মারাঠা সাম্রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:প্রাক্তন সাম্রাজ্যসমূহ সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:প্রাক্তন সাম্রাজ্য স্থাপন |
|||
৫১ নং লাইন: | ৫১ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:মারাঠার ভৌগোলিক পরিবেশ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মারাঠার ভৌগোলিক পরিবেশ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাক্তন |
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাক্তন সাম্রাজ্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:এশিয়ার সাবেক রাজতন্ত্র]] |
[[বিষয়শ্রেণী:এশিয়ার সাবেক রাজতন্ত্র]] |
০৯:৪৩, ১ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মারাঠা সাম্রাজ্য मराठा साम्राज्य | |
---|---|
১৬৭৪–১৮২০ | |
Political Map of South Asia around 1758 AD | |
রাজধানী | রায়গড়, পরবর্তীকালে পুনে |
প্রচলিত ভাষা | মারাঠি |
সরকার | রাজতন্ত্র |
ছত্রপতি | |
• ১৬৭৪-১৬৮০ | শিবাজী |
• ১৬৮১-১৬৮৯ | সম্ভাজী |
• ১৬৮৯–১৭০০ | রাজারাম |
• ১৭০০–১৭০৭ | তারাবাই |
• ১৭০৭–১৭৪৭ | সাহু |
• ১৭৪৭–১৭৭৭ | রামরাজ |
Peshwa | |
ইতিহাস | |
২১ এপ্রিল ১৬৭৪ | |
• শেষ | ২১ সেপ্টেম্বর ১৮২০ |
আয়তন | |
১০,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৩,৯০,০০০ বর্গমাইল) | |
জনসংখ্যা | |
• ১৭০০ | ১৫০০০০০০০ |
মুদ্রা | Hon, টাকা, পয়সা, মোহর |
মারাঠা সাম্রাজ্য (মারাঠি: मराठा साम्राज्य) হল একটি ঐতিহাসিক সাম্রাজ্য, যা খ্রিষ্টীয় সপ্তদশ শতাব্দী হতে ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগ পর্যন্ত (১৬৭৪ - ১৮১৮) ভারতবর্ষের প্রায় সমগ্র অংশ জুড়ে বিদ্যমান ছিলো। এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ছত্রপতি শিবাজী। মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মারাঠা সাম্রাজ্য পেশওয়ার অধীনে বহুগুণ বিস্তৃত হয়।বিস্তারের সর্বোচ্চ সময়ে এটি উত্তরে পেশোয়ার থেকে দক্ষিণ ভারতে তামিলনাড়ু পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।মুঘল সাম্রাজ্য ধ্বংস হলে ভারতে শেষ হিন্দু সাম্রাজ্য হিসেবে মারাঠা সাম্রাজ্যকেই বিবেচনা করা হয়। ১৭৬১ সালে মারাঠারা পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে পরাজিত হয় যা উত্তর দিকে তাদের সাম্রাজ্যের বিস্তার রোধ করে।এর ফলে উত্তরভারত কার্যত কিছুদিন মারাঠা সাম্রাজ্য থেকে বেরিয়ে যায়। যদিও ১৭৭০ সালে উত্তরভারত আবার মারাঠাসাম্রাজ্যের অধীনে আসে। পরবর্তীতে মারাঠা সাম্রাজ্য সম্রাটের অধীনে কেন্দ্রীয় ভাবে শাসিত হওয়ার পরিবর্তে পেশোয়াদের অধীনে বিভক্ত হয়ে যায় ও কনফেডারেসি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।১৮১৮ সালের মধ্যে ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধে ব্রিটিশদের কাছে মারাঠা সাম্রাজ্য চূড়ান্ত পরাজয় স্বীকার করে।এর ফলেই কার্যত ভারতের উপর ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়।
সাম্রাজ্যের একটি বৃহৎ অংশ ছিল সমুদ্রবেষ্টিত এবং কানোজি আংরের মতো দক্ষ সেনাপতির অধীনস্থ শক্তিশালী নৌ-বাহিনী দ্বারা সুরক্ষিত। তিনি প্রতিপক্ষের, বিশেষত পর্তুগিজ ও ব্রিটিশদের নৌ-আক্রমণ সাফল্যের সাথেই প্রতিহত করেন।[১] সুরক্ষিত সমুদ্রসীমা এবং শক্তিশালী দুর্গব্যবস্থা মারাঠাদের সামরিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |