দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন
পিংক ফ্লয়েডের দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন অ্যালবামের প্রচ্ছদ (১৯৬৭)
কর্তৃক স্টুডিও অ্যালবাম
মুক্তির তারিখ৪ আগস্ট ১৯৬৭
শব্দধারণের সময়২১ ফেব্রুয়ারি – ২১ মে ১৯৬৭
স্টুডিওইএমআই স্টুডিওস, লন্ডন
ঘরানা
দৈর্ঘ্য৪১:৫১
সঙ্গীত প্রকাশনী
প্রযোজকনরম্যান স্মিথ
পিংক ফ্লয়েড কালক্রম
দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন
(১৯৬৭)
অ্যা সোসারফুল অব সিক্রেট্‌স
(১৯৬৮)
দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন থেকে একক গান
  1. "ফ্লেমিং" / "দ্য নোম"
    মুক্তির তারিখ: ২ নভেম্বর ১৯৬৭ (শুধুমাত্র ইউএস-এ)

দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন ব্রিটিশ প্রোগ্রেসিভ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েডের অভিষেক স্টুডিও অ্যালবাম, এবং প্রাথমিক সদস্য সিড ব্যারেটের নেতৃত্বাধীনে গঠিত একমাত্র অ্যালবাম। অক্টোবর মাসে টাওয়ার রেকর্ড কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রে অ্যালবামটি প্রকাশিত হয়েছিল, সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল একটি পুনর্বিন্যাসিত ট্র্যাকের তালিকা সহ তিনটি গান এবং যুক্তরাজ্যের নন-অ্যালবাম একক, "সি এমিলি প্লে"। যুক্তরাজ্যে, অ্যালবামটির কোনও একক প্রকাশিত হয়নি, তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, "ফ্লেমিং" একক হিসাবে প্রকাশিত হয়েছিল।

এটি স্কটিশ লেখক কেনেথ গ্রহামের দ্য উইন্ড ইন দি উইলোস (১৯০৮) শিশুকোষ উপন্যাসের সপ্তম অধ্যায় অবলম্বনে নামকরণকৃত। প্রযোজক নরম্যান স্মিথের সাথে লন্ডনের ইএমআই স্টুডিসে ১৯৬৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে সাম পর্যন্ত অ্যালবামটি রেকর্ড করা হয়। অ্যালবামের দুইটি গান, "অ্যাস্ট্রোনমি ডোমিন" এবং "ইন্টারস্টেলার ওভারড্রাইভ", ব্যান্ডের লাইভ সেট তালিকায় দীর্ঘমেয়াদী মূলধারার গান হয়ে ওঠে, যেখানে অন্য গানগুলি লাইভে মুষ্টিমেয় সময়ে পরিবেশন করা হয়ে থাকে। মুক্তির পর থেকে এয়াবৎ, অ্যালবামটি শ্রেষ্ঠ সাইকেডেলিক রক অ্যালবামের প্রশংসা পেয়েছে।

১৯৭৩ সালে, একটি এলপি সংস্করণ ব্যান্ডের দ্বিতীয় অ্যালবাম অ্যা সোসারফুল অব সিক্রেট্‌সের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল, এবং দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন-এর সাফল্যের পর ব্যান্ডের প্রাথমিক কাজ নতুন অনুরাগীদের পরিচয় করানোর জন্য অ্যা নাইস পেয়ার হিসেবে প্রকাশিত হয়েছিল। দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন-এর বিশেষ সীমিত সংস্করণগুলির ত্রিশতম, চল্লিশ এবং পঞ্চাশতম বার্ষিকী উপলক্ষে দুটি বোনাস ট্র্যাক সহ প্রকাশ করা হয়েছিল। ২০১২ সালে, দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের "সর্বকালের ৫০০ সর্বশ্রেষ্ঠ অ্যালবাম" তালিকার ৩৪৭তম স্থানে অবস্থান করে নেয়।[৪]

অভ্যর্থন[সম্পাদনা]

পেশাদারী মূল্যায়ন
পর্যালোচনা স্কোর
উৎসমূল্যায়ন
অ্যাবাউট.কম৪.৫/৫ তারকা[৫]
অলমিউজিক৫/৫ তারকা[৬]
দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ৪/৫ তারকা[৭]
অ্যানসাইক্লোপিডিয়া অব পপুলার মিউজিক৪/৫ তারকা[৮]
মিউজিকহাউন্ড৩.৫/৫[৯]
এনএমই৯/১০[১০]
পেস্ট৯.৫/১০[১১]
পিচফর্ক৯.৪/১০[১২]
কিউ৫/৫ তারকা[১৩]
দি রোলিং স্টোন অ্যালবাম গাইড৫/৫ তারকা[১৪]

প্রকাশের সময়, রেকর্ড মিরর এবং এনএমই অ্যালবামটিকে পাঁচের মধ্যে চার তারকা চিহ্ণিত করেছিল। রেকর্ড মিরর মন্তব্য করেছিলেন যে "রেকর্ড অনুযায়ী দীর্ঘ (এলপি) পরিবেশনগুলিতে দলটির সাইকিডেলিক ভাবমূর্তি সত্যিই প্রাণবন্ত, যা তাদের প্রতিভা এবং রেকর্ডিং কৌশল উভয়েরই দুর্দান্ত প্রকাশ। প্রচুর মন মাতানো শব্দ, যেগুলি একইসাথে দুর্বোধ্য এবং সূক্ষ্ম, এবং পুরো রেকর্ডটিই অত্যন্ত ভালভাবে সম্পাদিত হয়েছে।"[১৫] ক্যাশ বক্স এটিকে "ড্রাইভিংয়ের একটি বিশেষ আকর্ষণীয় সংগ্রহ, আপ-টু-ডেট রক ভেঞ্চুরাস" বলে অভিহিত করেছে।[১৬] পল ম্যাককার্টনি[১৭] এবং পিংক ফ্লয়েডের আগের প্রযোজক জো বয়েড দুজনেই অ্যালবামটিকে উচ্চ মানের রেটিং দিয়েছেন।[১৮]

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন আরো বেশি স্বীকৃতি অর্জন করেছে। অ্যালবামটি কেবল সাইকিডেলিক মাস্টারপিস হিসাবেই নয় এলএসডির প্রত্যক্ষ প্রভাব হিসাবেও মনে করা হয়েছে।[১৯] ১৯৯৯ সালে, রোলিং স্টোন ম্যাগাজিন অ্যালবামটি ৫ তারকার মধ্যে ৪.৫ তারকাভুক্ত করেছিল, এবং এটিকে "সিড ব্যারেটের সুবর্ণ অর্জন" বলেও আখ্যায়িত করেছে। কিউ ম্যাগাজিন অ্যালবামটিকে "অপরিহার্য" হিসাবে বর্ণনা করেছে এবং এটিকে তাদের সেরা সাইকিডেলিক অ্যালবামগুলির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। এটি মোজো ম্যাগাজিন তাদের "দ্য ফিফ্টি মোস্ট আউট দেয়ার অ্যালবামস অব অল টটাইম" তালিকায় অ্যালবামটি ৪০তম স্থানে অন্তর্ভুুক্ত করেছে। ২০০০ সালে, কিউ ম্যাগাজিন দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন-কে তাদের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ১০০ ব্রিটিশ অ্যালবামের তালিকায় ৫৫ নম্বর স্থানে অন্তর্ভুুক্ত করে। ২০১২ সালে, রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের এখন পর্যন্ত সর্বকালের সেরা ৫০০টি অ্যালবামের তালিকায় দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন-এর মার্কিন সংস্করণটি ৩৪৭তম ভোট অন্তর্ভুুক্ত হয়।[৪]

জেমস ই পেরোন বলেছেন যে পাইপার পরবর্তী বছরগুলিতে একটি ধারণা অ্যালবাম হিসাবে পরিচিতি পাবে, কারণ শ্রোতারা কোনো প্রিয় গান বাছাই না করে এটিকে পুরোপুরি শুনছিল।[২০] বিটল্‌সের জীবনীবিদ ফিলিপ নরমন সম্মত হন যে পাইপার একটি ধারণা অ্যালবাম,[২১] অন্যান্য লেখকরা দাবি করেছেন যে ১৯৭৩ সালের দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন অবধি পিংক ফ্লয়েড ধারণা অ্যালবাম তৈরি শুরু করে নি। লেখক জর্জ রিশ পিংক ফ্লয়েডকে ধারণা অ্যালবামের "অবিসংবাদিত" রাজা বলেছিলেন, তবে কেবল ডার্ক সাইড থেকে শুরু করে।[২২] জুলাই ২০০৬ সালে, বিলবোর্ড, দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন-কে সর্বকালের সেরা সাইকেডেলিক রক অ্যালবাম হিসেবে বর্ণনা করেছে।[১]

ট্র্যাক তালিকায়ন[সম্পাদনা]

ইউকে মুক্তি[সম্পাদনা]

উল্লেখিত গানগুলি ব্যতীত বাকিগান সিড ব্যারেট কর্তৃক রচিত।

1ম পাশ
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."অ্যাস্ট্রোনমি ডোমিন" ব্যারেট ও রিচার্ড রাইট৪:১২
২."লুসিফার স্যাম" ব্যারেট৩:০৭
৩."ম্যাটিলডা মাদার" রাইট ও ব্যারেট৩:০৮
৪."ফ্লেমিং" ব্যারেট২:৪৬
৫."পাও আর. টোক এইচ."যন্ত্রসঙ্গীত৪:২৬
৬."টেক আপ দাই স্টেথোস্কোপ অ্যান্ড ওয়াল্ক"ওয়াটার্সওয়াটার্স৩:০৫
মোট দৈর্ঘ্য:২০:৪৪
2য় পাশ
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."ইন্টারস্টেলার ওভারড্রাইভ"
  • ব্যারেট
  • ওয়াটার্স
  • রাইট
  • মেইসন
যন্ত্রসঙ্গীত৯:৪১
২."দ্য নোম" ব্যারেট২:১৩
৩."চ্যাপ্টার ২৪" ব্যারেট৩:৪২
৪."দ্য স্কেয়ারক্রো" ব্যারেট২:১১
৫."বাইক" ব্যারেট৩:২১
মোট দৈর্ঘ্য:২১:০৮

ইউকে ৮-ট্র্যাক মুক্তি[সম্পাদনা]

প্রোগ্রাম 1
নং.শিরোনামমূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."অ্যাস্ট্রোনমি ডোমিন"ব্যারেট ও রাইট 
২."লুসিফার স্যাম"ব্যারেট 
৩."ম্যাটিলডা মাদার"রাইট ও ব্যারেট 
প্রোগ্রাম 2
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."ফ্লেমিং" ব্যারেট 
২."পাও আর. টোক এইচ."
  • ব্যারেট
  • ওয়াটার্স
  • রাইট
  • মেইসন
যন্ত্রসঙ্গীত 
৩."বাইক" ব্যারেট 
প্রোগ্রাম 3
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."টেক আপ দাই স্টেথোস্কোপ অ্যান্ড ওয়াল্ক"ওয়াটার্সওয়াটার্স 
২."চ্যাপ্টার ২৪" ব্যারেট 
৩."দ্য স্কেয়ারক্রো" ব্যারেট 
৪."ইন্টারস্টেলার ওভারড্রাইভ—অংশ ১"
  • ব্যারেট
  • ওয়াটার্স
  • রাইট
  • মেইসন
যন্ত্রসঙ্গীত 
প্রোগ্রাম 4
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."ইন্টারস্টেলার ওভারড্রাইভ—উপসংহার"
  • ব্যারেট
  • ওয়াটার্স
  • রাইট
  • মেইসন
যন্ত্রসঙ্গীত 
২."দ্য নোম" ব্যারেট 

ইউএস মুক্তি[সম্পাদনা]

পাশ এক
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."সি এমিলি প্লে" ব্যারেট২:৫৩
২."পো আর. টোক এইচ."
  • ব্যারেট
  • ওয়াটার্স
  • রাইট
  • মেইসন
যন্ত্রসঙ্গীত৪:২৬
৩."টেক আপ দাই স্টেথোস্কোপ অ্যান্ড ওয়াল্ক"ওয়াটার্সওয়াটার্স৩:০৫
৪."লুসিফার স্যাম" ব্যারেট৩:০৭
৫."ম্যাটিল্ডা মাদার" ব্যারেট ও রাইট৩:০৮
প্রথম পাশ
নং.শিরোনামরচয়িতামূল কণ্ঠদৈর্ঘ্য
১."দ্য স্কেয়ারক্রো"ব্যারেটব্যারেট২:১১
২."দ্য নোম" ব্যারেট২:১৩
৩."চ্যাপ্টার ২৪" ব্যারেট৩:৪১
৪."ইন্টারস্টেলার ওভারড্রাইভ"
  • ব্যারেট
  • ওয়াটার্স
  • রাইট
  • মেইসন
যন্ত্রসঙ্গীত৯:৪১

৪০তম বার্ষিকী সংস্করণ[সম্পাদনা]

কর্মিবৃন্দ[সম্পাদনা]

পিংক ফ্লয়েড[২৩]

উৎপাদন

  • সিড ব্যারেট – পশ্চাত প্রচ্ছদ নকশা
  • পিটার বউন – প্রকৌশল
  • পিটার জেনার – "অ্যাস্ট্রোনমি ডোমেইন" ভূমিকা কণ্ঠ (অস্বীকৃত)[২৪]
  • ভিক সিং – সম্মুখ প্রচ্ছদ আলোকচিত্র
  • নরম্যান স্মিথ – উৎপাদন, কণ্ঠ এবং বাদ্যযন্ত্র আয়োজন, "ইন্টারস্টেলার ওভারড্রাইভ" গানে ড্রাম রোল বাদক[২৫]

টিকা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Pink Floyd Co-Founder Syd Barrett Dies at 60"বিলবোর্ড। ১১ জুলাই ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০১৬ 
  2. ইয়ং ২০১১, পৃ. ৪৫৪।
  3. মার্টিন ২০১৫, পৃ. ১৬৫।
  4. "500 Greatest Albums of All Time: Pink Floyd, 'The Piper at the Gates of Dawn' | Rolling Stone"রোলিং স্টোন। ৪ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১২ 
  5. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; হোয়াইট নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  6. হুই, স্টিভ। "The Piper at the Gates of Dawn – Pink Floyd: Songs, Reviews, Credits, Awards: AllMusic"অলমিউজিক। ২৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২ 
  7. ম্যাকক্রমিক, নিল (২০ মে ২০১৪)। "Pink Floyd's 14 studio albums rated"দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। লন্ডন। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  8. লারকিন ২০১১
  9. Graff, Gary; Durchholz, Daniel (eds) (১৯৯৯)। MusicHound Rock: The Essential Album Guide। Farmington Hills, MI: Visible Ink Press। পৃষ্ঠা 872আইএসবিএন 1-57859-061-2 
  10. "NME Album Reviews – Pink Floyd – The Piper at the Gates of Dawn – nme.com"nme.com। ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ৬ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২ 
  11. Deusner, Stephen (২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Pink Floyd: Piper at the Gates of Dawn ("Why Pink Floyd?" Reissue) :: Music :: Reviews :: Paste"pastemagazine.com। ২৭ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২ 
  12. ক্লেইন, জশুয়া (১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Pink Floyd: The Piper at the Gates of Dawn (40th Anniversary Edition) | Album Reviews | Pitchfork"পিচফ্রক। ২৭ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১২ 
  13. "Review: The Piper at the Gates of Dawn"। কিউ: ২৭৫। জানুয়ারি ১৯৯৫। 
  14. শেফিল্ড, রব (২ নভেম্বর ২০০৪)। "Pink Floyd: Album Guide"রোলিং স্টোনWenner Media, Fireside Books। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  15. ম্যাকঅ্যলওয়ে, জিম। "August 1967"মার্বেল স্কাইস। ১৫ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৭  Review originally published in Record Mirror in August 1967, no author cited.
  16. পোভেই ২০০৭, পৃ. ৬৫।
  17. ম্যানিং ২০০৬, পৃ. ৩৬।
  18. চ্যাপম্যান ২০১২, পৃ. ১৭১।
  19. ম্যাকডোনাল্ড ১৯৯৬, পৃ. ১১।
  20. পেরোন ২০০৪, পৃ. ২৪।
  21. নরমান ২০০৯, পৃ. ৪৯৮।
  22. Reisch 2007, p. 144
  23. The Piper at the Gates of Dawn (মিডিয়া টীকা)। Pink Floyd। EMI। ১৯৬৭। SCX6157। 
  24. প্যালাসিওস ২০১০, পৃ. ২০৬-২০৭।
  25. চ্যাপম্যান ২০১২, পৃ. ১৭০।

উৎস[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]