ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন
এমবিই
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামফ্রান্সিস জেমস ক্যামেরন
জন্ম (1932-06-01) ১ জুন ১৯৩২ (বয়স ৯১)
ডুনেডিন, নিউজিল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাবোলার, প্রশাসক, ম্যাচ রেফারি
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৯০)
৮ ডিসেম্বর ১৯৬১ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টেস্ট২২ জুন ১৯৬৫ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ১৯ ১১৯
রানের সংখ্যা ১১৬ ৯৯৩
ব্যাটিং গড় ১১.৬০ ১১.৮২
১০০/৫০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ২৭* ৪৩
বল করেছে ৪,৫৭০ ২৬,৯৫৯
উইকেট ৬২ ৪৪৭
বোলিং গড় ২৯.৮২ ২১.৬০
ইনিংসে ৫ উইকেট ২১
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৩৪ ৭/২৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২/– ২৬/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৭ জুন ২০২০

ফ্রান্সিস জেমস ক্যামেরন, এমবিই (ইংরেজি: Frank Cameron; জন্ম: ১ জুন ১৯৩২) ডুনেডিন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় প্রশাসক, ম্যাচ রেফারি ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬০-এর দশকের শুরুরদিকে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওতাগো দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১ জুন, ১৯৩২ তারিখে ডুনেডিনে ফ্রাঙ্ক ক্যামেরনের জন্ম। ক্রিস্টিয়ান ব্রাদার্স হাই স্কুলে পড়াশুনো করেন।[১] ওতাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ও ১৯৫৭ সালে কলা বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন।[১]

১৯৫২-৫৩ মৌসুম থেকে ১৯৬৬-৬৭ মৌসুম পর্যন্ত ফ্রাঙ্ক ক্যামেরনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ঊনিশটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন। ৮ ডিসেম্বর, ১৯৬১ তারিখে ডারবানে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৭ জুন, ১৯৬৫ তারিখে লর্ডসে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

ডারবানের কিংসমিডে অপর পাঁচজন নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটারের সাথে একযোগে টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। প্রথম খেলায় ছয় উইকেট পান। জ্যাক অ্যালাব্যাস্টার ব্যতীত বাদ-বাকীদের তুলনায় বেশ এগিয়েছিলেন তিনি। দলকে ১৯৭ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় নিয়ে যান। কিন্তু, পিটার পোলকের ৬/৩৮ বোলিং পরিসংখ্যানের সুবাদে স্বাগতিক দল ৩০ রানে জয় তুলে নেয়।

দ্বিতীয় টেস্টে ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন তার প্রথম পাঁচ-উইকেট লাভের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম পাঁচ উইকেটের চারটিই তার দখলে ছিল। এছাড়াও, দক্ষিণ আফ্রিকার তিন ও ছয় নম্বর ব্যাটসম্যানকে আউট করেন। তিনি ৫/৮৩ পান। তাসত্ত্বেও, স্বাগতিকরা চারদিনের খেলার প্রথম ইনিংসে ৯৯ রানে এগিয়ে যায়। দ্বিতীয় ইনিংসে তেরোটি ওভার করলেও উইকেট শূন্য অবস্থায় থাকেন। ৬৮ ওভার ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ড দল খেলাটিকে ড্রয়ের পথে নিয়ে যায়।

পরের খেলায় আবারও পাঁচ-উইকেট পান। ৫/৪৮ নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৯০ রানে গুটিয়ে দিতে ভূমিকা রাখেন। সব মিলিয়ে দলটি ১৯৫ রানে পিছিয়ে ছিল। উইকেট-রক্ষক আর্টি ডিকের সাথে দশম উইকেটে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ৪৯ রান তুলেন। নিউজিল্যান্ড দল ইনিংস ঘোষণা করলে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ৪০৮। চারদিনের খেলার একদিনের অল্প বেশি সময় নিয়ে স্বাগতিক দল অগ্রসর হয়। অ্যালাবস্টার প্রথম তিন উইকেট নিলে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ৩১৫/৫ হয়। এরপর, কিম এলজিকে ১২ রানে আউট করে ইনিংসের প্রথম উইকেট পান। এ পর্যায়েও তিনি মিতব্যয়ী বোলিং করেন। ২৬ ওভারে ৪২ রান দিয়েছিলেন তিনি। কেবলমাত্র অধিনায়ক জন রিড তার তুলনায় অধিক মিতব্যয়ী বোলিং করেছিলেন। রিড দুই উইকেট নিলে দক্ষিণ আফ্রিকা দল ৩৩৫ রানে অল-আউট হয়। এরফলে, বিদেশের মাটিতে নিউজিল্যান্ড দল তাদের প্রথম টেস্ট জয়ের সন্ধান পায়।

এ পর্যায়ে সিরিজটি ১-১ ব্যবধানে অগ্রসর হয়। নিউজিল্যান্ড দল প্রথম সিরিজ জয়ের স্বপ্নে বিভোর ছিল। তবে, দ্রুত এ স্বপ্ন ধূলিময় হয়ে পড়ে। ওয়ান্ডারার্সে সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ৩০টি উইকেট শূন্য ওভার করেন। নিউজিল্যান্ডকে দুইবার ব্যাটিংয়ে নামতে হয় এবং দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইনিংস ও ৫১ রানে জয় পায়। শেষ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ড দলকে সিরিজ ড্রয়ে ভূমিকা রাখেন ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন। খেলায় তিনি ২৮.৫-৭-৯৪-২ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। দক্ষিণ আফ্রিকার এগারো নম্বর ব্যাটসম্যান হ্যারি ব্রোমফিল্ড কট আউটে বিদেয় করেন। এ পর্যায়ে ব্রোমফিল্ড অর্ধ-ঘণ্টার অধিক সময় ক্রিজে শূন্য রানে ছিলেন। ৫৫ রানের লক্ষ্যমাত্রায় ১৪ রানের জুটি গড়তে ভূমিকা রাখেন অথবা আরও ২১ মিনিট ক্রিজ আঁকড়ে ড্রয়ের পথে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এভাবেই ক্যামেরন তার প্রথম টেস্ট সিরিজে ২৪.৬৫ গড়ে ২০ উইকেট পান।

ইংল্যান্ডের মুখোমুখি[সম্পাদনা]

১৯৬২-৬৩ মৌসুমে নিজ দেশে ইংল্যান্ড দল খেলতে আসে। তবে, সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পারেননি তিনি। দলটি দুইটি ইনিংস ব্যবধানে পরাজিত হয় ও একটিতে সাত উইকেটে পরাজিত হলে ০-৩ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশের শিকার হয়। এ সিরিজে সব মিলিয়ে আট উইকেট পান ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন। তন্মধ্যে, প্রথম টেস্টে ৪/১১৮ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। উইকেট সংগ্রহের দিক থেকে অন্য কোন বোলারই এ টেস্টে একের অধিক উইকেট পাননি।

পরবর্তী গ্রীষ্মে দক্ষিণ আফ্রিকা দল নিউজিল্যান্ড গমনে আসে। তিনটি টেস্ট ড্র হওয়া এ সিরিজে তিনি কোন ইনিংসেই তিনের অধিক উইকেট লাভের পরিচয় দিতে পারেননি। ৩৫.২২ গড়ে নয় উইকেট পান।

এর পরের গ্রীষ্মকালে পাকিস্তানের বিপক্ষে আবারও ০-০ ব্যবধানে সিরিজ শেষ করে নিউজিল্যান্ড দল। তাসত্ত্বেও, দ্বিতীয় টেস্টে ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন তার খেলায় ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ৭০ রান খরচ করে ৯ উইকেট পেয়েছিলেন তিনি। চার ঘণ্টায় ২২০ রানে জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় অগ্রসর হয় তার দল। তবে, পারভেজ সাজ্জাদের এক পর্যায়ে কোন রান খরচ না করেই চার উইকেট লাভের ফলে নিউজিল্যান্ড দল ১০২/২ থেকে ১০২/৬-এ পরিণত হয়। শেষ পর্যন্ত স্বাগতিকরা ১৬৬/৭ তুলতে সমর্থ হয়। তৃতীয় টেস্টে নিউজিল্যান্ড দল ৮৩ ওভারে ৩১৪ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় অগ্রসর হয়। তবে, ড্রয়ের পথে গেলে সিরিজটিও ড্র হয়ে যায়।

উপমহাদেশ গমন[সম্পাদনা]

ঐ গ্রীষ্মে নিউজিল্যান্ড দল উপমহাদেশ গমনে আসে। সাত টেস্টে তারা ভারত ও পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়। ভারতে চার টেস্ট ও পাকিস্তানে তিন টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তবে, ভারতের বিপক্ষে একটিমাত্র টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠে চূড়ান্ত টেস্ট খেলেন।

সিরিজের প্রথম তিনটি টেস্ট ড্র হওয়ার পর এ টেস্টে ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন প্রথম ইনিংসে ১/৮৬ পান। ভারত দল ২০৩ রানে এগিয়ে যায়। ক্যামেরন তার ব্যক্তিগত সেরা অপরাজিত ২৭ রান তুলেন। এ পর্যায়ে রিচার্ড কলিঞ্জের সাথে নবম উইকেটে ৫১ রানের জুটি গড়েন। ভারত দল ৭০ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় নামে। ক্যামেরন চার ওভারে ২৯ রান দেন। এম. এল. জয়সীমাকে হিট উইকেটে বিদেয় করেন। স্বাগতিক দল সাত উইকেটে বিজয়ী হয়।

পাকিস্তান সফরে প্রথম টেস্টে নিউজিল্যান্ড দল দ্বিতীয় ইনিংসে ৭৯ রান তুলে। ঐ টেস্টে সফরকারীরা ইনিংস ও ৬৪ রানে পরাভূত হয়। ব্রায়ান ইলের পরিবর্তে ফ্রাঙ্ক ক্যামেরনকে দলে নিয়ে আসা হয়। খেলায় ১০৫ রান খরচায় ছয় উইকেট পান। তাসত্ত্বেও স্বাগতিক দল খেলাটিকে ড্র করতে সমর্থ হয়। তৃতীয় টেস্টে ২০২ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করে পাকিস্তান দল ও সিরিজ জয় করে। এ সময়ে তিনি কোন উইকেট পাননি। তবে, শেষ উইকেটে বেভ কংডনের সাথে ১০৮ মিনিটে ৬৩ রান তুলেছিলেন। শেষ উইকেটে তাদের এ সংগ্রহটি তৎকালীন নিউজিল্যান্ডীয় রেকর্ড হিসেবে বিবেচিত ছিল।

৩৩ বছর বয়সে সর্বশেষবারের মতো ইংল্যান্ড গমন করেন। ১৯৬৫ সালে তিন টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজের দুইটিতে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ইংল্যান্ড সফরে অংশগ্রহণকৃত ১৪ ইনিংসের মধ্যে মাত্র দুইবার আউট হন। ৪৫ গড়ে রান তুলে শীর্ষ রান সংগ্রাহকে পরিণত হন।

ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে প্রস্তুতিমূলক খেলায় ৩২-৫-১২২-০ বোলিং পরিসংখ্যান গড়ার পর ফ্রাঙ্ক ক্যামেরনকে তৃতীয় টেস্টে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখা হয়। সফরের শেষ তিনটি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেন। স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ডনেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৯ উইকেট পান। এরপর আর তাকে টেস্ট ক্রিকেটে রাখা হয়নি। ১৯৬৬-৬৭ মৌসুমে অবসর গ্রহণ করেন।

অবসর[সম্পাদনা]

ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর ১৯৬৮ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের দল নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্য হন। তন্মধ্যে, ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৬ সালে সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।[২] এছাড়াও, ম্যাচ রেফারি হিসেবে তিনটি টেস্ট ও পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিকে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ক্রিকেট খেলায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৮৭ সালের নববর্ষের সম্মাননা হিসেবে ওবিই পদবীতে তাকে ভূষিত করা হয়।[৩]

মূল্যায়ন[সম্পাদনা]

ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন চাতুর্যতার সাথে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। বলকে উভয় দিকেই সুইং করানোয় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। সংরক্ষিত বোলার হিসেবে তার এ দক্ষতার ফলে নিউজিল্যান্ড দল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সফলতার লাভের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন। সচরাচর এগারো নম্বর ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যাট হাতে মাঠে নামতেন।

নিউজিল্যান্ডের পক্ষে তিনবার ইনিংসে পাঁচ-উইকেট লাভ করেছেন ফ্রাঙ্ক ক্যামেরন। তন্মধ্যে, দুইটিই করেছিলেন ১৯৬১-৬২ মৌসুমে নিজস্ব প্রথম বিদেশ সফরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। পাঁচ টেস্ট নিয়ে গড়া ঐ সিরিজটি ২-২ ব্যবধানে ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল। এ সিরিজে নয় ইনিংসে অংশ নিয়ে মাত্র একবার আউট হয়েছিলেন। ফলশ্রুতিতে, তার ব্যাটিং গড় দাঁড়ায় ১৭.০০। অংশগ্রহণকৃত ৩০টি টেস্ট ইনিংসের দুই-তৃতীয়াংশ ইনিংসেই অপরাজিত ছিলেন। তার ব্যাটিং গড় ১১.৬০ হলেও ব্যাট হাতে মাত্র তিনবার দুই অঙ্কের কোটা স্পর্শ করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

পেশাগত জীবনে বিদ্যালয় শিক্ষক ছিলেন। পরবর্তীতে ওতাগো বয়েজ হাই স্কুলের উপাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১] ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত তিনি। ১৯৮৩ সালে লিনলে রোজ ওয়াল্টার্স নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Taylor, Alister; Coddington, Deborah (১৯৯৪)। Honoured by the Queen – New Zealand। Auckland: New Zealand Who's Who Aotearoa। পৃষ্ঠা 88। আইএসবিএন 0-908578-34-2 
  2. Dick Brittenden, Cricketer, November 1986, p. 69.
  3. "নং. 50766"দ্যা লন্ডন গেজেট (৩য় সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮৬। 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]