২০-০৬-০৮
৬৮,৫০৪(+২,৭৩৫) ৯৩০(+৪২)
২০২০-০৬-০৯
৭১,৬৭৫(+৩,১৭১) ৯৭৫(+৪৫)
২০২০-০৬-১০
৭৪,৮৬৫(+৩,১৯০) ১,০১২(+৩৭)
২০২০-০৬-১১
৭৮,০৫২(+৩,১৮৭) ১,০৪৯(+৩৭)
২০২০-০৬-১২
৮১,৫২৩(+৩,৪৭১) ১,০৯৫(+৪৬)
২০২০-০৬-১৩
৮৪,৩৭৯(+২,৮৫৬) ১,১৩৯(+৪৪)
২০২০-০৬-১৪
৮৭,৫২০(+৩,১৪১) ১,১৭১(+৩২)
২০২০-০৬-১৫
৯০,৬১৯(+৩,০৯৯) ১,২০৯(+৩৮)
২০২০-০৬-১৬
৯৪,৪৮১(+৩,৮৬২) ১,২৬২(+৫৩)
২০২০-০৬-১৭
৯৮,৪৮৯(+৪,০০৮) ১,৩০৫(+৪৩)
২০২০-০৬-১৮
১,০২,২৯২(+৩,৮০৩) ১,৩৪৩(+৩৮)
২০২০-০৬-১৯
১,০৫,৫৩৫(+৩,২৪৩) ১,৩৮৮(+৪৫)
২০২০-০৬-২০
১,০৮,৭৭৫(+৩,২৪০) ১,৪২৫(+৩৭)
২০২০-০৬-২১
১,১২,৩০৬(+৩,৫৩১) ১,৪৬৪(+৩৯)
২০২০-০৬-২২
১,১৫,৭৮৬(+৩,৪৮০) ১,৫০২(+৩৮)
২০২০-০৬-২৩
১,১৯,১৯৮(+৩,৪১২) ১,৫৪৫(+৪৩)
২০২০-০৬-২৪
১,২২,৬৬০(+৩,৪৬২) ১,৫৮২(+৩৭)
২০২০-০৬-২৫
১,২৬,৬০৬(+৩,৯৪৬) ১,৬২১(+৩৯)
২০২০-০৬-২৬
১,৩০,৪৭৪(+৩,৮৬৮) ১,৬৬১(+৪০)
২০২০-০৬-২৭
১,৩৩,৯৭৮(+৩,৫০৪) ১,৬৯৫(+৩৪)
২০২০-০৬-২৮
১,৩৭,৭৮৭(+৩,৮০৯) ১,৭৩৮(+৪৩)
২০২০-০৬-২৯
১,৪১,৮০১(+৪,০১৪) ১,৭৮৩(+৪৫)
২০২০-০৬-৩০
১,৪৫,৪৮৩(+৩,৬৮২) ১,৮৪৭(+৬৪)
২০২০-০৭-০১
১,৪৯,২৫৮(+৩,৭৭৫) ১,৮৮৮(+৪১)
২০২০-০৭-০২
১,৫৩,২৭৭(+৪,০১৯) ১,৯২৬(+৩৮)
২০২০-০৭-০৩
১,৫৬,৩৯১(+৩,১১৪) ১,৯৬৮(+৪২)
২০২০-০৭-০৪
১,৫৯,৬৭৯(+৩,২৮৮) ১,৯৯৭(+২৯)
২০২০-০৭-০৫
১,৬২,৪১৭(+২,৭৩৮) ২,০৫২(+৫৫)
২০২০-০৭-০৬
১,৬৫,৬১৮(+৩,২০১) ২,০৯৬(+৪৪)
২০২০-০৭-০৭
১,৬৮,৬৪৫(+৩,০২৭) ২,১৫১(+৫৫)
২০২০-০৭-০৮
১,৭২,১৩৪(+৩,৪৮৯) ২,১৯৭(+৪৬)
২০২০-০৭-০৯
১,৭৫,৪৯৪(+৩,৩৬০) ২,২৩৮(+৪১)
২০২০-০৭-১০
১,৭৮,৪৪৩(+২,৯৪৯) ২,২৭৫(+৩৭)
২০২০-০৭-১১
১,৮১,১২৯(+২,৬৮৬) ২,৩০৫(+৩০)
২০২০-০৭-১২
১,৮৩,৭৯৫(+২,৬৬৬) ২,৩৫২(+৪৭)
২০২০-০৭-১৩
১,৮৬,৮৯৪(+৩,০৯৯) ২,৩৯১(+৩৯)
২০২০-০৭-১৪
১,৯০,০৫৭(+৩,১৬৩) ২,৪২৪(+৩৩)
২০২০-০৭-১৫
১,৯৩,৫৯০(+৩,৫৩৩) ২,৪৫৭(+৩৩)
২০২০-০৭-১৬
১,৯৬,৩২৩(+২,৭৩৩) ২,৪৯৬(+৩৯)
২০২০-০৭-১৭
১,৯৯,৩৫৭(+৩,০৩৪) ২,৫৪৭(+৫১)
২০২০-০৭-১৮
২,০২,০৬৬(+২,৭০৯) ২,৫৮১(+৩৪)
২০২০-০৭-১৯
২,০৪,৫২৫(+২,৪৫৯) ২,৬১৮(+৩৭)
২০২০-০৭-২০
২,০৭,৪২০(+২,৮৯৫) ২,৬৫৯(+৪১)
২০২০-০৭-২১
২,১০,৫২৫(+৩,১০৫) ২,৭০৯(+৫০)
২০২০-০৭-২২
২,১৩,২৫৪(+২,৭২৯) ২,৭৫১(+৪২)
২০২০-০৭-২৩
২,১৬,১১০(+২,৮৫৬) ২,৮০১(+৫০)
২০২০-০৭-২৪
২,১৮,৬৫৮(+২,৫৪৮) ২,৮৩৬(+৩৫)
২০২০-০৭-২৫
২,২১,১৭৮(+২,৫২০) ২,৮৭৪(+৩৮)
২০২০-০৭-২৬
২,২৩,৪৫৩(+২,২৭৫) ২,৯২৮(+৫৪)
২০২০-০৭-২৭
২,২৬,২২৫(+২,৭৭২) ২,৯৬৫(+৩৭)
২০২০-০৭-২৮
২,২৯,১৮৫(+২,৯৬০) ৩,০০০(+৩৫)
২০২০-০৭-২৯
২,৩২,১৯৪(+৩,০০৯) ৩,০৩৫(+৩৫)
২০২০-০৭-৩০
২,৩৪,৮৮৯(+২,৬৯৫) ৩,০৮৩(+৪৮)
২০২০-০৭-৩১
২,৩৭,৬৬১(+২,৭৭২) ৩,১১১(+২৮)
২০২০-০৮-০১
২,৩৯,৭৪০(+২,০৭৯) ৩,১৩২(+২১)
২০২০-০৮-০২
২,৪০,৭৪৬(+১,০০৬) ৩,১৫৪(+২২)
২০২০-০৮-০৩
২,৪২,১০২(+১,৩৫৬) ৩,১৮৪(+৩০)
২০২০-০৮-০৪
২,৪৪,০২০(+১,৯১৮) ৩,২৩৪(+৫০)
২০২০-০৮-০৫
২,৪৬,৬৭৪(+২,৬৫৪) ৩,২৬৭(+৩৩)
২০২০-০৮-০৬
২,৪৯,২০৪(+২,৫৩০) ৩,৩০৬(+৩৯)
২০২০-০৮-০৭
২,৫২,৫০২(+৩,২৯৮) ৩,৩৩৩(+২৭)
২০২০-০৮-০৮
২,৫৫,১১৩(+২,৬১১) ৩,৩৬৫(+৩২)
২০২০-০৮-০৯
২,৫৭,৬০০(+২,৪৮৭) ৩,৩৯৯(+৩৪)
২০২০-০৮-১০
২,৬০,৫০৭(+২,৯০৭) ৩,৪৩৮(+৩৯)
২০২০-০৮-১১
২,৬৩,৫০৩(+২,৯৯৬) ৩,৪৭১(+৩৩)
২০২০-০৮-১২
২,৬৬,৪৯৮(+২,৯৯৫) ৩,৫১৩(+৪২)
২০২০-০৮-১৩
২,৬৯,১১৫(+২,৬১৭) ৩,৫৫৭(+৪৪)
২০২০-০৮-১৪
২,৭১,৮৮১(+২,৭৬৬) ৩,৫৯১(+৩৪)
২০২০-০৮-১৫
২,৭৪,৫২৫(+২,৬৪৪) ৩,৬২৫(+৩৪)
২০২০-০৮-১৬
২,৭৬,৫৪৯(+২,০২৪) ৩,৬৫৭(+৩২)
২০২০-০৮-১৭
২,৭৯,১৪৪(+২,৫৯৫) ৩,৬৯৪(+৩৭)
২০২০-০৮-১৮
২,৮২,৩৪৪(+৩,২০০) ৩,৭৪০(+৪৬)
২০২০-০৮-১৯
২,৮৫,০৯১(+২,৭৪৭) ৩,৭৮১(+৪১)
২০২০-০৮-২০
২,৮৭,৯৫৯(+২,৮৬৮) ৩,৮২২(+৪১)
২০২০-০৮-২১
২,৯০,৩৬০(+২,৪০১) ৩,৮৬১(+৩৯)
২০২০-০৮-২২
২,৯২,৬২৫(+২,২৬৫) ৩,৯০৭(+৪৬)
২০২০-০৮-২৩
২,৯৪,৫৯৮(+১,৯৭৩) ৩,৯৪১(+৩৪)
২০২০-০৮-২৪
২,৯৭,০৮৩(+২,৪৮৫) ৩,৯৮৩(+৪২)
২০২০-০৮-২৫
২,৯৯,৬২৮(+২,৫৪৫) ৪,০২৮(+৪৫)
২০২০-০৮-২৬
৩,০২,১৪৭(+২,৫১৯) ৪,০৮২(+৫৪)
২০২০-০৮-২৭
৩,০৪,৫৮৩(+২,৪৩৬) ৪,১২৭(+৪৫)
২০২০-০৮-২৮
৩,০৬,৭৯৪(+২,২১১) ৪,১৭৪(+৪৭)
২০২০-০৮-২৯
৩,০৮,৯২৫(+২,১৩১) ৪,২০৬(+৩২)
২০২০-০৮-৩০
৩,১০,৮২২(+১,৮৯৭) ৪,২৪৮(+৪২)
২০২০-০৮-৩১
৩,১২,৯৯৬(+২,১৭৪) ৪,২৮১(+৩৩)
২০২০-০৯-০১
৩,১৪,৯৪৬(+১,৯৫০) ৪,৩১৬(+৩৫)
২০২০-০৯-০২
৩,১৭,৫২৮(+২,৫৮২) ৪,৩৫১(+৩৫)
২০২০-০৯-০৩
৩,১৯,৬৮৬(+২,১৫৮) ৪,৩৮৩(+৩২)
২০২০-০৯-০৪
৩,২১,৬১৫(+১,৯২৯) ৪,৪১২(+২৯)
২০২০-০৯-০৫
৩,২৩,৫৬৫(+১,৯৫০) ৪,৪৪৭(+৩৫)
২০২০-০৯-০৬
৩,২৫,১৫৭(+১,৫৯২) ৪,৪৭৯(+৩২)
২০২০-০৯-০৭
৩,২৭,৩৫৯(+২,২০২) ৪,৫১৬(+৩৭)
২০২০-০৯-০৮
৩,২৯,২৫১(+১,৮৯২) ৪,৫৫২(+৩৬)
২০২০-০৯-০৯
৩,৩১,০৭৮(+১,৮২৭) ৪,৫৯৩(+৪১)
২০২০-০৯-১০
৩,৩২,৯৭০(+১,৮৯২) ৪,৬৩৪(+৪১)
২০২০-০৯-১১
৩,৩৪,৭৬২(+১,৭৯২) ৪,৬৬৮(+৩৪)
২০২০-০৯-১২
৩,৩৬,০৪৪(+১,২৮২) ৪,৭০২(+৩৪)
২০২০-০৯-১৩
৩,৩৭,৫২০(+১,৪৭৬) ৪,৭৩৩(+৩১)
২০২০-০৯-১৪
৩,৩৯,৩৩২(+১,৮১২) ৪,৭৫৯(+২৬)
২০২০-০৯-১৫
৩,৪১,০৫৬(+১,৭২৪) ৪,৮০২(+৪৩)
২০২০-০৯-১৬
৩,৪২,৬৭১(+১,৬১৫) ৪,৮২৩(+২১)
২০২০-০৯-১৭
৩,৪৪,২৬৪(+১,৫৯৩) ৪,৮৫৯(+৩৬)
২০২০-০৯-১৮
৩,৪৫,৮০৫(+১,৫৪১) ৪,৮৮১(+২২)
২০২০-০৯-১৯
৩,৪৭,৩৭২(+১,৫৬৭) ৪,৯১৩(+৩২)
২০২০-০৯-২০
৩,৪৮,৯১৮(+১,৫৪৬) ৪,৯৩৯(+২৬)
২০২০-০৯-২১
৩,৫০,৬২১(+১,৭০৩) ৪,৯৭৯(+৪০)
২০২০-০৯-২২
৩,৫২,১৭৮(+১,৫৫৭) ৫,০০৭(+২৮)
২০২০-০৯-২৩
৩,৫৩,৮৪৪(+১,৬৬৬) ৫,০৪৪(+৩৭)
২০২০-০৯-২৪
৩,৫৫,৩৮৪(+১,৫৪০) ৫,০৭২(+২৮)
২০২০-০৯-২৫
৩,৫৬,৭৬৭(+১,৩৮৩) ৫,০৯৩(+২১)
২০২০-০৯-২৬
৩,৫৭,৮৭৩(+১,১০৬) ৫,১২৯(+৩৬)
২০২০-০৯-২৭
৩,৫৯,১৪৮(+১,২৭৫) ৫,১৬১(+৩২)
২০২০-০৯-২৮
৩,৬০,৫৫৫(+১,৪০৭) ৫,১৯৩(+৩২)
২০২০-০৯-২৯
৩,৬২,০৪৩(+১,৪৮৮) ৫,২১৯(+২৬)
২০২০-০৯-৩০
৩,৬৩,৪৭৯(+১,৪৩৬) ৫,২৫১(+৩২)
২০২০-১০-০১
৩,৬৪,৯৮৭(+১,৫০৮) ৫,২৭২(+২১)
২০২০-১০-০২
৩,৬৬,৩৮৩(+১,৩৯৬) ৫,৩০৫(+৩৩)
২০২০-১০-০৩
৩,৬৭,৫৬৫(+১,১৮২) ৫,৩২৫(+২০)
২০২০-১০-০৪
৩,৬৮,৬৯০(+১,১২৫) ৫,৩৪৮(+২৩)
২০২০-১০-০৫
৩,৭০,১৩২(+১,৪৪২) ৫,৩৭৫(+২৭)
২০২০-১০-০৬
৩,৭১,৬৩১(+১,৪৯৯) ৫,৪০৫(+৩০)
২০২০-১০-০৭
৩,৭৩,১৫১(+১,৫২০) ৫,৪৪০(+৩৫)
২০২০-১০-০৮
৩,৭৪,৫৯২(+১,৪৪১) ৫,৪৬০(+২০)
২০২০-১০-০৯
৩,৭৫,৮৭০(+১,২৭৮) ৫,৪৭৭(+১৭)
২০২০-১০-১০
৩,৭৭,০৭৩(+১,২০৩) ৫,৫০০(+২৩)
২০২০-১০-১১
৩,৭৮,২৬৬(+১,১৯৩) ৫,৫২৪(+২৪)
২০২০-১০-১২
৩,৭৯,৭৩৮(+১,৪৭২) ৫,৫৫৫(+৩১)
২০২০-১০-১৩
৩,৮১,২৭৫(+১,৫৩৭) ৫,৫৭৭(+২২)
২০২০-১০-১৪
৩,৮২,৯৫৯(+১,৬৮৪) ৫,৫৯৩(+১৬)
২০২০-১০-১৫
৩,৮৪,৫৫৯(+১,৬০০) ৫,৬০৮(+১৫)
২০২০-১০-১৬
৩,৮৬,০৮৬(+১,৫২৭) ৫,৬২৩(+১৫)
২০২০-১০-১৭
৩,৮৭,২৯৫(+১,২০৯) ৫,৬৪৬(+২৩)
২০২০-১০-১৮
৩,৮৮,৫৬৯(+১,২৭৪) ৫,৬৬০(+১৪)
২০২০-১০-১৯
৩,৯০,২০৬(+১,৬৩৭) ৫,৬৮১(+২১)
২০২০-১০-২০
৩,৯১,৫৮৬(+১,৩৮০) ৫,৬৯৯(+১৮)
২০২০-১০-২১
৩,৯৩,১৩১(+১,৫৪৫) ৫,৭২৩(+২৪)
২০২০-১০-২২
৩,৯৪,৮২৭(+১,৬৯৬) ৫,৭৪৭(+২৪)
২০২০-১০-২৩
৩,৯৬,৪১৩(+১,৫৮৬) ৫,৭৬১(+১৪)
২০২০-১০-২৪
৩,৯৭,৫০৭(+১,০৯৪) ৫,৭৮০(+১৯)
২০২০-১০-২৫
৩,৯৮,৮১৫(+১,৩০৮) ৫,৮০৩(+২৩)
২০২০-১০-২৬
৪,০০,২৫১(+১,৪৩৬) ৫,৮১৮(+১৫)
২০২০-১০-২৭
৪,০১,৫৮৬(+১,৩৩৫) ৫,৮৩৮(+২০)
২০২০-১০-২৮
৪,০৩,০৭৯(+১,৪৯৩) ৫,৮৬১(+২৩)
২০২০-১০-২৯
৪,০৪,৭৬০(+১,৬৮১) ৫,৮৮৬(+২৫)
২০২০-১০-৩০
৪,০৬,৩৬৪(+১,৬০৪) ৫,৯০৫(+১৯)
২০২০-১০-৩১
৪,০৭,৬৮৪(+১,৩২০) ৫,৯২৩(+১৮)
২০২০-১১-০১
৪,০৯,২৫২(+১,৫৬৮) ৫,৯৪১(+১৮)
২০২০-১১-০২
৪,১০,৯৮৮(+১,৭৩৬) ৫,৯৬৬(+২৫)
২০২০-১১-০৩
৪,১২,৬৪৭(+১,৬৫৯) ৫,৯৮৩(+১৭)
২০২০-১১-০৪
৪,১৪,১৬৪(+১,৫১৭) ৬,০০৪(+২১)
২০২০-১১-০৫
৪,১৬,০০৬(+১,৮৪২) ৬,০২১(+১৭)
২০২০-১১-০৬
৪,১৭,৪৭৫(+১,৪৬৯) ৬,০৩৬(+১৫)
২০২০-১১-০৭
৪,১৮,৭৬৪(+১,২৮৯) ৬,০৪৯(+১৩)
২০২০-১১-০৮
৪,২০,২৩৮(+১,৪৭৪) ৬,০৬৭(+১৮)
২০২০-১১-০৯
৪,২১,৯২১(+১,৬৮৩) ৬,০৯২(+২৫)
২০২০-১১-১০
৪,২৩,৬২০(+১,৬৯৯) ৬,১০৮(+১৬)
২০২০-১১-১১
৪,২৫,৩৫৩(+১,৭৩৩) ৬,১২৭(+১৯)
২০২০-১১-১২
৪,২৭,১৯৮(+১,৮৪৫) ৬,১৪০(+১৩)
২০২০-১১-১৩
৪,২৮,৯৬৫(+১,৭৬৭) ৬,১৫৯(+১৯)
২০২০-১১-১৪
৪,৩০,৪৯৬(+১,৫৩১) ৬,১৭৩(+১৪)
২০২০-১১-১৫
৪,৩২,৩৩৩(+১,৮৩৭) ৬,১৯৪(+২১)
২০২০-১১-১৬
৪,৩৪,৪৭২(+২,১৩৯) ৬,২১৫(+২১)
২০২০-১১-১৭
৪,৩৬,৬৮৪(+২,২১২) ৬,২৫৪(+৩৯)
২০২০-১১-১৮
৪,৩৮,৭৯৫(+২,১১১) ৬,২৭৫(+২১)
২০২০-১১-১৯
৪,৪১,১৫৯(+২,৩৬৪) ৬,৩০৫(+৩০)
২০২০-১১-২০
৪,৪৩,৪৩৪(+২,২৭৫) ৬,৩২২(+১৭)
২০২০-১১-২১
৪,৪৫,২৮১(+১,৮৪৭) ৬,৩৫০(+২৮)
২০২০-১১-২২
৪,৪৭,৩৪১(+২,০৬০) ৬,৩৮৮(+৩৮)
২০২০-১১-২৩
৪,৪৯,৭৬০(+২,৪১৯) ৬,৪১৬(+২৮)
২০২০-১১-২৪
৪,৫১,৯৯০(+২,২৩০) ৬,৪৪৮(+৩২)
২০২০-১১-২৫
৪,৫৪,১৪৬(+২,১৫৬) ৬,৪৮৭(+৩৯)
২০২০-১১-২৬
৪,৫৬,৪৩৮(+২,২৯২) ৬,৫২৪(+৩৭)
২০২০-১১-২৭
৪,৫৮,৭১১(+২,২৭৩) ৬,৫৪৪(+২০)
২০২০-১১-২৮
৪,৬০,৬১৯(+১,৯০৮) ৬,৫৮০(+৩৬)
২০২০-১১-২৯
৪,৬২,৪০৭(+১,৭৮৮) ৬,৬০৯(+২৯)
২০২০-১১-৩০
৪,৬৪,৯৩২(+২,৫২৫) ৬,৬৪৪(+৩৫)
২০২০-১২-০১
৪,৬৭,২২৫(+২,২৯৩) ৬,৬৭৫(+৩১)
২০২০-১২-০২
৪,৬৯,৪২০(+২,১৯৫) ৬,৭১৩(+৩৮)
২০২০-১২-০৩
৪,৭১,৭৩৯(+২,৩১৯) ৬,৭৪৮(+৩৫)
২০২০-১২-০৪
৪,৭৩,৯৯১(+২,২৫২) ৬,৭৭২(+২৪)
২০২০-১২-০৫
৪,৭৫,৮৭৯(+১,৮৮৮) ৬,৮০৭(+৩৫)
২০২০-১২-০৬
৪,৭৭,৫৪৫(+১,৬৬৬) ৬,৮৩৮(+৩১)
২০২০-১২-০৭
৪,৭৯,৭৪৩(+২,১৯৮) ৬,৮৭৪(+৩৬)
২০২০-১২-০৮
৪,৮১,৯৪৫(+২,২০২) ৬,৯০৬(+৩২)
২০২০-১২-০৯
৪,৮৪,১০৪(+২,১৫৯) ৬,৯৩০(+২৪)
২০২০-১২-১০
৪,৮৫,৯৬৫(+১,৮৬১) ৬,৯৬৭(+৩৭)
২০২০-১২-১১
৪,৮৭,৮৪৯(+১,৮৮৪) ৬,৯৮৬(+১৯)
২০২০-১২-১২
৪,৮৯,১৭৮(+১,৩২৯) ৭,০২০(+৩৪)
২০২০-১২-১৩
৪,৯০,৫৩৩(+১,৩৫৫) ৭,০৫২(+৩২)
২০২০-১২-১৪
৪,৯২,৩৩২(+১,৭৯৯) ৭,০৮৯(+৩৭)
২০২০-১২-১৫
৪,৯৪,২০৯(+১,৮৭৭) ৭,১২৯(+৪০)
২০২০-১২-১৬
৪,৯৫,৮৪১(+১,৬৩২) ৭,১৫৬(+২৭)
২০২০-১২-১৭
৪,৯৬,৯৭৫(+১,১৩৪) ৭,১৯২(+৩৬)
২০২০-১২-১৮
৪,৯৮,২৯৩(+১,৩১৮) ৭,২১৭(+২৫)
২০২০-১২-১৯
৪,৯৯,৫৬০(+১,২৬৭) ৭,২৪২(+২৫)
২০২০-১২-২০
৫,০০,৭১৩(+১,১৫৩) ৭,২৮০(+৩৮)
২০২০-১২-২১
৫,০২,১৮৩(+১,৪৭০) ৭,৩১২(+৩২)
২০২০-১২-২২
৫,০৩,৫০১(+১,৩১৮) ৭,৩২৯(+১৭)
২০২০-১২-২৩
৫,০৪,৮৬৮(+১,৩৬৭) ৭,৩৫৯(+৩০)
২০২০-১২-২৪
৫,০৬,১০২(+১,২৩৪) ৭,৩৭৮(+১৯)
২০২০-১২-২৫
৫,০৭,২৬৫(+১,১৬৩) ৭,৩৯৮(+২০)
২০২০-১২-২৬
৫,০৮,০৯৯(+৮৩৪) ৭,৪২৮(+৩০)
২০২০-১২-২৭
৫,০৯,১৪৮(+১,০৪৯) ৭,৪৫২(+২৪)
২০২০-১২-২৮
৫,১০,০৮০(+৯৩২) ৭,৪৭৯(+২৭)
২০২০-১২-২৯
৫,১১,২৬১(+১,১৮১) ৭,৫০৯(+৩০)
২০২০-১২-৩০
৫,১২,৪৯৬(+১,২৩৫) ৭,৫৩১(+২২)
২০২০-১২-৩১
৫,১৩,৫১০(+১,০১৪) ৭,৫৫৯(+২৮)
২০২১-০১-০১
৫,১৪,৫০০(+৯৯০) ৭,৫৭৬(+১৭)
২০২১-০১-০২
৫,১৫,১৮৪(+৬৮৪) ৭,৫৯৯(+২৩)
২০২১-০১-০৩
৫,১৬,০১৯(+৮৩৫) ৭,৬২৬(+২৭)
২০২১-০১-০৪
৫,১৬,৯২৯(+৯১০) ৭,৬৫০(+২৪)
২০২১-০১-০৫
৫,১৭,৯২০(+৯৯১) ৭,৬৭০(+২০)
২০২১-০১-০৬
৫,১৮,৮৯৮(+৯৭৮) ৭,৬৮৭(+১৭)
২০২১-০১-০৭
৫,১৯,৯০৫(+১,০০৭) ৭,৭১৮(+৩১)
২০২১-০১-০৮
৫,২০,৬৯০(+৭৮৫) ৭,৭৩৪(+১৬)
২০২১-০১-০৯
৫,২১,৩৮২(+৬৯২) ৭,৭৫৬(+২২)
২০২১-০১-১০
৫,২২,৪৫৩(+১,০৭১) ৭,৭৮১(+২৫)
২০২১-০১-১১
৫,২৩,৩০২(+৮৪৯) ৭,৮০৩(+২২)
২০২১-০১-১২
৫,২৪,০২০(+৭১৮) ৭,৮১৯(+১৬)
২০২১-০১-১৩
৫,২৪,৯১০(+৮৯০) ৭,৮৩৩(+১৪)
২০২১-০১-১৪
৫,২৫,৭২৩(+৮১৩) ৭,৮৪৯(+১৬)
২০২১-০১-১৫
৫,২৬,৪৮৫(+৭৬২) ৭,৮৬২(+১৩)
২০২১-০১-১৬
৫,২৭,০৬৩(+৫৭৮) ৭,৮৮৩(+২১)
২০২১-০১-১৭
৫,২৭,৬৩২(+৫৬৯) ৭,৯০৬(+২৩)
২০২১-০১-১৮
৫,২৮,৩২৯(+৬৯৭) ৭,৯২২(+১৬)
২০২১-০১-১৯
৫,২৯,০৩১(+৭০২) ৭,৯৪২(+২০)
২০২১-০১-২০
৫,২৯,৬৮৭(+৬৫৬) ৭,৯৫০(+৮)
২০২১-০১-২১
৫,৩০,২৭১(+৫৮৪) ৭,৯৬৬(+১৬)
২০২১-০১-২২
৫,৩০,৮৯০(+৬১৯) ৭,৯৮১(+১৫)
২০২১-০১-২৩
৫,৩১,৩২৬(+৪৩৬) ৮,০০৩(+২২)
২০২১-০১-২৪
৫,৩১,৭৯৯(+৪৭৩) ৮,০২৩(+২০)
২০২১-০১-২৫
৫,৩২,৪০১(+৬০২) ৮,০৪১(+১৮)
২০২১-০১-২৬
৫,৩২,৯১৬(+৫১৫) ৮,০৫৫(+১৪)
২০২১-০১-২৭
৫,৩৩,৪৪৪(+৫২৮) ৮,০৭২(+১৭)
২০২১-০১-২৮
৫,৩৩,৯৫৩(+৫০৯) ৮,০৮৭(+১৫)
২০২১-০১-২৯
৫,৩৪,৪০৭(+৪৫৪) ৮,০৯৪(+৭)
২০২১-০১-৩০
৫,৩৪,৭৭০(+৩৬৩) ৮,১১১(+১৭)
২০২১-০১-৩১
৫,৩৫,১৩৯(+৩৬৯) ৮,১২৭(+১৬)
২০২১-০২-০১
৫,৩৫,৫৮২(+৪৪৩) ৮,১৩৭(+১০)
২০২১-০২-০২
৫,৩৬,১০৭(+৫২৫) ৮,১৪৯(+১২)
২০২১-০২-০৩
৫,৩৬,৫৪৫(+৪৩৮) ৮,১৬২(+১৩)
২০২১-০২-০৪
৫,৩৭,০৩০(+৪৮৫) ৮,১৭৫(+১৩)
২০২১-০২-০৫
৫,৩৭,৪৬৫(+৪৩৫) ৮,১৮২(+৭)
২০২১-০২-০৬
৫,৩৭,৭৭০(+৩০৫) ৮,১৯০(+৮)
২০২১-০২-০৭
৫,৩৮,০৬২(+২৯২) ৮,২০৫(+১৫)
২০২১-০২-০৮
৫,৩৮,৩৭৮(+৩১৬) ৮,২২১(+১৬)
২০২১-০২-০৯
৫,৩৮,৭৬৫(+৩৮৭) ৮,২২৯(+৮)
২০২১-০২-১০
৫,৩৯,১৫৩(+৩৮৮) ৮,২৩৯(+১০)
২০২১-০২-১১
৫,৩৯,৫৭১(+৪১৮) ৮,২৪৮(+৯)
২০২১-০২-১২
৫,৩৯,৯৭৫(+৪০৪) ৮,২৫৩(+৫)
২০২১-০২-১৩
৫,৪০,২৬৬(+২৯১) ৮,২৬৬(+১৩)
২০২১-০২-১৪
৫,৪০,৫৯২(+৩২৬) ৮,২৭৪(+৮)
২০২১-০২-১৫
৫,৪১,০৩৮(+৪৪৬) ৮,২৮৫(+১১)
২০২১-০২-১৬
৫,৪১,৪৩৪(+৩৯৬) ৮,২৯৮(+১৩)
২০২১-০২-১৭
৫,৪১,৮৭৭(+৪৪৩) ৮,৩১৪(+১৬)
২০২১-০২-১৮
৫,৪২,২৬৮(+৩৯১) ৮,৩২৯(+১৫)
২০২১-০২-১৯
৫,৪২,৬৭৪(+৪০৬) ৮,৩৩৭(+৮)
২০২১-০২-২০
৫,৪৩,০২৪(+৩৫০) ৮,৩৪২(+৫)
২০২১-০২-২১
৫,৪৩,৩৫১(+৩২৭) ৮,৩৫৯(+১৭)
২০২১-০২-২২
৫,৪৩,৭১৭(+৩৬৬) ৮,৩৫৬(-৩)
২০২১-০২-২৩
৫,৪৪,১১৬(+৩৯৯) ৮,৩৭৪(+১৮)
২০২১-০২-২৪
৫,৪৪,৫৪৪(+৪২৮) ৮,৩৭৯(+৫)
২০২১-০২-২৫
৫,৪৪,৯৫৪(+৪১০) ৮,৩৮৪(+৫)
২০২১-০২-২৬
৫,৪৫,৪২৪(+৪৭০) ৮,৩৯৫(+১১)
২০২১-০২-২৭
৫,৪৫,৮৩১(+৪০৭) ৮,৪০০(+৫)
২০২১-০২-২৮
৫,৪৬,২১৬(+৩৮৫) ৮,৪০৮(+৮)
২০২১-০৩-০১
৫,৪৬,৮০১(+৫৮৫) ৮,৪১৬(+৮)
২০২১-০৩-০২
৫,৪৭,৩১৬(+৫১৫) ৮,৪২৩(+৭)
২০২১-০৩-০৩
৫,৪৭,৯৩০(+৬১৪) ৮,৪২৮(+৫)
২০২১-০৩-০৪
৫,৪৮,৫৪৯(+৬১৯) ৮,৪৩৫(+৭)
২০২১-০৩-০৫
৫,৪৯,১৮৪(+৬৩৫) ৮,৪৪১(+৬)
২০২১-০৩-০৬
৫,৪৯,৭২৪(+৫৪০) ৮,৪৫১(+১০)
২০২১-০৩-০৭
৫,৫০,৩৩০(+৬০৬) ৮,৪৬২(+১১)
২০২১-০৩-০৮
৫,৫১,১৭৫(+৮৪৫) ৮,৪৭৬(+১৪)
২০২১-০৩-০৯
৫,৫২,০৮৭(+৯১২) ৮,৪৮৯(+১৩)
২০২১-০৩-১০
৫,৫৩,১০৫(+১,০১৮) ৮,৪৯৬(+৭)
২০২১-০৩-১১
৫,৫৪,১৫৬(+১,০৫১) ৮,৫০২(+৬)
২০২১-০৩-১২
৫,৫৫,২২২(+১,০৬৬) ৮,৫১৫(+১৩)
২০২১-০৩-১৩
৫,৫৬,২৩৬(+১,০১৪) ৮,৫২৭(+১২)
২০২১-০৩-১৪
৫,৫৭,৩৯৫(+১,১৫৯) ৮,৫৪৫(+১৮)
২০২১-০৩-১৫
৫,৫৯,১৬৮(+১,৭৭৩) ৮,৫৭১(+২৬)
২০২১-০৩-১৬
৫,৬০,৮৮৭(+১,৭১৯) ৮,৫৯৭(+২৬)
২০২১-০৩-১৭
৫,৬২,৭৫২(+১,৮৬৫) ৮,৬০৮(+১১)
২০২১-০৩-১৮
৫,৬৪,৯৩৯(+২,১৮৭) ৮,৬২৪(+১৬)
২০২১-০৩-১৯
৫,৬৬,৮৩৮(+১,৮৯৯) ৮,৬৪২(+১৮)
২০২১-০৩-২০
৫,৬৮,৭০৬(+১,৮৬৮) ৮,৬৬৮(+২৬)
২০২১-০৩-২১
৫,৭০,৮৭৮(+২,১৭২) ৮,৬৯০(+২২)
২০২১-০৩-২২
৫,৭৩,৬৮৭(+২,৮০৯) ৮,৭২০(+৩০)
২০২১-০৩-২৩
৫,৭৭,২৪১(+৩,৫৫৪) ৮,৭৩৮(+১৮)
২০২১-০৩-২৪
৫,৮০,৮০৮(+৩,৫৬৭) ৮,৭৬৩(+২৫)
২০২১-০৩-২৫
৫,৮৪,৩৯৫(+৩,৫৮৭) ৮,৭৯৭(+৩৪)
২০২১-০৩-২৬
৫,৮৮,১৩২(+৩,৭৩৭) ৮,৮৩০(+৩৩)
২০২১-০৩-২৭
৫,৯১,৮০৬(+৩,৬৭৪) ৮,৮৬৯(+৩৯)
২০২১-০৩-২৮
৫,৯৫,৭১৪(+৩,৯০৮) ৮,৯০৪(+৩৫)
২০২১-০৩-২৯
৬,০০,৮৯৫(+৫,১৮১) ৮,৯৪৯(+৪৫)
২০২১-০৩-৩০
৬,০৫,৯৩৭(+৫,০৪২) ৮,৯৯৪(+৪৫)
২০২১-০৩-৩১
৬,১১,২৯৫(+৫,৩৫৮) ৯,০৪৬(+৫২)
২০২১-০৪-০১
৬,১৭,৭৬৪(+৬,৪৬৯) ৯,১০৫(+৫৯)
২০২১-০৪-০২
৬,২৪,৫৯৪(+৬,৮৩০) ৯,১৫৫(+৫০)
২০২১-০৪-০৩
৬,৩০,২৭৭(+৫,৬৮৩) ৯,২১৩(+৫৮)
২০২১-০৪-০৪
৬,৩৭,৩৬৪(+৭,০৮৭) ৯,২৬৬(+৫৩)
২০২১-০৪-০৫
৬,৪৪,৪৩৯(+৭,০৭৫) ৯,৩১৮(+৫২)
২০২১-০৪-০৬
৬,৫১,৬৫২(+৭,২১৩) ৯,৩৮৪(+৬৬)
২০২১-০৪-০৭
৬,৫৯,২৭৮(+৭,৬২৬) ৯,৪৪৭(+৬৩)
২০২১-০৪-০৮
৬,৬৬,১৩২(+৬,৮৫৪) ৯,৫২১(+৭৪)
২০২১-০৪-০৯
৬,৭৩,৫৯৪(+৭,৪৬২) ৯,৫৮৪(+৬৩)
২০২১-০৪-১০
৬,৭৮,৯৩৭(+৫,৩৪৩) ৯,৬৬১(+৭৭)
২০২১-০৪-১১
৬,৮৪,৭৫৬(+৫,৮১৯) ৯,৭৩৯(+৭৮)
২০২১-০৪-১২
৬,৯১,৯৫৭(+৭,২০১) ৯,৮২২(+৮৩)
২০২১-০৪-১৩
৬,৯৭,৯৮৫(+৬,০২৮) ৯,৮৯১(+৬৯)
২০২১-০৪-১৪
৭,০৩,১৭০(+৫,১৮৫) ৯,৯৮৭(+৯৬)
২০২১-০৪-১৫
৭,০৭,৩৬২(+৪,১৯২) ১০,০৮১(+৯৪)
২০২১-০৪-১৬
৭,১১,৭৭৯(+৪,৪১৭) ১০,১৮২(+১০১)
২০২১-০৪-১৭
৭,১৫,২৫২(+৩,৪৭৩) ১০,২৮৩(+১০১)
২০২১-০৪-১৮
৭,১৮,৯৫০(+৩,৬৯৮) ১০,৩৮৫(+১০২)
২০২১-০৪-১৯
৭,২৩,২২১(+৪,২৭১) ১০,৪৯৭(+১১২)
২০২১-০৪-২০
৭,২৭,৭৮০(+৪,৫৫৯) ১০,৫৮৮(+৯১)
২০২১-০৪-২১
৭,৩২,০৬০(+৪,২৮০) ১০,৬৮৩(+৯৫)
২০২১-০৪-২২
৭,৩৬,০৭৪(+৪,০১৪) ১০,৭৮১(+৯৮)
২০২১-০৪-২৩
৭,৩৯,৭০৩(+৩,৬২৯) ১০,৮৬৯(+৮৮)
২০২১-০৪-২৪
৭,৪২,৪০০(+২,৬৯৭) ১০,৯৫২(+৮৩)
২০২১-০৪-২৫
৭,৪৫,৩২২(+২,৯২২) ১১,০৫৩(+১০১)
২০২১-০৪-২৬
৭,৪৮,৬২৮(+৩,৩০৬) ১১,১৫০(+৯৭)
২০২১-০৪-২৭
৭,৫১,৬৫৯(+৩,০৩১) ১১,২২৮(+৭৮)
২০২১-০৪-২৮
৭,৫৪,৬১৪(+২,৯৫৫) ১১,৩০৫(+৭৭)
২০২১-০৪-২৯
৭,৫৬,৯৫৫(+২,৩৪১) ১১,৩৯৩(+৮৮)
২০২১-০৪-৩০
৭,৫৯,১৩২(+২,১৭৭) ১১,৪৫০(+৫৭)
২০২১-০৫-০১
৭,৬০,৫৮৪(+১,৪৫২) ১১,৫১০(+৬০)
২০২১-০৫-০২
৭,৬১,৯৪৩(+১,৩৫৯) ১১,৫৭৯(+৬৯)
২০২১-০৫-০৩
৭,৬৩,৬৮২(+১,৭৩৯) ১১,৬৪৪(+৬৫)
২০২১-০৫-০৪
৭,৬৫,৫৯৬(+১,৯১৪) ১১,৭০৫(+৬১)
২০২১-০৫-০৫
৭,৬৭,৩৩৮(+১,৭৪২) ১১,৭৫৫(+৫০)
২০২১-০৫-০৬
৭,৬৯,১৬০(+১,৮২২) ১১,৭৯৬(+৪১)
২০২১-০৫-০৭
৭,৭০,৮৪২(+১,৬৮২) ১১,৮৩৩(+৩৭)
২০২১-০৫-০৮
৭,৭২,১২৭(+১,২৮৫) ১১,৮৭৮(+৪৫)
২০২১-০৫-০৯
৭,৭৩,৫১৩(+১,৩৮৬) ১১,৯৩৪(+৫৬)
২০২১-০৫-১০
৭,৭৫,০২৭(+১,৫১৪) ১১,৯৭২(+৩৮)
২০২১-০৫-১১
৭,৭৬,২৫৭(+১,২৩০) ১২,০০৫(+৩৩)
২০২১-০৫-১২
৭,৭৭,৩৯৭(+১,১৪০) ১২,০৪৫(+৪০)
২০২১-০৫-১৩
৭,৭৮,৬৮৭(+১,২৯০) ১২,০৭৬(+৩১)
২০২১-০৫-১৪
৭,৭৯,৫৩৫(+৮৪৮) ১২,১০২(+২৬)
২০২১-০৫-১৫
৭,৭৯,৭৯৬(+২৬১) ১২,১২৪(+২২)
২০২১-০৫-১৬
৭,৮০,১৫৯(+৩৬৩) ১২,১৪৯(+২৫)
২০২১-০৫-১৭
৭,৮০,৮৫৭(+৬৯৮) ১২,১৮১(+৩২)
২০২১-০৫-১৮
৭,৮২,১২৯(+১,২৭২) ১২,২১১(+৩০)
২০২১-০৫-১৯
৭,৮৩,৭৩৭(+১,৬০৮) ১২,২৪৮(+৩৭)
২০২১-০৫-২০
৭,৮৫,১৯৪(+১,৪৫৭) ১২,২৮৪(+৩৬)
২০২১-০৫-২১
৭,৮৬,৪২৭(+১,২৩৩) ১২,৩১০(+২৬)
২০২১-০৫-২২
৭,৮৭,৭২৬(+১,২৯৯) ১২,৩৪৮(+৩৮)
২০২১-০৫-২৩
৭,৮৯,০৮০(+১,৩৫৪) ১২,৩৭৬(+২৮)
২০২১-০৫-২৪
৭,৯০,৫২১(+১,৪৪১) ১২,৪০১(+২৫)
২০২১-০৫-২৫
৭,৯২,১৯৬(+১,৬৭৫) ১২,৪৪১(+৪০)
২০২১-০৫-২৬
৭,৯৩,৬৯৩(+১,৪৯৭) ১২,৪৫৮(+১৭)
২০২১-০৫-২৭
৭,৯৪,৯৮৫(+১,২৯২) ১২,৪৮০(+২২)
২০২১-০৫-২৮
৭,৯৬,৩৪৩(+১,৩৫৮) ১২,৫১১(+৩১)
২০২১-০৫-২৯
৭,৯৭,৩৮৬(+১,০৪৩) ১২,৫৪৯(+৩৮)
২০২১-০৫-৩০
৭,৯৮,৮৩০(+১,৪৪৪) ১২,৫৮৩(+৩৪)
২০২১-০৫-৩১
৮,০০,৫৪০(+১,৭১০) ১২,৬১৯(+৩৬)
২০২১-০৬-০১
৮,০২,৩০৫(+১,৭৬৫) ১২,৬৬০(+৪১)
২০২১-০৬-০২
৮,০৪,২৯৩(+১,৯৮৮) ১২,৬৯৪(+৩৪)
২০২১-০৬-০৩
৮,০৫,৯৮০(+১,৬৮৭) ১২,৭২৪(+৩০)
২০২১-০৬-০৪
৮,০৭,৮৬৭(+১,৮৮৭) ১২,৭৫৮(+৩৪)
২০২১-০৬-০৫
৮,০৯,৩১৪(+১,৪৪৭) ১২,৮০১(+৪৩)
২০২১-০৬-০৬
৮,১০,৯৯০(+১,৬৭৬) ১২,৮৩৯(+৩৮)
২০২১-০৬-০৭
৮,১২,৯৬০(+১,৯৭০) ১২,৮৬৯(+৩০)
২০২১-০৬-০৮
৮,১৫,২৮২(+২,৩২২) ১২,৯১৩(+৪৪)
২০২১-০৬-০৯
৮,১৭,৮১৯(+২,৫৩৭) ১২,৯৪৯(+৩৬)
২০২১-০৬-১০
৮,২০,৩৯৫(+২,৫৭৬) ১২,৯৮৯(+৪০)
২০২১-০৬-১১
৮,২২,৮৪৯(+২,৪৫৪) ১৩,০৩২(+৪৩)
২০২১-০৬-১২
৮,২৪,৪৮৬(+১,৬৩৭) ১৩,০৭১(+৩৯)
২০২১-০৬-১৩
৮,২৬,৯২২(+২,৪৩৬) ১৩,১১৮(+৪৭)
২০২১-০৬-১৪
৮,২৯,৯৭২(+৩,০৫০) ১৩,১৭২(+৫৪)
২০২১-০৬-১৫
৮,৩৩,২৯১(+৩,৩১৯) ১৩,২২২(+৫০)
২০২১-০৬-১৬
৮,৩৭,২৪৭(+৩,৯৫৬) ১৩,২৮২(+৬০)
২০২১-০৬-১৭
৮,৪১,০৮৭(+৩,৮৪০) ১৩,৩৪৫(+৬৩)
২০২১-০৬-১৮
৮,৪৪,৯৭০(+৩,৮৮৩) ১৩,৩৯৯(+৫৪)
২০২১-০৬-১৯
৮,৪৮,০২৭(+৩,০৫৭) ১৩,৪৬৬(+৬৭)
২০২১-০৬-২০
৮,৫১,৬৬৮(+৩,৬৪১) ১৩,৫৪৮(+৮২)
২০২১-০৬-২১
৮,৫৬,৩০৪(+৪,৬৩৬) ১৩,৬২৬(+৭৮)
২০২১-০৬-২২
৮,৬১,১৫০(+৪,৮৪৬) ১৩,৭০২(+৭৬)
২০২১-০৬-২৩
৮,৬৬,৮৭৭(+৫,৭২৭) ১৩,৭৮৭(+৮৫)
২০২১-০৬-২৪
৮,৭২,৯৩৫(+৬,০৫৮) ১৩,৮৬৮(+৮১)
২০২১-০৬-২৫
৮,৭৮,৮০৪(+৫,৮৬৯) ১৩,৯৭৬(+১০৮)
২০২১-০৬-২৬
৮,৮৩,১৩৮(+৪,৩৩৪) ১৪,০৫৩(+৭৭)
২০২১-০৬-২৭
৮,৮৮,৪০৬(+৫,২৬৮) ১৪,১৭২(+১১৯)
২০২১-০৬-২৮
৮,৯৬,৭৭০(+৮,৩৬৪) ১৪,২৭৬(+১০৪)
২০২১-০৬-২৯
৯,০৪,৪৩৬(+৭,৬৬৬) ১৪,৩৮৮(+১১২)
২০২১-০৬-৩০
৯,১৩,২৫৮(+৮,৮২২) ১৪,৫০৩(+১১৫)
২০২১-০৭-০১
৯,২১,৫৫৯(+৮,৩০১) ১৪,৬৪৬(+১৪৩)
২০২১-০৭-০২
৯,৩০,০৪২(+৮,৪৮৩) ১৪,৭৭৮(+১৩২)
২০২১-০৭-০৩
৯,৩৬,২৫৬(+৬,২১৪) ১৪,৯১২(+১৩৪)
২০২১-০৭-০৪
৯,৪৪,৯১৭(+৮,৬৬১) ১৫,০৬৫(+১৫৩)
২০২১-০৭-০৫
৯,৫৪,৮৮১(+৯,৯৬৪) ১৫,২২৯(+১৬৪)
২০২১-০৭-০৬
৯,৬৬,৪০৬(+১১,৫২৫) ১৫,৩৯২(+১৬৩)
২০২১-০৭-০৭
৯,৭৭,৫৬৮(+১১,১৬২) ১৫,৫৯৩(+২০১)
২০২১-০৭-০৮
৯,৮৯,২১৯(+১১,৬৫১) ১৫,৭৯২(+১৯৯)
২০২১-০৭-০৯
১০,০১,৫৪৩(+১২,৩২৪) ১৬,০০৪(+২১২)
২০২১-০৭-১০
১০,০৯,৩১৫(+৭,৭৭২) ১৬,১৮৯(+১৮৫)
২০২১-০৭-১১
১০,২২,১৮৯(+১২,৮৭৪) ১৬,৪১৯(+২৩০)
২০২১-০৭-১২
১০,৩৪,৯৫৭(+১২,৭৬৮) ১৬,৬২৯(+২১০)
২০২১-০৭-১৩
১০,৪৮,১৫৫(+১৩,১৯৮) ১৬,৮৪২(+২১৩)
২০২১-০৭-১৪
১০,৬০,৫৩৮(+১২,৩৮৩) ১৭,০৫২(+২১০)
২০২১-০৭-১৫
১০,৭২,৭৭৪(+১২,২৩৬) ১৭,২৭৮(+২২৬)
২০২১-০৭-১৬
১০,৮৪,৯২২(+১২,১৪৮) ১৭,৪৬৫(+১৮৭)
২০২১-০৭-১৭
১০,৯৩,৪১১(+৮,৪৮৯) ১৭,৬৬৯(+২০৪)
২০২১-০৭-১৮
১১,০৪,৯৮৯(+১১,৫৭৮) ১৭,৮৯৪(+২২৫)
২০২১-০৭-১৯
১১,১৮,৩১০(+১৩,৩২১) ১৮,১২৫(+২৩১)
২০২১-০৭-২০
১১,২৮,৮৮৯(+১০,৫৭৯) ১৮,৩২৫(+২০০)
২০২১-০৭-২১
১১,৩৬,৫০৩(+৭,৬১৪) ১৮,৪৯৮(+১৭৩)
২০২১-০৭-২২
১১,৪০,২০০(+৩,৬৯৭) ১৮,৬৮৫(+১৮৭)
২০২১-০৭-২৩
১১,৪৬,৫৬৪(+৬,৩৬৪) ১৮,৮৫১(+১৬৬)
২০২১-০৭-২৪
১১,৫৩,৩৪৪(+৬,৭৮০) ১৯,০৪৬(+১৯৫)
২০২১-০৭-২৫
১১,৬৪,৬৩৫(+১১,২৯১) ১৯,২৭৪(+২২৮)
২০২১-০৭-২৬
১১,৭৯,৮২৭(+১৫,১৯২) ১৯,৫২১(+২৪৭)
২০২১-০৭-২৭
১১,৯৪,৭৫২(+১৪,৯২৫) ১৯,৭৭৯(+২৫৮)
২০২১-০৭-২৮
১২,১০,৯৮২(+১৬,২৩০) ২০,০১৬(+২৩৭)
২০২১-০৭-২৯
১২,২৬,২৫৩(+১৫,২৭১) ২০,২৫৫(+২৩৯)
২০২১-০৭-৩০
১২,৪০,১১৫(+১৩,৮৬২) ২০,৪৬৭(+২১২)
২০২১-০৭-৩১
১২,৪৯,৪৮৪(+৯,৩৬৯) ২০,৬৮৫(+২১৮)
২০২১-০৮-০১
১২,৬৪,৩২৮(+১৪,৮৪৪) ২০,৯১৬(+২৩১)
২০২১-০৮-০২
১২,৮০,৩১৭(+১৫,৯৮৯) ২১,১৬২(+২৪৬)
২০২১-০৮-০৩
১২,৯৬,০৯৩(+১৫,৭৭৬) ২১,৩৯৭(+২৩৫)
২০২১-০৮-০৪
১৩,০৯,৯১০(+১৩,৮১৭) ২১,৬৩৮(+২৪১)
২০২১-০৮-০৫
১৩,২২,৬৫৪(+১২,৭৪৪) ২১,৯০২(+২৬৪)
২০২১-০৮-০৬
১৩,৩৫,২৬০(+১২,৬০৬) ২২,১৫০(+২৪৮)
২০২১-০৮-০৭
১৩,৪৩,৩৯৬(+৮,১৩৬) ২২,৪১১(+২৬১)
২০২১-০৮-০৮
১৩,৫৩,৬৯৫(+১০,২৯৯) ২২,৬৫২(+২৪১)
২০২১-০৮-০৯
১৩,৬৫,১৫৮(+১১,৪৬৩) ২২,৮৯৭(+২৪৫)
২০২১-০৮-১০
১৩,৭৬,৩২২(+১১,১৬৪) ২৩,১৬১(+২৬৪)
২০২১-০৮-১১
১৩,৮৬,৭৪২(+১০,৪২০) ২৩,৩৯৮(+২৩৭)
২০২১-০৮-১২
১৩,৯৬,৮৬৮(+১০,১২৬) ২৩,৬১৩(+২১৫)
২০২১-০৮-১৩
১৪,০৫,৩৩৩(+৮,৪৬৫) ২৩,৮১০(+১৯৭)
২০২১-০৮-১৪
১৪,১২,২১৮(+৬,৮৮৫) ২৩,৯৮৮(+১৭৮)
২০২১-০৮-১৫
১৪,১৮,৯০২(+৬,৬৮৪) ২৪,১৭৫(+১৮৭)
২০২১-০৮-১৬
১৪,২৫,৮৬১(+৬,৯৫৯) ২৪,৩৪৯(+১৭৪)
২০২১-০৮-১৭
১৪,৩৩,৩৯৬(+৭,৫৩৫) ২৪,৫৪৭(+১৯৮)
২০২১-০৮-১৮
১৪,৪০,৬৪৪(+৭,২৪৮) ২৪,৭১৯(+১৭২)
২০২১-০৮-১৯
১৪,৪৭,২১০(+৬,৫৬৬) ২৪,৮৭৮(+১৫৯)
২০২১-০৮-২০
১৪,৫৩,২০৩(+৫,৯৯৩) ২৫,০২৩(+১৪৫)
২০২১-০৮-২১
১৪,৫৭,১৯৪(+৩,৯৯১) ২৫,১৪৩(+১২০)
২০২১-০৮-২২
১৪,৬১,৯৯৮(+৪,৮০৪) ২৫,২৮২(+১৩৯)
২০২১-০৮-২৩
১৪,৬৭,৭১৫(+৫,৭১৭) ২৫,৩৯৯(+১১৭)
২০২১-০৮-২৪
১৪,৭২,৯৬৪(+৫,২৪৯) ২৫,৫১৩(+১১৪)
২০২১-০৮-২৫
১৪,৭৭,৯৩০(+৪,৯৬৬) ২৫,৬২৭(+১১৪)
২০২১-০৮-২৬
১৪,৮২,৬২৮(+৪,৬৯৮) ২৫,৭২৯(+১০২)
২০২১-০৮-২৭
১৪,৮৬,১৫৩(+৩,৫২৫) ২৫,৮৪৬(+১১৭)
২০২১-০৮-২৮
১৪,৮৯,৫৮৯(+৩,৪৩৬) ২৫,৯২৬(+৮০)
২০২১-০৮-২৯
১৪,৯৩,৫৩৭(+৩,৯৪৮) ২৬,০১৫(+৮৯)
২০২১-০৮-৩০
১৪,৯৭,২৬১(+৩,৭২৪) ২৬,১০৯(+৯৪)
২০২১-০৮-৩১
১৫,০০,৬১৮(+৩,৩৫৭) ২৬,১৯৫(+৮৬)
২০২১-০৯-০১
১৫,০৩,৬৮০(+৩,০৬২) ২৬,২৭৪(+৭৯)
২০২১-০৯-০২
১৫,০৭,১১৬(+৩,৪৩৬) ২৬,৩৬২(+৮৮)
২০২১-০৯-০৩
১৫,১০,২৮৩(+৩,১৬৭) ২৬,৪৩২(+৭০)
২০২১-০৯-০৪
১৫,১২,০২৬(+১,৭৪৩) ২৬,৪৯৩(+৬১)
২০২১-০৯-০৫
১৫,১৪,৪৫৬(+২,৪৩০) ২৬,৫৬৩(+৭০)
২০২১-০৯-০৬
১৫,১৭,১৬৬(+২,৭১০) ২৬,৬২৮(+৬৫)
২০২১-০৯-০৭
১৫,১৯,৮০৫(+২,৬৩৯) ২৬,৬৮৪(+৫৬)
২০২১-০৯-০৮
১৫,২২,৩০২(+২,৪৯৭) ২৬,৭৩৬(+৫২)
২০২১-০৯-০৯
১৫,২৪,৮৯০(+২,৫৮৮) ২৬,৭৯৪(+৫৮)
২০২১-০৯-১০
১৫,২৭,২১৫(+২,৩২৫) ২৬,৮৩২(+৩৮)
২০২১-০৯-১১
১৫,২৮,৫৪২(+১,৩২৭) ২৬,৮৮০(+৪৮)
উৎস: [১]

৭ মার্চ, আইইডিসিআর বাংলাদেশে প্রথম করোনভাইরাস শনাক্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে। রোগীদের মধ্যে দুজন পুরুষ প্রবাসী বাংলাদেশী ছিলেন যারা সবে ইতালি থেকে ফিরে এসেছিলেন এবং একজন মহিলা আত্মীয় ছিলেন, যিনি তাদের একজনের সংস্পর্শে এসে সংক্রামিত হন।

৮ মার্চ, রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিন জন ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতির কথা ঘোষণা করেন। তিনি জানান, তাদের বয়স ২০ থেকে ৩৫ এর মধ্যে।[২] তাদের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানানো হয়। এর আগে আইইডিসিআর এই বলে সতর্ক করে দিয়েছিল যে, দেশের জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে, করোনভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ, এবং একই সাথে প্রতিষ্ঠানটি ভাইরাসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে জরুরি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়ার কথা ঘোষণা করে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণ করার প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে, বাংলাদেশ সরকার এর আগে বাংলাদেশে প্রবেশের সমস্ত বন্দরগুলিতে তাপীয় পর্দা (থার্মাল স্ক্রিনার) স্থাপন করে এবং সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলিতে স্থল ও বিমান ভ্রমণ স্থগিত করে। বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনে দেখা যায় যে অন্যান্য দেশ থেকে আসা প্রায় একশত প্রবাসীকে ঘরোয়া কোয়ারান্টিনে রাখা হয়েছে।

১০ মার্চ, আইইডিসিআর-এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, করোনাভাইরাস আক্রান্ত তিনজন ছাড়া বাংলাদেশে নতুন কোন আক্রান্ত ব্যক্তি নেই।[৩]

১১ মার্চ, আইইডিসিআর-এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, ১০ মার্চের পরীক্ষায় আক্রান্ত তিনজনের মধ্যে দুই জন সুস্থ হয়েছেন এবং তাদের ছাড়পত্র প্রদান করা হবে।[৪]

১২ মার্চ, দুইজন করোনভাইরাস রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে, পরীক্ষা করে তাঁদের শরীরে কোভিড-১৯ পাওয়া যায়নি। ডাব্লুএইচও প্রোটোকল ব্যবহার করে তাদের পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং পরপর দুটি পরীক্ষায় প্রমাণিত হয় যে তারা আর সংক্রামিত নন। ফলস্বরূপ, আইইডিসিআর ছাড়পত্র দিয়ে তাদের বাড়িতে যেতে অনুমতি দেয়া।

১৪ মার্চ, আইইডিসিআর এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, পুনরায় আরো ২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।[৫]

১৬ মার্চ, ৩১ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং ১৮ মার্চ হতে ২৮ মার্চ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষিত হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফর স্থগিত করা হয়।[৬][৭][৮] আইইডিসিআর এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, পুনরায় আরো ৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।[৯]

১৭ মার্চ, আইইডিসিআর এর পরিচালক সেব্রিনা ফ্লোরা জানান নতুন করে আরও ২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।[১০]

১৮ মার্চ, ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয় আরও ৪ জন, এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ১৪ তে পৌছায়।[১১][১২] আইইডিসিআর কর্তৃক বলা হয় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর প্রথম মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তির বয়স ছিল ৭০ বছর। মারা যাওয়া ব্যক্তি বিদেশ থেকে আসা ও সংক্রমিত এক ব্যক্তির মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন।[১৩]

১৯ মার্চ, বাংলাদেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয় আরও ৩ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সংখ্যা মোট ১৭ জনে পৌঁছায়। নতুন করে যে তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন, তারা ইতালিফেরত এক ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছিলেন বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ।[১৪] ঐদিন বিকালে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা লক ডাউন তথা ওষুধ, কাঁচামাল, মুদি দোকান বাদে সব দোকানপাট ও গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।[১৫][১৬] ঢাকা থেকে রাজশাহী এবং রাজশাহী থেকে ঢাকার সকল বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।[১৭] সচিবালয়ে করোনাভাইরাস প্রতিরোধের প্রস্তুতি বিষয় জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান করোনাভাইরাসের কারণে কোয়ারেন্টিন ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসাকাজে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার মাঠ ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে তুরাগতীরের মাঠ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।[১৮] বিকেলে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনকে সকল প্রকার ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।[১৯]

২০ মার্চ, বাংলাদেশে নতুন করে তিনজন আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. নাসিমা সুলতানা সংবাদ সম্মেলনে জানান এদের সবাই কোনো না কোনোভাবে প্রবাসীর সংস্পর্শে ছিলেন।[২০]

২১ মার্চ, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক শনিবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ২য় রোগীর মৃত্যু হয়েছে এবং আরো ৪ জন আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৪।[২১] এদিন মধ্যরাত থেকে ৩১শে মার্চ পর্যন্ত ১০ রুটের সব ধরণের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়ে।[২২]

২২ মার্চ, নতুন করে আরো ৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়। আগের তিনজনসহ মোট পাঁচজন সুস্থতা লাভ করে।[২৩] পহেলা এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়।[২৪][২৫] বিকালে এক ঘোষণায় দোকান মালিক সমিতি ২৫শে মার্চ থেকে ৩১শে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের সব বিপণিবিতান বন্ধ ঘোষণা করে।[২৬]

২৩ মার্চ, নতুন করে আরও ৬ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত এবং একজনের মৃত্যু হয়। বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৩ এ।[২৭] মন্ত্রিপরিষদের ঘোষণায় ২৯শে মার্চ থেকে ২রা এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষিত হয়। সাপ্তাহিক ছুটি সহ ৪ এপ্রিল পর্যন্ত কাঁচাবাজার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও হাসপাতালসহ জরুরি সেবা বিভাগ বাদে সকল সরকারি অফিস বন্ধ হয়। একই সাথে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হয়।[২৮]

২৪ মার্চ, ৬ জন করোনভাইরাসতে আক্রান্ত হন। তার মধ্যে একজন ছিলেন বিদেশী প্রত্যাবাসী। ৭০ বছর বয়সী একজন কোভিড-১৯ থেকে মারা যান।[২৯]

২৫ মার্চ, নতুন কোনো আক্রান্তের ঘটনা ঘটেনি, নতুন একজন মৃত্যুবরণ করেন।[৩০]

২৬ মার্চ, নতুন ৫ জন আক্রান্ত হন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ৪৪-এ পৌঁছায়। এর মধ্যে ১১ জন সুস্থ হয়ে গেছেন।[৩১]

গবেষণা, পরীক্ষা ও নজরদারী

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়,অধিদপ্তর,আইইডিসিআর ও HEOC & Control Room

দেশে কোভিড-১৯ পরিক্ষার স্থানসমূহ

দেশে ২৫ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত, কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হয়েছে সর্বমোট ৭৯৪ জনের ও পজেটিভ পাওয়া গেছে ৩৯ জনের এবং গত ২৪ ঘন্টায় কোন পজেটিভ রোগী পাওয়া যায়নি। দেশে মোট মৃত্যু ৫ জনের। (সূত্র: আইইডিসিআর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর)

দেশে আরও নতুন ৩ টি স্থানে পলিমারেজ চেইন রিঅ্যাকশন (PCR) মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এগুলো হলঃ

জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান (IPH),

ঢাকা শিশু হাসপাতাল (Child Health Research Foundation এর সহায়তায়),

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজ চট্টগ্রাম (BITID)।

এছাড়াও ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট (এম এ জি ওসমানী) এর সরকারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে সিঘ্রই (PCR) মেশিন স্থাপন করা হবে। [২৫ মার্চ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এর তথ্যানুসারে][৩২]

২৪ তারিখে বলা হয়েছিলো, দেশে আরও ৭ টি স্থানে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

২১ তারিখে বলা হয়েছিল ১৬ টি (PCR) মেশিন ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবংং ৭ টি মেশিন CMSD তে রয়েছে। [৩৩]

ব্যাক্তিগত নিরাপত্তার উপকরণ (PPE) সরঞ্জাম মজুদ ও সরবরাহ

মোট সংগ্রহ: ৩, ৫৭,০০০ টি

মোট বিতরণ: ২,৯১,০০০ টি

মোট মজুদ: ৬৬,০০০ টি

সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে ঢাকার ১০ টি হাসপাতালে ২০০০ টি ব্যাক্তিগত নিরাপত্তার উপকরণ (PPE) ইতিমধ্যেই বন্টন করা হয়েছে। [২৪ মার্চ এর রাত্রি ১১ টা পর্যন্ত সর্বশেষ আহরন ও বিতরন অনুযায়ী] [৩৪]

২৬ মার্চে মোট প্রাপ্তি: ১,০০,০০০ (এক লক্ষ)

মার্চ মাসে সংগ্রহ লক্ষমাত্রা: ১০ লক্ষ

এক্সামিনেশন অ্যান্ড সার্জিক্যাল গ্লোভস (বড়, মধ্যম ও ছোট)- সর্বোমোট অধিগ্রহণঃঃ ৩৭২৮০০, সর্বোমোট সরবরাহঃঃ ২৯৭৮৩০, বর্তমানে মজুদঃ ৭৪৯৭০

আই প্রোটেক্টর সেফটি গগলস- সর্বোমোট অধিগ্রহণঃঃ ৩৪০৪০, সর্বোমোট সরবরাহঃঃ ১৭৫৩৫, বর্তমানে মজুদঃ ১৬৫০৫

গাউন - সর্বোমোট অধিগ্রহণঃঃ ১৬০০০, সর্বোমোট সরবরাহঃঃ ১২৬৬০, বর্তমানে মজুদঃ ৩৩৪০

কম্বো সার্জিক্যাল প্রোটেকশন ড্রেস- সর্বোমোট অধিগ্রহণঃঃ ৮৪০, সর্বোমোট সরবরাহঃঃ ৫০০, বর্তমানে মজুদঃ ৩৪০

প্রোটেকটিভ কভার অল অ্যান্ড সার্জিক্যাল ফেস মাস্ক- সর্বোমোট অধিগ্রহণঃঃ ২৫১০২, সর্বোমোট সরবরাহঃঃ ১৯০০০, বর্তমানে মজুদঃ ৬১০২ [২৩ মার্চ এর রাত্রি ১০ টা পর্যন্ত সর্বশেষ আহরন ও বিতরন অনুযায়ী] (সূত্র: সিএমএসডি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর) [৩৫]

কোভিড-১৯ সন্দেহে আইসোলেশন

এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ সন্দেহে আইসোলেশন করা হয়েছিল ২৬৭ জনকে। [২৪ মার্চ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এর তথ্যানুসারে][৩৬]

বিভাগপ্রতি আইসোলেশন করা বিছানা

বরিশাল -২১৪ টি

খুলনা - ৪৪৭ টি

ঢাকা - ৪১১ টি

চট্টগাম - ৩৫৬ টি

সিলেট - ৪৭৭ টি

রাজশাহী - ৫৪১ টি

রংপুর - ১৭৩ টি

ময়মনসিংহ - ৩৭০ টি [৩৭]


২৪ মার্চের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য সারাদেশে ২৯৪ টি প্রতিষ্ঠানকে প্রস্তুত করা হয়েছে যার মাধ্যমে ১৬,৯৪১ জনকে সেবা দেয়া সম্ভব হবে।

আইসোলেশন করা সর্বোমোট বিছানাঃ ৪৫৩৯ টি। ঢাকা শহরের কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল, রিজেন্ট হাসপাতাল, উত্তরা; রিজেন্ট হাসপাতাল,মিরপুর ও সাজেদা ফাউন্ডেশন যাত্রাবাড়ী - এই ৫ টি হাসপাতালে ২৯ টি আইসিইউ বিছানা প্রস্তুত করা হয়েছে এবং ১৬ টি আইসিইউ বিছানা প্রস্তুত করার কাজ চলছে। কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ৫ টি Dialysis বিছানা প্রস্তুত আছে। [৩৮]

সেচ্ছাসেবী

সেচ্ছাসেবী হিসেবে করোনাভাইরাস সংক্রমণ সংক্রান্ত তথ্য ও চিকিৎসাসেবা প্রদানে নিবন্ধনকৃত চিকিৎসক ও চিকিৎসা শিক্ষার্থীদের সংখ্যা:

মোট নিবন্ধনকৃত: ১৪,৮৬৪ জন।

কোভিড-১৯ বিষয়ক অনলাইন কোর্স সম্পন্ন করেছেন: ৩,৪৬১ জন

হটলাইন সিস্টেমে চিকিৎসাসেবা ও তথ্য প্রদানে যুক্ত হয়েছেন: ৬৫৬ জন

বিদেশি সাহায্য

এছাড়াও ২৬ মার্চ চীন থেকে এসেছে ১০ হাজার টেস্ট কিট, প্রথম সারির ডাক্তারদের জন্য ১০ হাজার পিপিই ও এক হাজার থার্মোমিটার। [৩৯]

বিস্তারের উপায়

উহান করোনাভাইরাসটি অপেক্ষাকৃত বড় আকারের; এর আকার প্রায় ১২৫ ন্যানোমিটার (অর্থাৎ ১ মিটারের প্রায় ১ কোটি ভাগের এক ভাগ)। আকারে বড় বলে এটি বাতাসে কয়েক ঘণ্টার বেশি ভাসন্ত অবস্থায় থাকতে পারে না এবং কয়েক ফুটের বেশী দূরত্বে গমন করতে পারে না। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের মতো এটিও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সংস্পর্শের মাধ্যমে এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তিতে ছড়াতে পারে। বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শের সময় মুখের হাঁচি, কাশি, লালা বা থুতু থেকে সরাসরি ভাইরাসটি এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তিতে সংক্রামিত হতে পারে। অন্যদিকে জনসাধারণ্য স্থানে কোনও আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দিলে বা ভাইরাসযুক্ত হাত দিয়ে ধরলে কাছাকাছি পৃষ্ঠতলে যেমন দরজার হাতলে, খাটের খুঁটিতে বা মুঠোফোনে ভাইরাস লেগে থাকতে পারে এবং সেখান থেকে পরোক্ষভাবে আরেকজন ব্যক্তির কাছে সেটি ছড়াতে পারে।[৪০]

এছাড়া উহান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসার সময়ে যেমন ক্লোমনালীবীক্ষণ বা শ্বাসনালীর চিকিৎসার সময়ে বাতাসে দেহ থেকে নিঃসৃত ভাইরাসবাহী তরলের বাতাসে ভাসমান কণাগুলি একাধিক চিকিৎসাকর্মীকে সংক্রামিত করতে পারে এবং সাবধানতা অবলম্বন না করলে হাসপাতালের সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। হাত পরিষ্কার রাখলে এবং বিশেষ পোষাক বা গাউন, হাতমোজা, মুখোশ ও চশমা পরিধান করলে বাতাসে ভাইরাসবাহী ভাসমান কণার বিস্তার কমানো সম্ভব। ভাইরাসটির সংক্রমণ ও লক্ষণ প্রকাশের অন্তর্বর্তী কাল (ইনকিউবেশন পিরিয়ড) এখনও নিশ্চিতভাবে জানা না গেলেও সংক্রমণের মোটামুটি ১ থেকে ১৪ দিনের মধ্যেই রোগের উপসর্গ দেখা যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।[৪০]

শনাক্তকরণ, উপসর্গ ও নিরাময়

মানবদেহে কোভিড-১৯ এর লক্ষণসমূহ

পলিমারেজ শৃঙ্খল বিক্রিয়া পরীক্ষার (পিসিআর টেস্ট) মাধ্যমে উপরোক্ত বাজারের সাথে সরাসরি জড়িত অনেক ব্যক্তির দেহে এবং বাজারের সাথে জড়িত নয়, এমন ব্যক্তিদের দেহেও ভাইরাসটির সংক্রমণ হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভাইরাসটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ হতে পারে, এমন প্রমাণও পাওয়া গেছে।[৪১] তবে এই নতুন ভাইরাসটি সার্স ভাইরাসের সমপর্যায়ের মারাত্মক কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়।[৪২][৪৩][৪৪][৪৫]

এই ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর (৮৩%-৯৩% রোগীর ক্ষেত্রে), শুকনো কাশি (৭৬%-৮২% রোগীর ক্ষেত্রে), অবসাদ বা পেশীতে ব্যথা (১১%-৪৪% রোগীর ক্ষেত্রে), এবং পরবর্তীতে শ্বাসকষ্ট ও শ্বাসনালীর রোগ (যেমন- ক্লোমনালীর প্রদাহ তথা ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়া) হয়।[৪৬] কদাচিৎ মাথাব্যথা, তলপেটে ব্যথা, উদরাময় (ডায়রিয়া) বা কফসহ কাশি হতে পারে। রোগীদের রক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে এই ভাইরাসের কারণে তাদের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা হ্রাস পায়। এছাড়া যকৃৎ ও বৃক্কের (কিডনি) ক্ষতি হয়। সাধারণত এক সপ্তাহের আগ পর্যন্ত উপসর্গগুলি ডাক্তার দেখানোর মত জটিল রূপ ধারণ করে না। কিন্তু ২য় সপ্তাহে এসে ব্যক্তিভেদে অবস্থার দ্রুত ও গুরুতর অবনতি ঘটতে পারে। যেমন ফুসফুসের ক্ষতিবৃদ্ধির সাথে সাথে ধমনীর রক্তে অক্সিজেনের স্বল্পতা (হাইপক্সেমিয়া) দেখা দেয় এবং রোগীকে অক্সিজেন চিকিৎসা দিতে হয়। এছাড়া তীব্র শ্বাসকষ্টমূলক রোগলক্ষণসমষ্টি (অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনড্রোম) পরিলক্ষিত হয়। ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ রোগীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (intensive care unit বা ICU) রেখে যান্ত্রিকভাবে শ্বাসগ্রহণ করাতে হয় এবং কখনও কখনও কৃত্রিম ফুসফুসের ভেতরে রক্ত পরিচালনার মাধ্যমে রক্তে অক্সিজেন যোগ করতে হয়। এছাড়া ফুসফুসের ব্যাপক ক্ষতি হবার কারণে ব্যাকটেরিয়াঘটিত ২য় একটি নিউমোনিয়া হবার বড় সম্ভাবনা থাকে এবং নিবিড় পরিচর্যাধীন রোগীদের ১০% ক্ষেত্রে এটি হয়।[৪০]

ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের আক্রমণের মত উপসর্গ হলেও ফ্লুয়ের ঔষধে কোনও কাজ হয় না। এ পর্যন্ত রোগটির জন্য কোনও ঔষধ বা টিকা উদ্ভাবিত হয়নি। হাসপাতালে নিবিড় চিকিৎসা ছাড়া রোগ থেকে সেরে ওঠার উপায় নেই। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আগে থেকেই কম, তাদের নিউমোনিয়া হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সাধারণত বৃদ্ধদের মধ্যে ভাইরাসটির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি দেখা গেছে। ইনলফ্লুয়েঞ্জাতে সংক্রমণ-পরবর্তী মৃত্যুর হার (যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ০.১%) করোনাভাইরাসের মৃত্যুর হার অপেক্ষা কম (৩-৪%)।[৪৬]

করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয় (ব্যক্তি পর্যায়ে)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থা কর্তৃক ইনফোগ্রাফিক, কীভাবে জীবাণুর বিস্তার বন্ধ করতে হবে তা বর্ণনা করা হয়েছে।
ভাইরাসের বিস্তার রোধে জনসচেতনতার প্রভাব।

সমগ্র দেশব্যাপী সমস্ত জনগণকে পরীক্ষণের সুযোগসুবিধার অনুপস্থিতিতে জনসচেতনতা, অন্তরণ, সঙ্গনিরোধ এমনকি অবরুদ্ধকরণের পরেও উপসর্গহীন (Asymptomatic) ভাইরাসবাহক ব্যক্তিদের কারণে নিরবে বহু সংখ্যক সংক্রমণ হবার ভয়াবহ ঝুঁকি থেকে যায়। তাই ব্যাপক ও দ্রুত করোনাভাইরাস পরীক্ষণের ব্যবস্থা অলভ্য থাকলে উপসর্গ বা লক্ষণের প্রকাশ না পেলেও সবাইকে ঘরে বসে অবরুদ্ধ অবস্থাতে এবং সীমিত চলাচল ও সামাজিক আন্তঃক্রিয়া সম্পাদনের সময়েও সমাজের প্রতিটি মানুষের সাথে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করা, নাকে-মুখে-চোখে হাত না দেওয়া, ঘরবাড়ি পরিষ্কার করে জীবাণুমুক্ত করা, ইত্যাদি পদ্ধতিগুলি অত্যন্ত সাবধানতার সাথে মেনে চলতে হবে।

সমাজের সাধারণ ব্যক্তি পর্যায়ে করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯) তথা করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হল। করোনাভাইরাস মানুষ-থেকে-মানুষে প্রধানত দুই প্রক্রিয়াতে ছড়াতে পারে। সংক্রমণের প্রথম প্রক্রিয়াটি দুই ধাপে ঘটে। প্রথম ধাপ: করোনাভাইরাস-সংক্রমিত ব্যক্তি ঘরের বাইরে গিয়ে মুখ না ঢেকে হাঁচি-কাশি দিলে করোনাভাইরাস তার আশেপাশের (১-২ মিটার পরিধির মধ্যে) বাতাসে কয়েক ঘণ্টা ভাসমান থাকতে পারে। দ্বিতীয় ধাপ: সেই করোনাভাইরাস কণাযুক্ত বাতাসে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করলে অন্য ব্যক্তিদের ফুসফুসেও শ্বাসনালী দিয়ে করোনাভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় প্রক্রিয়াটিও কয়েক ধাপে ঘটে। প্রথম ধাপ: করোনাভাইরাস-সংক্রমিত ব্যক্তি যদি কাশি শিষ্টাচার না মানেন, তাহলে তার হাতে বা ব্যবহৃত বস্তুতে করোনাভাইরাস লেগে থাকবে। দ্বিতীয় ধাপ: এখন যদি উক্ত ব্যক্তি তার পরিবেশের কোথাও যেকোনও বস্তুর পৃষ্ঠতলে সেই করোনাভাইরাসযুক্ত হাত দিয়ে স্পর্শ করেন, তাহলে সেই পৃষ্ঠতলে করোনাভাইরাস পরবর্তী একাধিক দিন লেগে থাকতে পারে। তৃতীয় ধাপ: এখন যদি অন্য কোনও ব্যক্তি সেই করোনাভাইরাসযুক্ত পৃষ্ঠ হাত দিয়ে স্পর্শ করে, তাহলে ঐ নতুন ব্যক্তির হাতে করোনাভাইরাস লেগে যাবে। চতুর্থ ধাপ : হাতে লাগলেই করোনাভাইরাস দেহের ভেতরে বা ফুসফুসে সংক্রমিত হতে পারে না, তাই এখন নতুন ব্যক্তিটি যদি তার সদ্য-করোনাভাইরাসযুক্ত হাতটি দিয়ে নাকে, মুখে বা চোখে স্পর্শ করে, কেবল তখনই করোনাভাইরাস ঐসব এলাকার উন্মুক্ত শ্লেষ্মাঝিল্লী দিয়ে দেহের ভিতরে প্রবেশ করবে ও প্রথমে গলায় ও পরে ফুসফুসে বংশবিস্তার করা শুরু করবে। এজন্য উপরে লিখিত করোনাভাইরাস ছড়ানোর দুইটি প্রক্রিয়ার শুরুতেই এবং কিংবা ছড়ানোর প্রতিটি অন্তর্বতী ধাপেই যদি করোনাভাইরাসকে প্রতিহত করা যায়, তাহলে সফলভাবে এই ভাইরাস ও রোগের সংক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় আচরণের ব্যাপারে নিচের পরামর্শগুলি অবশ্যপাঠ্য।

সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা

তাইওয়ানের রাষ্ট্রপতি সাই ইং-ওয়েন করমর্দনের বদলে হাত ও মুঠো যোগ করে ঐতিহ্যবাহী অভিবাদন করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছেন।

করোনাভাইরাস কোনও লক্ষণ-উপসর্গ ছাড়াই দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে যেকোনও ব্যক্তির দেহে তার অজান্তেই বিদ্যমান থাকতে পারে। এরকম করোনাভাইরাস বহনকারী ব্যক্তি যদি কোনও কারণে হাঁচি বা কাশি দেন, তাহলে তার আশেপাশের বাতাসে ৩ থেকে ৬ ফুট দূরত্বের মধ্যে করোনাভাইরাসবাহী জলীয় কণা বাতাসে ভাসতে শুরু করে এবং ঐ পরিধির মধ্যে অবস্থিত অন্য যেকোনও ব্যক্তির দেহে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। এ কারণে জনসমাগম বেশি আছে, এরকম এলাকা অতি-আবশ্যক প্রয়োজন না হলে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে যাতে বাতাসে ভাসমান সম্ভাব্য করোনাভাইরাস কণা শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ না করতে পারে।

হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্তকরণ

পরিবেশে অবস্থিত বিভিন্ন বস্তুতে করোনাভাইরাস লেগে থাকতে পারে, তাই এগুলি কেউ হাত দিয়ে স্পর্শ করলে তার হাতেও করোনাভাইরাস লেগে যেতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে করোনাভাইরাস কাঠ, প্লাস্টিক বা ধাতুর তৈরী বস্তুর পৃষ্ঠে গড়ে চার থেকে পাঁচ দিন লেগে থাকতে পারে। মানুষকে জীবনযাপনের প্রয়োজনে এগুলিকে প্রতিনিয়তই হাত দিয়ে স্পর্শ করতে হয়। তাই এগুলি স্পর্শ করার পরে হাত ভাল করে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করা অত্যন্ত জরুরী। নিম্নলিখিত হাত স্পর্শ করার ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রগুলির ব্যাপারে বিশেষ নজর দিতে হবে।

  • অন্য কোনও ব্যক্তির ব্যক্তিগত বস্তু যা হাত দিয়ে ঘনঘন স্পর্শ করা হয়, যেমন মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), ল্যাপটপ, ইত্যাদি নিজ হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
  • বহুসংখ্যক ব্যক্তি স্পর্শ করে এমন যন্ত্র, যেমন এটিএম যন্ত্র (নগদ টাকা প্রদানকারী যন্ত্র) ও অন্য কোনও যন্ত্রের (যেমন দোকানের বা অন্য কোনও স্থানের ল্যাপটপ, কম্পিউটারের মনিটর) বোতাম, চাবি, কিবোর্ড ও হাতল হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
  • নিজ বাসগৃহের বাইরের যেকোনও আসবাবপত্র (চেয়ার, টেবিল, ইত্যাদি) হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
  • নিজ বাসগৃহের বাইরের যেকোনও কামরা বা যানবাহনের দরজার হাতল হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
  • কাগজের টাকা, ব্যাংকের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড, ইত্যাদি এবং এগুলি যেখানে রাখা হয়, যেমন ওয়ালেট বা পার্স ইত্যাদির অভ্যন্তরভাগ হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
  • রেস্তোরাঁ বা অন্য যেকোনও খাবার বিক্রয়কারী দোকানের থালা-বাসন-বাটি-পাত্র বা বোতল-গেলাস হাত দিয়ে স্পর্শ করা। এইসব তৈজসপত্র বহু ব্যক্তি স্পর্শ করেন এবং এগুলিকে সবসময় সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত করা হয়েছে কি না, তা সম্পূর্ণ নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়।
  • ঘরের বাইরে যেকোনও স্থানের হাত মোছার তোয়ালে বা রুমাল যা একাধিক ব্যক্তি স্পর্শ করে, সেগুলিকে হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
  • ঘরের বাইরে রাস্তায় বা অন্যত্র কারও সাথে করমর্দন করা (হাত মেলানো) বা কোলাকুলি করা বা ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা।
হাত সঠিকভাবে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করার ভিডিও

উপরোক্ত ক্ষেত্রগুলিতে হাত দিয়ে স্পর্শের পরে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং যত ঘনঘন সম্ভব হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। নিম্নলিখিত হাত ধোয়ার পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে[৪৭]:

  • প্রথমে হাত কল থেকে পড়ন্ত পরিষ্কার পানিতে ভাল করে ভিজিয়ে নিতে হবে।[৪৭] গরম বা ঠাণ্ডা পানিতে কোনও পার্থক্য হয় না।[৪৮] বালতি বা পাত্রে রাখা পানিতে হাত না ভেজানো ভাল, কারণ সেটি পরিস্কার ও জীবাণুমুক্ত না-ও হতে পারে।[৪৮]
  • এর পর হাতে বিশেষ জীবাণুমুক্তকারক সাবান (সম্ভব না হলে সাধারণ সাবান) যথেষ্ট পরিমাণে প্রয়োগ করতে হবে ও ফেনা তুলে পুরো হাত ঘষতে হবে।[৪৭] সাবান জীবাণুকে হাত থেকে বের করে নিয়ে আসে।
  • হাতের প্রতিটি আঙুলে যেন সাবান লাগে, তা নিশ্চিত করতে হবে, এজন্য এক হাতের আঙুলের ফাঁকে আরেক হাতের আঙুল ঢুকিয়ে ঘষে কচলাতে হবে।[৪৭]
  • দুই হাতের বুড়ো আঙুল ও কবজিও সাবান দিয়ে ঘষা নিশ্চিত করতে হবে।[৪৯]
  • এক হাতের তালুর সাথে আরেক হাতুর তালু ঘষতে হবে এবং এক হাতের তালু দিয়ে আরেক হাতের পিঠও সম্পূর্ণ ঘষতে হবে।[৪৭]
  • প্রতিটি নখের নিচেও ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে।[৪৭]
  • ঘড়ি, আংটি বা অন্য যেকোন হাতে পরিধেয় বস্তু খুলে সেগুলির নিচে অবস্থিত পৃষ্ঠও পরিষ্কার করতে হবে।
  • কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে, সম্ভব হলে ৩০ সেকেন্ড বা তার বেশি সময় ধরে ফেনা তুলে ভাল করে হাত ঘষতে হবে।[৪৭] যত বেশীক্ষণ ধরে হাত ঘষবেন, হাত তত বেশী জীবাণুমুক্ত হবে।[৪৮]
  • পাত্রে রাখা স্থির পানিতে নয়, বরং পড়ন্ত পরিষ্কার পানির ধারাতে হাত রেখে ভাল করে হাত ধুয়ে সম্পূর্ণ সাবানমুক্ত করতে হবে।[৪৭] বেসিনে, গামলা, বালতি বা পাত্রে রাখা পানিতে হাত সাবানমুক্ত করলে হাতে পুনরায় জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে।[৪৮]
  • হাত ধোয়ার পরে তোয়ালে কিংবা রুমাল নয়, বরং একবার ব্যবহার্য কাগজের রুমাল দিয়ে সম্পূর্ণরূপে হাত শুকিয়ে নিতে হবে, কেননা গবেষণায় দেখা গেছে যে ভেজা হাতে জীবাণু ১০০ গুণ বেশী বংশবিস্তার করে।[৫০] ভেজা হাতে খুব সহজেই জীবাণু পুনঃসংক্রমিত হতে পারে।[৪৮] একাধিক ব্যক্তির ব্যবহৃত তোয়ালে দিয়ে হাত শুকানো যাবে না, এবং একই তোয়ালে দিয়ে বারবার হাত শুকানো যাবে না, তাই একবার-ব্যবহার্য কাগজের রুমাল ব্যতীত অন্য যেকোনও ধরনের তোয়ালে বা রুমাল ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • হাত শুকানোর কাগজের রুমালটি দিয়ে ধরেই পানির কল বন্ধ করতে হবে এবং শৌচাগারের দরজার হাতল খুলতে হবে। পানির কল ও শৌচাগারের দরজার হাতলে ভাইরাস লেগে থাকতে পারে।এরপর কাগজের রুমালটি ঢাকনাযুক্ত বর্জ্যপাত্রে ফেলে দিতে হবে।
  • যেহেতু দিনে বহুবার হাত ধুতে হবে, তাই ত্বকের জন্য কোমল সাবান ব্যবহার করা শ্রেয়। বেশি করে সাবান লাগানোর কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে এবং এর ফলে ত্বকে অপেক্ষাকৃত সহজে জীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে।[৪৯]
  • সাবান-পানির ব্যবস্থা না থাকলে কমপক্ষে ৬০% অ্যালকোহলযুক্ত বিশেষ হাত জীবাণুমুক্তকারক দ্রবণ (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) দিয়ে হাত কচলে ধুতে হবে। এক্ষেত্রেও কমপক্ষে যথেষ্ট পরিমাণ দ্রবণ হাতে প্রয়োগ করে ৩০ সেকেন্ড ধরে হাতের তালু, পিঠ, আঙুল, আঙুলের ফাঁক, আঙুলের মাথা, নখের তলা, সবকিছু ভাল করে ভিজিয়ে ঘষতে হবে, যতক্ষণ না সবটুকু দ্রবণ না শুকায়।[৫১] তবে সুযোগ পেলেই নোংরা হাত সাবান-পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া সবচেয়ে বেশী উত্তম।
  • যদি হাত-জীবাণুমুক্তকারক দ্রবণ ও সাবান উভয়েই লভ্য না থাকে বা সরবরাহ কম থাকে, কিংবা এগুলি যদি ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে না থাকে, তাহলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ছাই, বালি বা কাদামাটি ও পানি দিয়ে একই পদ্ধতিতে ঘষে ঘষে হাত ধোয়া একটি ভালো বিকল্প।[৫২] গবেষণায় দেখা গেছে যে ছাই বা কাদামাটি দিয়ে হাত ধোয়া ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার জীবাণুমুক্তকরণ ক্ষমতার মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই।[৫৩]

কখন হাত ধুতে হবে, তা জানার জন্য নিচের নির্দেশনাগুলি মনে রাখা জরুরি:

  • নাক ঝাড়ার পরে, কাশি বা হাঁচি দেবার পরে হাত ধোবেন।
  • যেকোনও জনসমাগমস্থল যার মধ্যে গণপরিবহন, বাজার কিংবা উপাসনাকেন্দ্র অন্তর্ভুক্ত, সেগুলিতে পরিদর্শন করার পরেই হাত ধোবেন।
  • বাসা থেকে কর্মস্থলে পৌঁছাবার পর হাত ধোবেন।
  • কর্মস্থল থেকে বাসায় পৌঁছাবার পর হাত ধোবেন।
  • ঘরের বাইরের যেকোনও বস্তুর পৃষ্ঠতল হাত দিয়ে স্পর্শ করার পরে হাত ধোবেন। (উপরে হাত স্পর্শ করার ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রগুলি দেখুন)
  • যেকোনও রোগীর সেবা করার আগে, সেবা করার সময়ে বা তার পরে হাত ধোবেন।
  • খাবার আগে ও পরে হাত ধোবেন।
  • শৌচকার্য করার পরে হাত ধোবেন।
  • বর্জ্যপদার্থ ধরার পরে হাত ধোবেন।
  • পোষা প্রাণী বা অন্য যে কোনও প্রাণীকে স্পর্শ করার পরে হাত ধোবেন।
  • বাচ্চাদের ডায়পার (বিশেষ জাঙ্গিয়া) ধরার পরে বা বাচ্চাদের শৌচকার্যে সাহায্য করার পরে হাত ধোবেন।
  • হাত যদি দেখতে নোংরা মনে হয়, তাহলে সাথে সাথে হাত ধোবেন।
  • হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেন এক রোগী থেকে আরেক রোগী বা অন্য যেকোনও ব্যক্তির দেহে যেন করোনাভাইরাস সংক্রমিত হতে না পারে, সেজন্য সেখানে কর্মরত সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীকে নিম্নের ৫টি মুহূর্তে অবশ্যই হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে : রোগীকে স্পর্শ করার আগে, পরিষ্কারকরণ বা জীবাণুমুক্তকরণ পদ্ধতি প্রয়োগের আগে, রোগীর দেহজ রস বা তরল গায়ে লাগার সম্ভাবনা থাকলে ঠিক তার পরপর, রোগীকে স্পর্শ করার পর এবং রোগীর আশেপাশের পরিবেশ স্পর্শ করার পর।
  • হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করার সুব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ:
    • রেস্তোরাঁ, চা ও কফিঘর, দোকানপাট, বাজার, বিপণিবিতান, শপিং মল, ইত্যাদি সমস্ত স্থানে হাঁচি-কাশিতে মুখ ঢাকার জন্য ও ভেজা হাত শুকানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে কাগজের রুমাল বা টিস্যু পেপারের ব্যবস্থা করতে হবে। হাত জীবাণুমুক্তকারক দ্রবণ (হ্যান্ড স্যানিটাইজারের) এবং/কিংবা সাবান-পানিতে হাত ধোবার ব্যবস্থা করতে হবে। ব্যবহারের পর কাগজের রুমাল ফেলে দেবার জন্য (খোলা নয়, বরং) ঢাকনাযুক্ত বর্জ্যপাত্র বা বিনের ব্যবস্থা করতে হবে।
    • সম্ভব হলে ঘরের বাইরে যাতায়াত বা ভ্রমণের সময় সর্বদা হাত জীবাণুমুক্তকারকের বোতল ও কাগজের রুমাল (টিস্যু পেপার) সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে হবে।

নাক, মুখ ও চোখ হাত দিয়ে স্পর্শ না করা

হংকং এর জনগন ফেসমাস্ক পরে আছেন

করোনাভাইরাস কেবলমাত্র নাক, মুখ, চোখের উন্মুক্ত শ্লেষ্মাঝিল্লী দিয়ে দেহে প্রবেশ করতে পারে। পরিবেশে উপস্থিত করোনাভাইরাস স্পর্শের মাধ্যমে হাতে লেগে থাকতে পারে। তাই আধোয়া জীবাণুযুক্ত হাতে কখনোই নাক, মুখ, চোখ স্পর্শ করা যাবে না। যদি একান্তই নাকে মুখে চোখে হাত দিতে হয়, তাহলে অবশ্যই হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে তা করতে হবে, কিংবা কাগজের রুমাল ব্যবহার করে নাক, মুখ ও চোখ স্পর্শ করতে হবে। এজন্য সবসময় হাতের কাছে সাবান-পানি বা অ্যালোকোহলভিত্তিক হস্ত জীবাণুমুক্তকারক কিংবা কাগজের রুমালের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিয়মটি মেনে চলা অনেকের জন্য কঠিন হতে পারে। নাক, মুখ ও চোখে হাত দেওয়া খুবই সাধারণ ও স্বাভাবিক একটি ঘটনা এবং বহুদিনের অভ্যাসের বশে প্রায় সবাই কারণে-অকারণে এ কাজটি করে থাকে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে মানুষ ঘণ্টায় ২০ বারেরও বেশি মুখের বিভিন্ন অংশে হাত দিয়ে স্পর্শ করে। কিন্তু নিজদেহে করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে হলে এই অভ্যাসের ব্যাপারে অনেক বেশী সচেতন হতে হবে। অনেকে মানসিক চাপের কারণে, গভীর চিন্তা করার সময়, অন্য কোনও অজ্ঞাত মানসিক কারণে কিংবা চুলকানির জন্য নাকে, মুখে, চোখে হাত দিয়ে থাকেন। তাই প্রথমে প্রতিটি ব্যক্তিকে নিজেকে বেশ কিছু সময় ধরে নিয়মিত আত্ম-পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হবে কোন্‌ কোন্‌ সময়ে বা কারণে সে নিজের নাক, চোখ বা মুখে হাত দিচ্ছে। কারণগুলি চিহ্নিত করার পর এবং এগুলি সম্বন্ধে সচেতন হবার পরে একে একে এগুলিকে দূর করার চেষ্টা করতে হবে এবং নাকে,মুখে, চোখে হাত দেয়ার মাত্রা যথাসর্বোচ্চ সম্ভব কমিয়ে আনতে হবে।

পরিবেশ পরিষ্কার করে করোনাভাইরাস মুক্তকরণ

    • গৃহ ও কার্যালয়ে যেসব বস্তু অনেক বহিরাগত মানুষ হাত দিয়ে স্পর্শ করে, যেমন দরজার হাতল, কম্পিউটারের কিবোর্ড ও মনিটরের পর্দা, ল্যাপটপ কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, বা অন্য কোনও বহুল ব্যবহৃত আসবাব, ইত্যাদি নিয়মিতভাবে কিছু সময় পরপর জীবাণুনিরোধক স্প্রে বা দ্রবণ দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
    • বাইরে থেকে আসার পর পরিধেয় পোষাক ও অন্যান্য বহুল ব্যবহৃত কাপড় যেমন-বিছানার চাদর, ইত্যাদি নিয়মিত ধুতে হবে।

করোনাভাইরাস-বহনকারী সম্ভাব্য ব্যক্তিদের সম্পর্কে করণীয়

    • যে ব্যক্তির জ্বর, সর্দি, কাশি ও হাঁচি হচ্ছে, তার থেকে ন্যূনতম ৩ থেকে ৬ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, যাতে বাতাসে ভাসমান ভাইরাস কণা শ্বাসগ্রহণের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ না করে।
    • রাস্তায় ও যত্রতত্র থুতু ফেলা যাবে না, কেননা থুতু থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে।
    • হাঁচি-কাশি দেওয়া ব্যক্তিকে অবশ্যই কাশি বা হাঁচি দেওয়ার সময় অস্থায়ী কাগজের রুমাল বা টিস্যুপেপার দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখতে হবে এবং সেই কাগজের রুমাল সাথে সাথে বর্জ্যে ফেলে দিতে হবে। খালি হাত দিয়ে কাশি-হাঁচি ঢাকা যাবে না, কেন না এর ফলে হাতে জীবাণু লেগে যায় (হাত দিয়ে হাঁচি-কাশি ঢাকলে সাথে সাথে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে)। কাগজের রুমাল না থাকলে কনুইয়ের ভাঁজে বা কাপড়ের হাতার উপরের অংশে মুখ ঢেকে হাঁচি-কাশি দিতে হবে।
    • পরিচিত কারও করোনাভাইরাসের লক্ষণ-উপসর্গ দেখা গেলে সাথে সাথে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বা জরুরী ফোনে যোগাযোগ করতে হবে যাতে তাকে দ্রুত পরীক্ষা করা যায় এবং প্রয়োজনে সঙ্গনিরোধ (কোয়ারেন্টাইন) করে রাখা যায়।

বিবিধ

    • রাস্তায় বা অন্যত্র অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রস্তুতকৃত ও পরিবেশনকৃত খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে, কারণে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রস্তুতকৃত ও অস্বাস্থ্যকর থালা-বাসন-বাটি-পাত্র বা গেলাসে পরিবেশনকৃত খাবার ও পানীয়ের মাধ্যমেও ভাইরাস ছড়াতে পারে।
    • রাস্তায় চলাফেরার পথের ধারে উপস্থিত উন্মুক্ত বর্জ্য কিংবা হাসপাতাল ও অন্যত্র উপস্থিত চিকিৎসা বর্জ্যের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে।
    • হাসপাতালে ও অন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কর্মরত স্বাস্থ্যকর্মীদেরকে অবশ্যই বিশেষ চিকিৎসা মুখোশ ও হাতমোজা পরিধান করতে হবে, যাতে ভাইরাস এক রোগী থেকে আরেক রোগীতে না ছড়ায়।

বিভিন্ন খাতে প্রতিক্রিয়া

সরকার

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

হাসপাতাল, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান পরিসেবা

যোগাযোগ ও গণমাধ্যম

পরিবহণ

গণপরিবহণ

বিমান

আইন শৃঙ্খলা

শিক্ষা

খাদ্যব্যবস্থা

নির্মাণ

প্রতিরক্ষা

জেলখানা ও সংশোধনাগার

খেলাধূলা

শিল্প ও বিনোদন

বেসরকারী

নীতিনির্ধারক ও প্রশাসন

জনগনের প্রতিক্রিয়া

পরিসংখ্যান ও লেখচিত্র

আইইআরডিসি

সামাজিক প্রভাব

আবদ্ধকরণ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধকরণ

জেলখানা, শোধনাগার বন্ধকরণ

অনুষ্ঠান বাতীল

গণমাধ্যম

প্রকাশনা

চলচিত্র

টেলিভিশন

খেলাধুলা

ধর্মীয়

অর্থনৈতিক প্রভাব

আন্তদেশীয় ভ্রমণ

হাট বাজারে অর্থনৈতিক প্রভাব

পেশাজীবিদের উপর প্রভাব

ব্যাবসায়ী ও খুচরো বিক্রেতা

উৎপাদন ও জরুরী সরবরাহ

অন্যান্য অর্থনৈতিক প্রভাব

আরও পড়ুন

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "করোনা ইনফো"corona.gov.bd। ১৩ জুলাই ২০২০। 
  2. "বাংলাদেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত, সতর্ক থাকার নির্দেশনা"বিবিসি বাংলা। ৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০ 
  3. সংবাদদাতা, সিনিয়র (১১ মার্চ ২০২০)। "নতুন কোন করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি বাংলাদেশে নেই, প্রথম তিন 'স্থির'"বিডি নিউজ ২৪ (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. "করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়েছেন দুজন, দ্বিতীয় পরীক্ষার পর ছাড়পত্র"বিবিসি বাংলা। ১১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০ 
  5. "আরও ২ জন করোনায় আক্রান্ত: আইইডিসিআর"। প্রথম আলো। ১৪ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২০ 
  6. "৩১ মার্চ পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ"। এবিনিউজ২৪। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০ 
  7. "ঢাবি বন্ধ ঘোষণা"। আজকের পত্রিকা। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০ 
  8. "ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফর স্থগিত"। দৈনিক ইনকিলাব। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০ 
  9. "আরও ৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত"। bdnews24। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০ 
  10. "আরও ২ করোনা রোগী শনাক্ত"। দ্য ডেইলি স্টার। ১৭ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০ 
  11. "গাজীপুরের কোয়ারেন্টিনে রাখা একজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত"। প্রথম আলো। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০ 
  12. "করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে প্রথম মৃত্যু, আক্রান্ত বেড়ে ১৪"। bdnews24। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০ 
  13. "করোনায় বাংলাদেশে প্রথম মৃত্যু: আইইডিসিআর"। প্রথম আলো। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০ 
  14. "দেশে আরও ৩ জন করোনায় আক্রান্ত"। প্রথম আলো। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০ 
  15. "মাদারীপুরের শিবচর লকডাউন"। যুগান্তর। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০ 
  16. "সংক্রমণের কারণে 'লকডাউন' করা হলো মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা"। বিবিসি বাংলা। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০ 
  17. "করোনাভাইরাস: রাজশাহী থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার সব বাস বন্ধ"। যুগান্তর। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০ 
  18. "কোয়ারেন্টিন-চিকিৎসার প্রস্তুতির জন্য বিশ্ব ইজতেমা মাঠ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর"। প্রথম আলো। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০ 
  19. "ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বন্ধ"। প্রথম আলো। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০ 
  20. "বাংলাদেশে আক্রান্ত আরো ৩ জন, একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক"। বিবিসি বাংলা। ২০ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০ 
  21. "করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে দ্বিতীয় মৃত্যু, আক্রান্ত আরও ৪"। bdnews24। ২১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২০ 
  22. "শনিবার মধ্যরাত থেকে ১০ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বিমান চলাচল বন্ধ"। বিবিসি বাংলা। ২১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২০ 
  23. "তিন জন নতুন করে আক্রান্ত, পুরনোদের মধ্যে দুজন সুস্থ হয়ে বাড়ি যাবেন"। বিবিসি বাংলা। ২২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০ 
  24. "বাংলাদেশে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা স্থগিত"। বিবিসি বাংলা। ২২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০ 
  25. "এইচএসসি-সমমানের পরীক্ষা স্থগিত"। প্রথম আলো। ২২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০ 
  26. "২৫শে মার্চ থেকে ৩১শে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের সব বিপণিবিতান বন্ধ, দোকান মালিক সমিতি"। বিবিসি বাংলা। ২২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০ 
  27. "করোনাভাইরাস: আক্রান্ত বেড়ে ৩৩, মৃত্যু ৩ জনের"। bdnews24। ২৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০ 
  28. "সেনা মোতায়েন, চৌঠা এপ্রিল সব সরকারি অফিস বন্ধ"। বিবিসি বাংলা। ২৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০ 
  29. "করোনাভাইরাস: আক্রান্ত বেড়ে ৩৯, মৃত্যু ৪ জনের"। bdnews24। ২৪ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০ 
  30. "1 more person dies of coronavirus, death toll now 5 in Bangladesh: IEDCR"। ডেইলি স্টার। ২৫ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  31. "নতুন পাঁচ রোগীর চারজনের বয়স ৩০ থেকে ৫০ বছর"। প্রথম আলো। ২৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  32. "২৫ মার্চ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি (করোনা)" (পিডিএফ) 
  33. "২১ মার্চের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি (করোনা)" (পিডিএফ) 
  34. "২৫ মার্চ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি (করোনা)" (পিডিএফ) 
  35. "২৪ মার্চ এর সংংবাদ বিজ্ঞপ্তি (করোনা)" (পিডিএফ) 
  36. "২৫ মার্চ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি (করোনা)" (পিডিএফ) 
  37. "কোভিড-১৯"103.247.238.81। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৫ 
  38. "২৪ মার্চ এর সংংবাদ বিজ্ঞপ্তি (করোনা)" (পিডিএফ) 
  39. "চীন থেকে এল কিট ও মাস্ক"প্রথম আলো। ২০২০-০৩-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৬ 
  40. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; FP নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  41. Lisa Schnirring: WHO decision on nCoV emergency delayed as cases spike 23 January 2020 CIDRAP News, accessed 23 January 2020
  42. Hui, David S.; Azhar, Esam EI; Madani, Tariq A.; Ntoumi, Francine; Kock, Richard; Dar, Osman; Ippolito, Giuseppe; Mchugh, Timothy D.; Memish, Ziad A.; Drosten, Christian; Zumla, Alimuddin (১৪ জানুয়ারি ২০২০)। "The continuing epidemic threat of novel coronaviruses to global health – the latest novel coronavirus outbreak in Wuhan, China"International Journal of Infectious Diseases91: 264–266। আইএসএসএন 1201-9712ডিওআই:10.1016/j.ijid.2020.01.009 
  43. "Undiagnosed pneumonia – China (HU) (01): wildlife sales, market closed, RFI Archive Number: 20200102.6866757"Pro-MED-mail। International Society for Infectious Diseases। ২২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  44. Cohen, Jon; Normile, Dennis (১৭ জানুয়ারি ২০২০)। "New SARS-like virus in China triggers alarm"Science367 (6475): 234–235। আইএসএসএন 0036-8075ডিওআই:10.1126/science.367.6475.234পিএমআইডি 31949058। ১৭ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূলঅর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজন থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২০ 
  45. Parry, Jane (২০ জানুয়ারি ২০২০)। "China coronavirus: cases surge as official admits human to human transmission"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনBritish Medical Journal368আইএসএসএন 1756-1833ডিওআই:10.1136/bmj.m236 
  46. https://www.livescience.com/new-coronavirus-compare-with-flu.html
  47. "When and How to Wash Your Hands"www.cdc.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৬ 
  48. "Show Me the Science – How to Wash Your Hands"www.cdc.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৬ 
  49. Wilkinson, Judith M., and Leslie A. Treas.Fundamentals of nursing. 2nd ed. Philadelphia: F.A. Davis Co., 2011. Print
  50. D. R. Patrick,; G. Findon; T. E. Miller (১৯৯৭), "Residual moisture determines the level of touch-contact-associated bacterial transfer following hand washing.", Epidemiology and Infection, 3 (119): 319-325 
  51. Nina A. Gold; Usha Avva। "Alcohol Sanitizer"। StatPearls Publishing via National Center for Biotechnology Information, U.S. National Library of Medicine। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১২ 
  52. https://www.who.int/water_sanitation_health/emergencies/qa/emergencies_qa17/en/
  53. Hoque BA; ও অন্যান্য (১৯৯১), "A comparison of local handwashing agents in Bangladesh", Journal of Tropical Medicine and Hygiene (94): 61-64 

বহিঃসংযোগ