অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন
| অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন | ||||
|---|---|---|---|---|
মূল যুক্তরাজ্য এলপি প্রচ্ছদ | ||||
| কর্তৃক স্টুডিও অ্যালবাম | ||||
| মুক্তির তারিখ | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ | |||
| শব্দধারণের সময় | নভেম্বর ১৯৮৬ – মার্চ ১৯৮৭ | |||
| স্টুডিও | অ্যাস্টোরিয়া স্টুডিওস, লন্ডন; মেফায়ার স্টুডিওস, লন্ডন; ব্রিটানিয়া রো স্টুডিওস, লন্ডন; অডিও ইন্টারন্যাশনাল, লন্ডন; এ অ্যান্ড এম স্টুডিওস, লস অ্যাঞ্জেলেস; ভিলেজ রেকর্ডার, লস অ্যাঞ্জেলেস; ক্যান এম স্টুডিওস, লস অ্যাঞ্জেলেস; লে মোবাইল[১] | |||
| ঘরানা | প্রোগ্রেসিভ রক | |||
| দৈর্ঘ্য | ৫১:১৪ | |||
| সঙ্গীত প্রকাশনী | ||||
| প্রযোজক | ||||
| পিংক ফ্লয়েড কালক্রম | ||||
| ||||
| A Momentary Lapse of Reason থেকে একক গান | ||||
| ||||
অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন ব্রিটিশ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েডের ত্রয়োদশ স্টুডিও অ্যালবাম। এটি ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে ইএমআই এবং কলাম্বিয়া রেকর্ড কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে প্রকাশিত হয়। প্রাথমিকভাবে অ্যালবাম উপাদানগুলি গিটারবাদক ডেভিড গিলমোরের রূপান্তরিত হাউজবোট, অ্যাস্টোরিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছিল।
১৯৮৬ সালে, অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য রজার ওয়াটার্স ব্যতীত রেকর্ডকৃত পিংক ফ্লয়েডের প্রথম অ্যালবাম। এর আগের বছর ১৯৮৫ সালে ওয়াটার্স ব্যান্ড ত্যাগ করেছিলেন। অ্যালবামটিতে পিংক ফ্লয়েড নামের অধিকার নিয়ে আইনি লড়াইয় বিতর্কিতের সৃষ্টি করেছিল, এবং এটি প্রকাশের পরেও বেশকয়েক মাস অবধি তা অমিমাংসিত অবস্থায় ছিল। অ্যালবামটিতে ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং কিবোর্ডবাদক রিচার্ড রাইটের প্রত্যাবর্তন ঘটে। যিনি দ্য ওয়াল রেকর্ডিংয়ের সময় ১৯৭৯ সালে ওয়াটার্স কর্তৃক ব্যান্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিলেন।
পিংক ফ্লয়েডের প্রাথমিক রেকর্ডগুলির সমন্বয়, অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন ধারণা অ্যালবাম হিসাবে বিবেচিত হয়নি। গিলমোরের তৃতীয় একক অ্যালবামের জন্য রচিত উপাদানসমূহ এতে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্তের পরে, অ্যালবামটিতে বাইরের গীতিকারদের রচিত গান অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ডাবল এ-সাইডে "লার্নিং টু ফ্লাই" / "টার্মিনাল ফ্রস্ট", "অন দ্য টার্নিং অ্যাওয়ে" এবং "ওয়ান স্লিপ", তিনটি একক গান অন্তর্ভুক্ত অ্যালবামটি সফল বিশ্ব সফর সম্পন্ন করে।
অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন মিশ্র পর্যালোচনা পেয়েছে; সমালোচকরা প্রযোজনা ও যন্ত্রপাতিটির প্রশংসা করলেও গিলমোরের লেখার সমালোচনা করেছিলেন এবং ওয়াটার্স এটিকে উপহাস করেছিলেন। অ্যালবামেটি ইউকে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্ট তালিকায তিন নম্বরে অবস্থান নিয়েছিল এবং পিংক ফ্লয়েডের পূর্ববর্তী দ্য ফাইনাল কাট অ্যালবামের বিক্রি বৃদ্ধি করে। অ্যালবামটির সমর্থনে ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যে অত্যন্ত সফল বিশ্ব ভ্রমণ আয়োজিত হয়েছিল।
পটভূমি
[সম্পাদনা]পিংক ফ্লয়েডের ১৯৮৩ সালের অ্যালবাম দ্য ফাইনাল কাট প্রকাশের পর, যেটিকে কেউ কেউ বেসবাদক-গীতিকার রজার ওয়াটার্সের ডি ফ্যাক্টো সোলো রেকর্ড হিসাবে দেখেছিলেন,[২][৩] ব্যান্ডের সদস্যরা একক প্রকল্পে কাজ শুরু করেছিল। গিটারবাদক ডেভিড গিলমোর তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম, 'অ্যাবাউট ফেস-এ (১৯৮৪) ওয়াটার্সের সাথে তার উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্কের অনুভূতি প্রকাশ করেন এবং ওয়াটার্স তার প্রথম একক অ্যালবাম, দ্য প্রস অ্যান্ড কন্স অব হিচ হাইকিং-এর প্রচারের জন্য সফর শুরু করার সাথে সাথে পিংক ফ্লয়েডের সফর শেষ করেন।[৪] যদিও উভয়েই ওয়াটার্সের ক্ষেত্রে এরিক ক্ল্যাপটন সহ বেশ কয়েকজন সফল অভিনয়শিল্পীদের তালিকাভুক্ত করেছিলেন, তাদের একক অভিনয় পিংক ফ্লয়েডের চেয়ে কম ভক্তকে আকৃষ্ট করেছিল; কম টিকিট বিক্রয় গিলমোরকে বেশকয়েকটি কনসার্ট বাতিল করতে বাধ্য করেছিল এবং সমালোচক ডেভিড ফ্রিক মনে করেছিলেন যে ওয়াটার্সের শো ছিল "একটি পেটুল্যান্ট ইকো, যা ছিল রজার ওয়াটার্সকে পিংক ফ্লয়েড প্রমাণ করার একটি স্বচ্ছ প্রচেষ্টা"।[৫] ওয়াটার্স ১৯৮৫ সালের মার্চ মাসে দ্বিতীয় সফরের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন, এবার সিবিএস রেকর্ডসের সমর্থন ছাড়াই, যেটি একটি নতুন পিংক ফ্লয়েড অ্যালবামের জন্য তার পছন্দ প্রকাশ করেছিল; ওয়াটার্স কর্পোরেশনকে "একটি মেশিন" বলে সমালোচনা করেছেন।[৬]
At that time, certainly, I just thought, I can't really see how we can make the next record or if we can it's a long time in the future, and it'll probably be more for, just because of feeling of some obligation that we ought to do it, rather than for any enthusiasm.
মুক্তি এবং অভ্যর্থনা
[সম্পাদনা]| পেশাদারী মূল্যায়ন | |
|---|---|
| পর্যালোচনা স্কোর | |
| উৎস | মূল্যায়ন |
| অলমিউজিক | |
| দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ | |
| অ্যানসাইক্লোপিডিয়া অব পপুলার মিউজিক | |
| মিউজিকহাউন্ড রক | 2/5[১১] |
| দ্য রোলিং স্টোন অ্যালবাম গাইড | |
| দ্য ভিলেজ ভয়েস | C[১৩] |
অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়েছিল।[nb ১] মাইকেল জ্যাকসনের ব্যাড এবং হোয়াইটস্নেকের স্ব-শিরোনামযুক্ত অ্যালবামের পর এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ স্থান থেকে এটি উভয় দেশে সরাসরি তিন নম্বরে অবস্থান নিয়েছিল।[১৫] এটি ইউকে অ্যালবাম চার্টে ৩৪ সপ্তাহ অতিবাহিত করেছে।[১৬] এটি ১ অক্টোবর ১৯৮৭ সালে যুক্তরাজ্যে রৌপ্য ও স্বর্ণ এবং ৯ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্বর্ণ ও প্ল্যাটিনাম প্রত্যয়িত হয়েছিল। এটি পরের বছর ১৮ জানুয়ারিতে দ্বিগুণ প্ল্যাটিনাম, ১০ মার্চ ১৯৯২ সালে ট্রিপল প্ল্যাটিনাম এবং ১৬ আগস্ট ২০০১ সালে চতুর্গুণ প্ল্যাটিনাম[১৪] হিসেবে ব্যাপকভাবে দ্য ফাইনাল কাট অ্যালবামকে ছাড়িয়ে যায়।[১৪]
পুন:প্রকাশ
[সম্পাদনা]অ্যালবামটি ১৯৮৮ সালে একটি সীমিত সংস্করণের ভিনাইল, সম্পূর্ণ পোস্টার, এবং ব্যান্ডের আসন্ন ইউকে কনসার্টের জন্য একটি গ্যারান্টিযুক্ত টিকিট সহ পুনঃপ্রচার করা হয়েছিল।[nb ২] ১৯৯৭ সালে এটি ডিজিটালভাবে মাষ্টার করে পুনরায় প্রকাশ করা হয়েছিল[nb ৩] এবং তিন বছর পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি দশম বার্ষিকী সংস্করণ জারি করা হয়েছিল।[nb ৪]
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে লেটার ইয়ার্স বক্স সেটের অংশ হিসাবে অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন প্রকাশিত হয়েছিল।
ট্র্যাকের তালিকা
[সম্পাদনা]উল্লেখ্য ছাড়া বাকি গানগুলিতে প্রধান কণ্ঠ দিয়েছেন ডেভিড গিলমোর।
| পাশ 1 | |||
|---|---|---|---|
| নং. | শিরোনাম | রচয়িতা | দৈর্ঘ্য |
| ১. | "সাইন্স অব লাইফ" |
| ৪:২৪ |
| ২. | "লার্নিং টু ফ্লাই" |
| ৪:৫২ |
| ৩. | "দ্য ডগস অব ওয়ার" |
| ৬:১০ |
| ৪. | "ওয়ান স্লিপ" |
| ৫:০৫ |
| ৫. | "অন দ্য টার্নিং অ্যাওয়ে" |
| ৫:৪২ |
| ৬. | "ইয়েট অ্যানাদার মুভি" |
| ৬:১৪ |
| ৭. | "রাউন্ড অ্যান্ড অ্যারাউন্ড" (ইন্সট্রুমেন্টাল) | গিলমোর | ১:১৩ |
| ৮. | "অ্যা নিউ মেশিন (অংশ ১)" | গিলমোর | ১:৪৬ |
| ৯. | "টার্মিনাল ফ্রস্ট" (ইন্সট্রুমেন্টাল) | গিলমোর | ৬:১৭ |
| ১০. | "অ্যা নিউ মেশিন (অংশ ২)" | গিলমোর | ০:৩৮ |
| ১১. | "সরো" | গিলমোর | ৮:৪৭ |
টীকা
- ২০১১ সালের রিমাস্টার এবং ডিসকভারি বক্স সেটের পর থেকে, "ইয়েট অ্যানাদার মুভি" এবং "রাউন্ড অ্যান্ড অ্যারাউন্ড" পৃথক ট্র্যাক হিসাবে সূচিত করা হয়েছে।
- ভিনাইল মুক্তির প্রথম পাশে ১-৫ এবং দ্বিতীয় পাশে ৬-১১ ট্র্যাক করে
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]টিকা
পাদটিকা
- ↑ "পিংক ফ্লয়েড – অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন"। ডিস্কোগ্স। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ ওয়াটকিন্সন ও অ্যান্ডারসন ২০০১, পৃ. ১৩৩
- ↑ মাবেট ১৯৯৫, পৃ. ৮৯
- ↑ ব্লেক ২০০৮, পৃ. ৩০২–৩০৯
- ↑ শাফনার ১৯৯১, পৃ. ২৪৯–২৫০
- ↑ শাফনার ১৯৯১, পৃ. ২৫৬–২৫৭
- ↑ In the Studio with Redbeard, A Momentary Lapse of Reason (Radio broadcast), Barbarosa Ltd. Productions, ২০০৭
- ↑ Ruhlmann, William। "Pink Floyd A Momentary Lapse of Reason"। অলমিউজিক। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ McCormick, Neil (২০ মে ২০১৪)। "Pink Floyd's 14 studio albums rated"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। London। ১২ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ Larkin, Colin (২০১১)। অ্যানসাইক্লোপিডিয়া অব পপুলার মিউজিক (ইংরেজি ভাষায়)। Omnibus Press। আইএসবিএন ৯৭৮০৮৫৭১২৫৯৫৮।
- ↑ Graff ও Durchholz 1999, পৃ. 874
- ↑ "Pink Floyd: Album Guide"। রোলিং স্টোন। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ Christgau, Robert (২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৭)। "Consumer Guide"। দ্য ভিলেজ ভয়েস। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- 1 2 3 4 5 6 গ্লেন পোভেই (২০০৭), Echoes: The Complete History of Pink Floyd (ইংরেজি ভাষায়), পৃ. ৩৪৯–৩৫০, ওসিএলসি 493367109, ওএল 16081301W, Wikidata Q114137350
- ↑ ব্লেক ২০০৮, পৃ. ৩২৬–৩২৭
- ↑ David Roberts, সম্পাদক (২০০৬)। British Hit Singles and Albums। Guinness World Records Limited। পৃ. ৪২৭। আইএসবিএন ৯৭৮-১৯০৪৯৯৪১০৭।
গ্রন্থপঁজী
- ব্লেক, মার্ক (২০০৮)। Comfortably Numb: The Inside Story of Pink Floyd [কমফোর্টেবলি নাম্ব: দ্য বনিসাইড স্টোরি অব পিংক ফ্লয়েড]। দ্য কপো প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩০৬-৮১৭৫২-৬।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - গ্রাফ, গ্যারি; ডুরচহোলজ, ড্যানিয়েল, সম্পাদকগণ (১৯৯৯), MusicHound Rock: The Essential Album Guide, Farmington Hills, MI: Visible Ink Press, আইএসবিএন ১-৫৭৮৫৯-০৬১-২
- মাবেট, অ্যান্ডি (১৯৯৫)। The Complete Guide to the Music of Pink Floyd [দ্য কমপ্লিট গাইড টু দ্য মিউজিক অব পিংক ফ্লয়েড] (১ম ইউকে পেপারব্যাক সংস্করণ)। অমনিবাস প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭১১৯-৪৩০১-৮।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - ম্যাকডোনাল্ড, ব্রুনো (১৯৯৭), Pink Floyd: Through the Eyes of the Band, Its Fans, Friends and Foes (paperback সংস্করণ), Cambridge, MA: Da Capo Press, আইএসবিএন ০-৩০৬-৮০৭৮০-৭
- ম্যানিং, টবি (২০০৬)। The Rough Guide to Pink Floyd [দ্য রাফ গাইড টু পিংক ফ্লয়েড] (প্রথম সংস্করণ)। রাফ গাইড। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৪৩৫৩-৫৭৫-১।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - মেইসন, নিক (২০০৫) [২০০৪]। ডড, ফিলিপ (সম্পাদক)। Inside Out: A Personal History of Pink Floyd (পেপারব্যাক সংস্করণ)। ফিনিক্স। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭৫৩৮-১৯০৬-৭।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - শাফনার, নিকোলাস (১৯৯১)। Saucerful of Secrets (প্রথম সংস্করণ)। সিডগউইক ও জ্যাকসন। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৮৩-০৬১২৭-১।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - ওয়াটকিন্সন, মাইক; অ্যান্ডারসন, পেতে (২০০১)। Crazy Diamond: Syd Barrett & the Dawn of Pink Floyd (প্রথম সংস্করণ)। অমনিবাস প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭১১৯-২৩৯৭-৩।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- অলমিউজিকে অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন
- অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন - ডিস্কোগ্স (প্রকাশের তালিকা)
- অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন মিউজিকব্রেইন্জে (প্রকাশের তালিকা)
- মিউজিকব্রেইন্জ release-group সংযোগসহ নিবন্ধ
- ১৯৮৭-এর অ্যালবাম
- পিংক ফ্লয়েডের অ্যালবাম
- বব এজরিন প্রযোজিত অ্যালবাম
- ডেভিড গিলমোর প্রযোজিত অ্যালবাম
- এ অ্যান্ড এম স্টুডিওসে রেকর্ডকৃত অ্যালবাম
- হোম স্টুডিওতে রেকর্ডকৃত অ্যালবাম
- স্টর্ম থরগের্সন কর্তৃক প্রচ্ছদ শিল্পসহ অ্যালবাম
- কলাম্বিয়া রেকর্ডসের অ্যালবাম
- ইএমআই রেকর্ডসের অ্যালবাম