আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৫°১১′১১″ উত্তর ৮৮°৫১′৫৮″ পূর্ব / ২৫.১৮৬৪৬১° উত্তর ৮৮.৮৬৬১৪৪° পূর্ব / 25.186461; 88.866144
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪৭ নং লাইন: ৪৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান]]
[[বিষয়শ্রেণী:নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]

০৯:৩৬, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান
উদ্যানের ঘন জংগল
মানচিত্র আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থাননওগাঁ, রাজশাহী বিভাগ, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৫°১১′১১″ উত্তর ৮৮°৫১′৫৮″ পূর্ব / ২৫.১৮৬৪৬১° উত্তর ৮৮.৮৬৬১৪৪° পূর্ব / 25.186461; 88.866144
আয়তন২৬৪ হেক্টর
স্থাপিত২০১১

আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান নওগাঁ জেলার ধামুরহাট উপজেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। এই উপজেলায় আলতাদীঘি নামের একটি দিঘিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সুবিশাল বনভূমি। শালবন এবং বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদে পরিপূর্ণ ২৬৪.১২ হেক্টর জমির এই বনভূমির ঠিক মাঝখানেই রয়েছে প্রায় ৪৩ একর আয়তনের সেই বিশাল দিঘী। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ২০১১ সালে এটিকে 'আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান' হিসাবে ঘোষণা করেছে।[১] ২০১১ সালের ২৪ ডিসেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] এছাড়াও জাতীয় উদ্যানের পশের ১৭.৩৪ হেক্টর বনভুমিকে ৯ জুন ২০১৬ তারিখে বাংলাদেশের বন অধিদপ্তর বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা ঘোষণা করে।[৩]

দীঘির আকার

আলতাদীঘিটি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী অংশে অবস্থিত একটি প্রাচীন জলাশয়। দিঘিটির আয়তন ৪৩ একর। এই জলাশয় দৈর্ঘ্যে ১১০০ মিটার এবং প্রস্থে ৫০০ মিটার। পাহাড়ের মতো পাড়গুলি উঁচু এবং দক্ষিণ পাড় শালবণে ঢাকা। প্রাচীন দীঘিগুলির মধ্যে এটিই বোধ হয় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সচল দিঘী। উল্লেখ্য বিশাল দিঘী রামসাগরের দৈর্ঘ্য এটির চেয়ে ১৫০ মিটার বেশি হলেও চওড়ায় ১৫০ মিটার কম। আর রামসাগর ১৭৫০ সালের দিকে খনন করা হয়। কিন্তু আলতাদিঘী হিন্দু-বৌদ্ধ যুগের দিঘী।[৪]

ইতিহাস

প্রমাণের অভাবে এই জলাশয়ের ইতিহাস সম্বন্ধে সঠিকভাবে কিছু বলা যায় না। তবে এই জলাশয় জগদ্দল মহাবিহারের সমসাময়িক হতে পারে।[৪]

জীববৈচিত্র্য

আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানে মেছোবাঘ, গণ্ধগোকুল, অজগর ও বানর পাওয়া যায়।[৫] এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, পোকামাকড়সহ নানা প্রজাতির জীববৈচিত্র রয়েছে।বিশেষত শালগাছকে আলিঙ্গণ করে গড়ে ওঠা উঁই পোকার ঢিবিগুলো সবচেয়ে আকর্ষণীয়।

ইজারা প্রথা

বর্তমানে আলতাদীঘিটি ইজাদারদের নিকট ইজারা দেওয়া হয়েছে যা এলাকার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি বলে বিশেষজ্ঞগণ বিবেচনা করেন।

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান, পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা"http://archive.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  2. "Protected Areas of Bangladesh"। বাংলাদেশ বন বিভাগ। ১৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০১৩ 
  3. "বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা"রক্ষিত এলাকা। ২০১৭-০৯-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৮ 
  4. আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া, প্রশ্নোত্তরে বাংলাদেশের প্রত্নকীর্তি, প্রথম খণ্ড, ঝিনুক প্রকাশনী, ঢাকা, তৃতীয় মুদ্রণ মার্চ ২০১৩, পৃষ্ঠা-২২২, ISBN 984-70112-0112-0.
  5. "আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানে পাঁচ শাবক জন্ম দিল মেছোবাঘ"http://www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৫  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ